আজঃ বুধবার ২১ মে, ২০২৫

তানোর উপজেলা নির্বাচনে জনগণের আস্থায় ময়না

আলিফ হোসেন,তানোর

রাজশাহীর তানোর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আবারো আওয়ামী লীগের সমর্থিত প্রার্থী হচ্ছেন উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ও চেয়ারম্যান লুৎফর হায়দার রশিদ ময়না এটা প্রায় নিশ্চিত।
জানা গেছে, উপজেলা পরিষদ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। অথচ ক্ষমতাসীন দল থেকে এখানো কোনো প্রার্থীর নাম শোনাও যায়নি, মাঠেও কেউ নামেননি। তবে চিপা-চাপা অলিগলিতে কেউ কেউ বগী আওয়াজ দিচ্ছে।কিন্ত্ত সাধারণ মানুষ এসব বগী আওয়াজ গ্রহণ করছে না বরং তাদের প্রতি অনেকটা তিক্ত-বিরক্ত হয়ে উঠেছে। স্থানীয় আওয়ামী লীগ এবং সহযোগী সংগঠনের নেতা ও কর্মীসমর্থকগণ ময়না প্রার্থী ধরে নিয়ে কোমর বেঁধে মাঠে নেমেছেন।
এদিকে তানোরে সাংসদ প্রতিনিধি ও উপজেলা চেয়ারম্যান লুৎফর হায়দার রশিদ ময়না দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে নির্বাচন পরবর্তী সৌজন্য সাক্ষাৎ, উঠান বৈঠক ও মতবিনিময় সভার মাধ্যমে ব্যস্ত সময় অতিবাহিত করেছেন। উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের (ইউপি) বিভিন্ন এলাকায় তিনি প্রতিদিন নির্বাচন পরবর্তী সৌজন্যে সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় সভা করছেন। এসময় তার সঙ্গে থাকছেন গোদাগাড়ী উপজেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি শফিকুল সরকার, বাধাইড় ইউপি চেয়ারম্যান আতাউর রহমানপ্রমুখ।
অন্যদিকে উপজেলা নির্বাচন ঘিরে এলাকায় সাধারণ ভোটারদের মধ্যে বোধদয় হয়েছে এটা স্থানীয় নির্বাচন ক্ষমতা পরিবর্তনের নির্বাচন নয়। কাজেই সরকার তথা এমপি সমর্থিত প্রার্থীর বিজয় ব্যতিত এলাকার উন্নয়ন সম্ভব নয়।
ফলে উপজেলার মানুষ উন্নয়নের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকতে কোনো ব্যক্তি নয়, সরকার সমর্থিত প্রার্থীর বিজয় চাই।
এদিকে আওয়ামী লীগের নেতা ও কর্মী-সমর্থকদের বোধদয় এটা দলের সভাপতি, প্রধানমন্ত্রী ও জননেত্রী শেখ হাসিনা এবং সাংসদ আলহাজ্ব ওমর ফারুক চৌধুরীর প্রেষ্টিজ। তাই তারা এবার কারো কোনো মোহে বা প্ররোচনায় পড়ে সরকার সমর্থক প্রার্থীর বিপক্ষে ভোট প্রয়োগ করবেন না। তাদের অভিমত, ভুল থাকতে পারে প্রার্থী বা কোনো নেতাকর্মীর। কিন্তু মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও তার প্রতিনিধি স্থানীয় সাংসদ কোনো ভুল করেননি। ফলে তাদের সম্মান রক্ষায় তাদের সমর্থিত প্রার্থীর বিজয় ব্যতিত বিকল্প নাই। কারণ তাদের সমর্থিত প্রার্থীর পরাজয় ঘটলে কেউ প্রার্থীর পরাজয়ের কথা বলবে না, বলবে দলের পরাজয় ঘটেছে, আর এটা আওয়ামী লীগের আদর্শিক কোনো নেতা বা কর্মী-সমর্থকের কাম্য হতে পারে না ? অপরদিকে তৃণমূলের নেতাকর্মীরা বলছে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যারা অভিমান বা মোহের বসে নৌকার বিপক্ষে ভোট দিয়েছিল। তারা সেই ভুল অনুধাবন করে এখন অনুতপ্ত। এবার তারা শপথ নিয়েছে উপজেলা নির্বাচনে সরকার সমর্থিত প্রার্থীকে বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী করে তারা তাদের সেই ভুল শোধরাতে চাই।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলা চেয়ারম্যান লুৎফর হায়দার রশিদ ময়না আদর্শিক, পরিক্ষিত, জন ও কর্মীবান্ধব নেতৃত্ব হিসেবে সর্ব মহলে প্রশংসিত। আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে তিনি আবারো দলের সমর্থিত প্রার্থী হচ্ছেন এটা প্রায় নিশ্চিত। কারণ এখন পর্যন্ত তার বিপক্ষে প্রতিদন্দীতা করার মতো কারো নাম শোনা যায়নি। তার বিপক্ষে মনোনয়ন চাইবেন এমন সক্ষমতা সম্পন্ন কোনো নেতাও নাই।
জানা গেছে, প্রতিটি মানুষের স্বপ্ন থাকে, তবে স্বপ্নের পথে পা বাড়ালেই একের পর এক আসতে থাকে নানা প্রতিবন্ধকতা। যে ব্যক্তি এসব প্রতিবন্ধকতা ডিঙিয়ে এগিয়ে যেতে পারেন তিনিই হন সফল। এমনই একজন সফল জনপ্রতিনিধি ও নেতৃত্ব উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান লুৎফর হায়দার রশিদ ময়না। যিনি রাজনৈতিক জীবনের শুরু থেকেই অনেক বাধা, বিপত্তি ও প্রতিবন্ধকতা ডিঙিয়ে একজন সফল জনপ্রতিনিধি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত।তিনি রাজনীতিক নেতা হিসেবেও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ বাস্তবায়নে তারই সুযোগ্য কন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এলাকার উন্নয়নে ও গরীব অসহায় মানুষের পাশে থেকেছেন সর্বদায়। উপজেলা যুবলীগের সভাপতি পদে দায়িত্ব পালন করে দলকে সাংগঠনিকভাবে এগিয়ে নিতে নিরলস ভাবে শ্রম দিয়েছেন এখানে দিচ্ছেন। তিনি কলমা ইউনিয়নের (ইউপি) পরপর দু’বার নির্বাচিত চেয়ারম্যান হিসবে দক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন। তিনি এখানো উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। আওয়ামী লীগের একজন কর্মী হিসাবে নিরলস ভাবে জনগণের সেবায় দিনরাত কাজ করে যাচ্ছেন। সর্বোপরি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশের যে স্বপ্ন রয়েছে সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য ময়না তাঁর পরিশ্রম, সাহস, ইচ্ছাশক্তি, একাগ্রতা আর প্রতিভার মধ্যমে উপজেলা প্রশাসন ও স্থানীয় সরকারের সমন্বয়ে এলাকার উন্নয়ন কর্মকান্ড সঠিক ও সুচারুভাবে বাস্তবায়ন করে যাচ্ছেন। তাঁর সময়ে উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নে (ইউপি) সরকারের বরাদ্দকৃত টিআর, কাবিটা, কাবিখা ও কর্মসৃজন কর্মসূচিসহ প্রতিটি উন্নয়ন কাজ সঠিক ও সুন্দরভাবে বাস্তবায়ন করা হয়েছে। আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে তিনি আবারো দলীয় সমর্থন পাবার দৌড়ে অন্যদের থেকে যোজন যোজন দুরুত্বে এগিয়ে রয়েছেন। এবারো তার বিজয় প্রায় নিশ্চিত। আগামী নির্বাচনে আবারও বড় ব্যবধানে বিজয় নিশ্চিত করতে তিনি অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। এলাকায় তিনি একজন ক্রীড়ামোদী সাদা মনের, উদার মানসিকতা ও দানশীল মানুষ হিসেবে পরিচিত।স্থানীয় বাসিন্দাগণ বলেন, তারা নেতা বা চেয়ারম্যান বোঝেন না। ময়না ভাই একজন ভাল মানুষ, তিনি একজন কর্মঠ ব্যক্তি। তারা বলেন,ময়না ভাই রাজনৈতিক নেতা হিসেবে কতটা সফল বা ব্যর্থ তা নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা হতেই পারে, তবে সংগঠন শক্তিশালী করতে তার যে অবদান সেটা নিয়ে প্রশ্ন তোলার সুযোগ নাই। আবার
জনপ্রতিনিধি হিসেবে শতভাগ সফল এটা অস্বীকার বা এনিয়ে প্রশ্ন তোলার কোনো সুযোগ নাই। একটা সময় উপজেলা চেয়ারম্যানের কার্যালয় ছিল অনিয়ম-দুর্নীতির আখড়া। কিন্ত্ত তিনি উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবার পর বদলে গেছে পুরো উপজেলা পরিষদের চিত্র। এখানো তাদের দু:খ-দুর্দশায় তাঁকে সহজেই পাশে পাওয়া যায়।ইতোমধ্যে তিনি সমাজের সকল মতাদর্শের মানুষের কাছে একজন দক্ষ, পরিশ্রমী, মেধাবী জনপ্রতিনিধি ও সমাজসেবক হিসেবে পরিচিত। বিগত উপজেলা নির্বাচনে নির্বাচনী প্রচারণায় সময়ে সাধারণ মানুষকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করে একজন সফল ও জনপ্রিয় উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে সব শ্রেণী-পেশার মানুষের অন্তরে স্থান করে নিয়েছেন ময়না। এলাকার গরীব দুঃখী মানুষের পাশে থেকে তিনি সব সময় সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন। উপজেলার প্রতিটি বাড়ির ১০ বছরের শিশু থেকে শুরু করে ৬০ বছরের বৃদ্ধ সকলেই ময়না নামের সঙ্গে পরিচিত।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি লুৎফর হায়দার রশিদ ময়না উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে প্রথমবার নির্বাচিত হওয়ার পর
উপজেলার উন্নয়নে মহা- পরিকল্পনা গ্রহণ করেন। স্থানীয় সাংসদের সার্বিক সহযোগিতায় গৃহীত পরিকল্পনার আলোকে তিনি একের পর এক উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করে যাচ্ছেন।
সামাজিক সচেতনতা এবং মানবিক সেবার অনন্য উদ্যোগ তাকে একজন মানবদরদী ও মহতী মানুষের উচ্চতায় অধিষ্ঠিত করেছেন জনগণ। তিনি এলাকার দরিদ্র জনগোষ্টির উন্নয়নে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছেন এবং বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প হাতে নিয়েছেন। তিনি উপজেলার বিভিন্ন রাস্তার উন্নয়ন, কালভাট, ব্রীজ স্কুল,মাদ্রাসা,কবরস্থান, মসজিদ ,ঈদগা মাঠ সংস্কার করেছেন। অসহায় গরীব দু:খী মানুষের মাঝে বয়স্কভাতা, বিধবাভাতা, প্রতিবন্ধীভাতা, মাতৃত্বকালীন ভাতা ইত্যাদি বিতরণ কার্যক্রম দেখভাল করেছেন এবং বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করছেন।অন্যদিকে বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) গ্রাম আদালত কার্যক্রম তিনি োোোৌনিয়মিত পর্যবেক্ষণ করেছেন। এছাড়াও তিনি নির্বাচিত হওয়ার পর নিয়মিত অফিস করছেন এবং স্থানীয় প্রশাসনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে প্রতিটি উন্নয়নমূলক কাজ দক্ষতার সঙ্গে সম্পন্ন করেছেন। আগামী দিনে তিনি তার সততা ও কর্মদক্ষতা কাজে লাগিয়ে উপজেলা বাসীকে সেবা দিয়ে উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করে উপজেলাকে স্মার্ট উপজেলা হিসেবে গড়ে তুলবেন।#

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

চাঁপাইনবাবগঞ্জে হাটের জায়গা নষ্ট করে খাস জমিতে ঘর নির্মানের প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার বারঘরিয়া ইউনিয়নের বারঘরিয়া হাটের পেরিফেরী সংলগ্ন, দষ্টিনন্দন পার্কের জায়গায় রানিহাটী মৌজার ১নং খাস খতিয়ানভূক্ত ১৯৮৫৭ নম্বর দাগের অংশে অস্থায়ী একসনা বন্দবস্ত দোকান লাইসেন্স বাতিল করে ঘর নির্মাণ কাজ বন্ধ করার দাবীতে চাঁপাই-সোনামসজিদ মহাসড়ক অবরোধ করে স্থানীয়রা। সোমবার (১৯ মে) সকাল সাড়ে ১০টায় বারঘরিয়া ইউনিয়নের সর্বস্তরের জনগনের উদ্যোগে

মহানন্দা ব্রীজের বারঘরিয়া চত্বরে ২ ঘন্টাব্যাপী সড়ক অবরোধ করে রাখে ক্ষুদ্ধ জনতা। এসময় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর আসনের সংসদ হারুনুর রশীদ। আরও বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান বিএনপি নেতা মোঃ নজরুল ইসলাম, বারঘরিয়া ইউনিয়নের সাবেক মেম্বার মোঃ আল আমিনসহ অন্যরা। বক্তারা, বারঘরিয়া হাটের স্থানে হাট বন্ধ করে দোকান ঘর নির্মানের কঠোর সমালোচনা করেন এবং অবিলম্বে খাস খতিয়ানভূক্ত জায়গায় দোকানের লাইসেন্স

বাতিল করে ঘর নির্মাণ কাজ বন্ধ করার জোর দাবী জানান। এসময় বারঘরিয়া বাজারের সচেতন ব্যবসায়ীরা, ইউনিয়নের সাধারণ জনতা, বিএনপি ও অংঙ্গ সংগঠনের বিভিন্নস্তরের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। শেষে সেনাবাহিনীর সদস্যরা সেখানে গিয়ে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করেন। বিষয়টি নিয়ে প্রশাসনের সাথে বসে সমাধানের আশ্বাসে সাময়িকভাবে অবরোধ তুলে নেয়া হয়। আন্দোলনকারীরা ২ দিনের আল্টিমেটার দিয়ে অবরোধ প্রত্যাহার করেন। আগামী ২ দিনের মধ্যে নির্মাণ কাজ বন্ধ এবং আদেশ প্রত্যাহার করে নির্দশনা দেয়ার হুশিয়ারী দেন সাবেক

সংসদ হারুনুর রশীদ। অন্যথায় বারঘয়িয়া হাটের এই জায়গা রক্ষায় স্থানীয়দের সাথে নিয়ে কঠোর আন্দোলনের কথাও বলেন বক্তারা। শেষে আন্দোলনকারীরা নির্মান কাজের প্রাথমিক কাজগুলো ভেঙ্গে ফেলে। পরে একই স্থানে ২০২৪ সালের অবৈধ নির্বাচনে সহায়তাকারী সহকারী রিটার্নিং অফসার ও জনস্বার্থ বিরোধী কাজে জড়িত অফিসারদের অবিলম্বে প্রত্যাহারের দাবীতে সড়ক অবরোধ করে স্থানীয় জনতা।

ভোলা- বরিশাল সেতু দ্রুত বাস্তবায়নসহ ৮ দাবি নিয়ে মানববন্ধন

চট্টগ্রামস্থ ভোলাবাসীর সর্ব ঐক্য মানববন্ধন সোমবার বেলা ১১টায় চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয়। ভোলা জেলা সমিতি-চট্টগ্রাম এর সহযোগিতায় মানববনআধন থেকে ৮ দফা দাবি তুলে ধরা হয়।

দাবিগুলো হলো, ভোলা-বরিশাল সেতুর কাজ দ্রুত বাস্তবায়ন, চট্টগ্রামে অবস্থানরত সকল ভোলাবাসীর সুবিধার্থে ইলিশা-মতিরহাট ফেরী ঘাটের কাজ বাস্তবায়ন, ভোলার প্রত্যেক ঘরে ঘরে গ্যাস লাইন দ্বারা ভোলায় উত্তোলিত গ্যাস সরবরাহের ব্যবস্থা গ্রহণ, নদী ভাঙ্গন থেকে রক্ষায় ভোলার চতুর্দিকে স্থায়ী বেড়িবাঁধ নির্মাণ,

বিদ্যমান জরাজীর্ণ চিকিৎসা ব্যবস্থার উন্নয়নে সরকারি মেডিকেল কলেজ ও উন্নতমানের হাসপাতাল স্থাপন, পর্যটন শিল্পের বিকাশে সরকারি উদ্যোগ, গ্যাস ভিত্তিক শিল্প কলকারখানা স্থাপন, চরাঞ্চলের উন্নয়নে গবেষণা ভিত্তিক উদ্যোগ।

মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন চট্টগ্রামস্থ ভোলাবাসির সর্ব ঐক্য মানববন্ধন বাস্তবায়ন কমিটির আহবায়ক লায়ন আতিকুল্লাহ বাহার। যুগ্ম আহবায়ক মো: ফিরোজ চৌধুরীর পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন, সাংবাদিক কিরন শর্মা, সদস্যসচিব- মাহবুবুর রহমান সেলিম, যুগ্ম সচিব আলী আজগর, সদস্য (অর্থ) কাঞ্চন মাঝি,সদস্য (মিডিয়া) নুরুন্নবী শাওনসহ ৪৮ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি। মানবন্ধনে ভোলা জেলা সমিতি-চট্টগ্রাম সহ ভোলার ২৫ টি পেশাজীবী সংগঠন অংশগ্রহণ করেন।

মানববন্ধনে বক্তাগণ বলেন -অন্তবর্তী সরকার ভোলা – বরিশাল সেতু আগামী জানুয়ারি ২০২৬ উদ্বোধন করার ঘোষণা দিয়েছে সরকার। এজন্য একনেকে ১৭ হাজার কোটি টাকা অনুমোদন দেয়ার জন্য মানব বন্ধন
থেকে সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা হয়।

জেলা ভোলায় প্রাকৃতিক গ্যাস খনি রয়েছে। এখানকার গ্যাস সম্পদ রয়েছে ব্যবহারের জন্য জনপদের মানুষ দাবিদার।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ