আজঃ মঙ্গলবার ২৯ এপ্রিল, ২০২৫

আইফোনের সর্বশেষ সংস্করণ গরম হওয়া নিয়ে অভিযোগে‘ নতুন আপডেট এনেছে অ্যাপল।

আন্তর্জাতিক স্পোর্টস ডেস্ক:

আইফোনের সর্বশেষ সংস্করণ অতিরিক্ত গরম হওয়া নিয়ে ব্যবহারকারীদের অভিযোগের পরপরই ‘আইওএস ১৭’ অপারেটিং সিস্টেমে নতুন আপডেট এনেছে অ্যাপল।

গত মাসে টাইটেনিয়াম কেসিংওয়ালা আইফোন ১৫ সিরিজ বাজারে এনেছে অ্যাপল। এর ‘প্রো’ ও ‘প্রো ম্যাক্স’ সংস্করণে রয়েছে রয়েছে কাস্টম ‘এ১৭’ চিপ। আর প্রো সংস্করণের হার্ডওয়্যারটি বিশেষভাবে তৈরিই হয়েছে উন্নত মোবাইল গেইমিংয়ের জন্য।

তবে, উন্মোচনের পরপরই ফোনের ব্যাটারি লাইফ ও তাপমাত্রা নিয়ে অভিযোগ জানান অনেক গ্রাহক।

বুধবার অ্যাপলের মুখপাত্র বলেন, আইওএস১৭’তে ‘গুরুত্বপূর্ণ বাগ সমাধানের পাশাপাশি নিরাপত্তায়’ আপডেট আনা হয়েছে। এর মধ্যে আছে ফোন অতিরিক্ত গরম হওয়ার বিষয়টিও।

সপ্তাহের শুরুতে অ্যাপল বলেছিল, ‘সেটআপ বা রিস্টোর’ করার পর প্রথম কিছুদিন ডিভাইসটি গরম মনে হতে পারে।
ইনস্টাগ্রাম ও উবারের মতো থার্ড পার্টি অ্যাপকেও ফোন গরম হওয়ার কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছিল অ্যাপল। তবে, আপডেট এসেছে সেগুলোতেও।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

রুয়েট ছাত্র-ছাএীদের তিন দফা দাবিতে বিক্ষোভ

রুয়েট ছাত্র-ছাত্রীরা তিন দফা দাবিতে বিক্ষোভ করেছে । রাজশাহীর ভদ্রার মোড়ে দশম গ্রেড সবার জন্য উন্মুক্ত করা হোক। দশম গ্রেড, থেকে পরীক্ষার মাধ্যমে প্রমোশন নিয়ে নবম গ্রেডে আসতে হবে।

প্রকৌশলী শুধু প্রকৌশলী দের অধিকার। বি,এস ,সি, পাশ না করেও ডিপ্লোমা পাশ করে প্রকৌশলী লিখছেন। প্রকৌশলী লিখতে বি,এস,সি, পাশ করতে হবে। বি,এস,সি পাশ হলে, প্রকৌশলী নামের পূর্বে বা পরে লিখা যাবে । সকল প্রকার বৈষম্য দূর করে রুয়েট ছাত্র-ছাত্রীরা এই আন্দোলন করছেন। ছাত্র-ছাত্রীরাদের সাথে, রুয়েট কর্তৃপক্ষ উপস্থিত ছিলেন। ছাত্র-ছাত্রীরা রুয়েট কর্তৃপক্ষকে এবং জেলা প্রশাসককে স্মারকলি, প্রদান করেন। ছাত্র-ছাত্রীদের প্রত্যাশা তাদের এই দাবি সরকার দ্রুততম সময়ের মধ্যে মেনে নিবেন, অন্যথায় পরবর্তীতে কঠোর আন্দোলনে
যাবেন তারা।

যেখানে উম্মাহর দেহে যন্ত্রণা, সেখানে ফিলিস্তিন এক রক্তাক্ত হৃৎপিণ্ড।

“মুমিনগণ এক দেহের মতো—যদি দেহের এক অঙ্গ ব্যথিত হয়, গোটা শরীর তার ব্যথায় কাঁপে।” — (হাদীস, সহীহ মুসলিম।ফিলিস্তিন—পৃথিবীর মানচিত্রে ক্ষুদ্র এক ভূখণ্ড। অথচ ইতিহাসের সবচেয়ে ভারী অশ্রুগুচ্ছে নাম লিখিয়ে রেখেছে বহু শতাব্দী ধরে। গাজার ধূলোমলিন বাতাসে আজ আর বালুকণার ঘ্রাণ নেই, সেখানে শুধু বারুদের গন্ধ। আকাশে প্রজাপতির বদলে ড্রোন, শিশুর খেলনার স্থানে রকেটের ধ্বংসাবশেষ। ফিলিস্তিন আজ একটি জাতির নয়, বরং গোটা উম্মাহর হৃদয়ে গেঁথে থাকা এক দীর্ঘতর আর্তনাদ।

প্রতিদিন সূর্য ওঠে, কিন্তু গাজার মানুষ দেখে না আলো—দেখে ধ্বংসস্তূপে চাপা পড়া স্বজনের হাত। প্রতিটি ভোর যেন এক নতুন শোকাবহ অধ্যায়। ঘুম ভাঙে বোমার শব্দে, আবার ঘুম পাড়ায় কান্নার চাপে। মৃত শিশুদের জন্য কাঁদে পৃথিবীর বিবেক, আর মুসলিম উম্মাহর মাঝে জন্ম নেয় এক প্রশ্ন—আমরা কী এখনো এক দেহ, নাকি শুধুই নামের উম্মাহ?

রাসূল (সা.) বলেছেন, “তোমরা যদি এক দেহের মতো না হও, তবে তোমাদের ঈমান অপূর্ণ।” কিন্তু আজ ফিলিস্তিন যখন পুড়ে যায়, আমরা দাঁড়িয়ে থাকি কেবল নীরব প্রত্যক্ষদর্শী হয়ে। বিশ্বের ক্ষমতাধর রাষ্ট্রগুলো তাদের নিজস্ব স্বার্থের পাল্লায় ফিলিস্তিনকে মাপে। আর মুসলিম রাষ্ট্রগুলো—তারা হয়তো সম্মেলন ডাকে, বিবৃতি দেয়, দোয়া করে। কিন্তু ফিলিস্তিনের শিশুরা কি তাতে বাঁচে?

আমরা কি ফিলিস্তিনিদের জন্য শুধু আহারে ব্যস্ত, নাকি অন্তরে তাদের বেদনা বয়ে চলেছি? যদি তারা আমাদের ভাই হয়, তবে কেন আমাদের প্রতিবাদ এত মৃদু? কেন আমাদের জবান এত জড়তা পূর্ণ, কেন আমাদের হৃদয় এত নির্লিপ্ত?

এই কলাম কোনো সাময়িক রাজনীতি বা সংবাদ বিশ্লেষণ নয়—এ এক অভ্যন্তরীণ আত্মপ্রকাশ। এক লেখকের নয়, এক মুসলিমের হাহাকার। ফিলিস্তিনকে আজ দয়ায় নয়, দায়িত্বে দেখতে হবে। এই ভূমি আমাদের কেবল দুঃখ দেয় না—এ আমাদের ঈমানের আয়না। সেখানে দেখা যায়, আমরা কতটা মুসলিম, কতটা মানুষ।

গাজা যখন পোড়ে, তখন মক্কার বাতাসও কাঁদে।
জেরুজালেম যখন কাঁদে, তখন মদিনার মসজিদও শিউরে ওঠে।
কিন্তু আমরা কি কান পেতে শুনি সেই কান্না?

‘এক উম্মাহ, এক দেহ’—এই পবিত্র বাণী যেন আর কেবল হাদীসের পাতায় না থাকে।
এই বাণী হোক হৃদয়ের স্পন্দন। যেন ফিলিস্তিনের কান্না আমাদের রাতের ঘুম কেড়ে নেয়,
জেগে তোলে আমাদের বিশ্বাস, উদ্দীপনা, প্রতিবাদ—আর সর্বোপরি, ভালোবাসা।

কারণ ফিলিস্তিন এখন শুধু নির্যাতনের নাম নয়, এ এক রক্তাক্ত হৃৎপিণ্ড, যা উম্মাহর বুকে প্রতিনিয়ত ধুকপুক করে।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ