আজঃ বৃহস্পতিবার ২৪ এপ্রিল, ২০২৫

কর্মচারী রোহিঙ্গা যুবকের ৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি

কক্সবাজার প্রতিনিধি:

কক্সবাজারের রামুর বাসিন্দা পরিচয়ে চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় কর্মচারি হিসেবে চাকুরি নিয়ে ছিলেন রোহিঙ্গা যুবক মোহাম্মদ নুর। চাকুরির সুবাধে মালিকের পরিবারের সদস্যের সাথে সুসর্ম্পকও তৈরি করেন। মালিকের ৭ বছরের শিশু পুত্র রোহিঙ্গা যুবককে ডাকতেন ভাইয়া বলে। আর দেড় মাসের ছেড়ে দিয়ে ফেরার সময় সেই শিশুটিকে অপহরণ করে নিয়ে আসা হয়েছিল কক্সবাজারে। কক্সবাজারের কলাতলীর সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের পূর্ব পার্শ্বে প্রিন্স রিসোর্টের এক কক্ষে জিম্মি করে দাবি করা হয়েছিল ৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ। যদিও ২ দিন পরে প্রযুক্তির সহায়তায় পুলিশ সেই শিশুটিকে উদ্ধার করেছে। একই সঙ্গে আটক করা হয়েছে রোহিঙ্গা যুবক মোহাম্মদ নুরকেও।

সোমবার দুপুর ১২ টায় কক্সবাজার পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানিয়েছেন কক্সবাজারের পুলিশ সুপার মো. মাহফুজুল ইসলাম।

আটক মোহাম্মদ নুর কক্সবাজারের উখিয়ার বালুখালী ৯ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের শাহ আলমের ছেলে।

উদ্ধার হওয়া শিশু আব্দুল্লাহ আল মিনহাজ, চট্টগ্রামের লোহাগাড়ার চুনতি বাগানেরর ফরিদুল আলমের ছেলে।

সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার মো. মাহফুজুল ইসলাম জানিয়েছেন, দেড় মাস আগে মোহাম্মদ নুরকে চুনতির ফরিদুল আলম তাঁর মুরগির ফার্মের কর্মচারী হিসেবে নিয়োগ দেন। সেখানেই মালিকের শিশুকে অপহরণের পরিকল্পনার নেন রোহিঙ্গা মোহাম্মদ নুর। কাজের সুবাধে পরিবারের এবং শিশুটির সাথে সম্পর্ক গড়ে তুলে এবং শিশুটি নুরকে ভাইয়া বলে ডাকতে শুরু করে। গত ৭ ডিসেম্বর মোহাম্মদ নুর মালিককে জানিয়ে দেন তিনি আর কাজ করবেন না। মালিকও নুরকে তার বকেয়া পরিশোধ করে দেন। পরের দিন ৮ ডিসেম্বর নুর জামা কাপড় নেয়ার কৌশলে শিশুকে ট্রেন দেখাবে বলে অপহরণ করে কক্সবাজারে নিয়ে আসে।

পুলিশ সুপার জানান, এর পর ফরিদুল আলমের ফোনে অপহরণের কথা জানিয়ে মুক্তিপণ বাবদ ৫ লাখ টাকা দাবি করেন। ফরিদুল আলম বিকাশ মাধ্যমে ৪০ হাজার টাকাও দেন। নুর বাকী টাকা প্রদানের জন্য ফরিদুলকে কক্সবাজার আসতে বলেন। এর মধ্যে ফরিদুল ৮ ডিসেম্বর লোহাগাড়া থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন। সেই ডায়েরির সূত্র ধরে কক্সবাজার জেলা পুলিশ প্রযুক্তির সহায়তায় কলাতলীর সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের পূর্ব পার্শ্বে আবাসিক প্রতিষ্ঠান প্রিন্স রিসোর্টের ১০৩ নং কক্ষ থেকে শিশুটি উদ্ধার করে রোহিঙ্গা যুবককে আটক করেছে।

মো. মাহফুজুল ইসলাম জানান, নুরের বিকাশে ২০ হাজার টাকা পাওয়া গেছে। এব্যাপারে লোহাগাড়া থানায় নিমিত মামলা হবে।

এসপি বলেন, রোহিঙ্গারা যেন কোনভাবেই চাকুরি না দেয়া হয় এর জন্য পুলিশ নানাভাবে কাজ করছেন। পুলিশের নিয়মিত অভিযানে রোহিঙ্গাদের আটক করে ক্যাম্পেও ফের পাঠানো হচ্ছে।

শিশুর পিতা ফরিদুল আলম জানান, মোহাম্মদ নুর নিজকে কক্সবাজারের রামুর বাসিন্দা বলে চাকুরি নিয়ে ছিল। পরে রোহিঙ্গা নিশ্চিত হওয়ার পর তাকে বিদায় করা হয়। বেতনের টাকা দেয়ার পরও তার ছেলে অপহরণ করে এ যুবক।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

জামালখান এলাকায় পাহাড় কেটে নির্মিতব্য অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে চউকের অভিযান।

পরিবেশ রক্ষায় ‘জিরো টলারেন্স’ নীতির ঘোষণা’
প্রেস নিউজ –চট্টগ্রাম মহানগরীর জামালখান এলাকায় পাহাড় কেটে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা স্থাপনার বিরুদ্ধে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (চউক)। আজ সকাল ১০টা থেকে শুরু হওয়া এই অভিযানে নেতৃত্ব প্রদান করেন চউকের স্বয়ং চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মোঃ নুরুল করিম। অভিযানে আরো উপস্থিত ছিলেন চউকের আইন উপদেষ্টা

এডভোকেট জিয়া হাবীব আহ্সান বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেট নজরুল ইসলাম, চউকের সচিব, প্রকৌশলীবৃন্দ এবং আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা । চউকের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মোঃ নুরুল করিম বলেন, “নগর পরিকল্পনার বাইরে গড়ে ওঠা যেকোনো অবৈধ স্থাপনা, বিশেষ করে পাহাড় কেটে নির্মিত ভবন—শহরের পরিবেশ ও নিরাপত্তার জন্য বড় হুমকি। বর্ষায় এসব এলাকায় ভূমিধ্বস ও প্রাণহানির ঝুঁকি থাকে। তাই এসব স্থাপনার বিরুদ্ধে আমরা জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করেছি ।’ এ অভিযানে সংহতি প্রকাশ করে উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ ও মানবাধিকার সংগঠন বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস

ফাউন্ডেশন- বিএইচআরএফ যথাক্রমে মহানগর সেক্রেটারি এডভোকেট সৈয়দ মোহাম্মদ হারুন, মানবাধিকার কর্মী এডভোকেট কে এম শান্তনু চৌধুরী, হৃদয় বড়ুয়া, মোঃ আবদুল আলীন নজরুল হোসেন প্রমুখ । সংগঠনের মহাসচিব এডভোকেট জিয়া হাবীব আহ্সান বলেন, “পরিবেশ রক্ষায় সবাইকে নিজ নিজ জায়গা থেকে সচেতন হতে হবে । সি আর বি আন্দোলনের মতো মিডিয়া কর্মী ও নাগরিকদের যুগপৎ ভূমিকা পালন করতে হবে । সাধারণ জনগণকে অনুরোধ করছি দৃশ্যমান পাহাড় কেটে বা অনুমোদনবিহীন স্থাপনায় কোনো ফ্ল্যাট বা জমি যেন ক্রয় না করেন। এতে তারা শুধু নিজেদের ঝুঁকিতে

ফেলছেন না, বরং আইনগত জটিল পরিস্থিতি ও ক্ষতির মুখোমুখি হতে পারেন ।’ তিনি আরও বলেন, “পাহাড় কাটা একটি ফৌজদারি অপরাধ। বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫-এর ধারা ৬(খ) অনুযায়ী, পাহাড় কাটাকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে এবং এর জন্য জরিমানা ও কারাদণ্ড উভয় দণ্ডই প্রযোজ্য হতে পারে। তাছাড়া, বাংলাদেশ দণ্ডবিধি ১৮৬০-এর ধারা ২৬৮ অনুযায়ী, জনসাধারণের জন্য ক্ষতিকর পরিবেশ সৃষ্টিকেও অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়।” চউকের চেয়ারম্যান

প্রকৌশলী মোঃ নুরুল করিম বলেন, “উচ্ছেদ অভিযান
চলমান থাকবে। যেসব ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান অনুমোদন ছাড়া নির্মাণকাজ পরিচালনা করছে কিংবা দৃশ্যমান পাহাড় কেটে অবৈধ স্থাপনা গড়ছে, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে । ভবিষ্যতে এসব এলাকায় ডিজিটাল মনিটরিং ব্যবস্থা স্থাপন করে অবৈধ কার্যক্রম প্রতিরোধ করা হবে। এ বিষয়ে স্থানীয় জনগণকেও পাশে থাকার আহ্বান জানান তিনি । এখানে উল্লেখ্য যে, চট্টগ্রাম নগরীর জামালখান এলাকায় চলমান স্বপ্নীল ফ্যামিলি নামক প্রকল্পে পাহাড় কাটায় চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ তাতে বাধা প্রদান করায় তারা হাইকোর্টে রীট পিটিশন নং- ৪৬৫২/২০২৪ দায়ের করে এবং চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার আদেশ প্রাপ্ত হয়। গত ২০.০৪.২০২৫ ইং তারিখ আপীল বিভাগের চেম্বার আদালতে এই আদেশের বিরূদ্ধে শুনানি হয়। মাননীয় বিচারপতি জনাব মো: রেজাউল হক

শুনানী অন্তে বিগত ৩০.০৪.২০২৪ ইং তারিখ রীট পিটিশন নং- ৪৬৫২/২০২৪ এ চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের বিরূদ্ধে প্রদত্ত নিষেধাজ্ঞা ৮ (আট) সপ্তাহের জন্য স্থগিত করেন ৷ এই মামলায় চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের পক্ষে শুনানি করেন এডভোকেট মুরাদ সরোয়ার ভূইয়া। তাকে সহযোগিতা করেন এডভোকেট মুহাম্মদ হুজ্জাতুল ইসলাম খান ।.

এনসিটি বন্দরের নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় পরিচালনা চায় জামায়াতে ইসলামী

চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি) বিদেশি কোম্পানির হাতে তুলে দেওয়া বোধগম্য নয় বলে মন্তব্য করেছেন নগর জামায়াতে ইসলামীর আমীর শাহজাহান চৌধুরী। শাহজাহান চৌধুরী বলেন, আমরা বিদেশি বিনিয়োগ চাই। দেশের উন্নয়নের জন্য বিদেশি বিনিয়োগ অপরিহার্য। কিন্তু সে বিনিয়োগ হোক গ্রিন ফিল্ডে। যেমন দেশের বিভিন্নস্থানে ইকোনোমিক জোনগুলোতে বিদেশিরা এসে বিনিয়োগ করছে। ঠিক তেমনি আমাদের বে টার্মিনাল হতে শুরু করে সীতাকুন্ড-মিরসরাই ও মাতারবাড়িতে প্রচুর বিনিয়োগের সুবিধা রয়েছে। সেখানে বিনিয়োগ আসুক। কিন্তু আমাদের নিজস্ব অর্থায়নে তৈরি করা এনসিটি টার্মিনাল কেন বিদেশিদের দেওয়া হবে তা বোধগম্য নয়।

রোববার দুপুরে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের এস রহমান হলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন। এনসিটি বিদেশি কোম্পানির হাতে ছেড়ে দেওয়ার প্রতিবাদে এবং বন্দরের নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় পরিচালনার দাবিতে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে নগর জামায়াতে ইসলামী।

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন নগর জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর নজরুল ইসলাম, সেক্রেটারি নুরুল আমিন, অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি খাইরুল বাশার, মোহাম্মদ উল্লাহ, ফয়সাল মুহাম্মদ ইউনুছ ও মোরশেদুল ইসলাম চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক শামসুজ্জামান হেলালী, এ কে এম ফজলুল হক, সাবেক কাউন্সিলর মোহাম্মদ শফিউল আলম ও চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের অন্তবর্তী কমিটির সদস্য সচিব জাহেদুল করিম কচি।

শাহজাহান চৌধুরী বলেন, এনসিটি টার্মিনাল নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে। বিগত স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা সরকারের বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের কুনজর পড়েছিল এ টার্মিনালের ওপর। দেশের অন্যতম অর্থ পাচারকারী ও শেখ পরিবারের প্রধান অর্থ যোগানদাতা সালমান এফ রহমান ব্যাংকসহ দেশের লাভজনক সকল প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে সর্বশেষ এনসিটি টার্মিনাল বিদেশিদের হাতে তুলে দেয়ার জন্য জোরালো পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিল।যে পদ্ধতিতে চট্টগ্রাম বন্দরের নিজস্ব অর্থায়নে তৈরি করা পতেঙ্গা কন্টেইনার টার্মিনাল দিয়ে দেওয়া হয়েছে, সে একই পদ্ধতিতে এনসিটি টার্মিনালও বিদেশিদের হাতে তুলে দেওয়ার গভীর চক্রান্ত চলছে।

ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের লোকজন এনসিটি টার্মিনালকে বিদেশি প্রতিষ্ঠানকে হস্তান্তর করার জন্য প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন উল্লেখ করে শাহজাহান বলেন, যদি ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থান না হতো, তাহলে এতদিনে এ টার্মিনালটিও বিদেশিদের হাতে চলে যেত। ফ্যাসিস্ট সরকার পালিয়ে গেলেও বিভিন্ন স্থানে ঘাপটি মেরে থাকা তাদের লোকজন, বর্তমান সরকারকে বিভ্রান্তিকর বিভিন্ন তথ্য দিয়ে দেশের রাজস্ব খাত শেষ করার জন্য এবং দেশের সার্বভৌমত্বের উপর আঘাত হানার জন্য এনসিটি টার্মিনালকে বিদেশি প্রতিষ্ঠানকে হস্তান্তর করার জন্য প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।

ফ্যাসিস্ট সরকারের অর্থনৈতিক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের ঘনিষ্ট কিছু লোকজন সরকারের বিভিন্ন স্থানে লুকিয়ে থাকা ফ্যাসিস্ট সরকারের এজেন্ডা শেখ পরিবারের অর্থ যোগান দেওয়া অব্যাহত রাখার এবং বর্তমান সরকার ও ছাত্র জনতার রক্তের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতা ধুলিসাৎ করার জন্য চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে যড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছেন।

এনসিটি টার্মিনাল বিদেশিদের কাছে গেলে বন্দরে শ্রমিক অসন্তোষ দেখা দেবে জানিয়ে জামায়াতের এ নেতা বলেন, যদি এনসিটি বিদেশিদের হাতে দেয়া হয়, তাহলে বাংলাদেশের জাতীয় অর্থনীতি ও রাজনীতিতে বিভিন্ন প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হবে। সরকার বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মূদ্রা হতে বঞ্চিত হবে, যা বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভে আঘাত হানবে। এনসিটিতে নিযুক্ত চট্টগ্রাম বন্দরের নিজস্ব দক্ষ কর্মকর্তা ও কর্মচারী এবং ওই টার্মিনালে কর্মরত সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পেশার কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ চাকুরিচ্যুত হওয়ার সম্ভাবনা সৃষ্টি হবে। প্রচুর বৈদেশিক মূদ্রা বৈধভাবে বিদেশে চলে যাবে।

পাঁচ হাজার কোটি টাকা মূল্যের অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতিগুলো হস্তান্তরে চট্টগ্রাম বন্দরের ক্ষতি হবে ৪ হাজার কোটি টাকা। এছাড়া চট্টগ্রাম বন্দরের স্থিতিশীলতা নষ্ট হবে। শ্রমিক অসন্তোষ দেখা দেবে। বৈদেশিক বাজারে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হবে এবং বর্তমান কর্মরত দক্ষ শ্রমিকদের মাঝে হতাশা বাড়বে।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ