আজঃ রবিবার ৯ নভেম্বর, ২০২৫

পরীক্ষায় অংশগ্রহণের দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের অনশন।

মাহফুজুর রহমান ইমন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়:

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) গ্রাফিক ডিজাইন, কারুশিল্প ও শিল্পকলার ইতিহাস বিভাগের কারুশিল্প ডিসিপ্লিনের ২০২১-২০২২ শিক্ষাবর্ষের স্নাতকোত্তর থিসিস ও নন-থিসিস পর্যায়ের শিক্ষার্থীরা পরীক্ষায় অংশগ্রহণের দাবিতে অনশন করেছে। আজ বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারী) সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন ভবনের সামনে অনশনে বসেন তারা।

এ সময় ‘চারুকলায় অন্যায় চলে ভিসি স্যার ঘুমাচ্ছেন কেমন করে’সন্দেহজনক সিগনেচার শিক্ষার্থীদের উপর অত্যাচার, নিয়ম-নীতি উপেক্ষা করে শিক্ষক আসেন ১২টার পরে,কর্মচারী দিয়ে উপস্থিতি প্রশাসনে আছে কি এই রীতি?’, ‘দিনের পর দিন শিক্ষকের মানসিক অত্যাচার কে করবে এর বিচার?’ ইত্যাদি লেখা সম্বলিত প্ল্যাকার্ড প্রদর্শন করেন।

অভিযুক্ত শিক্ষক হলেন একই বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মনির উদ্দিন। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ নিয়ম বহির্ভূত ভাবে এটেন্ডেন্স না দিয়ে ডিসকলেজিয়েট করা। কর্মচারী ও জুনিয়র শিক্ষার্থীদেন থেকে শুনে এটেন্ডেন্স দেয়া। এছাড়া শুরু থেকেই ডিসকলেজিয়েট করা ও পরীক্ষায় বসতে না দেওয়ার হুমকি দেওয়া।

অনশনরত শিক্ষার্থী রিতুপর্না মন্ডল বলেন, মনির স্যার আমাদের মাসের শুরুতেই এ্যাটেনডেন্স খাতায় সিগনেচার করিয়ে নেয়। এবং তিনি তার ইচ্ছে অনুযায়ী এ্যাটেনডেন্স দেন। আমাদের মনে হয় এটি তিনি উদ্দেশ্য প্রণোদিত ভাবে করেছেন।

অনশনরত আরেক শিক্ষার্থী অনামিকা বলেন, আমরা অনেকবার প্রশাসনের সহযোগীতার জন্য এসেছি। কিন্তু আমরা কোন সহযোগিতা পায়নি। আমরা শেষ অপশন হিসেবে অনশনে বসেছি এবং পরিক্ষা দিতে পারার আশ্বাস না পাওয়া পর্যন্ত অনশন চালিয়ে যাব।

শিক্ষার্থীদের অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত শিক্ষক মনির উদ্দিন বলেন, ডিসকলেজিয়েট হলে শিক্ষার্থীরা এসব কথা বলবে। এখন তারা তাদের কাজ করছে। আমি তো বাধা দিতে পারি না। এটার সিদ্ধান্ত একাডেমি কাউন্সিল নিবে। আমার নামে যা ইচ্ছে তা করতে পারে, আমি তো বাধা দিতে পারব না। আমি সময়মত ক্লাস নিয়েছি,সময়মত উপস্থিতে কাউন্ট করেছি। যারা ডিস – কলেজিয়েট হয়েছে তারা আগে থেকে জানে তারা পরিক্ষায় অংশগ্রহন করতে পারবে না। কারণ তারা দেরিতে ক্লাস শুরু করেছে।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ উপাচার্য অধ্যাপক হুমায়ুন কবির বলেন, এ বিষয়ে কয়েকদিন ধরে ডিনের সাথে আমার কথা হচ্ছে। বিষয়টা সমাধানের জন্য আলোচনা হচ্ছে। এ বিষয়ে একটা তদন্ত কমিটি করা হবে যদি বিভাগের কোনো দায় থাকে তবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

প্রসঙ্গত,১২ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ২ জন কলেজিয়েট, ২ জন নন–কলেজিয়েট এবং বাকি ৮ জনকে ইচ্ছাকৃতভাবে কম উপস্থিতি দেখিয়ে ডিসকলেজিয়েট করা হয়েছে। এই মোট শিক্ষার্থীর মধ্যে ৪ জনকে আবার ১ দিনের মধ্যে ফরম পূরণ করে আগামী ২৫ ফেব্রুয়ারি ফাইনাল পরীক্ষা নেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত “প্রজেক্ট অধরা” মাসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা — আমাদের দেহ, আমাদের যত্ন।

হাল্ট প্রাইজ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় গর্বের সঙ্গে উপস্থাপন করছে “প্রজেক্ট অধরা”— একটি তাৎপর্যপূর্ণ ও সম্প্রদায়মুখী উদ্যোগ, যা নারীদের মাসিক স্বাস্থ্য সংক্রান্ত লজ্জা, কুসংস্কার ও ভুল ধারণা দূর করতে কাজ করে। এই উদ্যোগ এস ডি জি ৩ (সুস্বাস্থ্য ও মঙ্গল) এবং ৪ (গুণগত শিক্ষা)-এর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। কর্মশালাটি অনুষ্ঠিত হয় ৪ নভেম্বর, ২০২৫ তারিখে ফতেয়াবাদ শৈলবালা সিটি কর্পোরেশন হাই স্কুলে যেখানে অংশগ্রহণ করেন শিক্ষার্থী, শিক্ষক এবং সংশ্লিষ্ট অতিথিরা।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন হাল্ট প্রাইজ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ২৫/২৬ সনের ক্যাম্পাস ডিরেক্টর খালেদ মাহমুদ অনিক, চিফ অফ স্টাফ কাজী মুহাইমিনুল ইসলাম মুনাজ এবং চিফ স্ট্র্যাটেজিস্ট কারিন সাফফানা। পাশাপাশি এই প্রকল্পটির নেতৃত্ব দেন তানজিফ হাসান‌, নিশাত তাহসিন চৌধুরী এবং কমিউনিটি এনগেজমেন্ট টিমের সকল সদস্য। তাঁরা সবাই একত্রে মাসিক সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি, সঠিক জ্ঞান প্রদান এবং ভ্রান্ত ধারণা দূর করার প্রয়োজনীয়তাকে গুরুত্বসহকারে উল্লেখ করেন।

কর্মশালার মূল উদ্দেশ্য ছিল শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের জন্য একটি নিরাপদ, স্বাচ্ছন্দ্যময় এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক শিক্ষার পরিবেশ তৈরি করা, যেখানে মাসিক সম্পর্কে স্পষ্ট, সহানুভূতিশীল এবং আত্মবিশ্বাসী আলোচনার সুযোগ তৈরি হয়। সেশনে আলোচনা করা হয় মাসিক কীভাবে শুরু হয়, কীভাবে রক্তপ্রবাহ ঘটে, মাসিক চলাকালীন কীভাবে নিজেকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা উচিত এবং এই সময়ে কোন স্বাস্থ্যকর অভ্যাসগুলি অনুসরণ করা জরুরি। আয়োজকরা উল্লেখ করেন, শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য দুটোই এ সময় সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ এবং যথাযথ যত্ন নেওয়া অপরিহার্য।

সেশনের শেষে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ ও উৎসাহ বৃদ্ধি করতে একটি কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়, যা আলোচিত বিষয়গুলোকে আরও সুস্পষ্টভাবে উপলব্ধি করতে সহায়তা করে। অংশগ্রহণকারীদের মাঝে নিজস্বভাবে প্রস্তুত করা উপহার প্যাকেট বিতরণ করা হয়েছে, যা তাদের শেখার আগ্রহ ও সম্পৃক্ততাকে আরও বাড়িয়ে তোলে। এছাড়াও, অংশগ্রহণকারী ছাত্রী, শিক্ষক এবং প্রধান শিক্ষিকার সাক্ষাৎকার নেওয়া হয় তাঁদের মতামত, অভিজ্ঞতা এবং কর্মশালা-পরবর্তী উপলব্ধি জানতে। অনুষ্ঠানে বার্তা দেওয়া হয় যে নারীর মাসিক স্বাস্থ্য কোনো লজ্জার বিষয় নয়, এটি তাদের শরীর ও জীবনের একটি প্রাকৃতিক চক্র। এই বিষয়টি লুকিয়ে নয়, বোঝা ও যত্ন নেওয়া উচিত — কারণ
আমাদের দেহ, আমাদের যত্ন — প্রতিটি চক্রই গুরুত্বপূর্ণ।
এর পাশাপাশি আরও নতুন তথ্য ও আপডেট জানতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় হাল্ট প্রাইজের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজটি অনুসরণ করুন।

শিল্পকে হতে হবে পরিকল্পিত ও পরিবেশবান্ধব : চুয়েট ভিসি

চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এর ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মাহমুদ আব্দুল মতিন ভূইয়া বলেছেন, বাংলাদেশকে উন্নত দেশে পরিণত করতে হলে শিল্পোন্নয়নের ওপর বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। কিন্তু সেই শিল্পকে হতে হবে পরিকল্পিত ও পরিবেশবান্ধব। শিল্পের জন্য কোনো কৃষিজমি বিনষ্ট করা যাবে না। বনভূমি ধ্বংস করা যাবে না। জীববৈচিত্র্য নষ্ট করা যাবে না। মাটি, পানি, বায়ু ও শব্দদূষণের মাধ্যমে উদ্ভিদ ও প্রাণিকুলের জীবনকে বিপন্ন করে তোলা যাবে না। শিল্পে ব্যবহৃত জ্বালানি হবে নবায়নযোগ্য আর উৎপাদিত পণ্যও হবে পরিবেশবান্ধব।

বুধবার চুয়েটের কেন্দ্রীয় অডিটোরিয়ামে ম্যাটেরিয়ালস এন্ড ম্যাটালর্জিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ (এমএমই) এর এমএমই ডে-২০২৫ উপলক্ষ্যে আয়োজিত “মেটাফোর্জ ১.০” শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

বিশেষ অতিথি ছিলেন মেকানিক্যাল এন্ড ম্যানুফ্যাকচারিং ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. কাজী আফজালুর রহমান এবং বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড এর সাবেক প্রধান প্রকৌশলী মো. ইকবাল করিম। এতে কী-নোট স্পীকার ছিলেন জিপিএইচ ইস্পাত লিমিটেড এর স্টিল মেল্ট শপের হেড প্রকৌশলী মো. রফিকুল ইসলাম ও আবুল খায়ের স্টিল মেল্টিং লিমিটেডের ডেপুটি ম্যানেজার (কিউএডি) প্রকৌশলী মোঃ মুগনিউল হাসান। ম্যাটেরিয়ালস এন্ড ম্যাটালর্জিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. মো: আরাফাত রহমান এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন এমএমই ডে-২০২৫-এর আহবায়ক ও এমএমই বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সাজ্জাদ আহম্মদ।
সঞ্চালনা করেন এমএমই ২১ ব্যাচের শিক্ষার্থী আবদুল্লাহ সাজিদ মাহমুদ ও আফরোজা বিনতে সরওয়ার। এতে টাইটেল স্পন্সর ছিলো মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ এবং কো-স্পন্সর ছিলো গ্রীন বোর্ড (সিস্টার কনসার্ন অব টি কে গ্রুপ)।

উল্লেখ্য, এবারের মেটাফোর্জ ১.০ এর মূল উদ্দেশ্য হল উপাদান, উৎপাদন ও যান্ত্রিক প্রকৌশলের নতুন দিক সম্পর্কে তরুণ শিক্ষার্থীদের অনুপ্রাণিত করা এবং পাশাপাশি শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও পেশাজীবীদের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক আরও দৃঢ় করা। দিনব্যাপী এ উৎসবে অংশ নেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী এবং সংশ্লিষ্ট পেশাজীবীরা। এর মাধ্যমে চুয়েটের এমএমই বিভাগে চলমান গবেষণা, উদ্ভাবন ও শিল্পসংযোগ আরও সমৃদ্ধ হবে বলে আশা করা যাচ্ছে।

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ