আজঃ মঙ্গলবার ৯ ডিসেম্বর, ২০২৫

সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ ও ভূমিদস্যুমুক্ত স্মার্ট মিরসরাই গড়ে তুলবো-গিয়াস উদ্দিন।

কামরুল হাসান মিরসরাই প্রতিনিধি:

চট্টগ্রাম-১ (মিরসরাই) আসনের স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন প্রতীক পাওয়ার পর আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করেছেন।
আজ মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০ টায় বড় দারোগারহাট বাজার থেকে প্রচারনা শুরু হয়ে দুপুর ২ টায় শেষ হয় মিরসরাই পৌরসদরের প্রধান নির্বাচনী কার্যালয়ে গিয়ে। এসময় ঈগল প্রতীক নিয়ে লড়া গিয়াস উদ্দিন ১২ টি বাজারে গনসংযোগ করেন এবং দুইটি স্থানে পথসভা করেন।

পথসভায় বক্তব্য প্রদানকালে তিনি বলেন, আমি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলে সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ ও ভূমিদস্যুমুক্ত স্মার্ট মিরসরাই গড়ে তুলবো। আমি আশাবাদী নির্বাচন শতভাগ সুষ্ঠ হবে। মানুষ যদি সুন্দরভাবে ভোট দিতে পারে আমি ৬০ শতাংশ ভোট পেয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হবো। সুষ্ঠ পরিবেশে আগামী ৭ জানুয়ারি আমার প্রিয় মিরসরাইবাসী যে রায় দিবেন তা আমি মাথা পেতে নেবো। দেশরত্ন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চেয়েছেন উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন হবে। আজ সেটাই প্রমান হয়েছে।
আমি যখন নির্বাচনী প্রচারণায় বের হয়েছি জনগনের স্বতস্ফূর্ত সাড়া পাচ্ছি।

তিনি আরো বলেন, ‘মিরসরাইয়ে দক্ষিণ এশিয়ার স্মার্ট সিটি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্পনগর হচ্ছে। এই শিল্পশহরের পরিবেশ যদি চাঁদাবাজ ও সন্ত্রাসমুক্ত না হয় তাহলে বিনিয়োগকারীরা এখানে আসবে না। আমি শিল্পশহরে বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিত করবো। আমি অতীতেও আপনাদের সাথে ছিলাম। যতদিন বেঁচে থাকবো আপনাদের সাথে থাকবো। আমি আপনাদেরই লোক।

ঈগল প্রতীকের প্রার্থী গিয়াস উদ্দিন মঙ্গলবার সকাল থেকে গনসংযোগ করেন বড় দারোগারহাট, নিজামপুর সরকারি কলেজ বাজার, হাদিফকিরহাট, বড়তাকিয়া, মিরসরাই সদর, মিঠাছরা, ঠাকুরদিঘী, মস্তাননগর বিশ^রোড়, জোরারগঞ্জ, বারইয়ারহাট, করেরহাট ও ছদরমাদিঘী এলাকায়।

এসময় বারইয়ারহাট পৌরবাজার ও করেরহাট বাজারে পথসভা করেন। পথসভা ও গনসংযোগে স্থানীয় নেতাকর্মীরা অংশগ্রহন নেন।
এসময় নেতাকর্মীদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন গিয়াস উদ্দিনের প্রধান নির্বাচনী সমন্বয়কারী ও কেন্দ্রীয় যুবলীগের সদস্য নিয়াজ মোর্শেদ এলিট, মিরসরাই উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক ও নির্বাচন সমন্বয়ক নুরুল হুদা, নির্বাচন সমন্বয়ক ও সাবেক ছাত্রনেতা কামরুল হাসান শাহীন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক নুরুল আলম, বারইয়ারহাট পৌরসভার সাবেক কমিশনার ইমাম হোসেন, ওচমানপুর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হক, খৈয়াছড়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান জাহেদ ইকবাল চৌধুরী, মিরসরাই সদর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি বরিউল হোসেন রবি, মায়ানী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক এসএম গোলাম সরওয়ার, জোরারগঞ্জ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি নিজাম উদ্দিন, আওয়ামী লীগ নেতা ফিরোজ উদ্দিন বাদল।
চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মোশাররফ হোসেন, মিরসরাই উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আলা উদ্দিন, নিজামপুর সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ইমাম উদ্দিন, মিঠানালা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি হাসান রেজা রুমি, মিরসরাই উপজেলা যুবলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি শেখ আবদুল আউয়াল তুহিন, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য মাইনুল ইসলাম মিল্টন, কেন্দ্রীয় বঙ্গবন্ধু শিশু কিশোর মেলার দপ্তর সম্পাদক আছিফুর রহমান শাহীন, সাবেক ছাত্রনেতা হাসান হাবিব রনি প্রমুখ।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

দেশের স্বার্থ বিরোধীদেরকে ক্ষমা করবে না জনগণ : মোমিন মেহেদী

নতুনধারা বাংলাদেশ এনডিবির চেয়ারম্যান মোমিন মেহেদী বলেছেন, দেশের স্বার্থ বিরোধীদেরকে ক্ষমা করবে না জনগণ। যেমন ক্ষমা করেনি অতিতের খলনায়কদেরকে, আগামীতেও করবে না। তিনি নতুনধারা বাংলাদেশ এনডিবির আয়োজনে ৫ ডিসেম্বর বেলা ১১ টায় বিজয় মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় উপরোক্ত কথা বলেন।

‘বন্দর বাতিল করা সময়ের দাবি’ শীর্ষক আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন প্রেসিডিয়াম মেম্বার বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুল হক, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান শান্তা ফারজানা, ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব কাজী মুন্নি আলম, যুগ্ম মহাসচিব ওয়াজেদ রানা প্রমুখ। এসময় মোমিন মেহেদী অন্তবর্তী সরকারের সমালোচনা করে বলেন, নোবেল পাওয়ার পর ২০০৬ সালেই তিনি বলেছিলেন বন্দর মুক্ত করে দিন, আমি দেখবো বন্দর ব্যবস্থাপনা; আজ জাতির ক্রান্তিকালে অর্থনৈতিকভাবে বাংলাদেশকে খাদের কিণারে রেখে বিদেশী কোম্পানীর হাতে তিনি বন্দর তুলে দিয়ে প্রমাণ করেছেন, তিনি নিজের স্বার্থে এদেশকে খন্ড-বিখন্ড করার পাশাপাশি সর্বোচ্চ ক্ষতির মুখে ফেলে দিতে দ্বিতীয়বার ভাববনে না।

এসময় নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, বন্দর চুক্তি বাতিলের ৭২ ঘন্টার আল্টিমেটাম দিয়েছিলাম। এরমধ্যে দেশ বিরোধী বন্দর চুক্তি বাতিলের ব্যবস্থা গ্রহণ না করে রিট করানো হয়েছে। সেই রিট অনুযায়ী মাননীয় আদালত বন্দর চুক্তির সকল কাজ বন্ধের আদেশ দিয়েছে। কিন্তু চুক্তি বাতিলের দাবিতে আমাদের কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে। নির্মম হলেও সত্য যখন বাংলাদেশের মানুষ স্বপ্ন দেখেছিলো ড. ইউনূসের হাত ধরে অর্থনৈতিক মুক্তি আসবে, তখন বাংলাদেশের ঋণের রেকর্ড তৈরি হয়ে ২১ ট্রিলিয়ন ডলার হয়েছে, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি হয়েছে, দুর্নীতি স্বয়ং ইউনূস সাহেবের আত্মীয়-স্বজন-পারিষদবর্গ আর পিয়ন-চাপরাশিদের পৃষ্টপোষকতায় অতিতের রেকর্ড ভেঙ্গে এগিয়ে চলছে। আমাদের এক কথা, তাদের এই বন্দর চুক্তি বাতিল করে জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।

বোয়ালখালী পোপাদিয়া ৭;নং ওয়ার্ড় বিএনপির উঠান বৈঠক ধানের শীষে ভোট দেয়ার আহ্বান।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে চট্টগ্রাম-৮ (বোয়ালখালী-চান্দগাঁও) আসনে বিএনপি মনোনীত ধানের শীষের প্রার্থী এরশাদ উল্লাহর সমর্থনে বোয়ালখালীর ৬নং পোপাদিয়া ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ড় বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের উদ্যাগে উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

দিপক কুমার লালার সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আলহাজ্ব আজিজুল হক চেয়ারম্যান, প্রধান বক্তা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য, বোয়ালখালী উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ন আহবায়ক ও পোপাদিয়া ইউনিয়ন বিএনপি’র সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাবেদ মেহেদী হাসান সুজন, বিশেষ অতিথি চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক ইউপি সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাক্তার মহসিন খান তরুণ,পোপাদিয়া ইউনিয়ন নির্বাচন সমন্বয়কারি আলহাজ্ব জাকের হোসেন , যুগ্ন আহবায়ক আবুল

হাশেম,বোয়ালখালী উপজেলা বিএনপি’র সাবেক যুগ্ম সংগঠনিক সম্পাদক ও পোপাদিয়া ইউনিয়ন বিএনপি’র সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি মোসলেম মিয়া। দক্ষিণ জেলা শ্রমিক দলের অর্থ সম্পাদক ও পোপাদিয়া ইউনিয়ন বিএনপি’র সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ দিদারুল আলম( রিটনমেম্বার), পোপাদিয়া ইউনিয়ন বিএনপি’রযুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এসএম ইকবাল ,সাবেক ছাত্রদল নেতা মো নাজিম উদ্দীন, বিমল আচার্য়্য বাসু,মাস্টার নিপক লালা,সুনীল সুত্রধর, প্রবীর দাশ,ঝাউতলা পূজা উদযাপন কমিটির সভাপতি জয়দাশ লালু,নিরুপম আচার্য্য,রুপক লালা, প্যানেলে চেয়ারম্যান হাসান চৌধুরী ,শ্রমিক দল নেতা হোসেন চৌধুরী, চরণদ্বীপ ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ন সম্পাদক বেলাল হোসেন,

বক্তব্য রাখেন কৃষকদল বোয়ালখালী উপজেলার যুগ্ন আহবায়ক মোহাম্মদ ওসমান,যুগ্ন আহ্বায়ক আলমগীর, শ্রমিকদল বোয়ালখালী উপজেলার সিনিয়র সহ-সভাপতি সৈয়দ মোহাম্মদ বেলাল।তাজুল ইসলাম, এমদাত আনসারি,নজরুল ইসলাম বাবু ,টুটুল,সিদ্দিক আজাদ রিহাদ,বেলাল সাহেব, রাইহান,আজাদ খান,লোকমান, আবদুল সালাম ছোটন,জাবেদ,শ্রমিকদল নেতা সাইফুল আলম । এন এম টিপু প্রমুখ। বক্তব্যরা বলেন
“বিএনপির প্রতীক ধানের শীষ গণমানুষের প্রতীক। যেই খানেই ধানের শীষের প্রচারণা চলছে সেখানেই জনজোয়ার সৃষ্টি হচ্ছে।” তিনি আগামীর জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-৮ বোয়ালখালী আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী এরশাদ উল্লাহকে ধানের শীষে ভোট দিয়ে বোয়ালখালীর উন্নয়নে সহযোগী হওয়ার জন্য এলাকাবাসীর প্রতি জোর আহবান জানান।

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ