আজঃ মঙ্গলবার ২০ মে, ২০২৫

রূপগঞ্জে বিপুল ভোটে বিজয়ী হাবিবুর রহমান হাবিব

মাহাবুবুর রহমান রনি, রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি:

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দোয়াত কলম প্রতীকের প্রার্থী আলহাজ্ব হাবিবুর রহমান হাবিব ১ লক্ষ ১৮ হাজার ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। নির্বাচিত হাবিব নারায়নগঞ্জ -০১ আসনের এমপি সাবেক বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী,রূপগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি গোলাম দস্তগীর গাজী বীরপ্রতীকের সমর্থিত প্রার্থী ছিলেন।
মঙ্গলবার (২১ মে) রাত পৌনে ৮টায় প্রাপ্ত ফলাফলে দেখা যায়, এক লক্ষ ১৮ হাজার ভোট পেয়ে রূপগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন আলহাজ্ব হাবিবুর রহমান হাবিব। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ২০ হাজার ৪৩৪ ভোট।

এর আগে মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত রূপগঞ্জ উপজেলার মোট ১৪২ টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচন অবাধ-সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করার জন্য পুলিশ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর বিপুলসংখ্যক সদস্য নিয়োজিত ছিলেন। যে কারণে কোথাও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।
নিজ সমর্থিত প্রার্থী বিজয়ী হওয়ায় ‘নারায়নগঞ্জ -০১ আসনের এমপি সাবেক বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী,রূপগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি গোলাম দস্তগীর গাজী বীরপ্রতীক বলেন,
আমার সমর্থিত প্রার্থী হাবিবুর রহমান হাবিব এর বিজয় রূপগঞ্জের জনগণের বিজয়।
রূপগঞ্জের মানুষ একজন অদক্ষ চেয়ারম্যানের কাছ থেকে মুক্তি পেয়েছে আজ। চেয়ারম্যানের সেবা পেতে জনগণের আর হয়রানি হতে হবে না। এখন থেকে প্রতিটি এলাকায় উন্নয়নের ধারা অব্যাহত থাকবে ইনশাআল্লাহ।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

জুলুম না করা আওয়ামী লীগের কর্মীরা বিএনপির সদস্য হতে পারবে: আমীর খসরু

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, আওয়ামী লীগের চিহ্নিত দোসররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না। তবে যারা বিএনপির কার্যক্রমে বাধা দেয়নি, হয়রানি করেনি কিংবা পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করেছে, তারা চাইলে বিএনপির সদস্য হতে পারবে।শনিবার দুপুরে চট্টগ্রামের কাজীর দেউড়িতে বিভাগীয় পর্যায়ে সদস্য ফরম বিতরণ ও নবায়ন কার্যক্রমে প্রধান অতিথি হিসেবে তিনি এ কথা বলেন।

আমীর খসরু বলেন, দেশের বৃহত্তর অংশকে বিএনপির সদস্য করতে হবে। তবে সমাজের অগ্রহণযোগ্য ব্যক্তি, চাঁদাবাজ, দুর্নীতিবাজদের সদস্য কার্যক্রমের বাইরে রাখার চেষ্টা করতে হবে। এ সময় সদস্য কার্যক্রম দৃশ্যমান করার কথাও বলেন তিনি।

তিনি আরও বলেন, বিগত ১৫ বছরে বিএনপির নেতাকর্মীরা মিথ্যা মামলার শিকার হয়েছে, পালিয়ে বেড়িয়েছে। বড় দল হিসেবে সাংগঠনিক কার্যক্রম চালাতে পারেনি বিএনপি। এজন্য দলের সাংগঠনিক কার্যক্রমকে শক্তিশালী করতে হবে।

এ সময় যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি জানান, আগামী দিনে যারা প্রতিযোগিতায় আসতে চায়, তারা বিএনপির সাথে পারবে না। বিএনপি অভিজ্ঞতা সম্পন্ন দল। কোনো ষড়যন্ত্র দলের অগ্রযাত্রার পথে বাধা হতে পারবে না।

আমরা কঠিন ও অস্বাভাবিক সময় অতিবাহিত করছি।

আমরা কঠিন ও অস্বাভাবিক সময় অতিবাহিত করছি বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, হাসিনা পালিয়ে গেছে, তার প্রেতাত্মারা এখনো আছে। তারা এখনো ষড়যন্ত্র করছে, কিন্তু তাদের ষড়যন্ত্র সফল হবে না। দুর্ভাগ্য আমরা যাদের দায়িত্ব দিয়েছি, আমাদের দেশকে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য, তারা সঠিকভাবে এখনো কাজটি করতে পারছে না। ফলে মাঝে মাঝেই সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে, তাদের আরও শক্তিশালী করার সুযোগ করে দিচ্ছে।

শনিবার চট্টগ্রাম পলোগ্রাউন্ড মাঠে চট্টগ্রাম ও কুমিল্লা বিভাগের যুবদল, স্বেচ্ছাসেবকদল ও ছাত্রদলের সমন্বয়ে ‘তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার’ প্রতিষ্ঠার সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন মির্জা ফখরুল।
তিনি বলেন, আজকে এখানে সমাবেশ হচ্ছে, আরেকটি হচ্ছে নিউমার্কেটে এবং আরেকটি হচ্ছে ঢাকায়। দাবিটা কী? আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে তাই না? আমরা মাঠে যারা আছি তারা শুধু নয়, বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষ আওয়ামী লীগকে দেখতে চায় না। কারণ আওয়ামী লীগ বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে বাংলাদেশের মানুষের ওপর নির্যাতন করেছে।

গণতন্ত্র ধ্বংস, একদলীয় শাসন ব্যবস্থা ও বাকশাল প্রতিষ্ঠা করেছে।আপনারা সংস্কার সংস্কার বলছেন, কিন্তু প্রথম সংস্কার করেছিলেন শহীদ জিয়াউর রহমান’ উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান শাহাদাতের পর নয়টি বছর পথে-ঘাটে ঘুরে ফিরে আমাদের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে নিয়ে এসেছিলেন। কিছু কিছু মানুষ সব ভুলে যায়। শুধু সুন্দর সুন্দর মুখরোচক কথা বললেই জাতি বোধ হয় সব ভুলে যাবে। তাদের বলব, আজকে সমাবেশটা দেখে যান, আপনাদের সম্বিৎ ফিরে এলে জাতি উপকৃত হবে। সোজা হিসাব বাংলাদেশের মানুষ গণতন্ত্র ও অধিকারকে প্রয়োগ করতে চায়। আমাদের তরুণরা চাকরি, ব্যবসা ও কর্মসংস্থান চায়। আমাদের মায়েরা ছেলেদের লেখাপড়া শেখাতে চায়।

তরুণরা জেগে উঠেছে জানিয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, মাথা ঠান্ডা রেখে সকল ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে দিতে হবে। আধুনিক ও উপযোগী একটি বাংলাদেশ করার শিক্ষা দিচ্ছেন আমাদের নেতা তারেক রহমান। এই দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব বিক্রি করে আমরা কোনভাবেই কোনো কিছু করতে দেব না। বাংলাদেশের প্রশ্নে আমরা আপোস করবো না। তাই আমাদের নেতা বলেছেন, সবার আগে বাংলাদেশ। তিনি বলেছিলেন, ফয়সালা হবে রাজপথে।

স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সভাপতি এস এম জিলানীর সভাপতিত্বে এবং স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান ও ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছিরের যৌথ সঞ্চালনায় সমাবেশে প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, চসিক মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন, জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনয়িক তামিম ইকমাল, যুবদল কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না, সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম নয়ন, বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার মীর হেলাল, স্বেচ্ছাসেবক দল সভাপতি এস এম জিলানী, ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব, চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক মো. এরশাদুল্লাহ, সদস্য সচিব নাজিমুর রহমান নাজিম প্রমুখ।

সমাবেশে বাংলাদেশে নির্বাচনী হাওয়া বইতে শুরু করেছে এবং কেউ বাধাগ্রস্ত করতে পারবে না বলে মন্তব্য করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, গণতন্ত্রের পথে কেউ যাতে রুদ্ধ করতে না পারে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে।
আমীর খসরু বলেন, আজকে এখানে তামিমকে দেখে বলতে ইচ্ছে হচ্ছে চট্টগ্রামের তরুণরা আজকে ছক্কা মেরে দিয়েছে। এ-ই তরুণরা ফ্যাসিস্ট হাসিনা হঠানোর মূল শক্তি। ওয়াসিম আকরামের জীবন দিয়ে এ আন্দোলন সফল করেছে। সেদিন ছাত্রদল যুবদল বুক পেতে দিয়েছে গুলির সামনে। গণতন্ত্র, মানুষের মালিকানা ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য তরুণরা লড়াই করেছে, সব অধিকার ফিরে পাওয়ার জন্য লড়াই করেছে।

বিএনপির এই শীর্ষ নেতা বলেন, আমরা ১৬-১৮ বছর আন্দোলন করেছি। মামলা, হামলা, গুম ও খুনের শিকার হয়েছি। পুলিশ হেফাজতে মৃত্যু হয়েছে অনেক নেতাকর্মীর। আমাদের নেতাকর্মীরা যার জন্য এত ত্যাগ স্বীকার করেছে, সেই গণতন্ত্র যেন কেউ জিম্মি করতে না পারে। এ রকম একটি লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
আমির খসরু বলেন, কারো যদি দর্শন থাকে, ভাবনা থাকে, কর্মসূচি থাকে তাহলে তাদেরকে জনগণের কাছে যেতে হবে। কিন্তু কারো স্বার্থের জন্য দেশকে জিম্মি করা যাবে না। মানুষের মধ্যে নতুন যে ভাবনা এসেছে তা বুঝতে হবে। তারেক রহমানের নেতৃত্বে ৩১ দফা বাস্তবায়ন করে সে আকাঙ্খা বাস্তবায়ন করতে হবে। নতুন

রাজনৈতিক বন্দোবস্ত কথা শুনি, ৩১ দফার মধ্যে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত কথা অনেক আগে বলেছে বিএনপি। খালেদা জিয়া বলেছেন, তারেক রহমান বলেছেন।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, কোনো দল তো সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে জনগণের কাছে যেতে দেখিনি। আমরা কেন যাচ্ছি, আগামী নির্বাচনে জনগণের ভোটের জন্য, জনগণ ভোট দিলে আগামীতে ৩১ দফা বাস্তবায়ন করা হবে। সরকার গঠন করলে সবাইকে নিয়ে জাতীয় সরকার গঠন করা হবে। এখানে কোন কিছু অস্পষ্ট নেই, দিনের আলোর মতো পরিস্কার।

খসরু বলেন, বাংলাদেশে নির্বাচনী হাওয়া বইতে শুরু হয়েছে, এটা কেউ বাধাগ্রস্ত করতে পারবে না। গণতন্ত্রের পথে কেউ যাতে রুদ্ধ করতে না পারে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। আমরা শান্তি পূর্ণ ভাবে এগিয়ে যাবো, কারো উস্কানিতে পা দেওয়া যাবে না। এটা তারেক রহমানের সিদ্ধান্ত। আমরা নতুন সংস্কৃতি সৃস্টি করতে চাই, সহনশীল থাকতে হবে সবাইকে।

এর আগে সমাবেশে উপস্থিত হয় বক্তব্য দেন জাতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াড় তামিম ইকবাল। তিনি বলেন, আমি পলিটিক্যাল কেউ না। আমি একজন স্পোর্টসম্যান। তাই আমি স্পোর্টস নিয়ে কিছু কথা বলবো। একসময় মানে চট্টগ্রাম থেকে ৫-৬ জন করে ন্যাশনাল টিমে প্রডিউস করতো। কিন্তু লাস্ট ১০-১৫ বছর আগে সেরকম প্লেয়ার উঠে আসেনি।

তিনি বলেন, আমি চাইবো, আগামীতে যেন উঠে আসে। এজন্য কার জন্য কি প্রতিবন্ধকতা হয়েছে তা নয়। আমরা কেন ন্যাশনাল টিমে যেতে পারিনি তা দেখতে হবে। আর কি করলে আমরা স্পোর্টসে আরও অংশগ্রহণ করতে পারবো, অবদান রাখতে পারবো তা নিয়ে কাজ করতে হবে।

এইদিন সমাবেশস্থল ঘুরে দেখা গেছে, ছাত্র-শ্রমিকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার সমর্থক ভিড় করছেন। কেউ হেঁটে, কেউ বাসে আর কেউ ট্রাকে করে আসছেন। কেউ আবার ঢাক-ঢোলের তালে তালে।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ