আজঃ শুক্রবার ১১ জুলাই, ২০২৫

শিল্পকলায় অরিন্দমের ডলু নদীর হাওয়া মঞ্চায়িত।

বিনোদন প্রতিবেদক:

চট্টগ্রাম জেলা শিল্পকলা একাডেমী মিলনায়তনে ৯ এপ্রিল সন্ধ্যা ৭টায় চট্টগ্রামের অন্যতম নাট্য সংগঠন অরিন্দম নাট্য সম্প্রদায়ের ৩১ তম প্রযোজনা স্বনামধন্য লেখক শহীদুল জহির এর গল্প ডলুয়া নদীর হাওয়া অবলম্বনে নাটকের উদ্ধোধনী মঞ্চায়ন অনুষ্ঠিত হয়।

নাটকটি নির্মাণ ও মঞ্চ পরিকল্পনা করেন আমিনুর রহমান মুকুল। এতে বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেন মুনির হেলাল,সাবিরা সুলতানা বিনা,বিবি আয়েশা সুমী,সঞ্জয় ধর, পার্থ চক্রবর্তী, ইনান ইলহাম, চৈতি সাহা, সত্যজিৎ নন্দী, মাশরুর উশ শহীদ, জোবাইদা ইয়াসমিন সাকি, রাজদ্বীপ চৌধুরী, শিমলী দাশ, কাশপি আচার্য্য পুর্ণা, সুশান্ত চৌধুরী, সপ্তর্ষী চাকমা প্রমুখ। আবহ সঙ্গীত

পরিকল্পনায় ছিলেন মইনউদ্দিন কোহেল, গীত ও সুর রচনা করেন ড. দীপংকর দে, আলোক পরিকল্পনায় ছিলেন ফইয়াজ নুর রাকিন, পোশাক ও দ্রব্যসামগ্রী পরিকল্পনায় ছিলেন সাবিরা সুলতানা ও বিবি আয়েশা। রুপসজ্জা করেন শাহরিয়ার হাসান। পোষ্টার করেন দীপংকর দস্তিদার। ডলু নদীর হাওয়া গল্পটি একটি রহস্যময় আবহে গড়ে উঠেছে যেখানে ডলু নামের একটি নদী এবং তার আশেপাশের জনপদ গল্পের কেন্দ্রবিন্দু। চট্টগ্রামের সাতকানিয়া অঞ্চলের ডলু নদী তীরবর্তী এক দম্পতিকে ঘিরে আবর্তিত। তৈমুর আলী চৌধুরী ও সমর্তবানু ওরফে এলাচিং এই গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র।

শহীদুল জহিরের অন্যান্য গল্প বা উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্রটি যেমন প্রবীণ হয় এ গল্পটিও তাই। তৈমুর ও সমর্ত বানুর দাম্পত্য জীবনের প্রায় ৪০ বছর পর এ গল্পের প্লট উম্মোচিত হয়। তারপর ধীরে ধীরে প্রকাশিত হতে থাকে তাঁদের সম্পর্কের অতীত এবং বর্তমান। যেখানে পরপর অনেকগুলো শর্তের উপর দাঁড়িয়ে থাকে তাঁদের জীবন ও পরিণতি। তাঁদের প্রেম, বিয়ে এবং দাম্পত্যের রহস্যময়তা যেমন এই গল্পের প্রতিপাদ্য, তেমনি চট্টগ্রামের দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের জীবনধারা, সংস্কৃতি, বিশ্বাস ও এ গল্পের বাস্তব ভিত্তি।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

৬৫ তম জন্মদিনে প্রকাশিত হলো কবি কায়সার আহমেদ দুলালের ৩ টি অনন্য কাব্যগ্রন্থ ।

দক্ষিণ বাংলার বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, শিক্ষাবিদ , সাংবাদিক, কবি কায়সার আহমেদ দুলালের আজ ৬৫ তম জন্মদিন । দিনটির সৌরভকে ধারণ করে দেশের নান্দনিক প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান মাধুর্য প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত হয়েছে কবির আরো ৩ টি কাব্যগ্রন্থ- মন ফির যায় মাটির কাছে, মনের গহীনে লুকানো জীবন এবং গাঁয়ের ছড়া । নানাবিধ লোকজ উপাদান ও বিচিত্র বিষয়ে ভরপুর আকর্ষণীয় প্রচ্ছদের বই তিনটি পাঠক মহলে দারুন সাড়া ফেলবে বলে বিশ্বাস করেন কবির ভক্তসমাজ ।

চরফ্যাসন সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ, জাতীয় কবিতা পরিষদ ভোলার সভাপতি বহুমাত্রিক লেখক গবেষক সাংবাদিক সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব কবি কায়সার আহমেদ দুলাল মাটিবর্তি মানুষের জীবনবোধ, গৌরবোজ্জ্বল মুক্তিযুদ্ধের অনিমিখ চেতনা ও সমকালীন সাহিত্য সংস্কৃতির মানবতাবাদী আদর্শে উজ্জীবিত একজন সাদামনের মানুষ । কবি কায়সার আহমেদ দুলাল ১৯৬০ সালের ৯ জুলাই দ্বীপজেলা ভোলার উপকূলীয় জনপদ চরফ্যাসন উপজেলার আমিনাবাদ গ্রামের এক শিক্ষামনস্ক পরিবারে জন্মগ্রহন করেন । সরকারি প্রাইমারি স্কুলের ছাত্রপ্রিয় সাবেক শিক্ষক পিতা আব্দুস সোবহান মিয়া ও গৃহিণী মাতা হালিমা খাতুনের আদরের ‘দুলাল’ বাবার একান্ত আগ্রহে বাংলা সাহিত্যে সম্মানসহ স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন ।
তিনি ১৯৮৭ সালে চরফ্যাসন সরকারি কলেজে বাংলা বিষয়ে অধ্যাপনা শুরু করেন। ছাত্রজীবন থেকেই সাংবাদিকতা, সামাজিক সাংস্কৃতিক ও প্রগতিশীল রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের সাথে জড়িত ছিলেন কায়সার আহমেদ দুলাল । ১৯৯১ সালে জননেতা অধ্যক্ষ এম এম নজরুল ইসলাম (সাবেক এমপি) সাপ্তাহিক উপকূল পত্রিকা প্রতিষ্ঠা করলে তিনি সেখানে সম্পাদক হিসেবে যোগদান করেন এবং দীর্ঘদিন সুনামের সাথে দায়িত্ব পালন করেন। ছাত্রজীবনে কবি আহসান হাবীব, কবি সুফিয়া কামাল, কবি শামসুর রাহমান, কবি আসাদ চৌধুরী, কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ, অধ্যাপক নিরঞ্জন অধিকারী , কবি নাসির আহমেদসহ দেশবরেণ্য লেখক সাহিত্যিকদের নিবিড় সান্নিধ্য পেয়েছেন তিনি । তাঁর রকমারি স্বাদ ও গন্ধের বই- পথের পান্ডুলিপি, পলিমাটির পদবাচ্য, করোনাবন্দির জবানবন্দি, উপকূল সম্পাদকীয় এবং চরফ্যাসনে মুক্তিযুদ্ধে’র মোড়ক উন্মোচন করেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সাবেক তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী হাছান মাহমুদ। কোরক মুক্তির যন্ত্রণা, হৃদয়ের জলছাপ, আশার অরুণ আলো, বিষন্ন পাথর কবি কায়সার আহমেদ দুলাল রচিত অনন্য কাব্যগ্রন্থ।
কায়সার আহমেদ দুলাল চরফ্যাসন প্রেসক্লাবের একটানা পাঁচবছর সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি জাতীয় কবিতা পরিষদ ভোলার সভাপতি। ভোলা দক্ষিণ প্রেসক্লাবের সিনিয়র উপদেষ্টা। তিনি ওসমানগঞ্জ আব্দুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব কলেজ এবং বেগম রহিমা ইসলাম কলেজের গভর্নিং বডির সভাপতি ছিলেন । কায়সার আহমেদ দুলাল সাহিত্য সংস্কৃতিতে নিরন্তর অবদানের জন্য লালমোহন মিডিয়া ক্লাব পুরস্কার ২০২০ ভূষিত হয়েছেন । কবি ও নাট্যকার কায়সার আহমেদ দুলাল বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশনের অধিভুক্ত নাট্য সংগঠন মালঞ্চ নাট্যম চরফ্যাসনের প্রতিষ্ঠাতা। ১৯৮৪ সালে তিনি মালঞ্চ নাট্যম প্রতিষ্ঠা করেন । একই বছর তিনি প্রতিষ্ঠা করেন ভোরের পাখি সাহিত্য আসর । তাঁর জন্মগ্রাম আমিনাবাদ থেকে সাহিত্য সংগঠনটির শুভযাত্রা । সেসময় তাঁর সম্পাদনায় ভোরের পাখি শীর্ষক সাহিত্য ম্যাগাজিন নিয়মিত প্রকাশ হতো । তাঁর রচিত ‘ঝড় ও জীবন’ , ‘ লাল সূর্যের নীচে’ , ‘বেড়ির পাড়ের মানুষ ‘ মালঞ্চ নাট্যম কর্তৃক একাধিকবার মঞ্চায়িত হয় ।
চরফ্যাসন সরকারি কলেজের অধ্যাপনা থেকে অধ্যক্ষ জীবনে আধুনিক মননশীল ও যুগোপযোগী শিক্ষাবিস্তারে অধ্যক্ষ কায়সার আহমেদ দুলালের অবদান উপকূলীয় জনজীবনে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে ।

জাতীয় কবিতা পরিষদ ভোলার সভাপতি কবি কায়সার আহমেদ দুলালকে ৬৫ তম জন্মদিনে হিজল বরুণ কদমের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন- জাতীয় কবিতা পরিষদ ভোলার উপদেষ্টা পরিষদের চেয়ারম্যান কবি নাসির আহমেদ, উপদেষ্টা কবি হাসান মাহমুদ, কবি শাহ মতিন টিপু, কবি আনজামুল আলম মুনীর, সহ-সভাপতি কবি দিলরুবা জ্যাসমিন, কবি মিলি বসাক, কবি ফিরোজ মাহমুদ, কবি মহিউদ্দিন মহিন, সাধারণ সম্পাদক কবি রিপন শান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কবি আল মনির, কবি গাজী তাহের লিটন , সাংগঠনিক সম্পাদক কবি নীহার মোশারফ, সাংস্কৃতিক সম্পাদক কবি জুলফিকার আলী, নির্বাহী সদস্য কবি ইমরান মাঝি,কবি ফারজানা স্নিগ্ধা, সঞ্চিতা দেবনাথ, নজরুল ইসলাম জামাল প্রমুখ ।
ভোলা দক্ষিণ প্রেসক্লাবের সিনিয়র উপদেষ্টা বিশিষ্ট সাংবাদিক শিক্ষাবিদ কায়সার আহমেদ দুলালকে লালগোলাপ শুভেচ্ছা জানিয়েছেন-দৈনিক বাংলা খবর সম্পাদক কিরণ শর্মা, দৈনিক মাতৃজগত সম্পাদক খান সেলিম রহমান, দৈনিক অমৃতালোক সম্পাদক আহাদ চৌধুরী তুহিন, দৈনিক বাংলাদেশ বাণীর সম্পাদক আযাদ আলাউদ্দিন, ভোলা দক্ষিণ প্রেসক্লাবের সহ-সভাপতি সাইফুল ইসলাম আকাশ, হেলাল উদ্দিন নয়ন, সাধারণ সম্পাদক তরিকুল ইসলাম রণি, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাসিব ইশতিয়াক আহমদ,মিজান পাটোয়ারী, সিনিয়র সাংগঠনিক সম্পাদক মেহেদী হাসান মোর্শেদ, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক এসএম মামুন হোসাইন, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ইস্রাফিল নাঈম, শিক্ষা ও মানবসম্পদ সম্পাদক নুরুল্লাহ আরিফ,নির্বাহী সদস্য মোঃ রাকিব হোসেন, আখতার হোসেন শাকিল , সদস্য মনির আসলামী, তামীম সাদী মান্নান , ইলিয়াস সানি প্রমুখ ।

চট্টগ্রামে একটানা বর্ষণে ডুবে গেছে সড়ক: কর্মজীবী-শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি

মৌসুমি বায়ু ও লঘুচাপের প্রভাবে চট্টগ্রামে রাতভর বর্ষণের পর বুধবার সারাদিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে। যার ফলে কয়েকটি স্থানে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। বৃষ্টির মধ্যে গন্তব্যে যেতে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে কর্মজীবী এবং শিক্ষার্থীদের।

বৃষ্টির পরিমাণ আরও বেড়ে পাহাড় ধসের সতর্কতা জারি করেছে আবহাওয়া অধিদফতর। ভোর থেকে কখনো অঝোর ধারায়, আবার কখনো থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে চট্টগ্রাম নগরীসহ আশপাশের এলাকায়। এতে নগরীর কয়েকটি এলাকায় পানি জমে সড়ক ডুবে গেছে। বেলা ১২টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় ১৫৩ দশমিক ৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করেছে পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিসে। এরমধ্যে সকাল ৯টা থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত তিন ঘণ্টায় বৃষ্টি হয়েছে ৭০ দশমিক ৬ মিলিমিটার।এর আগে মঙ্গলবার সকাল থেকেই মূলত চট্টগ্রামে বৃষ্টিপাত শুরু হয়েছে। রাতে বৃষ্টির পরিমাণ বেড়েছিল। বুধবার সারাদিনও অব্যহত রয়েছে।

সরেজমিনে দেখা গেছে, নগরীর জিইসি মোড়, চকবাজার, কাতালগঞ্জ, কাপাসগোলা, বাদুরতলা, বহদ্দারহাট, আগ্রাবাদ এলাকায় কোথাও কোথাও সড়ক ও অলিগলির রাস্তা পানিতে ডুবে গেছে। তবে কোথাও আগের মতো হাঁটু কিংবা কোমরসমান পানি জমে থাকার অবস্থা সৃষ্টি হয়নি। এরপরও বৃষ্টির মধ্যে সকালে কর্মস্থল ও স্কুল-কলেজে যাবার জন্য বের হয়ে অনেককেই ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে।

বিশেষ করে বৃষ্টির কারণে সকালে গণপরিবহন কম থাকায় ভোগান্তি বেশি হয়েছে।পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিসের আবহাওয়াবিদ মাহমুদুল আলম বলেন, মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকার কারণে বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এটা অন্ত:ত আরও এক-দুইদিন অব্যাহত থাকবে। এদিকে, দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকার কারণে চট্টগ্রামসহ দেশের সমদ্র্রবন্দরগুলোকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

আবহাওয়া অধিদফতরের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের কোথাও কোথাও ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি হতে পারে। চট্টগ্রাম বিভাগে বিভিন্ন এলাকায় পাহাড় ধসের আশঙ্কা আছে। এছাড়া চট্টগ্রাম, ঢাকা ও খুলনা মহানগরের জলাবদ্ধতার আশঙ্কা করা হচ্ছে। মুরাদপুরের এক দোকানি বলেন, প্রতি বর্ষায় মার্কেটের নিচতলায় পানি উঠে। আজকেও সকাল থেকে অতিরিক্ত বৃষ্টি হয়েছে। এখন পানি উঠে গেছে।

এদিকে নগরীর তিন পোলের মাথা এলাকায় বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। প্রায় হাঁটু সমান পানি ডিঙিয়ে সেখানে চলাচল করছিল রিকশাসহ সব ধরনের যানবাহন। নগরীর তিন পোলের মাথা এলাকায় বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। প্রায় হাঁটু সমান পানি ডিঙিয়ে সেখানে চলাচল করছিল রিকশাসহ সব ধরনের যানবাহন।

চকবাজার কে বি আমান আলী সড়কের বাসিন্দা মোহাম্মদ রফিক বলেন, সকালে বাসা থেকে বেরিয়ে দেখি রাস্তায় পানি জমে আছে। ভিজে ভিজে পানির ভিতর হেঁটে কাজে এসেছি। সকালের দিকে ভারি বৃষ্টির কারণে সড়কে যানবাহনের পরিমাণ ছিল কম। তবে বেলা বাড়ার সাথে যানবাহন বাড়তে শুরু করে।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ