আজঃ বৃহস্পতিবার ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

নির্বাচনী খবর চট্টগ্রাম:

চট্টগ্রাম-৮ আসনে কেটলি–ফুলকপি ভাগাভাগিতে কোনঠাসা লাঙ্গল।

এম মনির চৌধুরী রানা চট্টগ্রাম:

চট্টগ্রাম ৮ আসন কার, সালাম সোলেয়মান নাকি বিজয়ের।

চট্টগ্রাম-৮ আসনে উপ-নির্বাচনে বিজয়ী আওয়ামী লীগের এমপি নোমান আল মাহমুদকে মনোনয়ন দেয়া হয়েছিল।
মনোনয়ন ফরম জমা দেয়ার পর দলীয় সিদ্ধান্ত অনুসারে নোমান আল মাহমুদকে প্রার্থীতা প্রত্যাহার করে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় নেতা সোলায়মান আলম শেঠকে লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করতে ছেড়ে দেওয়া হয় আসনটি।

তবে আসনটিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে কেটলি প্রতীকে নির্বাচন করছেন চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ ও চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের সাবেক চেয়ারম্যান আবদুছ ছালাম এবং ফুলকপি প্রতীকে নির্বাচন করছেন চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য সাবেক কাউন্সিল বিজয় কুমার চৌধুরী।

এই দুই শক্তিশালী স্বতন্ত্র প্রার্থীকে কেন্দ্র করে বোয়ালখালী আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা দুই ভাগ হয়ে কেটলি ও ফুলকপি প্রতীকের প্রার্থীর পক্ষে প্রচারে নামার কারণে সাধারণ ভোটারদের মধ্যে শেষ পর্যন্ত কী হয়, সেটি দেখার একধরনের কৌতূহল তৈরি হয়েছে। কেটলি–ফুলকপির ভাগাভাগিতে লাঙ্গলের ভোটে জেতা নিয়েও চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি।বোয়ালখালী উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় নির্বাচনী প্রচারণা করতে দেখা যায় লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে সোলাইমান আলম শেঠকে। তবে বোয়ালখালীতে আওয়ামী লীগ ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মতো সাংগঠনিকভাবে শক্ত অবস্থানে নেই জাতীয় পার্টি।

ফলে স্বতন্ত্র প্রার্থীর ভিড়ে জাতীয় পার্টি ভোট লড়াইয়ে শেষমেষ জয়ী হতে পারবেন কিনা এটাই এখন বোয়ালখালীর জনসাধারণের মাঝে আলোচনা চলছে। অন্যদিকে বোয়ালখালী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নুরুল আমিন চৌধুরী, বোয়ালখালী পৌরসভা আওয়ামী লীগের সভাপতি শফিউল আলম ও সাধারণ সম্পাদক এস এম জাকারিয়াসহ তাদের নেতা-কর্মীরা কেটলি প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুচ ছালামের পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণা করতে দেখা যায়।

অপরদিকে আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী বিজয় কুমার চৌধুরীর ফুলকপি প্রতীকের পক্ষে বোয়ালখালী পৌরসভার মেয়র ও দক্ষিণ জেলার যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক জহুরুল ইসলাম জহুর, বোয়ালখালী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও বোয়ালখালী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রেজাউল করিম রাজাসহ তাদের নেতা-কর্মীরা বোয়ালখালী উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় নির্বাচনী প্রচারণা করেছেন।

বোয়ালখালী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নুরুল আমিন চৌধুরী বলেন, চট্টগ্রাম–৮ আসনে আমাদের দলীয় নৌকা প্রতীকের মনোনয়ন প্রার্থী নেই। সেহেতু জেলা ও কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সিদ্ধান্তের উপর নির্ভর করে যার যে প্রার্থীকে ভালো লাগে, তারা তার পক্ষে কাজ করতে কোন বাধা নেই। তবে নির্বাচনের ২৪ ঘণ্টা আগেও যদি দলীয় কোনো সিদ্ধান্ত আসে তা মাথা পেতে নিব। এখনো পর্যন্ত উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত রয়েছে। ভোটের মাঠে কোনো প্রার্থীকে বাধা প্রদান করা যাবে না। প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা যাবে না। সবাইকে দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নির্বাচনী প্রচারণা করতে হবে। আমি কেটলি প্রতীকে আবদুচ ছালামের পক্ষে প্রচার প্রচারণা করছি। অন্য কেউ যাকে পছন্দ হয় তার পক্ষে কাজ করবে। তাতে দলীয় কোনো বাধা নেই।

চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ও বোয়ালখালী পৌরসভার মেয়র জহুরুল ইসলাম জহুর বলেন, অসামপ্রদায়িক রাজনীতিতে আমরা বিশ্বাস করি। কে কাকে ভোট দিবে সেটা বলা যাচ্ছে না। আমি বিজয় কুমার চৌধুরীর পক্ষে কাজ করছি সেটা সবাই জানে। বিজয় কুমার চৌধুরী আমাদের বোয়ালখালী সন্তান বিধায় তার পক্ষে আমরা কাজ করছি। কেটলি প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ ও চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের সাবেক চেয়ারম্যান আবদুচ ছালাম বলেন, নৌকা প্রতীক নিয়ে প্রার্থী থাকুক আর না থাকুক জননেত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন সাধারণ ভোটাররা যেন ভোট কেন্দ্রে যায়, সে পরিবেশ সৃষ্টি করতে। সে হিসেবে প্রার্থী হয়েছি।

মাঠে নৌকা না থাকায় সাধারণ জনগণ ও রাজনীতিবিদরা যাকে খুশি ভোট দিতে পারে। যে উন্নয়ন করবে জনগণ তাকেই ভোট দিবে। আমি নগরে ৪১টি ওয়ার্ড সাজিয়েছি। বোয়ালখালী উন্নয়ন করা কোনো বিষয় নয়। আমি নির্বাচিত হলে বোয়ালখালী একদিন পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে বিশ্বের দরবারে উপস্থাপন হবে। সুতরাং বোয়ালখালীবাসী আমাকে নির্বাচিত করবে বলে আমার বিশ্বাস রয়েছে। ফুলকপি প্রতীকে আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য বিজয় কুমার চৌধুরী বলেন, আমি বোয়ালখালীর সন্তান। সুতরাং বোয়ালখালীর জনসাধারণ বোয়ালখালীর ছেলে হিসেবে আমাকে নির্বাচিত করবে।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

মানুষ উন্মুখ হয়ে আছে বিএনপিকে ভোট দেয়ার জন্য- কামরুল হুদা

তারেক রহমান শিখিয়েছেন কিভাবে ফ্যাসিবাদকে বিদায় করতে হয় বলে মন্তব্য করে কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহবায়ক ও চৌদ্দগ্রাম উপজেলা বিএনপির সভাপতি মোঃ কামরুল হুদা। তিনি আরো বলেছেন, বিএনপিতে কোন বিভাজন নেই। বিএনপিকে কেউ ভাঙতে পারেনি। গত ১৭ বছরে অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, অনেক লোভ দেখানো হয়েছে। আমরা যারা জিয়ার আদর্শের সৈনিক আমরা ষড়যন্ত্র করতে শিখি নাই। আজকে যারা দেশের মানচিত্র ষড়যন্ত্র করছে,

তারাই কিন্তু চৌদ্দগ্রাম থেকে ষড়যন্ত্র শুরু করেছেন। অতীতে জাতীয়তাবাদী দলের ভোটে আপনারা নির্বাচিত হয়েছিলেন। নির্বাচিত হওয়ার আমাদের নিঃশেষ করার জন্য বেশি ষড়যন্ত্র হয়েছে। জাতীয় নির্বাচন আসলে চৌদ্দগ্রাম নিয়ে তারা আবার ষড়যন্ত্র শুরু করে। এক কথায়-চৌদ্দগ্রামের বিএনপি এখন অনেক শক্তিশালী, বিএনপিতে কোন গ্রুপিং নাই, প্রতিযোগিতা আছে।

কামরুল হুদা আরও বলেন, ২০১৪ সালে আমি যখন প্রার্থী হয়েছিলাম। কেন্দ্রে গিয়ে দেখি ২৮০০ ব্যালট পেপার। আমি শুধু সিম্পল একটি ভিডিও করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু একজন সাব ইন্সপেক্টর আমার কলার চেপে ধরে বের করে দিয়েছে। এই ছিল আ’লীগের তামাশার নির্বাচনগুলো। সুতরাং মানুষ ভোট দেয়ার জন্য।

তিনি আরও বলেন, দেশনায়ক তারেক রহমান সুদুর লন্ডনে বসে সারা পৃথিবীকে একটা এক্সাম্পল লিডারশীপ দেখিয়েছেন। কিভাবে ফ্যাসিবাদ বিতাড়িত করতে হয়। তারেক রহমান লন্ডনে বসে আমাদেরকে রাজপথে রেখে মাস্টারমাইন্ড হিসেবে কাজ করেছেন। আজকে যারা বিভিন্ন জায়গায় সমন্বয়ক বলে থাকেন, ওনারা নাকি ৫ দিনে দেশ স্বাধীন করে ফেলেছেন। ১৭ বছর আমরা রাজপথে ছিলাম আমরা, আন্দোলন করলাম আমরা,

মামলা খেলাম আমরা, জেল খাটলাম আমরা, নির্যাতিত হলাম আমরা। ওনারা একাত্তরকে অস্বীকার করতে চায়। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান একাত্তর সালের বীরত্বগাঁথাই হচ্ছে ১৬ ডিসেম্বর। সুতরাং, ১৬ ডিসেম্বরকে বিতর্কিত করা যাবে না। যারা ৭১ সালে স্বাধীনতার বিরোধীতা করেছেন, তারাই আজকে বিএনপিকে ক্ষমতার বাইরে রাখার জন্য ষড়যন্ত্র করছেন। আপনারা দেখেছেন, তারা দেশীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে ষড়যন্ত্র শুরু করেছেন। ইতোমধ্যে তারা বলতে শুরু করেছেন, তারা ক্ষমতায় আসবেন।

মঙ্গলবার বিকেলে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার বাতিসা ইউনিয়ন জাতীয়তাবাদী যুবদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসবক কথা বলেন।
বাতিসা ইউনিয়ন যুবদলের আহবায়ক কামরুল ইসলাম ভুঁইয়া ও সদস্য সচিব শিপন খন্দকারের পরিচালনায় বাতিসা হাইস্কুল মাঠে অনুষ্ঠিত সম্মেলনের উদ্বোধক ছিলেন উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি মোঃ আবু সাঈদ ভূঁইয়া। বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার শাহ আলম রাজু, সহ-সভাপতি সাহাব উদ্দিন ফরায়েজী লাল্টু। প্রধান বক্তা ছিলেন উপজেলা যুবদলের আহবায়ক মোঃ জামাল উদ্দিন মামুন। বিশেষ বক্তা উপজেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম

আহবায়ক আবুল হাসনাত মিয়া মোঃ যোবায়ের হোসেন, সদস্য সচিব মোঃ শাহনেওয়াজ মজুমদার। অতিথি ছিলেন পৌর বিএনপির আহবায়ক হারুনুর অর রশিদ মজুমদার, উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি আ.ন.ম সলিমুল্লাহ টিপু, সহ সাধারন সম্পাদক মোঃ এনামুল হক ছুট্টু, ওয়াশিংটন ডিসি বিএনপির সহ-সভাপতি ও বিএনপি ওয়ার্ল্ড ফোরাম অফ চৌদ্দগ্রাম উপজেলার সিনিয়র সহ-সভাপতি কাজী মোস্তাফিজুর রহমান, পৌর বিএনপির সদস্য সচিব শরীফুল ইসলাম দুলাল, পৌর যুবদলের আহবায়ক মোঃ হাসান, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের

আহবায়ক মোঃ খোরশেদ আলম, উপজেলা তাঁতীদলের সভাপতি ইব্রাহিম খলিল, উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক এম এ খায়ের মজুমদার, আবু বকর সিদ্দিক, মোঃ শাহাদাৎ হোসেন, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের সদস্য সচিব আনোয়ার হোসেন ডেভিড, উপজেলা যুবদলের

যুগ্ম আহবায়ক জাকির হোসেন, শরীফ হাসান, আজম খান, দেলোয়ার হোসেন মজুমদার মাছুম, উপজেলা যুবদলের সদস্য মোঃ সাকিব চৌধুরী শরীফ, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা মহিলাদলের সহ-সভাপতি গোলশান আরা পুতুল। এ সময় বাতিসা ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ড যুবদলের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকসহ বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।

সাবেক পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী দীপঙ্কর তালুকদারকে গ্রেপ্তার

সাবেক পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী দীপঙ্কর তালুকদারকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। সোমবার রাজধানীর সোবহানবাগ এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে নিশ্চিত করেছে সংস্থাটি।ডিবি জানিয়েছে, তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন।

দীপঙ্কর তালুকদার রাঙামাটি আসনের সাবেক সংসদ সদস্য। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করার পর তাঁকে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী করা হয়। তিনি ২০১৪ সাল পর্যন্ত এ দায়িত্বে ছিলেন।

গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র জনতার গণ আন্দোলনের মুখে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলে সব মন্ত্রী–এমপিরাই আত্মগোপনে চলে যান। এদের অনেকেই অবশ্য বিভিন্ন সময় গ্রেপ্তার হয়েছেন।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ