চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামানকে অপসারণের দাবি তুলেছেন ও শতাধিক সাংবাদিক ও জনতা।আজ ১৭আগস্ট
চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজে মুক্তিযোদ্ধা
বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুকী আজম বীর প্রতিকের
উপস্থিতিতে এ দাবি তোলা হয়েছে। উপদেষ্টার উপস্থিতিতেই জেলা প্রশাসককে হাসিনা সরকারের দোসর, দুর্নীতিবাজ এবং ছাত্র জনতার আন্দোলনের নির্দেশদাতা বলে উল্লেখ করেছেন। পরিস্থিতি বেগতিক দেখে উপদেষ্টার গাড়িতে করে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন।
উদ্ভুট পরিস্থিতিতে উপদেষ্টা এবং ছাত্র সমন্বয়করা ব্যবস্থা গ্রহণে আশ্বস্ত করেছেন।
ছাত্র -জনতা এবং উপস্থিত সাংবাদিকবৃন্দ জেলা প্রশাসকের এই হীন কর্মকাণ্ডের সাক্ষী বলে দাবি করেন। প্রজাতন্ত্রের একর্মকর্তা চট্টগ্রামের যোগদানের পর তিনি ও তার অধীনস্থ ম্যাজিস্ট্রেটগণকে স্যার না বললেই ক্ষেপে যেতেন। এ নিয়ে তখন ব্যাপক লেখালেখি হয়েছে। কোন বিষয় নিয়ে সমসাগ্রস্ত কোন লোক তার সাথে দেখা করতে গেলে ৪-৫ ঘন্টা বসে রেখে তার স্টাফ অফিসার বলে দিতে স্যার ব্যস্ত রয়েছে। এরকম ঘটনা শুধু সাধারণ মানুষের ক্ষেত্রে ঘটেনি। অনেক বয়স্ক জন এবং বীর মুক্তিযোদ্ধারা ও
নিরাশ হয়েছেন।