আজঃ শুক্রবার ২০ জুন, ২০২৫

পাইকগাছায় খুশি নার্সারীতে শোভা ছড়াচ্ছে ফুল!

এম জালাল উদ্দীন:পাইকগাছা 

খুলনার পাইকগাছায় বাণিজ্যিক ভাবে ফুল চাষ শুরু হয়েছে। আর ফুল চাষে লাভবান হচ্ছেন চাষীরা। স্থানীয় ফুল ব্যবসায়ীরা খুশি নার্সারী থেকে ফুলসহ তাজা গাছ পাইকারি ক্রয় করে পাইকগাছার বিভিন্ন হাট বাজারে ফেরি করে বিক্রি করছে। শীতের সময় পাইকগাছায় খুশি নার্সারীতে নানা জাতের রঙ বেরঙ এর ফুলের সমারোহ। ফুলের হাসিতে ভরে উঠেছে ক্ষেত।
ফুল কেবল সৌন্দর্যের জন্য নয়, বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যেও চাষ হচ্ছে ফুলের। ভালবাসার প্রতিক ফুল। শ্রদ্ধা নিবেদন, অভ্যর্থনা আর একে অন্যের প্রতি ভালবাসার বহিঃপ্রকাশ হিসেবে ফুল অন্যন্য। শীত মৌসুমে ফুল চাষের উপযুক্ত সময়। আর সারা বছরে ফেব্রুয়ারী মাসকে ঘিরে ফুলের ব্যবহার সবচেয়ে বেশী দেখা যায়। এ মাসেই ফুলের দিবস আর ভালবাসা দিবসসহ একুশে ফেব্রুয়ারি দিন রয়েছে। আর শীতের এ মাস ঘিরে ফুল চাষ করে লাভবান হওয়ার স্বপ্ন বুনে ফুল চাষীরা।
খুলনা জেলার পাইকগাছা উপজেলার গদাইপুর নার্সারী জন্য দেশ খ্যাত। গদাইপুর এলাকা থেকে ফলদ, বনজ ও ঔষধী গাছের চারা ট্রাক, পরিবহন ও অনালাইনে দেশের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলায় সরবরাহ করা হয়। উপজেলায় প্রায় চার শতাধিক নার্সারী রয়েছে। গদাইপুর খুশি নার্সারীতে ফুল, ফলদ, বনজ ও ঔষধী গাছের চারা উৎপাদন ও বিক্রিয় করা হচ্ছে। এখানে ইস্টেবেরি, ড্রাগন, থাইকুল, আপেলকুল, বলসুন্দরি কুল, থাইআপেল কুলসহ বিভিন্ন জাত। কালো মরিচ, কালার ফুজি মরিচ, ব্যানানা মরিচ, ক্যাপসিক্যাম, আঙ্গুর, আপেল, বেদানা, মিস্টি জলপাই, আমলকি, বিভিন্ন জাতের পেয়ারা, বারি মালটা, আম, জামসহ শতাধিক প্রজাতির গাছের কলম পাওয়া যায়। এখন শীতের সময় রং-বেরং এর নানা ফুল।
গদাইপুর ইউনিয়নের হিতামপুর খুশি নার্সারীতে গেলে দেখা মিলবে নয়নতাঁরা, ডালিয়া, জিনিয়া, কসমস, চন্দ্রমল্লিকা, ইকরা গাদা, সেলসোলিয়া, পুতলিকা, সূর্যমুখি ইন্ডিয়ান গোলাপ, কালার গোলাপ, জারবেরা, রজনীগন্ধা গাঁদা ফুলসহ দৃষ্টিনন্দন ফুলে সমারোহ। প্রতিবছর ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারী-মার্চ পযর্ন্ত কর্মব্যস্ততা বেড়ে যায় ফুল চাষিদের। ক্ষেতে চারাসহ জারবেরা ফুল ২০ টাকা, গ্লাডিওলাস, গোলাপ, নয়নতাঁরা, সেলসোলিয়া, পুর্তলিকা, সূর্যমুখি ১৫ টাকা, চন্দ্রমল্লিকা ৩০, ইন্ডিয়ান গোলাপ, কালার গোলাপ ৪০ টাকা, ডালিয়া ৩০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। প্রতিদিন ক্ষেত থেকে ফুলসহ চারা বিক্রি হচ্ছে। শিক্ষার্থী ও ফুল প্রেমিরা বাড়িতে ও ছাদে ফুলের গাছ লাগাতে চারা ক্রয় করছে। তাছাড়া বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে, সরকারি-বেসরকারি অফিসে ফুলের বাগান করতে এসব নার্সারী থেকে ফুলসহ চারা সরবরাহ করা হয়।
খুশি নার্সারীর মালিক মো: মিজানুর রহমান জানান, প্রায় ১৫ বছর নার্সারীতে চারা উৎপাদন ও বিক্রি করছেন। ৫ বিঘা জমিতে তার নার্সারীর ক্ষেত ও প্রায় ৫ শতক জমিতে ফুলের চারা তৈরি করেন। ছোট রেনু চারা এনে প্যাকেট বা টবে লাগিয়ে ফুলের গাছ তৈরি করা হয়। গাছে ফুল ধরলে বা ফুটলে চারা বিক্রি করা হয়। শীতের সময় ফুলের চাষের জন্য জায়গার পরিমাণটা বাড়ে। এবার ফুলে দাম ভালো হওয়ায় অধিক লাভের আশা করছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোঃ একরামুল ইসলাম বলেন, শীত মৌসুমে কিছু কিছু নার্সারীতে ফুলের চাষ হচ্ছে। ফুল চাষ লাভজনক হওয়ায় চাষিদের ফুল চাষে উদ্বুদ্ব করা হয়েছে। আমাদের পক্ষ থেকে চাষিদের সাথে যোগাযোগ রাখা হচ্ছে এবং ফুল চাষের বিভিন্ন পরামর্শ দেয়া হচ্ছে।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

মাছের পোনা ছাড়লেন কর্নেল তানভীর হোসেন।

মাছের পোনা ছাড়লেন কর্নেল তানভীর হোসেন ।
রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে দুটি পুকুরে বিভিন্ন প্রজাণতির মাছের পোনা অবমুক্ত করেছেন, কারা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক কর্নেল তানভীর হোসেন। রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগার ও কারা প্রশিক্ষণ একাডেমি পরিদর্শন শেষে তিনি এ কার্যক্রমে অংশ নেন।

পুকুর দুটিতে রুই, কাতল, মৃগেল, সিলভার কার্প এবং পাঙ্গাসসহ নানা প্রজাতির মাছের পোনা অবমুক্ত করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী বিভাগের কারা উপ-মহাপরিদর্শক জনাব কামাল হোসেন, রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার মোঃ শাহ আলম খান এবং কারা বিভাগের অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ।

পোনা অবমুক্ত শেষে কর্নেল তানভীর হোসেন বলেন, “স্থানীয় সম্পদের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করে আমরা সরকারের আয়ের নতুন পথ তৈরি করছি। এই পুকুরে উৎপাদিত মাছ বন্দীদের খাদ্য হিসেবে ব্যবহার করা হবে, যা সরকারের ব্যয় সাশ্রয়ে সহায়ক হবে এবং কারাগারকে খাদ্যে স্বনির্ভর করে তুলবে।”
তিনি আরও বলেন, “কারাগার শুধু শাস্তির নয়, এটি সংশোধনের স্থান। এখানে উৎপাদনমুখী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে বন্দীরা প্রশিক্ষণ পাচ্ছে, যা তাদের সামাজিক পুনর্বাসনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।”

এ সময় রাজশাহী বিভাগের ডিআইজি প্রিজন জনাব কামাল হোসেন বলেন, “কারাগার ব্যবস্থাপনাকে আধুনিক ও আত্মনির্ভরশীল করতে আমরা নানা কর্মসূচি হাতে নিয়েছি। মাছচাষসহ বিভিন্ন কৃষিকাজ, বৃক্ষরোপণ ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রম এরই অংশ।”

কারাগার পরিদর্শনকালে কর্নেল তানভীর হোসেন একটি লিচু গাছ রোপণ করেন এবং বন্দী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। পরিদর্শন শেষে তিনি কারাগারের সার্বিক পরিবেশ, নিরাপত্তা ও উন্নয়ন কার্যক্রমে সন্তোষ প্রকাশ করেন।

কারা প্রশাসনের এই উদ্যোগ বন্দীদের জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন আনার পাশাপাশি সরকারি ব্যয় কমাতে সহায়ক হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। ভবিষ্যতেও আর অন্যান্য গঠনমূলক অনেক ভাল পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে ।

ক্রমান্বয়ে স্বাভাভিক হচ্ছে বন্দরের কন্টেইনার জট।

চট্টগ্রাম বন্দরে একের পর এক কন্টেনাই জট ক্রমান্বয়ে স্বাভাভিক হচ্ছে। ঈদুল আজহার ছুটি শেষে বন্দরের কার্যক্রম চলতে থাকায় দু’দিনের মধ্যে কনটেইনার জট পরিস্থিতি আর থাকবে না বলে জানা গেছে। এর আগে ঈদুল আজহার টানা সরকারি ছুটিতে খালাস ঠিকমতো না হওয়ায় চট্টগ্রাম বন্দরে প্রায় ৪৫ হাজার কনটেইনারের জট তৈরি হয়েছে।

তবে ছুটি শেষে জাহাজ ও কনটেইনার হ্যান্ডলিং এবং খালাস আগের নিয়মে ফিরে যাচ্ছে। বন্দরকেন্দ্রিক শিল্প প্রতিষ্ঠান এবং বেসরকারি কনটেইনার ডিপোগুলোতে পুরোপুরি কার্যক্রম শুরুর পর বন্দর থেকে আমদানি কনটেইনার ডেলিভারি এবং রফতানি কনটেইনার প্রবেশের হার বেড়েছে।

বন্দরের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ২৪ ঘণ্টায় তিন হাজারেরও বেশি আমদানি কনটেইনার বন্দর থেকে ডেলিভারি হয়েছে। এ গতি অব্যাহত থাকলে সর্বোচ্চ ক্রমান্বয়ে কনটেইনার জট পরিস্থিতি আর থাকবে না। বন্দরের সার্বিক কার্যক্রমও স্বাভাবিক হয়ে যাবে।

চট্টগ্রাম বন্দর সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রাম বন্দরের অভ্যন্তরে ৫৩ হাজার ৫১৮ টিইইউস (প্রতিটি ২০ ফুট দৈর্ঘ্যের একক হিসেবে) কনটেইনার রাখার জায়গা আছে। তবে ৪০ হাজার টিইইউসের বেশি কনটেইনার ডেলিভারির জন্য বন্দরের ভেতরে অপেক্ষমাণ থাকলে স্বাভাবিক কার্যক্রমে প্রভাব পড়ে এবং দ্রুত জট পরিস্থিতি তৈরি হয়। গত রোববার কর্মদিবস শুরুর প্রথম দিনেই পুরোদমে ডেলিভারি শুরু হয়েছে। আইসিডিগুলো থেকেও কনটেইনার আসছে। ডেলিভারি রেট বেড়েছে। সোমবারও পুরোদমে কার্যক্রম চলছে।

বন্দর কর্তৃপক্ষের দেওয়া তথ্যানুযায়ী, ছুটি শেষে খোলার প্রথমদিন রোববার (১৫ জুন) সকাল ৮টা পর্যন্ত বন্দরের অভ্যন্তরে আমদানি-রফতানি পণ্যবোঝাই ও খালিসহ মোট কনটেইনার ছিল ৪৪ হাজার ৫৪৮ টিইইউস (প্রতিটি ২০ ফুট দৈর্ঘ্যের একক হিসেবে)।

সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় বন্দর থেকে ডেলিভারি হয়েছে ২৪৩৬ টিইইউস কনটেইনার। জেটিতে ১০টি জাহাজ থেকে কনটেইনার খালাস চলছিল। জাহাজগুলোতে মোট ৪২০০ টিইইউস কনটেইনার আছে। এছাড়া জেটিতে প্রবেশের অপেক্ষায় বন্দরের বর্হিনোঙ্গরে অপেক্ষমাণ আছে আরও ১০টি জাহাজ, যাতে কনটেইনার আছে ১০ হাজার টিইইউস।
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সদস্য (হারবার ও মেরিন) ক্যাপ্টেন আহমেদ আমিন আবদুল্লাহ বলেন, সরকারি ছুটির শেষদিন অর্থাৎ গত শনিবার থেকেই বন্দরে কাজের গতি বেড়েছে। স্টেকহোল্ডাররা সবাই কাজে যোগ দিয়েছেন, সবার কাছ থেকে ভালো সাড়া পাচ্ছি।

জানা গেছে, ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে গত ৫ জুন থেকে সরকারি ছুটি শুরু হয়, যা ১৪ জুন পর্যন্ত টানা ১০দিন ছিল। এত দীর্ঘ ছুটির কারণে বন্দরে অপারেশনাল কার্যক্রমে অচলাবস্থা তৈরি এবং আমদানি-রফতানি কার্যক্রমে মারাত্মক প্রভাবের আশঙ্কা করে আসছিলেন বন্দর ব্যবহারকারী ব্যবসায়ীরা। এ আশঙ্কাকে আমলে নিয়ে বন্দর কর্তৃপক্ষ ঈদুল আজহার টানা ছুটিতে সম্ভাব্য অচলাবস্থা মোকাবিলায় ১০টি সিদ্ধান্ত নিয়েছিল।

এ সিদ্ধান্তের আলোকে চট্টগ্রাম বন্দরে শুধুমাত্র ঈদের দিন সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত অপারেশনাল কার্যক্রম বন্ধ ছিল। কিন্তু এরপর থেকে আগের মতোই ২৪ ঘণ্টা সচল আছে বন্দর।তবে ছুটিতে কলকারখানা বন্ধ থাকায় এবং বেসরকারি ডিপোগুলোতে শ্রমিক সংকটের কারণে কনটেইনার ডেলিভারির হার ‘অস্বাভাবিক’ কমে গিয়েছিল। এতে কনটেইনার খালাসের জন্য নোঙ্গর করা জাহাজকে জেটিতে অতিরিক্ত একদিন অপেক্ষা করতে হচ্ছিল।

বন্দর কর্মকর্তাদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যানুযায়ী, সরকারি ছুটি শুরুর দিন গত ৫ জুন বন্দরে কনটেইনার ডেলিভারি হয়েছিল ৪ হাজার ১২২ টিইইউস। এদিন জাহাজে রফতানি কনটেইনার তোলা হয়েছিল ৯ হাজার ৭২০ টিইইউস আর আমদানি কনটেইনার জাহাজ থেকে নামানো হয়েছিল ৫ হাজার ৪১১ টিইইউস।

কিন্তু ঈদুল আজহার আগের দিন ৬ জুন থেকে পরিস্থিতি পাল্টাতে থাকে। এদিন মাত্র ৫২১ টিইইউস কনটেইনার ডেলিভারি হয়। ঈদের দিন ৭ জুন বিকেল ৪টা থেকে অপারেশনাল কার্যক্রম শুরু হলেও বন্দর থেকে কোনো কনটেইনার ডেলিভারি হয়নি। তবে কনটেইনার জাহাজ থেকে ডেলিভারি হয় ৩০৮ টিইইউস।
ঈদের পরদিন ৮ জুনও কোনো কনটেইনার ডেলিভারি হয়নি। ৯ জুন ৪৩১ টিইইউস, ১০ জুন ১ হাজার ৩৮১ টিইইউস, ১১ জুন ১ হাজার ৭৮১ টিইইউস ডেলিভারি হয়।

ঈদের ছুটিতে জাহাজ থেকে কনটেইনার খালাসের পরিমাণও কমে যায়। স্বাভাবিক সময়ে প্রতিদিন আমদানি কনটেইনার নামানো হয় ৫ হাজারের মতো। কিন্তু ৫ জুন থেকে ১০ জুন পর্যন্ত সর্বোচ্চ ৫ হাজার ৫৪৪ টিইইউস এবং সর্বনিম্ন ২ হাজার ৩১১ টিইইউস আমদানি
কনটেইনার জাহাজ থেকে খালাস হয়। টানা ১০ দিনের ঈদের ছুটির শেষ দিন শনিবার (১৪ জুন) সকাল ৮টা পর্যন্ত বন্দরের ইয়ার্ডে জমে থাকা কনটেইনারের পরিমাণ ছিল ৪২ হাজার ৪১৬ টিইইউস। এর পরের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ডেলিভারি বাদে আরও দুই হাজার কনটেইনার জমা হয়। এ হিসেবে বন্দরের ধারণক্ষমতার ৮০ শতাংশ জায়গায় কনটেইনার জমে গেছে।

ক্যাপ্টেন আহমেদ আমিন আবদুল্লাহ বলেন, আজ সোমবারও সারাদিন গতিতে ডেলিভারি হচ্ছে। তবে ৪৪ হাজারের বেশি কনটেইনার জমলেও বন্দরের কাজে তেমন প্রভাব পড়েনি। এখন যেভাবে কাজের গতি বেড়েছে, এই জটটাও আশা করছি আর থাকবে না।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ