আজঃ সোমবার ১৭ মার্চ, ২০২৫

রাউজানে ৫ ডাকাত গ্রেফতার

রাউজান (চট্টগ্রাম) সংবাদদাতা:

চট্টগ্রামের রাউজানে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে আন্তজেলা ডাকা দলের ৫ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে বলে জানিয়েছে থানা পুলিশ। গত বুধবার বিকাল ৫টায় এই তথ্য নিশ্চিত করেন রাউজান থানা পুলিশ। তিনি বলেছেন সোমবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে চট্টগ্রাম-কাপ্তাই সড়ক পাশ্বস্থ বাগোয়ান ইউনিয়নের পশ্চিম গশ্চির গ্রামের রাধাকৃষ্ণ মন্দিরের গেইটটের সামনে থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হওয়া পাঁচ ডাকাত হচ্ছে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলার সোনাইছড়ি ইউনিয়নের ২নম্বর ওয়ার্ডের কেশবপুর গ্রামের প্রয়াত সালেহ আহামদ মিস্ত্রী ওরফে আলী আকবরের ছেলে আবুল কালাম ওরফে ইউসুফ ভান্ডারী (৫০), একই উপজেলার ভাটিয়ারী ইউপির ১নম্বর ওয়াডের জাহানাবাদ গ্রামের প্রয়াত ফজল হকের ছেলে মো. দিদার (৫৫), বরিশাল জেলার বাকেরগঞ্জ উপজেলার কাকিলা ইউনিয়নের ৯নম্বর ওয়ার্ডের রামনগর গ্রামের বাসিন্দা সীতাকুণ্ড উপজেলা বসবাসকারী প্রয়াত শওকত আলীর ছেলে মো. খলিল (৪৫), সলিমপুর ইউনিয়নের ১নম্বর ওয়ার্ডের উত্তর সলিমপুর গ্রামের প্রয়াত রাজা মিয়ার ছেলে মো. তসলিম উদ্দিন ওরফে তসলিম ড্রাইভার (৪২), ও ফেনী জেলার সোনাগাজী উপজেলার মঙ্গলকান্দি ইউনিয়নের ৩নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা ও সীতাকুণ্ড উপজেলা বসবাসকারী প্রয়াক আবদুস ছালামের ছেলে মো. আনেয়ার (৩৭)। পুলিশের দাবি তাদের কাছ থেকে একটি কাটার, দুইটি ধারালো দা, একটি ধারালো ছোরা, লোহা কাটার একটি হে·ো মেশিন (ব্লেড সহ), একটি স্ক্রু ড্রাইভার, সাতটি ধারালো কাটার ব্লেড, একটি হে·ো ব্লেড এবং ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত চট্টমেট্রো-গ-১১-৯২৩৫ নম্বরের একটি প্রাইভেট কার (প্রো-ব·) জব্দ করা হয়। রাউজান থানার সেকেন্ড অফিসার অজয় দেবশীল জানান, গ্রেপ্তার পাঁচ আসামীর বিরুদ্ধে ডাকাতির মামলা রুজু শেষে তাদেরকে চট্টগ্রাম আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। গ্রেফতার হওয়া ইউসূফ ভান্ডারীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় বিভিন্ন অপরাধ কর্মকান্ডের ১২টি মামলা রয়েছে। তাছাড়া দিদারের নামে ৬টি, তসলিম ড্রাইভারের নামে ২টি মামলা আছে বলে জানা গেছে।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

জুলাই অভ্যুত্থান কারো একক নেতৃত্বে হয়নি, বৈষম্য বিরোধী প্লাটফর্ম গুটিয়ে নেয়া অবান্তর।

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সম্মেলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের নেতারা বলেছেন, ইদানীং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন প্ল্যাটফর্মটা নিয়ে শিক্ষার্থীদের মাঝে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে। অনেকে মনে করছে এই প্ল্যাটফর্ম বিলুপ্ত। আমরা সবাইকে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, জুলাই গণ-অভ্যুত্থান কারো একক নেতৃত্বে হয়নি। যখন কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারীরা অনেকটা আপোষের দিকে যাচ্ছিল, তখন আমরা চট্টগ্রাম থেকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছিলাম। আমরা

লাশের উপর দিয়ে আপোষ করতে পারব না, প্রয়োজনে ঢাকাকে বাদ দিয়ে আমরা আন্দোলন চালাব। তাছাড়াও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থাকবে কি থাকবে না, সে সিদ্ধান্ত নেওয়ার মতো আমরা অনেকেই আছি, যারা নতুন রাজনৈতিক দলে যাইনি।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, সম্মিলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম জোনের নবগঠিত কমিটির পরিচিতি ও কর্মপরিকল্পনা তুলে ধরতে আয়োজিত  সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন চট্টগ্রামের সমন্বয়করা।

সংবাদ সম্মেলনে কমিটির আহ্বায়ক আব্দুর রহমান, সদস্যসচিব হোসাইন মাসুম, মুখ্য সংগঠক রুবায়েত সম্রাট ও মুখপাত্র তানিয়া আক্তারসহ অন্যান্য সদস্যদের পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, জুলাই মাসের চেতনাকে ধারণ করে এই কমিটি ন্যায়বিচার ও সংস্কারের লক্ষ্যে কাজ করবে। শিক্ষার্থীরা যাতে বৈষম্যের শিকার না হয় এবং তাদের ন্যায্য অধিকার পায়, সে লক্ষ্যে এই কমিটি সর্বদা সচেষ্ট থাকবে।

সংবাদ সম্মেলনে কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক আবু নাঈম, চৌধুরী সিয়াম এলাহী এবং রিদুয়ান সিদ্দিকী উপস্থিত ছিলেন। তাঁরা কমিটির সদস্যদের সাথে নিয়ে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন এবং কমিটির ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা তুলে ধরেন। তাঁরা আশা প্রকাশ করেন, এই কমিটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সম্মিলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের আরেক কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক রিদুয়ান সিদ্দিকী বলেন, “আন্দোলনের মাঝামাঝি সময়ে যখন সব স্থানে পুলিশ র‍্যাব যৌথভাবে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে হামলা করছিল, তখন ঢাকায় রামপুরা, বাড্ডা, উত্তরা এবং সিলেট ও চট্টগ্রামে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আন্দোলনের হাল ধরেছিল। মধ্যবিত্ত শ্রেণি এবং উচ্চ মধ্যবিত্ত শ্রেণি, যাদের শেখ হাসিনা রাজনীতি থেকে দূরে সরিয়ে রেখেছিলেন, এখন তারা কথা বলতে শিখেছে। সারাদেশে ছড়িয়ে থাকা বেসরকারি
বিশ্ববিদ্যালয়ের জুলাই বিপ্লবের শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ করা, মুজিববাদী আওয়ামী ফ্যাসিবাদকে স্থায়ীভাবে নির্মূল করা এবং গণ-অভ্যুত্থানের স্পিরিটকে সমুন্নত রাখতে একটি সার্বজনীন ব্যানার হিসেবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সম্মিলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাহাত্ম্য বজায় রাখা হবে আমাদের প্রধান দায়িত্ব।”

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, সম্মিলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক চৌধুরী সিয়াম ইলাহী বলেন, ‘  বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থাকবে কি থাকবে না, সে সিদ্ধান্ত নেওয়ার মতো আমরা অনেকেই আছি, যারা নতুন রাজনৈতিক দলে যাইনি। আমরা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে খুব শীঘ্রই নতুন করে ঢেলে সাজাব এবং জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের অসম্পূর্ণ কাজগুলো, যেমন আন্দোলনকারীদের মামলা নিষ্পত্তি, আহত-নিহত পরিবারের পুনর্বাসন, গণহত্যা কারীদের বিচারের জন্য কাজ করব। অরাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম
হিসেবে আমরা গণ-অভ্যুত্থানের পর যেভাবে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সরকারের আলোচনা সমালোচনা করেছি, তেমনি গণ-অভ্যুত্থানের উপর দাঁড়ানো দলের আলোচনা এবং সমালোচনাও করব। তরুণদের রাজনীতিতে আসার যে নতুন সুগম পথ তৈরি করে দিয়েছে নতুন রাজনৈতিক দল, তার জন্য বাংলাদেশের রাজনীতিতে তাদের স্বাগত জানাই, আমাদের প্রত্যাশা তাদের হাত ধরে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত তৈরি হবে।’

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সম্মিলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের আরেক কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক আবু নাঈম বলেন, “সম্মিলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন নতুন কোনো প্ল্যাটফর্ম নয়, এটি জুলাইয়ের ২০ তারিখেই আমাদের আহ্বায়ক মঞ্জু ভাইয়ের নেতৃত্বে গঠিত হয় এবং এতে ৩৫ জন সদস্য ছিল। সুতরাং, জুলাইয়ের প্ল্যাটফর্ম নিয়ে একক সিদ্ধান্ত কেউ নিতে পারবে না। আজ আনুষ্ঠানিকভাবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সম্মিলিত বেসরকারি
বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম এর নবগঠিত কমিটির সবাই আপনাদের সামনে হাজির হয়েছে এবং তাদের কর্মপরিকল্পনা আপনাদের জানিয়েছেন। আশা রাখছি তাদের হাত ধরে জুলাইয়ের অসম্পূর্ণ কাজগুলো সম্পন্ন হবে।”

এতে আরও বক্তব্য রাখেন নবগঠিত কমিটির আহ্বায়ক আব্দুর রহমান। তিনি বলেন, “জুলাই কারো একার না, জুলাই কারো বাবারও না। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আওয়ামী সন্ত্রাসী ছাড়া কারো অবদানকে ছোট করে দেখার কোনোভাবেই সুযোগ নেই। কিন্তু অভ্যুত্থান পরবর্তী দেখা গেছে আন্দোলনের অন্যতম স্টেকহোল্ডার প্রাইভেটিয়ান, মাদ্রাসা শিক্ষার্থী, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের অনেক দিক থেকে মাইনাস করার পাঁয়তারা করছে। অথচ আমরা আমাদের ভাইদের রক্ত দেখে বসে না থেকে প্রাইভেট পাবলিক সবাই একত্রে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে আন্দোলন সফল করি। এখন কেন বেসরকারি, মাদ্রাসা, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, পলিটেকনিক বলে আড়চোখে দেখবে? আমাদের কথা হবে চোখে চোখ রেখে, কাজ হবে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে। কেউ দাদাগিরি করতে আসলে তা কোনোভাবেই বরদাস্ত করা হবেনা।

আমাদের এই বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কমিটি কাজ করবে জুলাই স্পিরিট ধারণ করে। কাজ করবে জুলাই আকাঙ্ক্ষা পূরণে। হাসিনার ফ্যাসিবাদী সময় থেকে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান পর্যন্ত যত গুম, খুন, ধর্ষণ, হত্যা হয়েছে, সব কিছুর বিচার না হওয়া পর্যন্ত আমরা লড়াই করব। আমরা কাজ করব আমাদের নিহত ও আহত সহযোদ্ধাদের পুনর্বাসনে। এবং আমাদের আরও কাজ হবে সাধারণ শিক্ষার্থীদের অধিকার নিয়ে।”

নবনিযুক্ত সদস্য সচিব হোসাইন মাসুম বলেন, “জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশাপাশি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অবদান অনস্বীকার্য। তবে ৫ আগস্টের পর থেকে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়কে সবখানে অবমূল্যায়ন করা হয়েছে। আমরা নতুন কমিটির পক্ষ থেকে এই বৈষম্যের অবসান চাই।”

মুখপাত্র তানিয়া আক্তার বলেন, “জুলাই অভ্যুত্থানে যেসব বিপ্লবীদের মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছিল, তাদের অচিরেই মামলা থেকে খালাস দিতে হবে। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যারা আহত হয়েছিল, তাদের চিকিৎসার বিষয়টি দেখার ব্যবস্থা করতে হবে।”

এখানে আরও উপস্থিত ছিলেন, নতুন কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক নজরুল ইসলাম, আতিকুল ইসলাম সোহাগ, সহ-মুখপাত্র হুরাইন হুরে, আন্তর্জাতিক ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয় এর আহবায়ক মুহাম্মদ রাফিউ প্রমুখ।

কালিয়াকৈরে শিশু ধর্ষন চেষ্টার অভিযোগ বৃদ্ধ আটক

বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগে এক বৃদ্ধকে আটক করেছে কালিয়াকৈর থানা পুলিশ । আটককৃত ওই বৃদ্ধর নাম মহর আলী(৬০)। সে সুরিচালা এলাকার বাসিন্দা।
পুলিশ জানায়, শনিবার সন্ধ্যায় ওই শিশুকে চকলেট কিনে দেয়ার কথা বলে পাশের একটি নির্জন এলাকায় নিয়ে যায় ওই বৃদ্ধ । এ সময় ওই শিশুকে ধর্ষণ করতে গেলে লোকজন দেখে ফেলে। পরে স্থানীয়রা ওই বৃদ্ধকে আটক করে মৌচাক পুলিশ ফাড়িতে খবর দেয়। পুলিশ ওই বৃদ্ধ কে আটক করে কালিয়াকৈর থানা নিয়ে আসে।

কালিয়াকৈর থানার ওসি রিয়াদ মাহমুদ জানান, ধর্ষণের অভিযোগে মহর আলী নামে এক বৃদ্ধকে আটক করা হয়েছে। এ ব্যাপারে ধর্ষনে চেষ্টায় একটি মামলা নেয়া হয়েছে। অভিযুক্তকে আগামীকাল আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হবে।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ