আজঃ শুক্রবার ৫ ডিসেম্বর, ২০২৫

রাজশাহী কলেজের শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

রাজশাহী সংবাদদাতা

রাজশাহী কলেজের ডিগ্রি প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী মো. শিমুলের ‘রহস্যজনক’ মৃত্যুর সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে রাজশাহী কলেজের সামনে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন শিক্ষার্থীরা

রাজশাহী কলেজের ডিগ্রি প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী মো. শিমুলের ‘রহস্যজনক’ মৃত্যুর সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে রাজশাহী কলেজের সামনে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন শিক্ষার্থীরা।

রাজশাহী কলেজের ডিগ্রি প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী মো. শিমুলকে (২০) হত্যা করা হয়েছে দাবি করে শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ করেছেন। শনিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে রাজশাহী কলেজ প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ মিছিল করেন তাঁরা। পরে দুপুর ১২টার দিকে কলেজের সামনের ব্যস্ততম সড়ক অবরোধ করে বসে পড়েন শিক্ষার্থীরা।

অবরোধের কারণে সড়কের দুই পাশে যান চলাচল বন্ধ হয়ে পড়ে। পরে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে অবরোধ তুলে নেন শিক্ষার্থীরা। কর্মসূচিটি ‘সাধারণ শিক্ষার্থী’ ব্যানারে করা হলেও এতে ছাত্রদলের কলেজ শাখার নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে গত বৃহস্পতিবার রাতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস থেকে শিমুলকে উদ্ধার করে প্রথমে বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসাকেন্দ্রে, পরে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তিন সদস্যের একটি অনুসন্ধান কমিটি গঠন করেছে। পুলিশও ঘটনার কয়েকটি সূত্র ধরে তদন্ত করছে। তবে পরিবারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত মামলা হয়নি।

শিমুলের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় বিনোদপুর এলাকায় ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়ক অবরোধ করা হয়। পরে শনিবার রাজশাহী কলেজেও কর্মসূচি পালন করা হয়।

রাজশাহী কলেজের ইতিহাস বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী জোবায়ের হোসেন বলেন, ‘শিমুলের মৃত্যুর পর এটাকে কেউ বলছে দুর্ঘটনা, কেউ বলছে মারধর করে মারা হয়েছে। এটা নিয়ে একটা ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। মনে হচ্ছে, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কোনো কিছু ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে। আমরা মনে করছি, এটা সরাসরি হত্যাকাণ্ড। তাঁকে আঘাত করে মারা হয়েছে। সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে আজ এই কর্মসূচি। প্রকৃতই যদি দুর্ঘটনা ঘটে থাকে, তাহলে দ্রুত সেটা বের করা হোক। আর যদি এটা হত্যাকাণ্ড হয়ে থাকে, সেই হত্যার বিচার চাই।’

রাজশাহী কলেজ ছাত্রদলের আহ্বায়ক খালিদ বিন ওয়ালিদ বলেন, শিমুল ছাত্রদলের কর্মী ছিলেন, সেটা কোনো বিষয় নয়। বিষয়টা হচ্ছে তাঁদের কলেজের ছোট ভাই মারা গেছেন। তাঁরা সাধারণ শিক্ষার্থী হিসেবেই কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছেন। শিমুলের সঙ্গে একজন মেয়ে ছিলেন। ওই দিন হাসপাতালে সবার সামনে ওই মেয়ে বলেছেন, শিমুলের মাথায় আঘাত করা হয়েছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে এ ঘটনার তদন্ত করতে হবে। আগামীকাল রোববারও একই দাবিতে শিক্ষার্থীরা কর্মসূচি পালন করবেন বলে তিনি জানান।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

চুয়েটে শুরু হচ্ছে দুইদিনব্যাপী আর্ন্তজাতিক কনফারেন্স।

চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এর স্থাপত্য বিভাগ ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) এর স্থাপত্য বিভাগের গ্রিন আর্কিটেকচার সেল এর যৌথ উদ্যোগে আগামী ৪-৫ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দুইদিনব্যাপী আর্ন্তজাতিক কনফারেন্স। এ উপলক্ষে মঙ্গলবার স্থাপত্য বিভাগের জুরি কক্ষে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন কনফারেন্স সেক্রেটারি ও চুয়েটের স্থাপত্য বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. সজল চৌধুরী।

এতে উপস্থিত ছিলেন কনফারেন্স কো-চেয়ার ও চুয়েটের স্থাপত্য বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক জনাব কানু কুমার দাশ। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন স্থাপত্য বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক জনাব সজীব পাল, সহকারী অধ্যাপক ড. নুসরাত জান্নাত এবং জনাব সাঈদা তাহমিনা তাসনিম।

উল্লেখ্য, স্থাপত্য বিভাগের উক্ত কনফারেন্সে অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, নেদারল্যান্ডস সহ বিভিন্ন দেশ থেকে শীর্ষস্থানীয় একাডেমিশিয়ান, স্কলার্স ও রিসার্চারগণ অংশ নিবেন। এতে ২জন কী-নোট স্পিকার উপস্থিত থাকবেন। এই কনফারেন্সে মোট ১৬টি টেকনিক্যাল সেশন অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়া আরও থাকবে পোস্টার প্রদর্শনী, একটি যৌথ আন্তর্জাতিক পিএইচডি রিসার্চ সেমিনার এবং এনভায়রনমেন্ট আর্কিটেকচার এর উপর ৫টি প্যারালেল কর্মশালা। বিভিন্ন দেশ থেকে ৬টি পিএইচডি গবেষণা উপস্থাপিত হবে।

কনফারেন্সে মোট ১৫০টি পেপার জমা পড়ে, এর মধ্যে ২দিনে ১৬টি সেশনে ৮০টির অধিক পেপার উপস্থাপিত হবে এবং ৪০টির অধিক পোষ্টার উপস্থাপিত হবে। কনফারেন্স উপলক্ষ্যে স্থাপত্য বিভাগে দুইদিনব্যাপী স্থাপত্য প্রজেক্ট এক্সিবিশিন করা হবে। এতে স্পন্সর হিসেবে থাকবেন নিপ্পন পেইন্ট, বিএসআরএম, সেভেন রিংস সিমেন্ট, ডিবিএল, বাংলাদেশ ইনফ্রাস্ট্রাকচার ফাইন্যান্স ফান্ড লিমিটেড (বিআইএফএফএল), স্টেলা-লাক্সারি স্যানিটারি ওয়্যার, টেকনো আর্ট সফটওয়্যার ও নেস্টলে।

আগামী ৪ ডিসেম্বর, সকাল ১০ টায় চুয়েটের কেন্দ্রীয় অডিটোরিয়ামে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন চুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহমুদ আব্দুল মতিন ভূইয়া। এতে কনফারেন্সে চেয়ার হিসেবে থাকবেন বুয়েটের স্থাপত্য বিভাগের অধ্যাপক ড. মোঃ আশিকুর রহমান জোয়ারদার, কনফারেন্স কো-চেয়ার হিসেবে থাকবেন চুয়েটের স্থাপত্য বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক কানু কুমার দাশ এবং কনফারেন্স সেক্রেটারি হিসেবে থাকবেন চুয়েটের স্থাপত্য বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. সজল চৌধুরী।

বিশ্বব্যাপী প্রযুক্তির অগ্রযাত্রায় বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে : চুয়েট ভিসি

চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এর ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মাহমুদ আব্দুল মতিন ভূইয়া মহোদয় বলেছেন, বিশ্বব্যাপী দ্রুত পরিবর্তনশীল প্রযুক্তির বাজারে পৃথিবী আজ অনেক চাহিদাসম্পন্ন। নেটওয়ার্কিং, মেশিন লার্নিং, আর্টিফিশিয়াল ইন্টালিজেন্সসহ প্রযুক্তিভিত্তিক সবকিছুর বিশাল সম্ভাবনা রয়েছে। বাংলাদেশ এই অগ্রযাত্রায় অংশগ্রহন করে এগিয়ে যাচ্ছে। তথ্য ও প্রযুক্তির এই যুগে ইলেক্ট্রনিক্স এন্ড টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং (ইটিই) বিভাগ হল আধুনিক জীবনের রপ্তধারা।

দ্রুত পরিবর্তনশীল এই খাতে যারা যুক্ত হচ্ছে তারা প্রযুক্তি নির্ভর বিশ্ব গড়ে তুলতে নেতৃত্ব দিবে। তিনি আরও বলেন, চুয়েটের ইটিই বিভাগের এই ধরণের কার্যক্রম শিক্ষার্থীদের শিক্ষা, অভিজ্ঞতা, গবেষণা এবং উদ্ভাবনী দক্ষতাকে সমৃদ্ধ করে ভবিষ্যতে টেকনোলজি লিডার হিসেবে তৈরী করতে সহায়ক হবে বলে আমি বিশ্বাস করি।

রোববার চুয়েটের কেন্দ্রীয় অডিটোরিয়ামে ইলেকট্রনিক্স এন্ড টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং (ইটিই) বিভাগের উদ্যোগে “টেলিভার্স ১.০” শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট)-এর সাবেক প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. শেখ শরিফুল আলম, চুয়েটে কেন্দ্রীয় গবেষণা পরীক্ষাগার (ইউসিআরএল) এর পরিচালক ও ইইই বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আহসান উল্লাহ এবং বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের প্রধান প্রকৌশলী গোলাম হায়দার তালুকদার।

এতে সভাপতিত্ব করেন ইলেকট্রনিক্স এন্ড টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ এর বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. মোঃ জাহেদুল ইসলাম। এসময় আরও বক্তব্য রাখেন ইটিই বিভাগের অধ্যাপক ড. মোঃ আজাদ হোসেন এবং অনুষ্ঠানের কনভেনার ও ইটিই বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জনাব মোঃ ফরহাদ হোসেন।

অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ইটিই ২০ ব্যাচের শিক্ষার্থী মিশু মিত্র জেকি, ২১ ব্যাচের শিক্ষার্থী নাবিলা সুলতানা, নিশাত সায়েরা, মো: হাসিবুল ইসলাম জিহাদ ও ২৩ ব্যাচের শিক্ষার্থী মিনহাজুর রহমান হাসিব।
উল্লেখ্য, ইটিই বিভাগের উক্ত অনুষ্ঠানটি গত ২০ নভেম্বর শুরু হয়। অনুষ্ঠানে ৪টি জাতীয় পর্যায়ের প্রতিযোগিতে অনুষ্ঠিত হয়। এতে দেশের মোট ৩৪ টি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ৩০০ এর অধিক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। অনুষ্ঠান শেষে বিজয়ীদের মাঝে পুরষ্কার বিরতণ করা হয়। এরপর “টেলিটেলস” ম্যাগাজিন এর মোড়ক উন্মোচন করা হয়।

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ