আজঃ শুক্রবার ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

ঢাকায় পার্বত্য মেলার শেষ মুর্হুতে পাহাড়ি পণ্য কিনতে ক্রেতাদের ভিড়।

ঢাকা অফিস:

অর্থনীতি ও পুঁজি বাজার:

রাজধানী ঢাকায় চলছে চারদিনের পার্বত্য মেলা। পার্বত্য চট্টগ্রামের মানুষের জীবন-কৃষ্টি, সংস্কৃতি, পোশাক-পরিচ্ছদ, ইতিহাস-ঐতিহ্য বিষয়ক তথ্যাদি সমতলের মানুষের মাঝে পরিচয় করিয়ে দেয়া এবং পার্বত্য চট্টগ্রামের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর উৎপাদিত পণ্যসামগ্রী প্রচার ও বিপণনের জন্য পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে এই মেলার আয়োজন করা হয়।

বেইলি রোডে শেখ হাসিনা পার্বত্য চট্টগ্রাম ঐতিহ্য সংরক্ষণ ও গবেষণা কেন্দ্রেএ বছর পার্বত্য মেলায় অংশ নিয়েছে ৯৭টি পাহাড়ি স্টল। পাহাড়ে উৎপাদিত কৃষিপণ্য, খাবার, হস্তশিল্প ও ঐতিহ্যবাহী কোমর তাঁতে বোনা পণ্য পাওয়া যাচ্ছে একই ছাদের নিচে।আর পাহাড়ের ঐতিহ্যবাহী খাবারসহ অন্যান্য সামগ্রী নিতে শেষ মুর্হুতে মানুষের ভীড় লক্ষ্য করা যাচ্ছে। আর চার দিনের এই পার্বত্য মেলা শেষ হচ্ছে আজ ১৭ ফেব্রুয়ারী। মেলা চলছে সকাল ৯টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত।
সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, পার্বত্য মেলায় সারিসারি স্টলে সাজানো পাহাড়ি নানা ধরনের পোশাক, খাবার ও পাহাড় থেকে সংগ্রহ করা ফলমূল। এছাড়াও রয়েছে পাহাড়ের নানান পণ্যসামগ্রী। যা দেখে মুহূর্তেই মনে এ যেন রাজধানীর বুকে জন্ম নেওয়া এক টুকরো পাহাড়। তবে পার্বত্য মেলা হলেও পাহাড়ি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী জনগণের পাশাপাশি দেখা যায় বাঙালি জনগোষ্ঠীর উপস্থিতি।
বাঁশের ভেতর কলাপাতায় মুড়িয়ে তৈরি হয় চিকেন ব্যাম্বু। পাহাড়ি নানা ঐতিহ্যবাহী খাবার নিয়ে এবারই প্রথম মেলায় এসেছেন খাগড়াছড়ির কং মারমা। পার্বত্য এলাকার খাবারের স্বাদ নগরবাসীদের কাছে তুলে ধরতে মেলায় অংশ নিয়েছেন বলে জানান।
তিনি বলেন, এই মেলার মাধ্যমে আমরা নিজস্ব সংস্কৃতি ও খাবারগুলো সবার সামনে উপস্থাপন করতে পারবো। বিভিন্ন ধরনের পিঠা আছে। সবগুলোই পাহাড়ি বিন্নি চালের গুড়া দিয়ে তৈরি করা।
সবচেয়ে বেশি ভিড় চোখে পড়ে পাহাড়ি ফলের স্টলগুলোতে। পাহাড়ি পেঁপে, কলা, আনারস, তেঁতুল থেকে শুরু করে ৫৬ ধরণের কৃষিপণ্য নিয়ে এবার মেলায় অংশ নিয়েছে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মানুষ। অর্গানিক আর ফরমালিনমুক্ত হওয়ায় ক্রেতাদের কাছে চাহিদা বেশি এসব পাহাড়ি ফল ও মসলার।
পার্বত্য মেলায় ঘুরতে আসা কয়েকজন বাঙালি জনগোষ্ঠীরা জানান, মূলত পাহাড়ি জনগোষ্ঠীদের জীবন ব্যবস্থা, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য সম্পর্কে জানতে পার্বত্য মেলায় আসা। এছাড়া পাহাড় থেকে সংগ্রহ করা বিশুদ্ধ ফলমূল যা ঢাকায় পাওয়া যায় না সেসব কেনার জন্যই এখানে এসেছি।
ক্রেতারা বলেন, এখানের ফলগুলো খুব মিষ্টি এবং ফরমালিনমুক্ত থাকে। এই ফলগুলোতে পুষ্টির পরিমাণ বেশি। যে কারণে আসা হয়। ত্রেতারা আরো জানান, পাহাড়ের বিখ্যাত খাবার বাঁশ কোড়ল যা পাহাড়িদের পাশাপাশি বাঙালি জনগোষ্ঠীর খুবই পছন্দ। তাই পাহাড়ের জনপ্রিয় কিছু খাবারের দোকান ঘুরে খাবার কিনবেন বলেও জানান তারা।
শুধু পাহাড়ি ফল নয় হস্তশিল্প, ঐতিহ্যবাহী কোমর তাঁতে বোনা পণ্যের স্টলগুলোতেও ছিল ক্রেতাদের আনাগোনা। রাজধানীতে বসে পাহাড়ি অঞ্চলের পণ্যের এমন প্রদর্শনীতে খুশি নগরবাসী।
আগামীকাল ১৭ ফেব্রুয়ারি বিকাল ৩টায় পার্বত্য মেলার সমাপনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে। এতে প্রধান অতিথি থাকবেন গৃহায়ন ও গর্ণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, এমপি। উদ্বোধনী ও সমাপনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন, পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি।
উল্লেখ্য, ২০১৪ সাল থেকে পার্বত্য চট্রগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রাণালয়ের আয়োজনে পাহাড়িদের জীবন, কৃষ্টি, সংস্কৃতি, ঐতিহ্য এবং পাহাড়ে উৎপাদিত পণ্য সামগ্রীর প্রচার ও বিপণনের মাধ্যমে তাদের অর্থনৈতিক স্বনির্ভরতার লক্ষ্যে পার্বত্য মেলার আয়োজন করা হয়।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

চট্টগ্রাম কাস্টমসে ৪৪টি গাড়ির নিলাম ১৬ ফেব্রুয়ারি

চট্টগাম কাস্টমসে গাড়ির নিলাম আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। সাবেক সংসদ সদস্যদের জন্য আনা বিলাসবহুল কোটি টাকা মূল্যের ২৪টিসহ মোট ৪৪টি গাড়ির নিলাম অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি।
তার চারদিন আগে ১২ ফেব্রুয়ারি আরো ৮৩ লট বিভিন্ন পণ্যের অনলাইন নিলাম অনুষ্ঠিত হবে চট্টগ্রাম কাস্টমসে।নিলামের দর জমা শুরু হয়েছে গত ২৭ জানুয়ারি থেকে, যা চলবে নিলামের দিন ১২ ফেব্রুয়ারি দুপুর ২টা পর্যন্ত। এর আগে অবশ্য ২৮ থেকে ৩০ জানুয়ারি নিলামে অন্তর্ভুক্ত ৮৩ লট পণ্য দেখার সুযোগ রেখেছিল কাস্টমসের নিলাম শাখা।

জানা গেছে, নিলামের লজিস্টিক সাপোর্ট দিবে চট্টগ্রাম কাস্টমের নিবন্ধিত সরকারি নিলাম পরিচালনাকারী বেসরকারি প্রতিষ্ঠান কে এম কর্পোরেশন। প্রসঙ্গত, আমদানিকৃত পণ্য জাহাজ থেকে বন্দর ইয়ার্ডে নামার ৩০ দিনের মধ্যে খালাস না নিলে আমদানিকারককে নোটিশ দেয় কাস্টম কর্তৃপক্ষ। এর ১৫ দিনের মধ্যে পণ্য খালাস না নিলে তা নিলামে তুলতে পারে কাস্টম। এছাড়া মিথ্যা ঘোষণা এবং ঘোষণার বেশি আনা জব্দ পণ্যও নিলামে তোলা যায়। আবার মামলাসহ নানা জটিলতায় বন্দর ইয়ার্ডে বাড়ে কনটেইনারের সারি। তৈরি হয় কনটেইনার জট। দিনের পর দিন কনটেইনার পড়ে থাকলেও বন্দর কর্তৃপক্ষ চার্জ পায় না।

নিলামের ক্যাটালগ সূত্রে জানা যায়, নিলামে ৮৩ লটের পণ্যের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের কাপড়, ছবির এলবাম, ব্যবহৃত হ্যান্ড লুম, ব্যবহৃত স্কেভেটর, ফোম শিট, পেপার, সিমেন্ট, কয়লা, পদ্মা ব্রিজ প্রকল্পের জিও ব্যাগ, হ্যান্ড ব্যাগ, টাইলস, সিরামিক ফুলদানি, মোবাইল ফোনের কাভার ইত্যাদি।

কাস্টমস হাউসের সহকারী কমিশনার মো. সাকিব হোসেন জানান, আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি একটি গাড়ির নিলাম রয়েছে চট্টগ্রাম কাস্টমসে। এর আগে ৮৩ লট বিভিন্ন ধরনের পণ্যে আরেকটি নিলাম রয়েছে। যার মধ্যে নতুন পণ্য রয়েছে আবার আগে নিলামে তোলা হয়েছিল এমন পণ্যও রয়েছে।

ব্রাজিলের সাও পাওলোতে বাংলাদেশি পণ্যের মেলা

ল্যাটিন আমেরিকার দেশ ব্রাজিলের আয়াতন ৮৫ লাখ বর্গমাইল আর বাংলাদেশের ১ লাখ বর্গমাইল। ব্রাজিল আয়তনের দিক দিয়ে ৮৪ লাখ বর্গমাইল বড় হলেও জনসংখ্যার দিকে দিয়ে বাংলাদেশের সমান। ব্রাজিল থেকে দেশে আমদানি হয় চিনি, সয়াবিন তেল। দেশ থেকে রপ্তানি হয় পোশাক। ব্রাজিলের বাজারে বাংলাদেশি পণ্যের বিপুল চাহিদা রয়েছে। এটিকে কাজে লাগাতে আগামী ১৫ থেকে ১৮ জুন ব্রাজিলের সাও পাওলোতে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশি পণ্য নিয়ে মেলা বসবে।

‘মেড ইন বাংলাদেশ প্রদর্শনী-২০২৫’ নামের মেলায় রপ্তানিযোগ্য পণ্যের প্রচার, বাজার বৈচিত্র্যকরণ, দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য জোরদার এবং ল্যাটিন আমেরিকায় বিশেষ করে ব্রাজিলে নেটওয়ার্কিং সহজতর করার লক্ষ্যে এ প্রদর্শনীর আয়োজন করছে ব্রাজিল-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (বিবিসিসিআই)।
১ ফেব্রুয়ারি শনিবার বিকালে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে ব্রাজিল-বাংলাদেশ চেম্বারের পরিচালক ইমরান চৌধুরী এ তথ্য জানান। সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ব্রাজিল অ্যাম্বেসী ঢাকার ডেপুটি হেড অব মিশন

লিওনার্দো ডি অলিভিরা জানুঝি, ব্রাজিল বাংলাদেশ চেম্বারের পরিচালক ইমরান চৌধুরী, চেম্বারের সেক্রেটারি জেনারেল মো. জয়নাল আবেদীন, চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব অন্তর্বর্তী কমিটির সদস্যসচিব জাহিদুল করিচ কচি, সদস্য মুস্তফা নঈম, মো. শহীদুল ইসলাম, মিয়া মোহাম্মদ আরিফ, রফিকুল ইসলাম সেলিম, মজুমদার নাজিম উদ্দিন প্রমূখ ।
চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সদস্য সচিব জাহিদুল করিম কচি বলেছেন, ব্রাজিল বাংলাদেশ চেম্বার ব্রাজিলসহ দক্ষিণ আমেরিকায় বাংলাদেশী পণ্যের প্রচার ও প্রসারে যে উদ্যোগ নিয়েছে তা সত্যিই প্রশংসনীয়। বাংলাদেশী অপ্রচলিত পণ্য বিশ্ববাজারে তুলে ধরার জন্য ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদের আহ্বান জানান।

ব্রাজিল-বাংলাদেশ চেম্বারের পরিচালক ইমরান চৌধুরী বলেন, ব্রাজিল এবং ল্যাটিন আমেরিকার বাজারে বাংলাদেশী পণ্য বাজারজাতকরণ, ব্রাজিলের ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে ব্যবসার জন্য আমন্ত্রণসহ দুই দেশের সংস্কৃতি ও নানা বিষয়ে পারস্পরিক সম্পর্ক সৃষ্টির লক্ষ্যে আগামী ১৫ থেকে ১৮ জুন পর্যন্ত ৩ দিনব্যাপী ব্রাজিল-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির উদ্যোগে ব্রাজিলের সাও পাউলোতে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ এক্সপো ২০২৫।

‘মেড ইন বাংলাদেশ প্রদর্শনী-২০২৫’ ব্রাজিল এবং বাংলাদেশের মধ্যে সম্পর্ক জোরদার করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। এ উদ্যোগ ব্যবসাকে তাদের উৎকর্ষ প্রদর্শন এবং অর্থপূর্ণ অংশীদারিত্ব গড়ে তোলার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম । আমি নিশ্চিত, এ অনুষ্ঠান পারস্পরিক বোঝাপড়া আরও বৃদ্ধি করবে এবং ভবিষ্যতে বৃহত্তর অর্থনৈতিক সহযোগিতার পথ প্রশস্ত করবে।
এ এক্সপো বিবিসিসিআইয়ের অর্থনৈতিক সহযোগিতা বৃদ্ধি এবং বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের জন্য নতুন পথ খোলার দৃষ্টি ভঙ্গির সঙ্গে পুরোপুরি সামঞ্জস্যপূর্ণ। আমাদের

রপ্তানিকারকদের জন্য নতুন বাজারে প্রবেশ এবং তাদের ব্যবসাকে বিশ্বব্যাপী উন্নীত করার জন্য এটি একটি সুবর্ণ সুযোগ। আপনি যদি পোশাক শিল্পের একজন নেতা, পাটজাত পণ্যের অথবা ওষুধ শিল্পের একজন অগদূত হন এই ইভেন্টটি আন্তর্জাতিক প্রবৃদ্ধির জন্য আপনার প্রবেশদ্বার। বাংলাদেশি রপ্তানিকারকদের কাছে, এ এক্সপো নতুন বাজারে প্রবেশ এবং ব্যবসাকে বিশ্বমঞ্চে উন্নীত করার একটি সুবর্ণ সুযোগ।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ