আজঃ শুক্রবার ৭ নভেম্বর, ২০২৫

চট্টগ্রাম জেলা:

চট্টগ্রাম বিভাগের ১১ জেলার ৩৪টি খাদ্যগুদামের (ওসি-এলএসডি)কে বদলি করা হয়েছে।

চট্টগ্রাম অফিস:

চট্টগ্রাম বিভাগের ১১ জেলার ৩৪টি খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি-এলএসডি) বদলি করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ২৪ জনকে একযোগে বদলি করা হয়। তবে এই বদলির ক্ষেত্রে গুদামভেদে ৩ লাখ থেকে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঘুষ লেনদেনের অভিযোগ উঠেছে।

চট্টগ্রাম আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রকের দপ্তর গত অক্টোবর থেকে নভেম্বরের মাঝামাঝি পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে এসব কর্মকর্তাকে বদলি করে। যদিও খাদ্য বিভাগ বলছে, কর্মকর্তা বদলির ক্ষেত্রে কোনো অনিয়ম বা টাকা লেনদেন হয়নি।

দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, গত ১৪ সেপ্টেম্বর খাদ্য বিভাগের বোরো সংগ্রহ শেষ হয়। এরপর গত ২৩ নভেম্বর থেকে শুরু হয় ২০২৩-২৪ মৌসুমের আমন সংগ্রহ। এ উপলক্ষে ওই ৩৪ জন ভারপ্রাপ্ত খাদ্য কর্মকর্তাকে বদলি করা হয়।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে বদলি হওয়া একাধিক কর্মকর্তা জানান, এসব বদলির ক্ষেত্রে কর্মস্থলভেদে তাঁদের ৩ লাখ থেকে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের উপরি দিতে হয়েছে। খাদ্য বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রাম জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের দপ্তরের শফিউল হাবিব ভূঁইয়াকে টেকনাফ খাদ্যগুদামের (ওসি-এলএসডি) হিসেবে বদলি করা হয়।

কুমিল্লা সদর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের দপ্তরের কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমানকে বান্দরবান সদর গুদামে, দেওয়ানহাট সিএসডির পরিদর্শক সৈয়দ আলমকে সাতকানিয়া গুদামে বদলি করা হয়। রাঙামাটির বরইছড়ি গুদাম থেকে বাঁশখালীতে বদলি করা হয়েছে নিপুণ দাসকে। হালিশহর সিএসডি গুদাম থেকে এরশাদ হোসেনকে সীতাকুণ্ডে, হালিশহর সিএসডি থেকে মনির হোসেনকে মিরসরাইয়ে, রাউজান গুদামের ইমরান হোসেনকে রাঙ্গুনিয়ায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া থেকে রাজীব কুমারকে চান্দিনা খাদ্যগুদামে, কুমিল্লা সদরের আবদুল গণিকে খাগড়াছড়ির গুইমারায়, চট্টগ্রাম জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক (ডিসি ফুড) দপ্তর থেকে আবুল মনছুর হাবিবকে মাটিরাঙার তবলছড়িতে বদলি করা হয়।

দেওয়ানহাট সিএসডির পরিদর্শক মামুনুর রশিদকে পানছড়িতে, নোয়াখালীর সোনাইমুড়ির দেবাশীষ দাশকে দীঘিনালায়, কুমিল্লা ডিসি ফুড দপ্তরের আনিসুল ইসলামকে ফেনীর ছাগলনাইয়ায় (অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে মিরসরাইয়ের হাবিলদার বাসা খাদ্যগুদাম), কুমিল্লার চকবাজারের শহীদ উল্লাহকে ফেনী সদরে, কুমিল্লা ডিসি ফুড দপ্তরের গোলাম মোস্তফাকে রাঙামাটি সদর গুদামে বদলি করা হয়।

ফেনীর পরশুরাম গুদামের শফিকুল ইসলামকে রাঙামাটির বাঘাইছড়িতে, চট্টগ্রাম চলাচল ও সংরক্ষক নিয়ন্ত্রকের দপ্তরের পলাশ ঘোষকে রাঙামাটির বরইছড়িতে, নোয়াখালী সদরের অসীম কুমারকে হাতিয়ার (চৌমুহনী বাজার) গুদামে, লক্ষ্মীপুর সদরের মাঈন উদ্দিনকে বেগমগঞ্জে, লক্ষ্মীপুর জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের দপ্তরের (টিআই) আবু নাঈম টিটুকে চর আলেকজান্ডারে, চাঁদপুর সিএসডির অসীম বর্ধনকে রায়পুরে, দেওয়ানহাট সিএসডি থেকে জহিরুল ইসলামকে রামগঞ্জে, দেওয়ানহাট সিএসডি থেকে তারেকুল আলমকে কক্সবাজারের বদরখালীতে, কুমিল্লার দেবীদ্বার থেকে সাখাওয়াত হোসেনকে কুমিল্লার চকবাজারে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ডিসি (ফুড) কার্যালয়ের জমির হোসেনকে চৌদ্দগ্রামে, কুমিল্লার বরুড়া থেকে মো. সফিউল আলমকে ফেনীর নাঙ্গলকোটে, চাঁদপুর সদর থেকে সাখাওয়াত হোসেনকে দাউদকান্দিতে, কুমিল্লা ডিসি (ফুড) কার্যালয় থেকে কাজী ইকবালকে বরুড়া খাদ্যগুদামে, কুমিল্লার চান্দিনা থেকে সুমন সাহাকে দেবীদ্বারে, ফেনী সদর থেকে আবুল হাসেমকে কুমিল্লার কংসনগরে, চট্টগ্রামের হালিশহর সিএসডি থেকে রঞ্জিত কুমার দাসকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বদলি করা হয়।

এ বিষয়ে চট্টগ্রাম আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক মো. এইচ এম কায়সার আলীর মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তাঁর সাড়া পাওয়া যায়নি। পরে ১৪ ডিসেম্বর বেলা ৩টার দিকে সদরঘাটে তাঁর কার্যালয়ে গিয়েও দেখা মেলেনি।

চট্টগ্রাম আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক দপ্তরের সহকারী নিয়ন্ত্রক (এডিডি) দোলন দেব বলেন, সাধারণত ধান সংগ্রহের সময় এলে আমাদের খাদ্যগুদাম কর্মকর্তাদের বদলি হয়ে থাকে। এবারও তা-ই করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে কোনো অনিয়ম বা টাকার লেনদেন হয়নি।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত “প্রজেক্ট অধরা” মাসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা — আমাদের দেহ, আমাদের যত্ন।

হাল্ট প্রাইজ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় গর্বের সঙ্গে উপস্থাপন করছে “প্রজেক্ট অধরা”— একটি তাৎপর্যপূর্ণ ও সম্প্রদায়মুখী উদ্যোগ, যা নারীদের মাসিক স্বাস্থ্য সংক্রান্ত লজ্জা, কুসংস্কার ও ভুল ধারণা দূর করতে কাজ করে। এই উদ্যোগ এস ডি জি ৩ (সুস্বাস্থ্য ও মঙ্গল) এবং ৪ (গুণগত শিক্ষা)-এর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। কর্মশালাটি অনুষ্ঠিত হয় ৪ নভেম্বর, ২০২৫ তারিখে ফতেয়াবাদ শৈলবালা সিটি কর্পোরেশন হাই স্কুলে যেখানে অংশগ্রহণ করেন শিক্ষার্থী, শিক্ষক এবং সংশ্লিষ্ট অতিথিরা।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন হাল্ট প্রাইজ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ২৫/২৬ সনের ক্যাম্পাস ডিরেক্টর খালেদ মাহমুদ অনিক, চিফ অফ স্টাফ কাজী মুহাইমিনুল ইসলাম মুনাজ এবং চিফ স্ট্র্যাটেজিস্ট কারিন সাফফানা। পাশাপাশি এই প্রকল্পটির নেতৃত্ব দেন তানজিফ হাসান‌, নিশাত তাহসিন চৌধুরী এবং কমিউনিটি এনগেজমেন্ট টিমের সকল সদস্য। তাঁরা সবাই একত্রে মাসিক সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি, সঠিক জ্ঞান প্রদান এবং ভ্রান্ত ধারণা দূর করার প্রয়োজনীয়তাকে গুরুত্বসহকারে উল্লেখ করেন।

কর্মশালার মূল উদ্দেশ্য ছিল শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের জন্য একটি নিরাপদ, স্বাচ্ছন্দ্যময় এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক শিক্ষার পরিবেশ তৈরি করা, যেখানে মাসিক সম্পর্কে স্পষ্ট, সহানুভূতিশীল এবং আত্মবিশ্বাসী আলোচনার সুযোগ তৈরি হয়। সেশনে আলোচনা করা হয় মাসিক কীভাবে শুরু হয়, কীভাবে রক্তপ্রবাহ ঘটে, মাসিক চলাকালীন কীভাবে নিজেকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা উচিত এবং এই সময়ে কোন স্বাস্থ্যকর অভ্যাসগুলি অনুসরণ করা জরুরি। আয়োজকরা উল্লেখ করেন, শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য দুটোই এ সময় সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ এবং যথাযথ যত্ন নেওয়া অপরিহার্য।

সেশনের শেষে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ ও উৎসাহ বৃদ্ধি করতে একটি কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়, যা আলোচিত বিষয়গুলোকে আরও সুস্পষ্টভাবে উপলব্ধি করতে সহায়তা করে। অংশগ্রহণকারীদের মাঝে নিজস্বভাবে প্রস্তুত করা উপহার প্যাকেট বিতরণ করা হয়েছে, যা তাদের শেখার আগ্রহ ও সম্পৃক্ততাকে আরও বাড়িয়ে তোলে। এছাড়াও, অংশগ্রহণকারী ছাত্রী, শিক্ষক এবং প্রধান শিক্ষিকার সাক্ষাৎকার নেওয়া হয় তাঁদের মতামত, অভিজ্ঞতা এবং কর্মশালা-পরবর্তী উপলব্ধি জানতে। অনুষ্ঠানে বার্তা দেওয়া হয় যে নারীর মাসিক স্বাস্থ্য কোনো লজ্জার বিষয় নয়, এটি তাদের শরীর ও জীবনের একটি প্রাকৃতিক চক্র। এই বিষয়টি লুকিয়ে নয়, বোঝা ও যত্ন নেওয়া উচিত — কারণ
আমাদের দেহ, আমাদের যত্ন — প্রতিটি চক্রই গুরুত্বপূর্ণ।
এর পাশাপাশি আরও নতুন তথ্য ও আপডেট জানতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় হাল্ট প্রাইজের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজটি অনুসরণ করুন।

চট্টগ্রামে প্রবাসীর ১৯ লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুট, আসামি গ্রেফতার

চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে ডাকাতি মামলার পলাতক আসামি মো. সাদ্দাম হোসেনকে (৩২) গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-৭। চান্দগাঁও থানাধীন নুরুজ্জামান নাজির বাড়ি এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতার সাদ্দাম হোসেন ভোলার লালমোহন থানার দুলা মিয়া এলাকার মো. ফারুকের ছেলে।

র‌্যাব-৭’র সিনিয়র সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) এ আর এম মোজাফ্ফর হোসেন জানান, গত ২১ জুলাই সাড়ে ৮টায় দুবাই প্রবাসী মোহাম্মদ সামসুদ্দিন চট্টগ্রাম বিমানবন্দর থেকে এ কে খান বাসস্ট্যান্ডে যাওয়ার পথে লিংক রোড় এলাকায় ডাকাতদল নগদ টাকাসহ ১৯ লাখ ৮২ হাজার ২০০ টাকার মালামাল নিয়ে যায়। এ ঘটনায় তিনি ৩/৪ জনকে আসামি করে হালিশহর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। গোপন খবরের ভিত্তিতে চান্দগাঁও থানাধীন নুরুজ্জামান নাজির বাড়ি এলাকা থেকে এ মামলার আসামি সাদ্দামকে গ্রেফতার করা হয়।

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ