আজঃ শনিবার ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫

ডিএফপির নতুন মহাপরিচালক আকতার হোসেন

ডেস্ক নিউজ:

জাতীয়:

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বাংলাদেশ তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে সংযুক্ত কর্মকর্তা আকতার হোসেনকে চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের (ডিএফপি) মহাপরিচালক (গ্রেড-২) পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে তাকে এ নিয়োগ দেওয়া হয়।
এতে জানানো হয়, বিসিএস (তথ্য-সাধারণ) ক্যাডারের এ কর্মকর্তাকে চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (গ্রেড-২) পদে পদায়ন করা হলো। ডিএফপির মহাপরিচালক আকতার হোসেনকে দৈনিক গিরিদর্পনের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন দৈনিক গিরিদর্পনের এর সম্পাদক আলহাজ্ব একেএম মকছুদ আহমেদ।
উল্লেখ্য, চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তর সরকারের একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান। বিশেষ প্রকাশনা, প্রামাণ্য ও চলচ্চিত্র নির্মাণের মাধ্যমে সরকারের অনুসৃত ও উন্নয়ন কার্যক্রমে জনগণকে সম্পৃক্ত করা এ প্রতিষ্ঠানের মূল লক্ষ্য।
এই প্রতিষ্ঠান থেকে তিনটি নিয়মিত প্রকাশনা- সচিত্র বাংলাদেশ, নবারুণ ও বাংলাদেশ কোয়ার্টারলি এবং অ্যাডহক প্রকাশনার মাধ্যমে সরকারের উন্নয়নমূলক কর্মকা- ছাড়াও দেশের ইতিহাস ও ঐতিহ্য বিষয়ে প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণ, প্রবন্ধ-নিবন্ধ ও পুস্তক প্রকাশ করা হয়ে থাকে।
বিভিন্ন জাতীয় দিবস ও গুরুত্বপূর্ণ দিবসে পোস্টার ও ক্রোড়পত্র প্রকাশ করা হয়। এছাড়া রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর দৈনন্দিন রাষ্ট্রীয় কর্মকা- সম্পর্কিত সংবাদচিত্র ও বিশেষ সংবাদচিত্র এবং বিভিন্ন জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণ করা হয়।
এ অধিদপ্তর সারাদেশ থেকে প্রকাশিত সব দৈনিক, সাপ্তাহিক, পাক্ষিক, মাসিক, ত্রৈমাসিক, ষাণ¥াসিক ও বার্ষিক পত্রিকার নামের ছাড়পত্রসহ নিবন্ধন ও মিডিয়া তালিকাভুক্ত করা ছাড়াও পত্রিকার সার্কুলেশন, নিউজপ্রিন্ট কোটা ও বিজ্ঞাপন হার নির্ধারণসহ ওয়েজ বোর্ড রোয়েদাদ বাস্তবায়ন নিয়মিতভাবে মনিটর করে থাকে।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

মেজর (অব.) আক্তারুজ্জামান জামায়াতে যোগ দিলেন

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে জামায়াতে যোগ দিয়েছেন সাবেক মন্ত্রী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর (অব.) আক্তারুজ্জামান। শনিবার ১৩ ডিসেম্বর সকাল ৯টায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এ সৌজন্য সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।

জামায়াত আমিরের উপস্থিতিতে মেজর (অব.) আক্তারুজ্জামান বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নীতি ও আদর্শ, দেশপ্রেম এবং দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর অবিচল অবস্থানের প্রতি গভীর আস্থা ও সন্তোষ প্রকাশ করেন। এ সময় তিনি সংগঠনের প্রাথমিক সহযোগী সদস্য ফরম পূরণ করে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীতে যোগদান করেন।

ওসমান হাদিকে দেখতে এসে তোপের মুখে মির্জা আব্বাস।

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

সেনাবাহিনীর সদস্যরা মির্জা আব্বাসকে নিরাপত্তা দিয়ে হাসপাতালের ভেতরে প্রবেশ করার সুযোগ করে দেন।

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ