আজঃ সোমবার ২৩ জুন, ২০২৫

নেত্রকোনা:

কাগজে- কলমে কলেজ, নেই শিক্ষক- শিক্ষার্থী, আছে শুধু সাইন বোর্ড আর ঘর।

আবদুল আওয়াল মদন প্রতিনিধি:

নেত্রকোনা জেলার মদন উপজেলায় শিক্ষক- শিক্ষার্থী ছাড়াই দাঁড়িয়ে আছে জনতা কারিগরি ও বাণিজ্য কলেজের সাইন বোর্ড ও ঘর। চার দিকে কৃষি জমি। সড়কের পাশেই চোখে পড়বে দুটি হাফ বিল্ডিং ঘর। নেই প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র। শুধু মাত্র ঘরের পাশে ঝুলিয়ে রাখা আছে জনতা কারিগরি ও বাণিজ্য কলেজের সাইন বোর্ডটি। ভবনের দরজা বন্ধ রেখে মাঝে মধ্যে বিভিন্ন দিবসে জাতীয় পতাকা উত্তোলণ করা হলেও কোন শিক্ষক শিক্ষার্থী এখানে আসেনা বলে এলাকাবাসী জানিয়েছেন। সাইন বোর্ডে ২০০৫ সালে কলেজটি প্রতিষ্ঠা করা হলেও ঘরগুলো নির্মাণ করা হয় দুই বছর আগে।

বৃহস্পতিবার সরজমিনে ফতেপুর ইউনিয়নে হাসনপুর গ্রামে গেলে সড়কের পাশে কৃষি জমির মাঝখানে দুটি হাফ বিল্ডিং ঘর তালা বদ্ধ অবস্থায় পাওয়া যায়। পাশে জনতা কারিগরি ও
বাণিজ্য কলেজের একটি সাইন বোর্ড ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে। কোন শিক্ষক-কর্মচারী ও শিক্ষার্থী পাওয়া যায়নি। এ সময় স্থানীয় কয়েকজন এলাকাবাসী জানান, গত দুই বছর আগে এই ঘরগুলো নির্মাণ করলেও আদৌও কোন কার্যক্রম শুরু হয়নি। এর
কয়েক বছর আগে তিয়শ্রী ইউনিয়নের বালালী বাঘমারা বাজারের এক পাশে এই প্রতিষ্ঠানের নামে একটি সাইন বোর্ড ঝুলানো ছিল। যেহেতু হাসনপুরে ঘর নির্মাণ আছে এর কার্যক্রম শুরু করলে অনুন্নত এলাকার ঝড়ে পড়া শিক্ষার্থীরা উপকৃত হত।

মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস থেকে নাম্বার নিয়ে কলেজের অধ্যক্ষ আরিফুর রহমান খানের মোবাইলে ফোন দিলে, তিনি এখানে ক্লাস শুরু না হওয়ার বিষয়টি স্বীকার করে, অচিরেই এখানে ক্লাস শুরু করা হবে বলে জানান। তিনি আরো জানান, প্রতিষ্ঠানটি ২০১৯ সালে এমপিও ভুক্ত হয়। এ কলেজে আমিসহ ৯ জন স্টাফ আছে। নবম শ্রেণিতে ১২ জন, একাদশ শ্রেণিতে ১০০, দ্বাদশ শ্রেণিতে ৬২ জন শিক্ষার্থী আছে।

মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা শফিকুল বারী জানান, কলেজ অধ্যক্ষ আরিফুর রহমান খানকে ফোন দিলে তিনি ক্লাসে আছি বলে জানান। তবে এখানে ক্লাস হয় না বিষয়টি আমার জানা ছিল না। আমি খোঁজ খবর নেব।

প্রতিষ্ঠানটির গর্ভনিং বডির সভাপতি উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ শাহ আলম মিয়া জানান, আমার জানা মতে এ কলেজের ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। ক্লাস না নিলে অচিরেই তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

নবীনদের আদর্শ আর সাহসের সঙ্গে পথচলার আহ্বান জানালেন সেনাপ্রধান।

চট্টগ্রামে বাংলাদেশ নেভাল একাডেমিতে রবিবার (২২ জুন) গ্রীষ্মকালীন রাষ্ট্রপতি কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষ্ঠানটি নৌবাহিনীর মিডশিপম্যান ২০২২-বি ব্যাচ ও ডাইরেক্ট এন্ট্রি অফিসার ২০২৫ ব্যাচের প্রশিক্ষণ সমাপ্তি উপলক্ষে আয়োজন করা হয়।

কুচকাওয়াজে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। তিনি মনোজ্ঞ কুচকাওয়াজ পরিদর্শন করে নবীন কর্মকর্তাদের সালাম গ্রহণ ও কৃতিত্বপূর্ণ প্রশিক্ষণার্থীদের হাতে পদক তুলে দেন।এ ব্যাচ থেকে মোট ৫২ জন নবীন কর্মকর্তা কমিশন লাভ করেছেন, যার মধ্যে ৪৪ জন মিডশিপম্যান ও ৮ জন ডাইরেক্ট এন্ট্রি অফিসার রয়েছেন। এদের মধ্যে ৮ জন নারী এবং ৪ জন বিদেশি কর্মকর্তা থাকার মাধ্যমে সামরিক বাহিনীর বহুত্ববাদ ও আন্তর্জাতিক সংহতির ছবি ফুটে উঠেছে।

সেনাবাহিনী প্রধান নবীন কর্মকর্তাদের উদ্দেশে বলেন, ‘সততা, শৃঙ্খলা ও নেতৃত্বের গুণাবলীর মাধ্যমে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সবসময় প্রস্তুত থাকতে হবে।’ তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদ ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান এবং নবীনদের আদর্শ ও সাহসের সঙ্গে পথচলার আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, সরকারের উচ্চপদস্থ ব্যক্তি, নবীন কর্মকর্তাদের অভিভাবক এবং স্থানীয় বিশিষ্ট ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন। তারা প্রশিক্ষণার্থীদের মনোজ্ঞ কুচকাওয়াজ উপভোগ করেন।

চবিতে ৫ম সমাবর্তনের প্রস্তুতি শেষ পর্যায়ে প্যান্ডেলে বসতে পারবে প্রায় ২৫ হাজার মানুষ।

৫ম সমাবর্তনের সব প্রস্তুতি শেষ করেছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। পড়াশোনা সম্পন্ন করা শিক্ষার্থীদের আনুষ্ঠানিকভাবে সনদ দিতে উক্ত সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হবে। সোমবার চট্টগ্রাম নগরীর প্রেস ক্লাবের এস রহমান হলে এক সংবাদ সম্মেলনে উপাচার্য মোহাম্মদ ইয়াহইয়া আখতার সমাবর্তন আয়োজনের বিস্তারিত তুলে ধরেন।উপাচার্য বলেন, আগামী বুধবার (১৪ মে) চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হবে। প্রায় ২৩ হাজার স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থীরা এতে অংশগ্রহণ করবেন। এ সমাবর্তনে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ডি.লিট, ডিগ্রি প্রদান করা হবে। শিক্ষার্থী, শিক্ষক, অতিথিসহ প্রায় ২৫ হাজার লোকের বসার জন্য মূল প্যান্ডেল রেডি হচ্ছে।

তিনি বলেন, সমাবর্তনের প্রধান বিষয় হচ্ছে সার্টিফিকেট প্রদান বা গ্রহণ। শিক্ষার্থীদের সার্টিফিকেট প্রদানের জন্য উপাচার্য এবং পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের স্বাক্ষরসহ সনদ প্রস্তুতির কাজ পুরোপুরি সম্পন্ন হয়েছে। বিভাগ বা ইনস্টিটিউটগুলোতে সার্টিফিকেট পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে। রাত-দিন পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ দপ্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীগণ কাজ করে যাচ্ছে। সুচারুরূপে প্রস্তুতি সম্পন্ন: আপ্যায়ন কমিটি তাদের কাজ সুচারুরূপে সম্পন্ন করছে, চট্টগ্রামের স্বনামধন্য এমব্রেসিয়া ও বার কোডের সকল ফ্যাসিলিটিস ক্যাম্পাসে নিয়ে এসে তিনটি স্থানে রত্নার আয়োজন চলছে। অতিথি এবং সমাবর্তীদের উপযুক্ত খাবার পরিবেশনের লক্ষ্যে সামগ্রিক কার্যক্রম অব্যাহত আছে।

চট্টগ্রামের একটি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে সরাসরি ফ্রুটস ক্যাম্পাসে নিয়ে আসা হয়েছে। ১৪ মে সকাল ১০টার মধ্যে খাবার বিভাগ, ইনস্টিটিউটগুলোতে পৌঁছে যাবে এবং সমাবর্তীদের সকাল ১০টা থেকে ১২টার মধ্যে বিভাগ/ইনস্টিটিউটগুলো থেকে খাবার সংগ্রহ করতে হবে।যাতায়াতে শহর থেকে ১০০ বাস: পুলিশ প্রশাসন এবং আমাদের প্রক্টরিয়াল বডির স্বেচ্ছাসেবকের মাধ্যমে যাতায়াত অসুবিধা মিনিমাইজ করার চেষ্টা চলছে। ১০০টি বড় বাস শহরের বিভিন্ন পয়েন্ট থেকে সকাল ৬টা থেকে যাতায়াত শুরু করবে। নির্ধারিত শাটল ট্রেনে করেও সমাবর্তীরা যেতে পারবেন। ১ নম্বর মূল গেট থেকে ক্যাম্পাসে সাধারণ কোন যানবাহন, টেক্সি বা কার প্রবেশ করতে পারবে না। ১ নম্বর গেট থেকে শাটল বাসের ব্যবস্থা থাকবে, যাতে সমাবর্তীরা ক্যাম্পাসে যেতে পারেন। ক্যাম্পাসেও শাটল বাসের ব্যবস্থা থাকবে।

সর্বাত্মক নিরাপত্তা জোরদার: নিরাপত্তার বিষয়ে সরকারি বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সাথে আমাদের প্রক্টরিয়াল বডি এবং প্রশাসনের নিয়মিত যোগাযোগ হচ্ছে। তাদের রিকয়ারমেন্ট অনুযায়ী পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। গোয়েন্দা সংস্থার রিকয়ারমেন্ট অনুযায়ী সমাবর্তীদের কাছে ফোন যাচ্ছে। এটি অনেকে নেতিবাচকভাবে নিচ্ছে। ফেসবুকে মন্তব্য করছেন। এটি পেনিক হওয়ার মত কিছু নয়। কনভোকেশন কার্ড পেলে সে স্বাভাবিকভাবে অনুষ্ঠানে যেতে পারবেন, যদি না পুলিশ বা সংস্থা থেকে কাউকে বিশেষভাবে নিষেধ করা হবে না।

সমাবর্তীদের জন্য উপহার: সমাবর্তীদের জন্য গিফট আইটেম রেডি হচ্ছে। গিফটের মধ্যে থাকবে ব্যান, স্মরণিকা, কলম, পিন, ওয়ালেট ইত্যাদি। কনভোকেশন টুপি নিরুট হিসেবে বিবেচিত হবে। শিক্ষার্থীরা যাতে অনুষ্ঠান দেখতে পারেন সেজন্য লাইভে অনুষ্ঠান সম্প্রচারের ব্যবস্থা হচ্ছে এবং ক্যাম্পাসে চারটি পয়েন্টে এলইডি স্ক্রিনের মাধ্যমে অনুষ্ঠান সম্প্রচার করা হবে।
৫ম সমাবর্তনে মোট উপস্থিতি: ৫ম সমাবর্তনে ৪২ জন পিএইচডি, এবং ৩৩ জন এম, ফিল, ডিগ্রিসহ মোট ২২ হাজার ৫৮৬ জন শিক্ষার্থীকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি প্রদান করা হবে। কলা ও মানববিদ্যা ৪ হাজার ৯৮৮ জন, বিজ্ঞান ২ হাজার ৭৬৬ জন, ব্যবসায় প্রশাসন ৪ হাজার ৫৬৩ জন, সমাজ বিজ্ঞান ৪ হাজার ১৫৮ জন, জীববিদ্যা ১ হাজার ৬৮৫ জন, ইঞ্জিনিয়ারিং ৭৯৬ জন, আইন ৭০৩ জন, শিক্ষা ৩১৭ জন, মেরিন সায়েন্স ২৮৪ জন, চিকিৎসা ২ হাজার ২৯৬ জন বিভিন্ন ডিগ্রি অর্জন করেছেন।

অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন যারা: শিক্ষা উপদেষ্টা প্রফেসর ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজম, বীর প্রতীক, বিদ্যুৎ ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ উপদেষ্টা নূর জাহান বেগম ও ইউজিসি চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এস. এম. এ. ফায়েজ।

অংশগ্রহণকারীদের জন্য নির্দেশনা; কনভোকেশন কার্ড হস্তান্তরযোগ্য নয় এবং এটা প্রদর্শন করে গাউন ও টুপি নিতে হবে। সমাবর্তন অনুষ্ঠানস্থলে প্রবেশের জন্য অংশগ্রহণকারী গ্র্যাজুয়েটদেরকে বিভাগ/ইনস্টিটিউট/নির্দিষ্ট বুথ থেকে ১৪ মে সকাল ১০টা থেকে ১২টার মধ্যে অবশ্যই প্রবেশ (আইডি) কার্ড সংগ্রহ করতে হবে। আইডি কার্ড ছাড়া নিরাপত্তাবাহিনী কাউকে সমাবর্তন অনুষ্ঠানস্থলে প্রবেশের অনুমতি দিবে না। অংশগ্রহণকারী গ্র্যাজুয়েটরা আজ সোমবার (১২ মে) ও আগামীকাল মঙ্গলবার (১৩ মে) অফিস চলাকালীন (সকাল ৯টা থেকে দুপুর ৩টা পর্যন্ত) গাউন সংগ্রহ করতে পারবেন। ১৪ মে সকাল ৭টা থেকে অবশিষ্ট গাউন বিতরণ করা হবে।

ব্যক্তিগত গাড়ি ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে পারবে না: গ্র্যাজুয়েটদের ব্যক্তিগত কোন গাড়ি ১ নম্বর মূল গেট (হাটহাজারী রোড) থেকে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে পারবে না। ক্যাম্পাসে আসা-যাওয়ার জন্য ১ নম্বর গেট থেকে বাসের ব্যবস্থা থাকবে। গ্র্যাজুয়েটদের যাতায়াতের সুবিধার্থে চট্টগ্রাম শহরের বিভিন্ন পয়েন্টন্ট যথা- ষোলশহর শপিং কমপ্লেক্স, নিউ মার্কেট, জমিয়াতুল ফালাহ, পলিটেকনিক মোড় (ফ্লাইওভার থেকে নেমে) থেকে বাসের ব্যবস্থা থাকবে। সকাল ৬টা থেকে ৯টা পর্যন্ত বাসগুলো শহর থেকে ক্যাম্পাসে যাতায়াত করবে এবং ক্যাম্পাস থেকে ফিরতি বাসগুলো বিকাল সাড়ে ৪টা থেকে শুরু হয়ে রাত সাড়ে ১০টা পর্যন্ত চলবে।

শাটল ট্রেনের সময়সূচি: বটতলী স্টেশন থেকে ৭টা ৫ মিনিট ও ৭টা ৪০ মিনিট, ষোলশহর স্টেশন থেকে সাড়ে ৯টা, ১০টা ৫মিনিট, সাড়ে ১১টা এবং ফিরতি ট্রেন ক্যাম্পাস থেকে ৪টা ৪০ মিনিট, ৬টা ২০মিনিট এবং ৯টা ৪৫ মিনিট। সমাবর্তন দিনের বিশ্ববিদ্যালয়ের শাটল ট্রেনের সময়সূচি ও পরিবহন বিষয়ক বিস্তারিত দিকনির্দেশনা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে। যে সব গ্র্যাজুয়েট অঙ্গীকারনামা আপলোড করে রেজিস্ট্রেশন করেছেন অথবা যাদের রেজিস্ট্রেশন কার্ড নাই, তারা অবশ্যই রেজিস্ট্রেশন কার্ড অথবা ৩০০ টাকার পে-অর্ডার নিয়ে আসবেন, যা গাউন নেয়ার সময় অবশ্যই জমা দিতে হবে।

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশের অন্যতম উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। ১৯৬৬ সালে প্রতিষ্ঠিত এ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১০টি অনুষদের অধীনে বর্তমানে ৪৮টি বিভাগ, ৬টি ইনস্টিটিউট এবং ৫টি গবেষণা কেন্দ্র রয়েছে। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ে ২৮ হাজার ৫১৫ জন শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করছে। শিক্ষক সংখ্যা ৯৯৬, কর্মকর্তা ৪৪৫, কর্মচারী (৩য় শ্রেণি) ৫৪৫ জন এবং কর্মচারী (৪র্থ শ্রেণি) ৯৮৩ জন। শিক্ষার্থীদের আবাসনের জন্য ১৪টি হল রয়েছে। ছাত্রদের জন্য নয়টি, ছাত্রীদের জন্য পাঁচটি এবং হোস্টেল রয়েছে একটি। স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর (মাস্টার্স) ডিগ্রি ছাড়াও এ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এম ফিল, পিএইচডি, এম.ডি, এম.এস (মেডিকেল সায়েন্স) উচ্চতর ডিগ্রি প্রদান করা হয়।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ