আজঃ শনিবার ৬ ডিসেম্বর, ২০২৫

চান্দগাঁও থানা পুলিশের অভিযান

আন্তঃ জেলার মোটরসাইকেল চোর চক্রের সক্রিয় ৩ জন সদস্য গ্রেফতার

স ম জিয়াউর রহমান

৪টি মোটরসাইকেল উদ্ধার

 

উপ-পুলিশ কমিশনার (উত্তর), সিএমপি, চট্টগ্রাম মহোদয়ের দিক নির্দেশনায় অফিসার ইনচার্জ চান্দগাঁও থানা জনাব মোঃ আফতাব উদ্দিন এর নেতৃত্বে এসআই (নি:) ইমরান ফয়সাল সঙ্গীয় অফিসার ও ফোর্স সহ চান্দগাঁও থানার মামলা নং-১৬, তাং-১৭/১১/২০২৪ইং, ধারা-৩৮০ পেনাল কোড মামলার চোরাই যাওয়া মোটর সাইকেল উদ্ধার সহ আসামী গ্রেফতারের লক্ষ্যে অভিযান পরিচালনাকালে গুপ্তচরের তথ্যের ভিত্তিতে জানিতে পারেন যে, মামলার চোরাই যাওয়া মোটর সাইকেল ও আসামী ফেনী জেলা ও নোয়াখালী জেলার বিভিন্ন থানা এলাকায় আছে।
পরবর্তীতে এসআই (নি:) ইমরান ফয়সাল এসআই(নিঃ) মৃনাল কান্তি মজুমদার, এসআই(নিঃ) কাজী মনিরুল করিম, এসআই(নিঃ) হৃদয় মাহমুদ লিটন, এএসআই (নিঃ) জালাল উদ্দিন সঙ্গীয় ফোর্স সহ ইং ০২/০১/২০২৫ তারিখ ১৪.০৫ ঘটিকার সময় নোয়াখালী জেলার কোম্পানীগঞ্জ থানাধীন বসুরহাট নতুন বাস স্ট্যান্ড এর পশ্চিম পাশে মহিনের গ্যারেজে উপস্থিত হইয়া আসামী মোঃ রাশেদুল ইসলাম (২৮)কে গ্রেফতার পূর্বক তাহার হেফাজত হইতে চোরাই যাওয়ার ০১টি Apache RTR উদ্ধার করেন। আটককৃত আসামীর দেওয়া স্বীকারোক্তি মতে এবং আসামীকে সহ অভিযান অব্যাহত রাখিয়া চান্দগাঁও থানাধীন ইং ০৩/০১/২০২৫ তারিখ রাত ০১.৩০ ঘটিকার সময় চান্দগাঁও থানাধীন বসুন্ধরা ক্লাবের বিপরীতে মেম্বারের বিল্ডিংয়ের নীচ তলায় (ব্যাচেলর বাসা) উপস্থিত হইয়া আসামী মোঃ আবুল কালাম আজাদ (২২) ও আসামী নীরব শীল @ সুজন (২৯) দ্বয়কে আটক করেন। উল্লেখিত আসামীদ্বয়ের স্বীকারোক্তি মতে চান্দগাঁও থানাধীন বসুন্ধরা ক্লাবের বিপরীতে মেম্বারের বিল্ডিংয়ের নীচ তলায় (ব্যাচেলর বাসা) সামনে হইতে ক) ০১ (এক)টি লাল কালো রংয়ের বাজাজ পালসার ১৫০ সিসি মোটর সাইকেল ও খ) ০১ (এক)টি লাল কালো সাদা রংয়ের বাজাজ ডিসকভার ১২৫ সিসি মোটর সাইকেল এবং গ) ০১টি ডিসকভার মোটর সাইকেল, যাহার রেজিঃ নং-চট্টমেট্টো-হ-১৮-৪১৫১ উদ্ধার করি।

উদ্ধারকৃত মোটরসাইকেল।
১) ০১ (এক)টি লাল কালো রংয়ের বাজাজ পালসার ১৫০ সিসি মোটর সাইকেল।
২) ০১টি ডিসকভার মোটর সাইকেল, যাহার রেজিঃ নং-চট্টমেট্টো-হ-১৮-৪১৫১।
৩) ০১ (এক)টি লাল কালো সাদা রংয়ের বাজাজ ডিসকভার ১২৫ সিসি মোটর সাইকেল।
৪) ০১টি Apache RTR মোটর সাইকেল গাড়ী।

গ্রেফতারকৃত আসামীর নাম-ঠিকানা- ১। মোঃ রাশেদুল ইসলাম (২৮), পিতা-মৃত ইউসুফ আলী, মাতা-রাবিয়া বেগম, সাং-সাইতলা, তোফাজ্জল এর বাড়ী, পোঃ ঝালাইউরা, থানা-শ্রীমঙ্গল, জেলা-মৌলভীবাজার, বর্তমানে-ফতেয়াবাদ, সন্ধীপ কলোনী, ওয়ার্ড নং-০১, থানা-হাটহাজারী, জেলা-চট্টগ্রাম, ২। মোঃ আবুল কালাম আজাদ (২২), পিতা-মোঃ শাহাদাৎ হোসেন @ শাহাদাৎ মিয়া, মাতা-বকুল আক্তার @ পারভীন, সাং-রাঙ্গুনিয়া তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের পাশে, গুচ্ছ গ্রাম, বকুলের ৬০নং ঘর, থানা-রাঙ্গুনিয়া, জেলা-চট্টগ্রাম, বর্তমানে- বসুন্ধরা ক্লাবের বিপরীতে, মেম্বারের বিল্ডিংয়ের নীচ তলা (ব্যাচেলর বাসা), ৬নং পূর্ব ষোলশহর ওয়ার্ড, থানা-চান্দগাঁও, জেলা-চট্টগ্রাম, ৩। নীরব শীল @ সুজন (২৯), পিতা-বাদল শীল, মাতা-মৃত স্বরসতী শীল, সাং-সাধনপুর, রেবোতি শীলের বাড়ী, ওয়ার্ড নং-০৪, থানা-বাঁশখালী, জেলা-চট্টগ্রাম, বর্তমানে-বসুন্ধরা ক্লাবের বিপরীতে, মেম্বারের বিল্ডিংয়ের নীচ তলা (ব্যাচেলর বাসা), ৬নং পূর্ব ষোলশহর ওয়ার্ড, থানা-চান্দগাঁও, জেলা-চট্টগ্রাম।
গৃহিত আইনগত ব্যবস্থাঃ চান্দগাঁও থানার মামলা নং-০২, তারিখ-০৩/০১/২০২৪ইং, ধারা-৪১৩/১০৯ পেনাল কোড রুজু করা হয়েছে।
থানার রেকর্ডপত্র ও সিডিএমএস যাচাই করিয়া ধৃত ০১নং আসামী মোঃ রাশেদুল ইসলাম (২৮) ১। সিএমপি এর বাকলিয়া থানার ,এফআইআর নং-৩৮, তারিখ- ২৫ ডিসেম্বর, ২০২৩; জি আর নং-৫২৪, তারিখ- ২৫ ডিসেম্বর, ২০২৩; ধারা- ৩৮০ পেনাল কোড, ২। সিএমপি এর বাকলিয়া থানার এফআইআর নং-২৫, তারিখ- ২০ ডিসেম্বর, ২০২৩; জি আর নং-৫১১, তারিখ- ২০ ডিসেম্বর, ২০২৩; ধারা- ৪৫৭/৩৭৯ পেনাল কোড, ৩। মৌলভীবাজার এর শ্রীমঙ্গল থানার নন জিআর নং-২৩৬/১৭, তারিখ- ০৯ আগস্ট, ২০২৩; ৪। চট্টগ্রাম এর হাটহাজারী থানার এফআইআর নং-২৪/৬৭, তারিখ- ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২২; জি আর নং-৬৭/২২, তারিখ- ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২২; ধারা- ১৮৭৮ সালের অস্ত্র আইন এর ১৯(ধ)/১৯(ভ), ৫। সিএমপি এর বায়েজিদ বোস্তামি থানার এফআইআর নং-৭/৫১০, তারিখ- ০৩ ডিসেম্বর, ২০১৮; ধারা-১৯৯০ সালের মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন ১৯(১) এর ৯(খ), ৬। চট্টগ্রাম এর হাটহাজারী থানার এফআইআর নং-১৬, তারিখ- ০৯ জুলাই, ২০১৭; ধারা-১৯৯০ সালের মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন ২২(গ), ৭। চট্টগ্রাম এর হাটহাজারী থানার , এফআইআর নং-৭, তারিখ- ০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৩; জি আর নং-৩১০, তারিখ- ০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৩; ধারা- ৩৭৯/৪১১ পেনাল কোড, ৮। ফেনী এর সোনাগাজী থানার ,এফআইআর নং-১৫, তারিখ- ১৫ জুলাই, ২০২৩; জি আর নং-১৭৩, তারিখ- ১৫ জুলাই, ২০২৩; ধারা- ৩৭৯/৪১১/৪১৩ পেনাল কোড, ৯। ফেনী এর সোনাগাজী থানার এফআইআর নং-১৩, তারিখ- ০৬ জুন, ২০২৩; জি আর নং-১৪২, তারিখ- ০৬ জুন, ২০২৩; ধারা- ৪৫৭/৩৮০ পেনাল কোড মামলা সমূহে এবং ধৃত ০২নং আসামী মোঃ আবুল কালাম আজাদ (২২) ১। চট্টগ্রাম এর রাউজান থানার এফআইআর নং-১৪, তারিখ- ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪; জি আর নং-৩১, তারিখ- ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪; ধারা- ৩৭৯/৪১১ পেনাল কোড, ২। ফেনী এর সোনাগাজী থানার এফআইআর নং-১৫, তারিখ- ১৫ জুলাই, ২০২৩; জি আর নং-১৭৩, তারিখ- ১৫ জুলাই, ২০২৩; ধারা-৩৭৯/৪১১/৪১৩ পেনাল কোড মামলা সমূহে অভিযুক্ত মর্মে পাওয়া যায়।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

কুষ্টিয়ায় হাত-পা বাঁধা অবস্থায় বয়স্ক নারীর লাশ উদ্ধার।

কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলায় হাত–পা বাঁধা অবস্থায় খাইরুন নেছা (৬০) নামের এক বয়স্ক নারীর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার রামচন্দ্রপুর মানিকের বাঁধ এলাকার পাশ থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। নিহত নারী হলেন ঐ এলাকার মৃত রজব আলীর মেয়ে।

পুলিশ ও স্থানীয়দের বরাতে জানা গেছে, সকালেই মানিকের বাঁধের পাশে পানিতে ভেসে থাকা একটি লাশ দেখতে পান স্থানীয়রা। পরে তাঁরা পুলিশে খবর দিলে ভেড়ামারা থানা–পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।

এ বিষয়ে ভেড়ামারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহাম্মদ জাহেদুর রহমান বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে, তাঁকে হত্যা করে হাত–পা বেঁধে এখানে ফেলে রাখা হয়েছে।

বিষয়টি আমরা গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত করছি। তদন্তে যা বের হবে, সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

কুষ্টিয়ায় বাড়ি থেকে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার।

কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলায় সোহাগ হোসেন নামের এক রাজমিস্ত্রির বাড়িতে অভিযান চালিয়ে দুটি পিস্তল ও একটি ওয়ান শুটারগান উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে ওসমানপুর ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ওসমানপুর কলপাড়া গ্রামে এই অভিযান চালান সেনাসদস্যরা। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) বেলা ১১টায় খোকসা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোশাররফ হোসেন এই তথ্য নিশ্চিত করেন।

জানা গেছে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ক্যাপ্টেন মেহেদীর নেতৃত্বে কুষ্টিয়া সেনাক্যাম্পের রওশন আরা রেজিমেন্ট আর্টিলারি ইউনিটের একটি দল ওসমানপুর গ্রামের সোহাগ হোসেন নামের এক যুবকের বাড়িতে অভিযান চালায়। এ সময় বাড়ি তল্লাশি করে দুটি পিস্তল, একটি ওয়ান শুটারগান, গুলি, দেশীয় চাকু ও হাঁসুয়া পাওয়া যায়। তবে অভিযানে কাউকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি। সোহাগ হোসেন পেশায় একজন রাজমিস্ত্রি। তাঁর বাবার নাম আশরাফ হোসেন।

পুলিশ পরিদর্শক মোশাররফ হোসেন বলেন, সেনাবাহিনীর অভিযানে উদ্ধার করা অস্ত্র থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। এ বিষয়ে মামলার প্রস্তুতি চলছে।

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ