
কর্ণফুলী নদীর তীর থেকে এক বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার হয়েছে। গত রোববার রাত সাড়ে ১০টার দিকে নগরীর সদরঘাটে কর্ণফুলী নদীর ‘আসাম-বেঙ্গল ঘাটের’ পাশে লাশটি পাওয়া যায়। নৌ পুলিশের ধারণা, লাশটি জোয়ারের পানিতে ভেসে এসে নদীর তীরে আটকে গিয়েছিল।
নৌ পুলিশের সদরঘাট থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. একরাম উল্লাহ জানান, মৃত নারীর পরিচয় পাওয়া যায়নি। স্থানীয়রা কেউ চিনতে পারছে না। তার বয়স প্রায় ৬০ বছর। কালো ব্লাউজ ও নীল রঙের পেটিকোট পরিহিত বৃদ্ধার কানে দুল ও হাতে চুড়ি আছে।
ওসি একরাম বলেন, জোয়ারে কাছাকাছি কোনো স্থান থেকে ভেসে এসে তীরে লাশটি আটকে গেছে বলে আমাদের মনে হচ্ছে। শরীরের বাইরে কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।
কালুরঘাটের এপ্রোচ সড়ক বাস্তবায়নে দুর্নীতি ঃ তদন্তে দুদক
চট্টগ্রাম ব্যুরো: চট্টগ্রামে একটি সড়ক বাস্তবায়নে দুর্নীতির অভিযোগে তদন্তে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার অভিযোগের ভিত্তিতে সকাল সাড়ে দশটা থেকে কর্ণফুলী নদীর কালুরঘাট অংশের পূর্ব ও পশ্চিম প্রান্তে (দুই অংশে) ফেরি পারাপারের মাধ্যমে যানবাহন চলাচলের জন্য এপ্রোচ সড়ক পরিমাপ করে দুর্নীতি দমন কমিশন। এর আগে বাস্তবায়িত কাজে সরেজমিনে পরিমাপের জন্য গত ১২ মার্চ বোয়ালখালী (এলজিইডি) প্রকৌশলী রেজাউল করিম ও হাটহাজারী উপ-প্রকৌশলী আ.স.ম রাশেদুল আহসানকে লিখিতভাবে জানানো হয়। পরিমাপ শেষে প্রতিবেদন দাখিলের কথাও বলা হয়েছে চিঠিতে।
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) চট্টগ্রাম-১ এর সহকারী পরিচালক মো. এমরান হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, দুর্নীতির অভিযোগের ভিত্তিতে সকাল থেকে কালুরঘাটের এপ্রোচ সড়কে পরিমাপ শুরু করা হয়েছে। এখনো (এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত) পরিমাপ চলছে। পরিমাপ শেষে প্রকৌশলীদের প্রতিবেদন পেলে বাকিটা বলা যাবে।