আজঃ সোমবার ৮ ডিসেম্বর, ২০২৫

হুজুর গাউসুল আজম মাইজভাণ্ডারী কঃ -র ধনসাম্য,বিচারসাম্য, ধর্মসাম্য এবং উসুলে বা সপ্ত পদ্ধতি জগতের সামনে তুলে ধরার যোগ্যতা, সক্ষমতা ও তৌফিক কামনা করেন হযরত সৈয়দ মোহাম্মদ হাসান মাইজভান্ডারী (মাঃ)—–

প্রেস রিলিজ

পবিত্র ঈদ উল ফিতর এর পরের দিন, শাওয়াল মাসের প্রথম জুমার নামাজ আদায় শেষে দরবারে গাউসুল আজম মাইজভাণ্ডারী কঃ -র গাউসিয়া হক মনজিল এর কেন্দ্রীয় মিলাদ কিয়াম শেষে মুনাজাত পরিচালনাকালে হুজুর গাউসুল আজম মাইজভাণ্ডারী কঃ -র প্র-প্রপৌত্র, গাউসিয়া হক মনজিল এর সম্মানিত সাজ্জাদানশীন হযরত সৈয়দ মোহাম্মদ হাসান মাইজভান্ডারী (মাঃ) হুজুর গাউসুল আজম মাইজভাণ্ডারী কঃ -র প্রবর্তিত উসুলে সাবআ-সপ্তপদ্ধতি-র মর্মার্থ, আমরা যাতে নিজেদের ভিতর ধারণ করতে পারি,লালন করতে পারি,দিকে দিকে পৌঁছে দিতে পারি সেই তৌফিক কামনা করেন এবং এই মহান আদর্শের উপকার-আমাদের সমাজের জন্য এর প্রয়োজনীয়তা-এই মহান শিক্ষার অভাবে আমাদের সমাজ যেভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে-সেই দিকে আমরা (সমাজের) দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারি,উপযুক্তভাবে তুলে ধরতে পারি সেই যোগ্যতা আমাদের দান করার জন্য আল্লাহ সুবহানাহুতাআলার দরবারে ফরিয়াদ করেন।

হুজুর গাউসুল আজম মাইজভাণ্ডারী কঃ -র ত্বরীকার দাওয়াত দিকে দিকে তুলে ধরার, পৌঁছে দেওয়ার যোগ্যতা,সক্ষমতা কামনা করে হুজুর গাউসুল আজম মাইজভাণ্ডারী কঃ কোরআন এবং সুন্নাহ -র আলোকে যুগোপযোগীভাবে ইসলামকে যেভাবে বিশ্বের কাছে প্লেইস করেছেন- মাইজভান্ডারী ত্বরীকার মাধ্যমে,সকলে সেই আদর্শকে যাতে দিকে দিকে পৌঁছে দিতে পারে আল্লাহ সুবহানাহুতাআলার দরবারে সেই তৌফিক কামনা করেন।

তিনি আদলে মোতলাক,বিচার সাম্যতা,সকলের উপর ন্যায় বিচার করার, জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে, ধনী-গরিব, নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সকলের উপর ন্যায় বিচার করতে পারার, ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করার জন্য-দিকে দিকে পৌঁছে দিতে পারার সেই তৌফিক কামনা করেন।

তিনি ধন-সাম্য,ধনের যেই জাতি গঠনের জাতীয় সম্পদ- যার মৌলিক মানবাধিকার-(যার) যতটুকু ধনসম্পদ প্রয়োজন, প্রত্যেকের কাছে যাতে সেই ধনসম্পদ পৌঁছে দিতে পারে, সেই পর্যন্ত সমাজকে গড়ে তুলতে পারে, হুজুর গাউসুল আজম মাইজভাণ্ডারী কঃ -র সেই শিক্ষাটা যাতে সকলের কাছে তুলে ধরতে পারে সেই সামর্থ্য দান করার জন্য আল্লাহ সুবহানাহুতাআলার দরবারে ফরিয়াদ করেন।

তিনি তাওহীদে আদ্যিয়ান, ধর্মসাম্য,সকল ধর্মের যে, মূল যে আহ্বান-স্রষ্ঠার আনুগত্য, সেই আহবানের ভিত্তিতে সকলে যাতে আমরা নিজ নিজ দ্বীনের কারণে,দ্বীনের জন্য, সংঘাতহীনভাবে,এই জগতের কল্যাণ করতে পারি,সংলাপ করতে পারি সেই তৌফিক কামনা করে কোরআান-সুন্নাহর আদর্শ তথা হুজুর গাউসুল আজম মাইজভাণ্ডারী কঃ -র তাওহীদে আদ্যিয়ান- এর এই শিক্ষাকে আমরা যাতে জগতের সামনে তুলে ধরতে পারি আল্লাহ সুবহানাহুতাআলা দরবারে সেই তৌফিক কামনা করেন।

তিনি আল্লাহ সুবহানাহুতাআলা -র আউলিয়ায়ে কেরাম এর শিক্ষার, আদর্শের অনুপ্রাণিত মানবসন্তান হিসেবে, মানবজাতির খাদেম হিসেবে, ত্বরীকতের খাদেম হিসেবে, উম্মাহ্-র খাদেম হিসেবে শাহানশাহ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভান্ডারী (কঃ)-র গোলামরা যাতে নিজেদেরকে গড়ে তুলতে পারে সেই তৌফিক কামনা করার সাথে সাথে জালেমের জুলুম থেকে , মিথ্যা মামলা-মোকাদ্দমা থেকে হেফাজত করার জন্য এবং প্রত্যেকের দ্বারা যাতে কোন জুলুম সংঘটিত না হয়, সেই অবস্থা থেকে প্রত্যেককে হেফাজত করার জন্য আল্লাহ সুবহানাহুতাআলার দরবারে ফরিয়াদ জানান ।

তিনি সকলকে আর্থিক সংকট হতে উদ্ধার, কর্মময় জীবন দান,কর্জমুক্ত জীবন দান,ঋণমুক্ত থাকার তৌফিক দান,হালাল রিজিকের মাধ্যমে পিতা-মাতা পরিবারের উপযুক্ত খেদমতের তৌফিক দান এবং দুনিয়াবী সংকট হতে উদ্ধার করার জন্য আল্লাহ সুবহানাহুতাআলার দরবারে ফরিয়াদ করেন।

মিলাদ কিয়াম ও মুনাজাত শেষে তিনি আগত ভক্ত জায়েরীণদের সাক্ষাৎ প্রদান ও ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। আগত হাজারো ভক্ত জায়েরীণ ও সাধারণ মুসল্লীগণ এর জন্য তবাররুকাত এর ব্যবস্থা করা হয়।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে শুরু হয়েছে হাল্ট প্রাইজ ২০২৫ রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম।

হাল্ট প্রাইজ ২০২৫/২৬ সনে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে নিবন্ধন কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে।এ উদ্যোগের অংশ হিসেবে নিবন্ধন বুথ, অনলাইন রেজিস্ট্রেশন এবং ক্লাস প্রমোশন চালু করা হয়েছে। এ বছর প্রতিযোগিতায় ব্যক্তিগত ও দলীয়—উভয়ভাবেই অংশগ্রহণের সুযোগ রয়েছে। ব্যক্তিগত নিবন্ধন ১০ ডিসেম্বর (বুধবার) এবং দলীয় নিবন্ধন ১৫ ডিসেম্বর (সোমবার) তারিখে সমাপ্ত হবে।

এবারের প্রতিযোগিতার চ্যালেঞ্জ থিম “আনলিমিটেড”-যা শিক্ষার্থীদের জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (SDGs)-এর সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ বৈশ্বিক সমস্যাগুলোর উদ্ভাবনী সমাধান উপস্থাপন করার সুযোগ করে দিচ্ছে।এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারীরা তাদের সৃজনশীলতা এবং উদ্যোক্তা দক্ষতার মাধ্যমে দারিদ্র্য, জলবায়ু পরিবর্তন, অসমতা এবং শিক্ষার মতো বৈশ্বিক সমস্যার উদ্ভাবনী সমাধান উপস্থাপন করতে পারবেন। এটি শিক্ষার্থীদের জন্য একটি ব্যতিক্রমধর্মী প্ল্যাটফর্ম যেখানে সীমাহীন চ্যালেঞ্জের ভিত্তিতে তাদের ধারণাগুলোকে বাস্তবায়নে রূপ দেওয়া যাবে।

এ বছরের ক্যাম্পাস ডিরেক্টর খালেদ মাহমুদ অনিক, চিফ অব স্টাফ কাজী মুহাইমিনুল ইসলাম মুনাজ এবং চিফ স্ট্র্যাটেজিস্ট কারিন সাফফানা—তাদের নেতৃত্বে প্রতিযোগিতাটি সফলভাবে আয়োজনের কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।

প্রতিযোগিতায় ২–৪ সদস্যের দল অংশ নিতে পারবে এবং সকল অংশগ্রহণকারীর বয়স ন্যূনতম ১৮ বছর হতে হবে। প্রতিটি দলে অন্তত একজন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী থাকা বাধ্যতামূলক। দলের অন্যান্য সদস্য যে কোনো বিশ্ববিদ্যালয় বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে অংশগ্রহণ করতে পারবে।এছাড়া এ বছর দল না থাকলেও শিক্ষার্থীরা ব্যক্তিগতভাবে নিবন্ধন করতে পারবেন; পরবর্তীতে তাদের নিয়ে দল গঠন করা হবে।

রেজিস্ট্রেশন বুথ অথবা অফিসিয়াল ফেসবুক পেজের মাধ্যমে দলীয় অথবা ব্যক্তিগতভাবে নিবন্ধন করা যাবে। নিবন্ধনে কোনো ফি নেই।দলীয় সদস্যরা যে বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই আসুন না কেন, প্রতিযোগিতায় তারা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধিত্ব করবেন।

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় গভীর রাতে স্বর্ণের দোকানে দুর্ধর্ষ ডাকাতি

পাবনা প্রতিনিধিঃ পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার অষ্টমণিষা বাজারে বুধবার গভীর রাতে একদল দুর্ধর্ষ ডাকাত দল চার-পাঁচ টি স্বর্ণের দোকানে ও একটি বাড়িতে ডাকাতি করে।স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, অষ্টমণিষা বাজারের শ্রী রতন কুমার কর্মকার, তপন কুমার কর্মকার, উত্তম কুমার কর্মকার, ইউসুফ আলী ও আত্তাব আলীর স্বর্ণের দোকানগুলোর তালা ভেঙে দুর্বৃত্ত ডাকাত দল প্রায় ৩০/৩২ ভরি স্বর্ণালংকার ও নগদ ৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা ডাকাতি করে নিয়ে যায়। পরে ডাকাত দল রতন কুমার কর্মকারের বাড়ির ভিতর প্রবেশ করে তার স্ত্রী ও ছেলে রঞ্জন কর্মকার কে মারধর করে আরও ১০ ভরি স্বর্ণ ও ১৫ লাখ ৫০ হাজার টাকা ছিনিয়ে নিয়ে পালিয়ে যায় ডাকাত দল।

শ্রী রঞ্জন কুমার কর্মকার বলেন,একটি ডাকাত দল বাজারে নেমে দুই নৈশপ্রহরীকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে প্রথমেই বেঁধে ফেলেন।রতন কর্মকার বলেন, ‘ডাকাতেরা বাড়িতে ঢুকতেই আমি তিন তলায় উঠে প্রতিবেশীদের ফোন করি। কিন্তু কেউ আসেনি। পরে দীপকে ফোন করলেও বের হতে পারেনি, কারণ তার দরজার সামনে দুইজন অস্ত্রধারী দাঁড়িয়ে ছিল।’

তারপর প্রায় ১০-১২ জনের একটি ডাকাত দল প্রথমে স্বর্ণের দোকানগুলোতে হামলা চালায় এবং কিছুক্ষণ পরে তারা তাদের বাড়িতে প্রবেশ করে সবাইকে অস্ত্রের মুখে স্বর্ণালংকার ও টাকা পয়সা সব লুট করে। তার মা স্বর্ণের গহনা খুলে দিতে দেরি করলে তাকে অনেক মারধর করে। রঞ্জন কর্মকার বাধা দিলে তাকেও বেদম প্রহার করা হয়। দুর্ধর্ষ ডাকাত দলের হাতে দুইটি আগ্নেয়াস্ত্র ও ধারালো অস্ত্র সহ সাপল,লোহার রড ছিলো বলে তারা জানান।

স্থানীয়রা আরও জানান,দুর্ধর্ষ ডাকাত দল স্পিডবোট যোগে গভীর রাতে বাজারে এসে স্বর্ণের দোকানগুলোতে ডাকাতি করে গুমানী নদীর ভাটির দিকে চলে যায়।

খবর পেয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (চাটমোহর,ভাঙ্গুড়া সার্কেল) আবু বকর সিদ্দিক, পাবনা ডিবির ওসি রাশিদুল ইসলাম, ডিবির একটি টিম এবং ভাঙ্গুড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ শফিকুল ইসলাম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
ভাঙ্গুড়া থানার ওসি মোঃ শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ তাৎক্ষণিকভাবে ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। কারা জড়িত, তা এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। মামলা প্রক্রিয়াধীন।’

পাবনা ডিবি পুলিশের ওসি রাশিদুল ইসলাম বলেন, ‘এটি সংঘবদ্ধ অপরাধী চক্রের কাজ। খুব শিগগিরই ডাকাত চক্রকে গ্রেপ্তার করা হবে।’অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবু বকর সিদ্দিক বলেন, ‘ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। আইনগত প্রক্রিয়া চলছে। তদন্তে বিস্তারিত জানা যাবে।’

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ