আজঃ শুক্রবার ২৫ এপ্রিল, ২০২৫

চট্টগ্রামে পিকআপ ভ্যানে ইয়াবা উদ্ধারে চালকের যাবজ্জীবন

নিজস্ব প্রতিবেদক

চট্টগ্রামে একটি পিকআপ ভ্যানে তল্লাশি চালিয়ে প্রায় ১০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধারের মামলায় একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন একটি আদালত। গতকাল রোববার চট্টগ্রামের চতুর্থ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ শরীফুল আলম ভূঁঞা এ রায় দেন। একই রায়ে আদালত আরেক আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণ না হওয়ায় তাকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন। দণ্ডিত ইব্রাহিম খলিলের (২৯) বাড়ি কুমিল্লা জেলার বরুরা উপজেলায়। তিনি ইয়াবা বহনকারী পিকআপটি চালাচ্ছিলেন। খালাস পাওয়া একই এলাকার মো. হালিম (৩৬) পিকআপ চালকের সহকারী ছিলেন বলে মামলার নথিতে উল্লেখ আছে।
বেঞ্চ সহকারী ওমর ফুয়াদ জানান, মামলা তদন্ত শেষে তদন্ত কর্মকর্তা র‌্যাবে কর্মরত পুলিশের উপপরিদর্শক মাজহারুল ইসলাম সরকার ২০২১ সালের ১৯ জানুয়ারি আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এতে দু’জনকে আসামি করা হয়। ওই বছরের ৩০ নভেম্বর আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন। রাষ্ট্রপক্ষে আটজনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত এ রায় দিয়েছেন। রায়ে আদালত মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের ১০ (গ) ধারায় আসামি ইব্রাহিম খলিলকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড, ১০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন। উভয় আসামি জামিনে গিয়ে পলাতক আছেন। দণ্ডিত ইব্রাহিম খলিলের বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানা জারির আদেশ দিয়েছেন আদালত।
মামলার নথিপত্র পর্যালোচনায় জানা গেছে, ২০২০ সালের ২১ এপ্রিল রাত ১২টার দিকে নগরীর বায়েজিদ বোস্তামি থানার অক্সিজেন-মুরাদপুর সড়কের রউফাবাদ এলাকায় র‌্যাবের চেকপোস্টে পিকআপটি তল্লাশির মুখে পড়ে। এসময় পিকআপ ফেলে চালক ইব্রাহিম খলিল ও সহকারী হালিম পালিয়ে যেতে থাকলে র‌্যাব সদস্যরা ধাওয়া দেয়। ইব্রাহিম আটক হলেও হালিম পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়।
র‌্যাব সদস্যরা পিকআপের চালকের আসনের নিচে বিশেষ কায়দার রাখা ৯ হাজার ৮৯৫ পিস ইয়াবা জব্দ করে। জিজ্ঞাসাবাদে ইব্রাহিম খলিল জানিয়েছিলেন, কক্সবাজার থেকে ইয়াবাগুলো নিয়ে কুমিল্লায় বিক্রির জন্য যাচ্ছিলেন। এ ঘটনায় র‌্যাবের চট্টগ্রাম জোনের উপ-সহকারী পরিচালক (ডিএডি) মো. শহিদুল আলম বাদী হয়ে বায়েজিদ বোস্তামি থানায় মামলা দায়ের করেন।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

পুলিশকে উদ্দেশ্য করে গুলি ছুঁড়ে সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের রিমান্ড মঞ্জুর।

:চট্টগ্রামের শীর্ষ সন্ত্রাসী সাজ্জাদ হোসেন ওরফে ছোট সাজ্জাদের পাঁচদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। পুলিশকে উদ্দেশ্য করে গুলি ছুঁড়ে পালানোর মামলায় বৃহস্পতিবার দুপুরে চট্টগ্রামের ষষ্ঠ মেট্টোপলিটন আদালত এস এম আলাউদ্দিন এ আদেশ দেন।

নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপ কমিশনার (প্রসিকিউশন) মফিজ উদ্দিন জানান, পুলিশের অভিযানের সময় গুলি ছুড়ে পালিয়েছিলেন চট্টগ্রামের অন্যতম শীর্ষ অপরাধী হিসেবে পরিচিত সাজ্জাদ। ওই ঘটনায় দুজন গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছিলেন। বায়েজিদ থানা পুলিশের করা ওই ঘটনার মামলায় তাকে আদালতে হাজির করে সাতদিনের রিমান্ড আবেদন করা হয়েছিল। আদালত শুনানি শেষে পাঁচদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

এর আগে গত বছরের ৪ ডিসেম্বর রাতে নগরীর বায়েজিদ বোস্তামি থানার অক্সিজেন মোড়ের জালালাবাদ পেট্রোল পাম্পের পেছনের একটি ভবনে শীর্ষ সন্ত্রাসী সাজ্জাদকে ধরতে অভিযান চালিয়েছিল পুলিশ। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পুলিশকে উদ্দেশ্য করে গুলি ছুঁড়েন সাজ্জাদ। গোলাগুলির এক পর্যায়ে পাশের ভবনের ছাদে লাফ দিয়ে পালিয়ে যান তিনি। ওই সময় কাজল ও জাবেদ নামে দুজন গুলিবিদ্ধ হয়েছিলেন। ওই ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে সাজ্জাদকে প্রধান আসামি করে মামলা দায়ের করেছিল।
এছাড়া গত ১৫ মার্চ রাতে রাজধানী ঢাকার বসুন্ধরা শপিং কমপ্লেক্স থেকে চট্টগ্রামের শীর্ষ সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদকে গ্রেফতার করেছিল চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) একটি টিম। পরে তাকে চট্টগ্রাম নিয়ে আসা হয়। তার বিরুদ্ধে চট্টগ্রাম জেলা ও সিএমপির বিভিন্ন থানায় হত্যা, অস্ত্র, চাঁদাবাজিসহ মোট ১৬টি মামলা আছে।
সাজ্জাদ হোসেন ওরফে ছোট সাজ্জাদ বিদেশে পলাতক ‘শিবির ক্যাডার’ হিসেবে পরিচিত আরেক সন্ত্রাসী সাজ্জাদ আলীর অনুসারী। তার বাড়ি চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলায়। ২০২৪ সালের ১৭ জুলাই চান্দগাঁও থানা-পুলিশ অস্ত্রসহ ছোট সাজ্জাদকে গ্রেফতার করেছিল। পরের মাসে তিনি জামিনে বেরিয়ে আসেন। একই বছরের ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর সাজ্জাদের বেপরোয়া কর্মকাণ্ডে খোদ পুলিশে তোলপাড় শুরু হয়।
২০২৪ সালের ২১ অক্টোবর বিকেলে চান্দগাঁও থানার অদুরপাড়া এলাকায় দোকানে বসে চা পান করার সময় তাহসিন নামের এক যুবককে গুলি করে হত্যা করে কালো রংয়ের একটি গাড়িতে করে আসা লোকজন। ওই ঘটনায় চান্দগাঁও থানায় তাহসিনের বাবার দায়ের করা মামলায় প্রধান আসামি করা হয়েছিল পুলিশের তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদকে।এছাড়া গত বছরের ১৮ সেপ্টেম্বর নগরীর বায়েজিদ বোস্তামি থানার কালারপোল এলাকায় একটি নির্মাণাধীন ভবনে চাঁদা না পেয়ে গুলি করেন সাজ্জাদ। ওই ঘটনার একটি ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়।
সর্বশেষ গত ২৯ মার্চ গভীর রাতে নগরীর বাকলিয়া থানার রাজাখালী এলাকায় ছোট সাজ্জাদের সহযোগীরা একটি প্রাইভেটকারকে লক্ষ্য করে গুলি ছুঁড়েন। এতে দুজন নিহত ও দুজন আহত হয়েছিলেন। ছোট সাজ্জাদের প্রতিদ্বন্দ্বী সরোয়ার হোসেন বাবলা সাজ্জাদকে পুলিশের কাছে ধরিয়ে দেন বলে তার সন্দেহ ছিল। এজন্য সরোয়ারকে টার্গেট করে ছোট সাজ্জাদের অনুসারী সন্ত্রাসীরা গাড়িতে গুলিবর্ষণ করেছিল। গত ৬ এপ্রিল জোড়া খুনের মামলায় সাজ্জাদকে গ্রেফতার দেখানোর আদেশ দিয়েছিলেন আদালত।

মাতারবাড়ি দেশিয় অর্থনীতির গেম চেঞ্জার।

ছবি-১
চট্টগ্রাম ব্যুরো: বিজনেস সামিটে নতুন বিনিয়োগ আসায় চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বাড়াতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ (চবক)’র চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল এসএম মনিরুজ্জামান। চবক চেয়ারম্যান বলেন, দেশের প্রবৃদ্ধির মূল চালিকা শক্তি চট্টগ্রাম বন্দর। দেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান। বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ট্রেড অ্যাগ্রিমেন্টের কারণে সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে ১৩৮তম বন্দর দিবস উপলক্ষে শহীদ মো. ফজলুর রহমান মুন্সী মিলনায়তনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। সম্মেলনে চবক সদস্যসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
চট্টগ্রাম বন্দরের গতি বৃদ্ধি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, প্রতিযোগী বিশ্বে টিকতে হলে বন্দরের সক্ষমতা বাড়ানোর বিকল্প নেই। পাঁচ বছর পর ৫ মিলিয়ন টিইইউস কনটেইনারে হ্যান্ডলিং করতে হবে। মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দরে টার্মিনাল ও বে-টার্মিনাল নির্মাণে চুক্তি হয়েছে। এ মাস দেশ ও বন্দরের জন্য সৌভাগ্যের। ২০২৯ সালে মাতারবাড়ি সমুদ্র্রবন্দর অপারেশনে চলে যাবে।
এ সময় চবক চেয়ারম্যান বলেন, আমাদের তরুণ প্রজন্ম বড় সম্ভাবনা। তাদের কর্মসংস্থান করতে হবে। চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার হবে সিঙ্গাপুর। বিনিয়োগকারী প্রস্তুত। নিরাপত্তা, আস্থা, সুন্দর পরিবেশ চায় তারা। মেরিটাইম ও পোর্ট সিকিউরিটি নিয়ে নিশ্চিন্ত হতে চায়।
বন্দর ও কাস্টমসের সমন্বয়ে সুফল পাওয়ার কথা জানিয়ে এসএম মনিরুজ্জামান বলেন, বন্দর ও কাস্টমসকে একসঙ্গে কাজ করতে হয়। এর সুফল দেখতে পাচ্ছেন। নিলামে গতি এসেছে। বন্দরে ইউএস এইডের অর্থায়নে রেফার কনটেইনার ইয়ার্ড ও কোল্ড স্টোরেজ তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
অটোমেশনের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘ই-টিকিটিং চালু করায় সব সিস্টেমে চলে আসছে। মেরিটাইম সিঙ্গেল উইন্ডো চালু করছি। এতে বহির্বিশ্বে ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হবে। পেমেন্ট ডিজিটাল হয়ে যাবে। ডিজিটালাইজেশন ও ডি-কার্বোনাইজেশনের বিকল্প নেই। জুনের মধ্যে বন্দরের পুরো কার্যক্রম অটোমেশন করে ফেলব। গ্রিন মেরিটাইম করিডোর হবে চট্টগ্রাম বন্দর। মাতারবাড়ি, বে-টার্মিনাল, লালদিয়া হবে গ্রিন পোর্ট। এ টার্মিনালগুলো চালু হলে নতুন শিপিং রুট খুলে যাবে।
চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে চেয়ারম্যান বলেন, বে-টার্মিনাল হলে টানেলের ব্যবহার বেড়ে যাবে। ৬৬৩ জনকে পদোন্নতি এবং ৩৬৩ জন নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। আমরা চেষ্টা করছি বন্দর যাতে ব্যবহারবান্ধব হয়। ১৬ মিটার ড্রাফট মেইনটেইনের উপযোগী দুইটি ড্রেজার কিনবে বন্দর।‘বে-টার্মিনালের কন্টেইনার টার্মিনাল-১ এবং কন্টেইনার টার্মিনাল-২ নির্মাণের জন্য পিপিপি অংশীদার পিএসএ সিঙ্গাপুর এবং ডিপি ওয়ার্ল্ডের সাথে চট্টগ্রাম বন্দরের কার্যক্রম চলমান রয়েছে। গত ২০ এপ্রিল বে-টার্মিনালের ডিপিপি একনেকে অনুমোদিত হয়েছে। এছাড়া, গতকাল বে-টার্মিনালের চ্যানেলে ব্রেক ওয়াটার নির্মাণের লক্ষ্যে ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের সাথে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। আশা করা যাচ্ছে, চট্টগ্রাম বন্দরের বে-টার্মিনাল প্রকল্প আগামী ২০২৯-২০৩০ সালের মধ্যে সমাপ্ত করা সম্ভব হবে।
মাতারবাড়িকে দেশিয় অর্থনীতির গেম চেঞ্জার উল্লেখ করে বন্দর চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল এসএম মনিরুজ্জামান বলেন, দেশের অর্থনীতির গেম চেঞ্জার খ্যাত মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দর প্রকল্পটির প্যাকেজ-১ ( ২টি জেটি নির্মাণ) এর জন্য জাপানিজ প্রতিষ্ঠান পেন্টা ওশান কনস্ট্রাকশন কোম্পানি ও টোয়া কর্পোরেশনের সাথে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চুক্তি স্বাক্ষর গত ২২ এপ্রিল সম্পন্ন হয়েছে। মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দর ২০২৯ সাল নাগাদ অপারেশনে আসবে বলে আশা করা যায়। মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দরকে রিজিওনাল ট্রান্সশিপমেন্ট হাব হিসাবে রূপ দেয়ার লক্ষ্যে বাস্তবায়নকারী সংস্থা হিসাবে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছে।
মাতারবাড়ি প্রকল্প নিয়ে চেয়ারম্যান এসএম মনিরুজ্জামান বলেন, ফাস্ট ট্র্যাক প্রকল্প হিসাবে জাইকার সহযোগিতায় বন্দর উন্নয়ন প্রকল্পটির ২য় সংশোধিত ডিপিপি গত বছরের ৭ অক্টোবর একনেক সভায় অনুমোদিত হয়। প্রকল্পের অধীনে বিভিন্ন প্যাকেজের আওতায় সিভিল, ড্রেজিং, কার্গো হ্যান্ডলিং যন্ত্রপাতি এবং জাহাজসমূহ ক্রয় কার্যক্রম প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। কার্গো হ্যান্ডলিং যন্ত্রপাতি ক্রয় চুক্তি ইতোমধ্যে সম্পাদিত হয়েছে। সিভিল ও ড্রেজিং কার্যক্রমের চুক্তি অতি শিগগিরই সম্পাদিত হবে এবং নির্মাণ কার্যক্রম অতিদ্রুত শুরু করা হবে।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ