
শারদীয় এ শুভ লগনে-তুমি ও করিছ ব্রত-
আজ ও কি চলিছে-পূজোর উপোষ অতীত দিনের মতো?
তারায় তারায় ভরা রাতের সবটুকু আকাশ –
তোমায় দিলাম-আমি স্বপ্ন দেখাবো –
কালপুরুষ, ছায়াপথের নক্ষএ গুলো-
সভ্যতার পাদপীঠ হরপ্পা,মহেনজোদারোর-
আরও দূর কোন গ্যালাক্সি পেরিয়ে
অন্য গ্রহের কোন এক সভ্যতার জন্ম বার্ওা জানাবো-
রাতের জোনাকীর আল্পনার মতো কল্পনায় ভেসে যাব-
বৃদ্ব পৃথিবীর জমানো দূঃখ অন্তরে ধারন করে-
নিশি কুটুম্বের প্রান উতলা আচরনে-
আমি মুগ্ধতায় মোহবিষ্ট নই –

কোটি বর্ষের চাঁদের আলোর সাথে
আমাদের নিত্য নতুন করে অবগাহন হয়-
স্মরণীয় কাজ কোন দিন শেষ হয়ে ও হয়নাকো শেষ–
নিষ্ঠূর সত্যের সাথে প্রতিদিন মোকাবেলা করে-
নতুন রূপে বেঁচে উঠি বার বার ।
রঙ ধনুর রংয়ে প্রিয়ার খোঁপা হয়তো সাজানো হলোনা।
দলছুট গাঙচিলটা
তখনও মিশে যায়নি গোধূলির শেষ আলোয়
হিজলের কচি পাতাগুলো
সবে চাঁদের আলোয় নাইতে নেমেছে
তুমি তখন এলে শিশির হয়ে আমার বারান্দায়
বুদ্বি জ্ঞান ভালবাসা দিয়ে-
জীবনের বিশ্বাসকে আরো গভীর করে নেবো-
বিশ্বাসের প্রদীপে চলমান স্রোতে-
ভাসিয়ে দেবো জলন্ত প্রদীপ-
তোমার মঙ্গল মানসে।
“” শরৎ শুভেচ্ছা””।
কাজল দাশ।
১৭/১০/১৮
