আজঃ শুক্রবার ১৪ মার্চ, ২০২৫

এলএনজি বিদ্যুৎকেন্দ্র ও টার্মিনালের পরিবর্তে সৌর ও বায়ুবিদ্যুতে বরাদ্দ করার দাবি

ডেস্ক নিউজ:

আইএসডিই-বাংলাদেশ, উপকূলীয় জীবনযাত্রা ও পরিবেশ কর্মজোট (ক্লিন) ও বাংলাদেশের বৈদেশিক দেনা বিষয়ক কর্মজোটের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত মত বিনিময় সভায় বক্তাগণ

এলএনজি বিদ্যুৎকেন্দ্র ও টার্মিনালের পরিবর্তে সৌর ও বায়ুবিদ্যুতে বরাদ্দ করার দাবি।আইএসডিই-বাংলাদেশ, উপকূলীয় জীবনযাত্রা ও পরিবেশ কর্মজোট (ক্লিন) ও বাংলাদেশের বৈদেশিক দেনা বিষয়ক কর্মজোটের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত মত বিনিময় সভায় জানানো হয় যে, প্রতি বছর বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য প্রায় ৫৫ হাজার কোটি টাকার জ্বালানি আমদানি করা হয়। এর একটা বড় অংশ চলে যায় এলএনজি আমদানিতে। চালু থাকা বিদ্যুৎকেন্দ্রে গ্যাসের ঘাটতি থাকার পরও বিগত চার বছরে সরকার ১১টি এলএনজি বিদ্যুৎকেন্দ্রের অনুমোদন দিয়েছে। এর চারটি নির্মাণাধীন ও সাতটি নির্মাণকাজ শুরু করার অপেক্ষায় আছে।

গ্যাসের ঘাটতি পূরণের জন্য সরকার ২০১৮ সাল থেকে তরলীকৃত গ্যাস (এলএনজি) আমদানি শুরু করে। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে দুটি বেসরকারি এলএনজি টার্মিনাল নির্মাণ করা হয় যার সার্ভিস চার্জ বাবদ প্রতিদিন সাড়ে চার লাখ ডলার দিতে হচ্ছে। এছাড়া, প্রতি ঘনমিটার এলএনজি আমদানিতে ৭৯.৩৩ টাকা ব্যয় হলেও বিদ্যুৎখাতে বিক্রি করা হচ্ছে ১৪.৭৫ টাকায়। ফলে প্রতি ঘনমিটারে লোকসান হচ্ছে ৬৪.৫৮ টাকা। এলএনজি সরবরাহ না করতে পারলে নির্মাণাধীন বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো অলস বসে থাকবে। বিদ্যুৎ না পেলেও সরকারকে ক্যাপাসিটি চার্জ পরিশোধ করতে হবে। ২০২২-২৩ অর্থবছরে বেসরকারি বিদ্যুৎ উৎপাদনকারীদেরকে ১৭ হাজার ৬৫০ কোটি টাকা ক্যাপাসিটি চার্জ দিতে হয়েছে। অলস বিদ্যুৎকেন্দ্র বৃদ্ধি পাবার সঙ্গে সঙ্গে ক্যাপাসিটি চার্জও হু হু করে বাড়ছে।

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ ও মধ্যপ্রাচ্যে ভূরাজনৈতিক সংকট সৃষ্টি হবার পর এলএনজি ও পেট্রোলিয়ামের সরবরাহ ক্রমশ কঠিন হয়ে যাচ্ছে। এ অবস্থায় নতুন এলএনজি টার্মিনাল ও এলএনজি বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করলে তা দেশের অর্থনীতির গলার কাঁটা হয়ে উঠতে পারে। পাশাপাশি, প্রতি বছর প্রায় ৬ বিলিয়ন ডলার জ্বালানি আমদানির কারণে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের উপরেও অসহনীয় চাপ তৈরি হচ্ছে। জাতীয় বাজেটের উপর জ্বালানি আমদানি ও ক্যাপাসিটি চার্জের চাপ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কৃষি, স্বাস্থ্য, যোগাযোগ ও শিক্ষার মতো অতি জরুরি খাতে বরাদ্দ কমছে যা সামগ্রিকভাবে জনকল্যাণ ও মানবসম্পদ উন্নয়নে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে।

উৎপাদন, পরিবহণ ও ব্যবহার-প্রক্রিয়ায় এলএনজি দিয়ে প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ উৎপাদনে গড়ে ৯৫০ গ্রাম কার্বন-ডাই-অক্সাইড বাতাসে নির্গত হয়, যা প্রায় কয়লার কাছাকাছি। অপরদিকে, সৌর বা বায়ুশক্তি ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করলে নির্গমন হয় না বললেই চলে। এছাড়া, সৌর বা বায়ুবিদ্যুৎ উৎপাদন করার জন্য কোনো জ্বালানি দরকার হয় না, যা প্রতি বছর কমপক্ষে দুই বিলিয়ন বৈদশিক ডলার সাশ্রয় করতে পারে। নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে ক্যাপাসিটি চার্জ দেয়া হয় না বিধায় বিদেশে পাচারের সম্ভাবনাও শূন্যের কোঠায় নেমে আসতে পারে।

১০ মার্চ ২০২৪, রোববার নগরীর পর্যটন হোটেল সৈকতের হালদা কনফারেন্স হলে বেসরকারী উন্নয়ন সংগঠন আইএসডিই বাংলাদেশ, বাংলাদেশের বৈদেশিক দেনা বিষয়ক কর্মজোট(বিডাব্লজিইডি), উপকূলীয় জীবনযাত্রা ও পরিবেশ কর্মজোট(ক্লীন) এর যৌথ আয়োজনে এলএনজি এক্সপানসন ইন বাংলাদেশ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় আইএসডিই বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক ও ক্যাব কেন্দ্রিয় কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট এস এম নাজের হোসাইনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় মূল সহায়ক ছিলেন বাংলাদেশের বৈদেশিক দেনা বিষয়ক কর্মজোট(বিডাব্লজিইডি), সদস্য সচিব হাসান মেহেদী, উপকূলীয় জীবনযাত্রা ও পরিবেশ কর্মজোট(ক্লীন) এর কর্মসুচি সমন্বয়কারী মাহবুবুল আলম প্রিন্স, ক্যাম্পেইন সমন্বয়কারী শেখ বাহলুল আলম। আলোচনায় অংশনেন বিশিষ্ঠ নারী নেত্রী ও এডাব চট্টগ্রামের সভাপতি জেসমিন সুলতানা পারু, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সাবেক কাউন্সিলর আবিদা আজাদ, সিআরসিডি’র নির্বাহী পরিচালক কাজী ইকবাল বাহার ছাবেরী, বনফুলের নির্বাহী পরিচালক রেজিয়া বেগম, দৃষ্ঠির হেলাল উদ্দীন মাহবুব, উপকূল সমাজ উন্নয়ন সংস্থা, মিরেরশ্বরাই’রর নির্বাহী পরিচালক জোবায়ের ফারুট লিটন, তাড়না ট্রাস্ট পটিয়ার নির্বাহী পরিচালক মোঃ সোলাইমান, পিসিডিএস শম্পা চৌধুরী, পল্লী গ্রগতি সংস্থা (পিপিএস) চন্দনাইশের নির্বাহী পরিচালক নুরুল হক চৌধুরী, ইলমার ফোরকান মাহমুদ, নারী ঐক্য বাংলাদেশের জান্নাতুল ফেরদৌস, সমতা নারী উন্নয়ন সংস্থা কর্নফুলী’র মোমেনা আক্তার, শৈলী সীতাকুন্ডের প্রধান নির্বাহী নাসির উদ্দীন অনিক, ইশিকা ফাউন্ডেশনের জহুরুল ইসলাম, সিএসডিএফ’র প্রকল্প সমন্বয়কারী শম্পা কে নাহার, ক্যাব যুব গ্রুপের সভাপতি আবু হানিফ নোমান প্রমুখ।

বক্তারা আরও বলেন, গতবছরের ঘুর্নীঝড় মোখার কারনে মহেশখালীর এলএনজি টার্মিনাল ক্ষতিগ্রস্থ হলে চট্টগ্রামসহ পুরো দেশ ৩ দিন গ্যাস সরবরাহ বন্ধ হয়ে পড়ে। মানুষের জীবন জীবিকা ও শিল্প কলকারখানা বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। একদিকে বিপুল বৈদশিক মুদ্রা খরচ করে এলএনজি আমদানি করতে হচ্ছে। আবার এলএনজি দেশের জ্বীবাশ্ম জ্বালানী খাতে চরম পরিবেশ বিপর্যয় ডেকে নিয়ে আসছে। যা দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক ও পরিবেশের মারাত্মক ক্ষতির কারণ হয়ে যাচ্ছে। আলোচনা সভায় বক্তারা অবিলম্বে প্রস্তাবিত এলএনজি বিদ্যুৎকেন্দ্র ও টার্মিনাল বাতিল করে সমপরিমাণ অর্থ সৌর ও বায়ুবিদ্যুতের জন্য বরাদ্দ করার জন্য সরকারের কাছে জোর দাবি জানানো হয়।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

আমরা তোমাকে ভুলবো না আছিয়া।

আমি যখন সংবাদে জানতে পারলাম, আছিয়া মারা গেছে। ঠিক তখনই দুমড়ে, মুচড়ে গেলাম আমি । একদম কাচের মতো টুকরো, টুকরো হয়ে গেলাম। জীবনের সাথে যুদ্ধ করে আর ঠিকে থাকা হলো না ছোট আছিয়ার। কি কারণে আমরা আজ আছিয়া কে হারালাম??? কি অন্যায়?? কি দোষ??? কি ত্রুটি ছিলো ৩য় শ্রেণীতে পড়া ছোট এই আছিয়ার??? একটাও প্রশ্নের উত্তর আমি খুজে পেলাম না। কেন

আমরা এই ছোট আছিয়ার নিরাপত্তা দিতে পারিনি??? হিংস্র কিছু মানুষ রুপী পশুর নির্মম নির্যাতনের শিকার হলো আমাদের ছোট আছিয়া। যে আছিয়া স্কুলে
যাওয়ার কথা, হেসে খেলে মুক্ত বাতাসে তার এলোমেলো চুল উড়ানোর কথা, সেই আছিয়ার কেন এই নিষ্ঠুর পরিনতি??

আমরা কি পারবো, দ্রুত সময়ের মধ্যে, আসামীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করতে ?? ৩য় শ্রেণির ছাত্রী ছিলো আমাদের আছিয়া। আমরা তোমায় ভুলবো না আছিয়া। আকাশে জ্বলজ্বল করে উজ্জ্বল নক্ষত্রের মতো আমাদের হৃদয়ে চীর স্মরণীয় হয়ে থাকবে আমাদের আছিয়া।

আমরা আর কোন আছিয়াকে হারাতে দেব না। আমাদের সমাজের এই ছোট সোনামনিদের, নিরাপত্তার দায়িত্ব আমাদেরকেই নিতে হবে ।

সাড়ে ৫ লাখ শিশুকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়াবে চসিক

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন জাতীয় ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইনে ৫ লক্ষ ৬০ হাজার শিশুকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। এর মধ্যে ৬-১১ মাসের ৯০ হাজার এবং ১২-৫৯ মাসের ৪ লাখ ৭০ হাজার শিশুকে ক্যাপসুল খাওয়াবে চসিক। বৃহস্পতিবার টাইগারপাসস্থ চসিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনের পর চিকিৎসক ও গণমাধ্যমকর্মীদের সাথে মতবিনিময়কালে এ তথ্য জানান চট্টগ্রাম সিটি মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন। এসময় তিনি ক্যাম্পেইন সফল করার বিষয়ে চসিকের স্বাস্থ্য বিভাগের প্রস্তুতি সম্পর্কে অবগত হয়ে দিক-নির্দেশনা দেন।

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন এলাকায় উক্ত ক্যাম্পেইন সফল ও সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার করার লক্ষ্যে ব্যপক প্রস্তুতি গ্রহন করা হয়েছে। যথাক্রমে কেন্দ্রীয় এ্যাডভোকেসী ও পরিকল্পনা সভা আয়োজন, জোন ও ওয়ার্ড পর্যায়ে এ্যাডভোকেসী ও পরিকল্পনা সভা আয়োজন, ওয়ার্ড পর্যায়ে স্বেচ্ছাসেবকদের প্রশিক্ষন, প্রতিটি ওয়ার্ডে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল বিতরণ, ব্যপকভাবে মাইকিং ও লিফলেট বিতরণ, সকল আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা, মসজিদের খতিব ও ইমাম সাহেবদের দিয়ে প্রচারণার উদ্যোগ নিয়েছে চসিক ।

শনিবার (১৫ মার্চ) চসিকের সাতটি ইপিআই জোনের আওতায় ৪১ ওয়ার্ডে ১ হাজার ৩২১টি কেন্দ্রে সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত এ ক্যাম্পেইন চলবে। ৬-১১ মাসের শিশুকে ১ লাখ ইউনিটের নীল রঙের ও ১২-৫৯ মাসের শিশুকে ২ লাখ ইউনিটের লাল রঙের ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।
চসিক মেয়র জানান, জাতীয় ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইন সফল করার লক্ষ্যে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে চসিক। ক্যাম্পেইনে বাদ পড়া শিশুদের চসিকের ব্যবস্থাপনায় চসিক পরিচালিত দাতব্য চিকিৎসালয়, নগর স্বাস্থ্য কেন্দ্র, ইপিআই কেন্দ্রে ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। শিশুদের রাতকানা রোগ প্রতিরোধ এবং অপুষ্টি ও মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষার জন্য মা, বাবা, অভিভাবকদের প্রতি আহ্বান জানান মেয়র।

মেয়র জানান, ক্যাম্পেইন চলাকালে মা ও শিশুর পুষ্টি নিশ্চিতকরণে গর্ভবতী ও প্রসূতি মা’দের স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি পরিমাণে ভিটামিন এ সমৃদ্ধ প্রাণিজ খাবার (মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, কলিজা) এবং উদ্ভিজ্জ খাবার (হলুদ ফল, রঙিন শাক-সবজি) খাওয়াতে পরামর্শ দেওয়া হবে। জন্মের পর এক ঘণ্টার মধ্যে শিশুকে শাল দুধ খাওয়ানোসহ প্রথম ছয় মাস শিশুকে শুধু মায়ের দুধ খাওয়ানোর বিষয়ে পুষ্টিবার্তা প্রচার করা হবে। ছয় মাস পূর্ণ হলে মায়ের দুধের পাশাপাশি ঘরে তৈরি সুষম খাবার পরিমাণ মতো খাওয়াতে হবে।
এর আগে ২০২৪ সালের ১ জুন অনুষ্ঠিত জাতীয় ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইনে চসিকের অর্জনের হার ৯৯ শতাংশ।

৬-১১ মাসের ৮৮ হাজার ৫৯০ শিশুর লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে ৮৭ হাজার ৯৫৭ শিশুকে ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়েছিল। অন্যদিকে ১২-৫৯ মাসের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪ লাখ ৭১ হাজার ৯৫০ শিশু। এর বিপরীতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার ৯৫৯ শিশুকে ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়েছিল। অর্জনের হার ৯৯ দশমিক ৭৮ শতাংশ।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহম্মদ তৌহিদুল ইসলাম, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ মোহাম্মদ ইমাম হোসেন রানা, স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ হোসনে আরা, সহকারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ রফিকুল ইসলাম, ডাঃ তপন কুমার চক্রবর্তী, জোনাল মেডিকেল অফিসার ডাঃ সুমন তালুকদার, ডাঃ আকিল মাহমুদ নাফে, ডাঃ আবদুল মজিদ সিকদার, ডাঃ শর্মীলা রায়, ডাঃ মামুন রশিদ।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ