আজঃ বুধবার ২১ মে, ২০২৫

চট্টগ্রামে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর গণসমাবেশে সিপিবি সভাপতি

ঐক্যবদ্ধ গণআন্দোলন-গণপ্রতিরোধ গড়ে তুলুন

ডেস্ক নিউজ:

বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সভাপতি ও বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ শাহআলম বলেছেন, ‘লুটেরা-টাকা পাচারকারী, বিএমডব্লিউওয়ালাদের সিন্ডিকেট দেশের পার্লামেন্ট দখল করে ফেলেছে। এ লুটেরাদের লালন-পালন করছে অবৈধ নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা দখলকারী সরকার। লুটেরাদের রাজনীতি থেকে হটাতে হবে। লুটেরাদের সরকারকে ক্ষমতার গদি থেকে টেনে নামাতে হবে। এজন্য সর্বস্তরের মানুষকে রাস্তায় নেমে এসে ঐক্যবদ্ধ গণআন্দোলন ও গণপ্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।’

সিপিবির ৭৬ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে শনিবার ৯ মার্চ বিকেলে চট্টগ্রাম নগরীর পুরাতন রেলস্টেশন চত্বরে আয়োজিত গণসমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। চট্টগ্রাম জেলা সিপিবি এ গণসমাবেশের আয়োজন করে।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে শাহআলম বলেন, ‘গত ৭ জানুয়ারি এদেশে একটি তথাকথিত নির্বাচন হয়েছে। ক্ষমতায় থাকা সরকারই আবার সরকার গঠন করেছে। আমরা ২ সালে একতরফা নির্বাচন দেখেছি। ২০১৮ সালের নৈশভোটের নির্বাচন দেখেছি, রাতের আঁধারে ভোটচুরি করে ক্ষমতায় এসেছিল আওয়ামী লীগ। ২০২৪ সালে দেশের জনগণের মতামত উপেক্ষা করে অবৈধ নির্বাচন করে আওয়ামী লীগ আবার ক্ষমতা দখল করেছে।’

তিনি বলেন, ‘১৯৭৩ সালের নির্বাচনে ২২ টি আসনে কারচুপি হয়েছিল। জিয়াউর রহমান আমলে হ্যাঁ-না ভোট দেখেছি, মানুষ ভোট দিতে পারেনি। এরশাদের আমলে গুণ্ডারা ভোট দিয়েছে। মানুষ ভোট দিতে পারেনি। আমরা স্লোগান দিয়েছিলাম- আমার ভোট আমি দেব, যাকে খুশি তাকে দেব। মানুষ সেটা লুফে নিয়েছিল। স্বৈরাচার এরশাদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে গিয়ে নূর হোসেন রক্ত দিয়েছিল, তাজুল রক্ত দিয়েছিল। এদেশের মানুষ বুকের রক্ত দিয়ে স্বৈরাচার হটিয়েছিল। এখন আবার স্বৈরাচারদের নিয়ে আওয়ামী লীগ দেশের গণতন্ত্রের পতাকা খামচে ধরেছে। তাদের হটাতে হবে।’

দেশের মানুষ উত্তরাধিকারের রাজনীতির কাছে বন্দি হয়ে গেছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘একদিকে সজীব ওয়াজেদ জয়, আরেকদিকে তারেক রহমান। এ উত্তরাধিকারের রাজনীতি ভেঙ্গে দিতে হবে। বংশের রাজনীতি ভেঙ্গে দিতে হবে। রাজনীতিকে উত্তরাধিকারের হাত থেকে মুক্ত করতে হবে।’

দেশের সামগ্রিক চিত্র তুলে ধরে শাহআলম বলেন, ‘দেশে আজ কী চলছে, আমাদের চেয়ে মানুষ ভালো জানে। মানুষকে আজ বোঝাতে হয় না, তারাই উল্টো আমাদের বোঝাচ্ছে। মানুষ আজ হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে। বাজারে গিয়ে জিনিসপত্রে হাত দেয়া যাচ্ছে না, হাত পুড়ে যাচ্ছে। কয়েকদিন পর রমজান, মানুষ চিন্তায় আছে। দেশের ব্যাংকে টাকা নেই। ডলার সংকট চলছে। হাজার-হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার হয়ে গেছে। পাচারকারীদের সরকার লালন-পালন করছে।’

টাকা পাচারকারীদের তালিকা প্রকাশের দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, ‘প্রতিবছর দেশ থেকে ৮০ হাজার কোটি টাকা পাচার হচ্ছে। সরকারের কাছে সব তথ্য আছে। সরকারকে বলব- পাচার হওয়া টাকা ফেরত আনেন। টাকা পাচারকারীদের তালিকা প্রকাশ করুন, ঋণখেলাপিদের তালিকা প্রকাশ করুন।’

তিনি বলেন, এ সরকার পণ্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে না, তাদের সে ক্ষমতা নেই। সরকার চালায় সিন্ডিকেটওয়ালারা। মতিঝিলে-খাতুনগঞ্জে বসে আছে টাকা পাচারকারীদের সিন্ডিকেট। একেকজনের গাড়ির কী বাহার ! বিএমডব্লিউ ছাড়া চলে না ! লুটেরা, টাকা পাচারকারী আর বিএমডব্লিউওয়ালারা আজ দেশের পার্লামেন্ট দখল করেছে। পার্লামেন্টে ১৯৯ জন ব্যবসায়ী। যে সিন্ডিকেট জিনিসপত্রের দাম বাড়ায়, তারা পার্লামেন্টে গিয়ে বসে আছে। আর সরকার অভিযানের নামে মানুষকে ধোঁকা দিচ্ছে। ছোট ছোট ব্যবসায়ীদের হয়রানি করছে। সবার আগে এ মুনাফাখোরি বাজার ব্যবস্থাকে লাথি দিতে হবে। গ্রাম-শহরে রেশন ব্যবস্থা চালু করতে হবে। সিন্ডিকেটওয়ালাদের সিন্ডিকেট ভেঙ্গে দিতে হবে। টাকা পাচারকারী-বিএমডব্লিউওয়ালাদের দখল থেকে পার্লামেন্টকে মুক্ত করতে হবে। তাদের পার্লামেন্ট থেকে বের করে দিতে হবে।’

সিপিবি সভাপতি বলেন, ‘লুটেরা সিন্ডিকেট, টাকা পাচারকারী আর তাদের লালন-পালনকারী সরকারের বিরুদ্ধে কমিউনিস্ট পার্টি লড়াই করছে। এ লড়াই চলবে। এ লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে জনগণের রাজনীতি গড়ে তুলতে হবে। এ দেশ আমরা লুটেরাদের হতে দেব না। লুটেরাদের সরকারকে ক্ষমতার গদি থেকে নামাতে হবে। লুটেরাদের হাত থেকে দেশকে উদ্ধার করতে হবে। আসুন আমরা ঐক্যবদ্ধ হই, গণআন্দোলন গড়ে তুলি, গণপ্রতিরোধ গড়ে তুলি। সিপিবির নেতৃত্বে জনগণের পক্ষের লুটেরাদের বিকল্প রাজনৈতিক শক্তি গড়ে তুলতে হবে।’

সমাবেশে সিপিবির কেন্দ্রীয় প্রেসিডিয়াম সদস্য পরেশ কর বলেন, ‘১৯৪৯ সালে যে আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠা হয়েছিল, সে আওয়ামী লীগ এখন আর নেই। এখন যে আওয়ামী লীগ সেটা জনগণের নয়, সেটা সালমান এফ রহমানের আওয়ামী লীগ। বাংলাদেশ এখন এক মহাবিপদে আছে। কমিউনিস্ট পার্টি সে মহাবিপদ অতিক্রমের জন্য লড়াই-সংগ্রাম করছে। একদিন সংগ্রাম করে আমরা স্বৈরশাসন হটিয়েছিলাম। এখন আবার ক্ষমতার গদিতে স্বৈরশাসন চেপে বসেছে। দলগতভাবে আওয়ামী লীগ বিএনপির চেয়েও খারাপ অবস্থানে আছে। আওয়ামী লীগের কাছে জনগণের কোনো দাম নেই। এখন জনগণের শেষ ভরসা কমিউনিস্ট পার্টি। বাংলাদেশের গণতন্ত্র ফেরাতে হলে, জনগণের অধিকার কায়েম করতে হলে কমিউনিস্ট পার্টিকে শক্তিশালী করা ছাড়া উপায় নেই।’

সিপিবি কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য লাকী আক্তার বলেন, ‘ভোট ও ভাতের জন্য, গণতন্ত্রের জন্য, লুটপাট, দুর্বৃত্তায়নের বিরুদ্ধে কমিউনিস্ট পার্টি লড়াই করে যাচ্ছে। এদেশে যত গণআন্দোলন, সব কমিউনিস্ট পার্টির নেতৃত্বে গড়ে উঠেছে। দেশে যে নীতিহীন রাজনীতি চলছে, সেটার বিরুদ্ধে নীতিনিষ্ঠ রাজনীতি করে যাচ্ছে কমিউনিস্ট পার্টি। চলমান দুঃশাসনে আমরা এক দুর্বিসহ পরিস্থিতিতে দিন কাটাচ্ছি। নাগরিকদের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে। এ দুঃশাসনের বিরুদ্ধে সবাইকে রাজপথে নামতে হবে।’

সিপিবি চট্টগ্রাম জেলা শাখার সভাপতি অশোক সাহার সভাপতিত্বে ও সহকারি সাধারণ সম্পাদক নুরুচ্ছাফা ভূঁইয়ার সঞ্চালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন জেলা সিপিবির সাধারণ সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর, সম্পাদকমণ্ডলির সদস্য উত্তম চৌধুরী ও মো. মছিউদ্দৌলা এবং দক্ষিণ জেলার সভাপতি কানাই লাল দাশ ও সাধারণ সম্পাদক শওকত আলী।
সিপিবি, চট্টগ্রাম জেলার সংস্কৃতি শাখার শিল্পীদের গণসঙ্গীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে সমাবেশ শুরু হয়। সমাবেশ শেষে লাল-পতাকার মিছিল পুরাতন রেলস্টেশন থেকে নিউমার্কেট, কোতোয়ালী মোড়, লালদিঘীর পাড় হয়ে সিনেমা প্যালেস চত্ত্বরে গিয়ে শেষ হয়।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

বাংলাদেশ ঠিকাদার সমিতি -চট্টগ্রাম,রহমতগঞ্জের আহ্বায়ক কমিটি গঠন।

বাংলাদেশ ঠিকাদার সমিতি -চট্টগ্রাম,রহমতগঞ্জের আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে।
সর্বস্তরের ঠিকাদারদের অনাস্থাজনিত কারণে বাংলাদেশ ঠিকাদার সমিতি, চট্টগ্রাম জোন, রহমতঞ্জ চট্টগ্রামের বর্তমান কমিটি বিলুপ্ত করে উক্ত এডহক কমিটি

অনুমোদন দেয়া হয়। বাংলাদেশ ঠিকাদার সমিতি কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ সামছুল কাউনাইন(কুতুব) স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে চট্টগ্রাম জোনাল কমিটি বিলুপ্ত করে প্রস্তাবিত ৩ সদস্য বিশিষ্ট এডহক কমিটি আগামী ৬ মাসের জন্য অনুমোদন দেয়া হয়। কমিটির তিন সমদস্য হলেন,মেসার্স ইমাম হোসেনের স্বত্তাধিকারী মোহাম্মদ ইমাম হোসেন, মেসার্স হাবিব এন্টারপ্রাইজের স্বত্তাধিকারী

মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন, মেসার্স ঐশী এন্টারপ্রাইজের স্বত্তাধিকারী এস.এম. আবু ছালেহ। চিঠিতে অনুমোদিত এডহক কমিটি ৬ মাসের মধ্যে সমিতির কার্যক্রম সুষ্ঠভাবে পরিচালনা করার পাশাপাশি যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন কমিশন গঠন করে নির্বাচনের মাধ্যমে একটি পূর্ণাঙ্গ কমিটি নির্বাচিত করার কথা বলা হয়।

উল্লেখ্য বাংলাদেশ ঠিকাদার সমিতির (রেজিঃ নং-টি.ও-৩২৮(১৬)-৯৪) এর আওতাধীন বাংলাদেশ ঠিকাদার সমিতি, চট্টগ্রাম জোন, রহমতঞ্জ।

ভোলা- বরিশাল সেতু দ্রুত বাস্তবায়নসহ ৮ দাবি নিয়ে মানববন্ধন

চট্টগ্রামস্থ ভোলাবাসীর সর্ব ঐক্য মানববন্ধন সোমবার বেলা ১১টায় চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয়। ভোলা জেলা সমিতি-চট্টগ্রাম এর সহযোগিতায় মানববনআধন থেকে ৮ দফা দাবি তুলে ধরা হয়।

দাবিগুলো হলো, ভোলা-বরিশাল সেতুর কাজ দ্রুত বাস্তবায়ন, চট্টগ্রামে অবস্থানরত সকল ভোলাবাসীর সুবিধার্থে ইলিশা-মতিরহাট ফেরী ঘাটের কাজ বাস্তবায়ন, ভোলার প্রত্যেক ঘরে ঘরে গ্যাস লাইন দ্বারা ভোলায় উত্তোলিত গ্যাস সরবরাহের ব্যবস্থা গ্রহণ, নদী ভাঙ্গন থেকে রক্ষায় ভোলার চতুর্দিকে স্থায়ী বেড়িবাঁধ নির্মাণ,

বিদ্যমান জরাজীর্ণ চিকিৎসা ব্যবস্থার উন্নয়নে সরকারি মেডিকেল কলেজ ও উন্নতমানের হাসপাতাল স্থাপন, পর্যটন শিল্পের বিকাশে সরকারি উদ্যোগ, গ্যাস ভিত্তিক শিল্প কলকারখানা স্থাপন, চরাঞ্চলের উন্নয়নে গবেষণা ভিত্তিক উদ্যোগ।

মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন চট্টগ্রামস্থ ভোলাবাসির সর্ব ঐক্য মানববন্ধন বাস্তবায়ন কমিটির আহবায়ক লায়ন আতিকুল্লাহ বাহার। যুগ্ম আহবায়ক মো: ফিরোজ চৌধুরীর পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন, সাংবাদিক কিরন শর্মা, সদস্যসচিব- মাহবুবুর রহমান সেলিম, যুগ্ম সচিব আলী আজগর, সদস্য (অর্থ) কাঞ্চন মাঝি,সদস্য (মিডিয়া) নুরুন্নবী শাওনসহ ৪৮ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি। মানবন্ধনে ভোলা জেলা সমিতি-চট্টগ্রাম সহ ভোলার ২৫ টি পেশাজীবী সংগঠন অংশগ্রহণ করেন।

মানববন্ধনে বক্তাগণ বলেন -অন্তবর্তী সরকার ভোলা – বরিশাল সেতু আগামী জানুয়ারি ২০২৬ উদ্বোধন করার ঘোষণা দিয়েছে সরকার। এজন্য একনেকে ১৭ হাজার কোটি টাকা অনুমোদন দেয়ার জন্য মানব বন্ধন
থেকে সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা হয়।

জেলা ভোলায় প্রাকৃতিক গ্যাস খনি রয়েছে। এখানকার গ্যাস সম্পদ রয়েছে ব্যবহারের জন্য জনপদের মানুষ দাবিদার।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ