
চট্টগ্রামের একটি দৈনিক পত্রিকার মাল্টিমিডিয়া ভার্সন উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলা সিনেমার জনপ্রিয় অভিনেত্রী প্রধান অতিথির বক্তব্যে রিনা খান বলেন, বর্তমান সময়ে প্রিন্ট পেপারের পাশাপাশি মাল্টিমিডিয়ার গুরুত্ব অপরসীম। এখন মানুষ কোন ঘটনা ঘটার সাথে সাথে তাৎক্ষণিক জানার আগ্রহ সৃষ্টি হয়। মাল্টিমিডিয়াঢ সারা পৃথিবী ছড়িয়ে দেয়ার পর পরদিন প্রিন্ট পেপারে প্রকাশিত হচ্ছে। মানুষ একদিন অপেক্ষা করার মত সময় নেয় না অনেকে ধর্য্যও ধরে না।
ঘটনার আপডেট জানতে চান। বিগত ১৫ বছর ধরে গণমাধ্যমগুলোকে চাপে রাথা হয়েছিল হবে বলে তিনি বলেন, এখন সাংবাদিকরা যে কোন সংবাদ নির্ভয়ে প্রকাশ করার সাহস করছে। গণমাধ্যমগুলো পূর্ণ স্বাধীনতা ভোগ করতেছে।জিসাস কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি অভিনেত্রী নাহিদ গুল নাহার ইভা বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বলেন, চট্টগ্রাম থেকে সম্পাদিত দৈনিক পত্রিকাগুলো সারা দেশের মানুষের কাছে খুব জনপ্রিয়।

চট্টগ্রাম জেলার আঞ্চলিক পত্রিকাগুলোর মান অনেক জাতীয় পত্রিকার চেয়ে ভালো। যেটা দেশের অন্য বিভাগীয় শহরের পত্রিকাগুলোর প্রকাশিত করার সাহস করে না।আমরা চট্টগ্রামের বসবাস না করলেও চট্টগ্রামের আলোড়ন সৃষ্টিকারী প্রতিবেদনগুলো আমরা নিয়মিত পড়ে থাকি।
জিসাস কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক অভিনেতা খ ম জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ভালোবাসার টানে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে আসা হয়েছে। চট্টগ্রামে প্রতি আমাদের আলাদা একটা টান ও ভালোবাসা রয়েছে। কবির ছিদ্দিকী আমাদের ভালোবাসার ভালো লাগার একজন মানুষ।
দৈনিক সাঙ্গু ও দৈনিক চাম্পান সম্পাদক কবির হোসেন সিদ্দিকী বলেন, সবাই আমাক বলেন আমি কেন এতগুলো পেপার বের করতেছি। এর কারণ হলো আমি কোন ব্যবসা করতে পারি না বুঝি না। সাংবাদিকতা আমার পেশা ও নেশা। সাংবাদিকতার বাইরে কোন কিছু করার বিষয় আমার মাথায় আসে না।

সোমবার বিকাল সাড়ে ৫ টায় দৈনিক সাঙ্গু অফিসে সিনিয়র রিপোর্টার ও চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সদস্য নজরুল ইসলামের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন জিসাস কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী, দৈনিক সাঙ্গু ব্যাবস্পনা সম্পাদক কামরুল ইসলাম, বিশেষ প্রতিনিধি মোহাম্মদ নুর উদ্দিন, প্রশাসনিক কর্মকর্তা মউন উদ্দিন মিলন,
মার্কেটিং অফিসার এরশাদ হোসেন, স্টাফ রিপোর্টর জাহেদু ইসলাম, ফটো সাংবাদিক জাহাঙ্গীর আলম। দৈনিক সাঙ্গু:র পক্ষ থেকে চট্টগ্রামে সাংস্কৃতিক অঙ্গনে বিশেষ অবদান রাখায় কৃতি সংগীত শিল্পীদের সম্মান স্মারক প্রদান করেন তারা হলেন বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বেতারের সংগীত পরিচালক ও গীতিকার এবং সুরকার দীলিপ ভারতী, আঞ্চলিক গানের রানী গীতা আচার্য়্য, বেতার ও টিভি শিল্পী মৌ চৌধুরী, শিল্পী ও সংগীত পরিচালক সুকুমার দে,
সিনিয়র সংগীত শিল্পী ফরিদুল ইসলাম, চন্দনা চক্রবর্ত্তী, জিলাল উদ্দিন, লূপর্ণা মূৎর্সদ্দি লোপা, রুপনা দাশ, বেবী দাশ মজুমদার নুপূর, লক্ষী দত্ত রায়, সালাউদ্দিন কাদের মানিক, সুস্মীতা চৌধুরী, শাহীন রহমান, জুয়েল দ্বীপ, মৌ মনি, যন্ত্র শিল্পী শ্যামল দত্ত রায়, নাট্যকার সজল দাশ, সংস্কৃতি কর্মী মোস্তফা কামাল, মাসুদা রেক্সমা প্রমুখ।













