আজঃ রবিবার ১৩ জুলাই, ২০২৫

চট্টগ্রামের ৬০ একর জায়গায় চউক’র আবাসিক প্রকল্প

চট্টগ্রাম ব্যুরো:

চট্টগ্রাম মহানগরে আবাসন সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে আবাসিক প্রকল্প করার উদ্যোগ নিয়েছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (চউক)। নগরীর পতেঙ্গায় মোট তিনটি পর্যায়ে প্রায় ৬০ একর জায়গায় এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে চায় চউক। প্রথম পর্যায়ের প্রায় ২০ একর জায়গায় এই প্রকল্পে থাকবে ১১৪ আবাসিক এবং ৫টি বাণিজ্যিক প্লট। প্রতিটি প্লট হবে ৪ থেকে ৬ কাটার। এই প্রকল্প বাস্তবায়নে ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৪৬ কোটি ৫৯ লাখ টাকা এবং প্রকল্পের মেয়াদ ধরা হয়েছে ২০২৪ সালের জুন থেকে ২০২৭ সাল পর্যন্ত।
জানা গেছে, গত একযুগের বেশি সময় ধরেও নতুন কোন আবাসিক প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে পারেনি চউক। সর্বশেষ চউক’র সাবেক চেয়ারম্যান জহিরুল আলম দোভাষ ‘অনন্যা আবাসিক দ্বিতীয় পর্যায়’ একটি প্রকল্প গ্রহণের উদ্যোগ নেয়। তবে অর্থ জটিলতায় পরে প্রকল্পটি আর বাস্তবায়ন হয়নি।
এ সম্পর্কে জানতে চাইলে চউক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইউনুছ বলেন, দক্ষিণ চট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলা এলাকার কর্ণফুলী আবাসিক প্রকল্প, অনন্যা আবাসিক প্রকল্পসহ চউক’র যেসব আবাসিক এলাকায় এখনো বাড়িঘরসহ বিভিন্ন স্থাপনা গড়ে ওঠেনি সেখানে স্থাপনা নির্মাণের জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি। এছাড়াও চট্টগ্রাম নগরীতে নতুন আবাসন প্রকল্পেরও প্রয়োজন রয়েছে। সেই গুরুত্ব বিবেচনা করে পতেঙ্গায় নতুন আবাসিক প্রকল্প গ্রহণের উদ্যোগ নিয়েছি। তিনি আরো বলেন, এই আবাসিক প্রকল্প বাস্তবায়নে ইতোমধ্যে মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। মন্ত্রণালয় অনুমোদন দিলে আমরা পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করবো।
প্রকল্প সূত্রে জানা যায়, চট্টগ্রাম শহরের আবাসন সমস্যা সমাধানে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (চউক) নগরীর উত্তর ও দক্ষিণ পতেঙ্গা মৌজাস্থ প্রায় ১৯ দশমিক ৫৫ একর জমিতে ‘চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় বে-পার্ল হাউজিং প্রকল্প প্রকল্পের উন্নয়ন (প্রথম পর্যায়)’ শীর্ষক প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। উক্ত প্রকল্পের আওতায় ১১৪টি আবাসিক প্লট। প্রতিটি প্লট হবে ৪, ৫ ও ৬ কাটার। ৫টি বাণিজ্যিক প্লট এবং একটি সিডিএ কনডোমিনিয়াম ফ্ল্যাট প্রকল্পের জন্য সংরক্ষিত প্লটসহ মসজিদ, পার্ক, ফুড কোর্ট, খেলার মাঠ, স্কুল, কলেজ, হেলথ সেন্টার, কমিউনিটি সেন্টার, শপিং কমপ্লেক্স, কাঁচা বাজার, বনায়ন ইত্যাদি উন্নয়নের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

বিজিবি সুনামের সাথে দায়িত্ব পালনে সক্ষম হচ্ছে: মহাপরিচালক

দেশের অভ্যন্তরীণ আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তার ক্ষেত্রে বিজিবি অত্যন্ত বিশ্বস্ততা ও সুনামের সাথে দায়িত্ব পালনে সক্ষম হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বর্ডারগার্ড বাংলাদেশের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী। চট্টগ্রামের সাতকানিয়ার বায়তুল ইজ্জতস্থ দেশের একমাত্র প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান বর্ডারগার্ড ট্রেনিং সেন্টার এন্ড কলেজের ১০৩ তম রিক্রুট ব্যাচের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজে তিনি এ কথা বলেন। বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৯ টায় বিজিবি মহাপরিচালককে সশস্ত্র সালাম প্রদানের মধ্য দিয়ে ১০৩তম রিক্রুট ব্যাচের নবীন সৈনিকদের শপথ গ্রহণ ও প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়।

বিজিবির বীর উত্তম মজিবর রহমান বিশাল প্যারেড গ্রাউন্ডে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি অতিথি মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী নবীন সৈনিকদের কুচকাওয়াজ পরিদর্শন ও অভিবাদন গ্রহণ করেন। এ সময় বিজিটিসিএন্ডসি’র কমান্ড্যান্ট ব্রিগেডিয়ার জেনারেল গাজী নাহিদুজ্জামান প্রধান অতিথির সাথে ছিলেন।

মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে জীবন উৎসর্গকারী তৎকালীন ইপিআরের ৮১৭ জন অকুতোভয় বীর শহীদদেরকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন। একইসাথে ২০২৪ সালের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শহীদ সকল ছাত্র-জনতাকেও শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন এবং আহতদের আশু আরোগ্য কামনা করেন।

বিজিবি মহাপরিচালক বলেন, সীমান্তের অতন্দ্র প্রহরী’ খ্যাত এই বাহিনী বাংলাদেশের ৪৪২৭ কিলোমিটার সুদীর্ঘ সীমান্ত সুরক্ষাসহ সীমান্ত ভূমি ও সম্পদের নিরাপত্তা বিধান, মাদক ও অস্ত্রসহ অন্যান্য অবৈধ পণ্যের চোরাচালান প্রতিরোধ, নারী ও শিশু পাচার রোধসহ যেকোনো ধরণের আন্তঃসীমান্ত অপরাধ দমনে দক্ষতার স্বাক্ষর রেখে চলেছে। শুধু তাই নয়, দেশের অভ্যন্তরীণ আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তার ক্ষেত্রেও বিজিবি অত্যন্ত বিশ্বস্ততা ও সুনামের সাথে দায়িত্ব পালনে সক্ষম হচ্ছে।

নবীন সৈনিকদের উদ্দেশ্যে বিজিবি মহাপরিচালক ‘মনোবল, ভ্রাতৃত্ববোধ, শৃঙ্খলা ও দক্ষতা’ বিজিবির এই চারটি মূলমন্ত্রে উদ্বুদ্ধ ও অনুপ্রাণিত হয়ে অর্পিত যেকোনো দায়িত্ব সুশৃঙ্খল ও সুচারুরূপে পালনের নির্দেশ দেন। তিনি বলেন, শৃঙ্খলা হচ্ছে সৈনিক জীবনের অলঙ্কার। আদেশ ও কর্তব্য পালনে যে কখনো পিছপা হয় না সেই প্রকৃত সৈনিক। সততা, বুদ্ধিমত্তা, নির্ভরযোগ্যতা, আনুগত্য, তেজ ও উদ্দীপনা একটি বাহিনীর শৃঙ্খলা ও পেশাগত দক্ষতার মাপকাঠি। নবীন সৈনিক হিসেবে এই সকল পেশাগত ও চারিত্রিক গুণাবলি অর্জন করতে হবে। তাহলেই কেবল পূর্বসূরীদের যোগ্য উত্তরসূরী হিসেবে দেশের সেবায় নিজেদেরকে নিয়োগ করতে পারবে। দেশ সেবার মহান কার্যভার গ্রহণের এই মাহেন্দ্রক্ষণে নবীন সৈনিকদেরকে আন্তরিক অভিনন্দন জানান বিজিবি মহাপরিচালক।

নবীন নারী সৈনিকদের উদ্দেশ্যে বিজিবি মহাপরিচালক বলেন, বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে মহিয়সী নারীদের অংশগ্রহণ, অবদান ও আত্মত্যাগ অবিস্মরণীয়। আজ নারীরা বিভিন্ন অঙ্গনে যথাযথ যোগ্যতা ও কর্মদক্ষতার স্বাক্ষর রেখে চলেছে। আজ নবীন নারী সৈনিকরা দেশ মাতৃকার স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় দৃপ্ত শপথ নিয়ে সৈনিক জীবনে প্রবেশ করতে যাচ্ছে। নবীন নারী সৈনিকরা বিজিবির সার্বিক কর্মকাণ্ড পরিচালনায় আরো গতিশীল ভূমিকা রাখাসহ বাহিনীর সুনাম-সুখ্যাতি বৃদ্ধিতে সততা, নিষ্ঠা ও দক্ষতার সাথে নিরলসভাবে কাজ করবে বলে বিজিবি মহাপরিচালক আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

বিজিবি মহাপরিচালক নবীন সৈনিকদের তেজদীপ্ত কুচকাওয়াজের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেন। তিনি তাদেরকে স্মরণ করিয়ে দেন যে, বৃহত্তর কর্মজীবনে কাজের ব্যাপ্তি ও পরিধি আরো বিস্তৃত হবে। নবীন সৈনিকরা যখন সীমান্তে নিয়োজিত থাকবে তখন তাদের সততা, নিষ্ঠা ও পেশাগত দক্ষতার ওপরই নির্ভর করবে এ বাহিনীর ভাবমূর্তি ও গৌরব। প্রতিপক্ষ সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কাছে কোনো অবস্থাতেই নমনীয় আচরণ প্রদর্শন না করার জন্য নবীন সৈনিকদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানান বিজিবি মহাপরিচালক। তিনি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করেন, দেশ মাতৃকার অখণ্ডতা রক্ষায় নবীন সৈনিকেরা প্রয়োজনে তাদের জীবন দেবে তবু দেশের এক ইঞ্চি মাটি হাতছাড়া হতে দিবে না। নবীন সৈনিকেরা কখনো দেশবাসীকে হতাশ ও নিরাশ করবে না। তাদের দেয়া নিশ্চিদ্র নিরাপত্তাই দেশের মানুষের নির্বিঘ্ন ঘুম নিশ্চিত করবে। এই নবীন সৈনিকরাই হবে সীমান্তের নিরাপত্তা ও আস্থার প্রতীক।

বিজিবি মহাপরিচালক ১০৩তম রিক্রুট ব্যাচের প্রশিক্ষণ এবং নান্দনিক সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানের জন্য বিজিটিসিএন্ডসি’র কমান্ড্যান্ট ও সংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিক ধন্যবাদ এবং বিভিন্ন বিষয়ে সেরা নবীন সৈনিকদেরকে আন্তরিক অভিনন্দন জানান। সবশেষে তিনি নবীন সৈনিকদের সর্বাঙ্গীন মঙ্গল এবং বিজিবির উত্তরোত্তর সাফল্য ও অব্যাহত অগ্রযাত্রা কামনা করেন। ভাষণ প্রদান শেষে বিজিবি মহাপরিচালক ১০৩তম রিক্রুট ব্যাচের সেরা চৌকস রিক্রুট হিসেবে ১ম স্থান অধিকারী বক্ষ নম্বর-৫৭৪ সাইফ মিয়া এবং অন্যান্য বিষয়ে সেরা সৈনিকদের হাতে তাদের সফলতার জন্য ক্রেস্ট তুলে দেন। এরপর নবীন সৈনিকদের চৌকসদল কর্তৃক বিজিবি মহাপরিচালককে সশস্ত্র সালাম প্রদানের মাধ্যমে কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়। পরিশেষে বিজিবির প্রশিক্ষিত সদস্যদের অংশগ্রহণে আকর্ষণীয় ট্রিক ড্রিল এবং বিজিবির সুসজ্জিত বাদকদল কর্তৃক মনোজ্ঞ ব্যান্ড ডিসপ্লে প্রদর্শন করা হয়।

প্রসঙ্গত, ১০৩তম রিক্রুট ব্যাচের মৌলিক প্রশিক্ষণ গত ২৬ জানুয়ারি ২০২৫ তারিখে শুরু হয়। দীর্ঘ ২৪ সপ্তাহের কঠোর ও কষ্টসাধ্য প্রশিক্ষণ সফলতার সাথে সম্পন্ন করে ৬৫৮ জন পুরুষ ও ৩৬ জন নারী সর্বমোট ৬৯৪ জন রিক্রুট আজ সমাপনী কুচকাওয়াজের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে শপথ গ্রহণ করে সৈনিক জীবনে পদার্পন করলো। প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে বিজিবি’র উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার অঞ্চলের সেনাবাহিনীর উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, স্থানীয় বেসামরিক প্রশাসন ও পুলিশের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, বিজিবির অফির্সাস,পরিবারের সদস্যবৃন্দ, স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ বর্ডারগার্ড পাবলিক স্কুলের ছাত্র ছাত্রী শিক্ষক তাদের অভিভাবকগণ উপস্থিত ছিলেন।

শিক্ষকদের হৃত গৌরব পুনরুদ্ধারে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে – সালমা ইসলাম

বোয়ালখালী ও রাঙ্গুনিয়া উপজেলা শিক্ষা অফিসার সালমা ইসলাম বলেছেন -শিক্ষকদের হৃত গৌরব পুনরুদ্ধারে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে, এতেই শিক্ষকরা শিক্ষাদানে আরো আন্তরিক হয়ে জাতি গঠনে সচেষ্ট হবে এর মধ্যে দিয়ে আমাদের আগামী প্রজন্ম বিশ্বায়নের চ্যালেন্জ মোকাবেলার সক্ষম হব।দেশ দ্রুত এগিয়ে যাবে কর্মচারী ঐক্যজোট বোয়ালখালী শাখা আয়োজিত শিক্ষার মানোন্নয়নে মতবিনিময় ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি’২০২৫ উপলক্ষে আয়োজিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় উপরোক্ত বক্তব্য রাখেন তিনি। সংগঠনের সহ সভাপতি বাবুল কান্তি দাশের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মনজুর আলমের সঞ্চালনায় গোমদন্ডী পাইলট মডেল উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত এ অনুষ্ঠানে উদ্বোধক ছিলেন শিক্ষক- কর্মচারী ঐক্যজোট জেলা সেক্রেটারি অধ্যাপক মোঃ ওসমান গনি, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বোয়ালখালী সাংবাদিক সমিতির সভাপতি সাংবাদিক এম এ মন্নান,অধ্যাপক কায়সারুল হক,প্রধান শিক্ষক এস এম খসরু পারভেজ,বক্তব্য রাখেন অধ্যাপিকা সাবেরা শারমিন,আরেফা খানম,প্রভাষক মিজানুর রহমান,বাবর উদ্দিন,মনসুর আলী,ইয়াছিন চৌধুরী, মোঃ
সাইফুদ্দীন,তৌহিদুল আলন,প্রিয় রন্জন চৌধুরী, প্রজীব বড়ুয়া,সাবেক কাউন্সিলর জোবাইদা বেগম, জিয়াউর রহমান ও মিজানুর রহমান অভি প্রমূখ। পরে স্কুল আঙিনায় বেশ কিছু ফলজন ও বনজ চারা রোপণ করেন অতিথিবৃন্দ।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ