
বীরমুক্তিযোদ্ধা মহান মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডার বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শের একজন সৈনিক শাহজাদপুরের জনপ্রিয় জনপ্রতিনিধি মোঃ আব্দুল জব্বার। জাতীয়ভাবে দুইবার স্বর্ণপদক প্রাপ্ত চেয়ারম্যান আব্দুল জব্বার সিরাজগঞ্জ জেলার শাহজাদপুর উপজেলার গাড়াদহ গ্রামের বিশিষ্ট সমাজসেবক। তিনি মরহুম ঈমান আলী প্রামানিকের সন্তান। গাড়াদহ ইউনিয়ন পরিষদের জনপ্রিয় চেয়ারম্যান আব্দুল জব্বার দীর্ঘ নয় বছর চেয়ারম্যান থেকে দলের নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের প্রিয় চেয়ারম্যান ও নেতায় পরিচিত হয়েছেন। জনপ্রিয় চেয়ারম্যান হিসেবে তার কর্তব্য নিষ্ঠায় জনসেবার কারণে জাতীয়ভাবে দুইবার স্বর্ণপদক পেয়েছেন, সাতবার জেলার শ্রেষ্ঠ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছিলেন তিনি। যার কারণে সরকারিভাবে দুইবার বিদেশ ভ্রমণ করার সুযোগ পেয়েছিলেন। দেশের বৃহৎ রাজনৈতিক শক্তি, বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপির একনিষ্ঠ কর্মী হিসেবে কাজ করে যাচ্ছেন তিনি।
বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের বিভিন্ন স্তরে নেতৃত্ব দিয়ে তিনি এখন শাহজাদপুর উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি হিসেবে সততা, দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন। মোঃ আব্দুল জব্বার বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শের সৈনিক হিসেবে বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও দেশ নায়ক জনাব তারেক রহমানের আদেশ নির্দেশ মেনে বিএনপির রাজনীতি কে আরো গতিশীল করতে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। বিএনপির একনিষ্ঠ কর্মী হিসেবে প্রতিপক্ষ আওয়ামীলীগ সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নির্যাতন, মামলা, হামলার স্বীকার হয়েছেন একাধিকবার।
তিনি কারাভোগ করেছেন দীর্ঘদিন। বিএনপির কর্মসূচি বাস্তবায়ন করতে গিয়ে আন্দোলনরত অবস্থায় রাজপথ থেকেই চারবার তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিলো। জনপ্রিয় চেয়ারম্যান শিক্ষানুরাগী এবং সমাজসেবক আব্দুল জব্বার শাহজাদপুরের ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলোতে ব্যাপক উন্নয়নের অবদান রেখেছেন। তিনি বলেন, স্থানীয় রাজনীতিতে ড. এম.এ মুহিত সাহেব কে সামনে রেখে পথ চলতে চাই। আব্দুল জব্বার আরো বলেছেন ড. এম.এ মুহিত এখানে জনপ্রিয় নেতা। তার কারণে শাহজাদপুরে সবাই ঐক্যবদ্ধ আছে, দলের মধ্য কোনো বিভেদ নেই।
তিনি আরো বলেছেন, সিরাজগঞ্জের প্রথম উন্নয়নের রুপকার, সাবেক মন্ত্রী, এশিয়া মহাদেশের অন্যতম চক্ষু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক সর্বজন শ্রদ্ধেয় রাজনীতিবিদ ডাঃ এম.এ মতিনের সুযোগ্য সন্তান ড. এম.এ মুহিত বিএনপির পরিচ্ছন্ন রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন, নিজেকে কর্মী বান্ধব নেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে নেতা-কর্মীদের সুখে, দুঃখে পাশে থেকে তাদের সাথে কাজ করে যাচ্ছেন। বিএনপির সকল স্তরের কর্মীদের নিকট তিনি তার বাবার মত জনপ্রিয় নেতায় পরিচিত হয়েছেন।
আওয়ামী দুঃশাসনের সাড়ে পনেরো বছর দলের দুঃসময়ে নেতা-কর্মীদের অর্থ দিয়ে, নেতা-কর্মীদের নামে হওয়া মামলার দেখভাল করেছেন আইনগত সহায়তা দিয়েছেন। নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ করে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে বিএনপির সকল কর্মসূচি পালন ও বাস্তবায়ন করতে সহযোগিতা করেছেন। শাহজাদপুরে আমরা ড. এম.এ মুহিত সাহেব কে সামনে রেখে পথ চলতে চাই। বিএনপির
চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও দেশ নায়ক জনাব তারেক রহমানের আদেশ নির্দেশ মেনে বিএনপির রাজনীতিকে আরো গতিশীল করতে তার সাথে থেকে কাজ করে যাচ্ছি। ইনশাআল্লাহ সামনের দিনে আরো ভালো কিছু আশা করেছি।