আজঃ বুধবার ১৪ মে, ২০২৫

হুজুর গাউসুল আজম মাইজভাণ্ডারী কঃ -র ধনসাম্য,বিচারসাম্য, ধর্মসাম্য এবং উসুলে বা সপ্ত পদ্ধতি জগতের সামনে তুলে ধরার যোগ্যতা, সক্ষমতা ও তৌফিক কামনা করেন হযরত সৈয়দ মোহাম্মদ হাসান মাইজভান্ডারী (মাঃ)—–

প্রেস রিলিজ

পবিত্র ঈদ উল ফিতর এর পরের দিন, শাওয়াল মাসের প্রথম জুমার নামাজ আদায় শেষে দরবারে গাউসুল আজম মাইজভাণ্ডারী কঃ -র গাউসিয়া হক মনজিল এর কেন্দ্রীয় মিলাদ কিয়াম শেষে মুনাজাত পরিচালনাকালে হুজুর গাউসুল আজম মাইজভাণ্ডারী কঃ -র প্র-প্রপৌত্র, গাউসিয়া হক মনজিল এর সম্মানিত সাজ্জাদানশীন হযরত সৈয়দ মোহাম্মদ হাসান মাইজভান্ডারী (মাঃ) হুজুর গাউসুল আজম মাইজভাণ্ডারী কঃ -র প্রবর্তিত উসুলে সাবআ-সপ্তপদ্ধতি-র মর্মার্থ, আমরা যাতে নিজেদের ভিতর ধারণ করতে পারি,লালন করতে পারি,দিকে দিকে পৌঁছে দিতে পারি সেই তৌফিক কামনা করেন এবং এই মহান আদর্শের উপকার-আমাদের সমাজের জন্য এর প্রয়োজনীয়তা-এই মহান শিক্ষার অভাবে আমাদের সমাজ যেভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে-সেই দিকে আমরা (সমাজের) দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারি,উপযুক্তভাবে তুলে ধরতে পারি সেই যোগ্যতা আমাদের দান করার জন্য আল্লাহ সুবহানাহুতাআলার দরবারে ফরিয়াদ করেন।

হুজুর গাউসুল আজম মাইজভাণ্ডারী কঃ -র ত্বরীকার দাওয়াত দিকে দিকে তুলে ধরার, পৌঁছে দেওয়ার যোগ্যতা,সক্ষমতা কামনা করে হুজুর গাউসুল আজম মাইজভাণ্ডারী কঃ কোরআন এবং সুন্নাহ -র আলোকে যুগোপযোগীভাবে ইসলামকে যেভাবে বিশ্বের কাছে প্লেইস করেছেন- মাইজভান্ডারী ত্বরীকার মাধ্যমে,সকলে সেই আদর্শকে যাতে দিকে দিকে পৌঁছে দিতে পারে আল্লাহ সুবহানাহুতাআলার দরবারে সেই তৌফিক কামনা করেন।

তিনি আদলে মোতলাক,বিচার সাম্যতা,সকলের উপর ন্যায় বিচার করার, জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে, ধনী-গরিব, নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সকলের উপর ন্যায় বিচার করতে পারার, ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করার জন্য-দিকে দিকে পৌঁছে দিতে পারার সেই তৌফিক কামনা করেন।

তিনি ধন-সাম্য,ধনের যেই জাতি গঠনের জাতীয় সম্পদ- যার মৌলিক মানবাধিকার-(যার) যতটুকু ধনসম্পদ প্রয়োজন, প্রত্যেকের কাছে যাতে সেই ধনসম্পদ পৌঁছে দিতে পারে, সেই পর্যন্ত সমাজকে গড়ে তুলতে পারে, হুজুর গাউসুল আজম মাইজভাণ্ডারী কঃ -র সেই শিক্ষাটা যাতে সকলের কাছে তুলে ধরতে পারে সেই সামর্থ্য দান করার জন্য আল্লাহ সুবহানাহুতাআলার দরবারে ফরিয়াদ করেন।

তিনি তাওহীদে আদ্যিয়ান, ধর্মসাম্য,সকল ধর্মের যে, মূল যে আহ্বান-স্রষ্ঠার আনুগত্য, সেই আহবানের ভিত্তিতে সকলে যাতে আমরা নিজ নিজ দ্বীনের কারণে,দ্বীনের জন্য, সংঘাতহীনভাবে,এই জগতের কল্যাণ করতে পারি,সংলাপ করতে পারি সেই তৌফিক কামনা করে কোরআান-সুন্নাহর আদর্শ তথা হুজুর গাউসুল আজম মাইজভাণ্ডারী কঃ -র তাওহীদে আদ্যিয়ান- এর এই শিক্ষাকে আমরা যাতে জগতের সামনে তুলে ধরতে পারি আল্লাহ সুবহানাহুতাআলা দরবারে সেই তৌফিক কামনা করেন।

তিনি আল্লাহ সুবহানাহুতাআলা -র আউলিয়ায়ে কেরাম এর শিক্ষার, আদর্শের অনুপ্রাণিত মানবসন্তান হিসেবে, মানবজাতির খাদেম হিসেবে, ত্বরীকতের খাদেম হিসেবে, উম্মাহ্-র খাদেম হিসেবে শাহানশাহ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভান্ডারী (কঃ)-র গোলামরা যাতে নিজেদেরকে গড়ে তুলতে পারে সেই তৌফিক কামনা করার সাথে সাথে জালেমের জুলুম থেকে , মিথ্যা মামলা-মোকাদ্দমা থেকে হেফাজত করার জন্য এবং প্রত্যেকের দ্বারা যাতে কোন জুলুম সংঘটিত না হয়, সেই অবস্থা থেকে প্রত্যেককে হেফাজত করার জন্য আল্লাহ সুবহানাহুতাআলার দরবারে ফরিয়াদ জানান ।

তিনি সকলকে আর্থিক সংকট হতে উদ্ধার, কর্মময় জীবন দান,কর্জমুক্ত জীবন দান,ঋণমুক্ত থাকার তৌফিক দান,হালাল রিজিকের মাধ্যমে পিতা-মাতা পরিবারের উপযুক্ত খেদমতের তৌফিক দান এবং দুনিয়াবী সংকট হতে উদ্ধার করার জন্য আল্লাহ সুবহানাহুতাআলার দরবারে ফরিয়াদ করেন।

মিলাদ কিয়াম ও মুনাজাত শেষে তিনি আগত ভক্ত জায়েরীণদের সাক্ষাৎ প্রদান ও ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। আগত হাজারো ভক্ত জায়েরীণ ও সাধারণ মুসল্লীগণ এর জন্য তবাররুকাত এর ব্যবস্থা করা হয়।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

কালুরঘাট সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন উপলক্ষে ড. ইউনুসের আগমন: চট্টগ্রাম নাগরিক ফোরামের সংবাদ সম্মেলন

ঐতিহাসিক কালুরঘাট সেতু নির্মাণকাজের উদ্বোধনকে ঘিরে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে দীর্ঘদিন ধরে এই দাবিতে আন্দোলনকারী সংগঠন চট্টগ্রাম নাগরিক ফোরাম।

সংগঠনের মহাসচিব মো: কামাল উদ্দিন লিখিত বক্তব্যে মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা ও নোবেলজয়ী Enforcement ড. মোহাম্মদ ইউনুসকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান এবং একইসাথে সেতু নির্মাণ সুনিশ্চিত করতে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাবনা উত্থাপন করেন।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, কালুরঘাট সেতু চট্টগ্রামের দক্ষিণাঞ্চলের যোগাযোগের একমাত্র প্রবেশদ্বার হিসেবে যুগ যুগ ধরে মানুষের ভোগান্তির প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। এই সেতুর আধুনিকায়নের দাবিতে প্রথম আন্দোলনের সূচনা হয়েছিল ১৯৮৮ সালে বৃহত্তর চট্টগ্রাম উন্নয়ন সংগ্রাম কমিটির ব্যানারে এস. এম. জামাল উদ্দিন ও ব্যারিস্টার মনোয়ার হোসেনের নেতৃত্বে। এরপর থেকে ধারাবাহিকভাবে আন্দোলন, স্মারকলিপি প্রদান, মানববন্ধন, গণঅনশন, গোলটেবিল বৈঠক এবং একাধিক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে চট্টগ্রাম নাগরিক ফোরাম ও অন্যান্য সংগঠন এই দাবিকে জাতীয় ইস্যুতে পরিণত করে।

মোহাম্মদ কামাল উদ্দিন বলেন, “বিগত সরকার আমাদের আন্দোলনকে সরকার বিরোধী বলে আখ্যা দিলেও আমরা থেমে থাকিনি। আমরা চট্টগ্রামের মানুষের পক্ষ থেকে বলেছি—এই সেতু শুধু একটি অবকাঠামো নয়, এটি দক্ষিণ চট্টগ্রামের অর্থনৈতিক মুক্তির চাবিকাঠি।”
তিনি আরও বলেন, “আগামী ১৪ মে ২০২৫ তারিখে কালুরঘাট সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করতে চট্টগ্রামে আসছেন মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনুস। তাঁর আগমন শুধু একটি সেতুর সূচনা নয় বরং চট্টগ্রামের সম্ভাবনার দ্বার খুলে দেয়ার বার্তা বহন করে। আমরা তাঁকে জানাচ্ছি হৃদয় নিংড়ানো স্বাগত।”
প্রস্তাবনায় বলা হয়, ৭০০ মিটার দৈর্ঘ্যের প্রস্তাবিত কালুরঘাট সেতু পদ্মা সেতুর তুলনায় অনেক ছোট, যা মাত্র ৮ ভাগেরও কম দৈর্ঘ্যের। পদ্মা সেতু যেখানে ৮ বছরে নির্মিত হয়েছে, সেখানে কালুরঘাট সেতু চাইলে ২০২৮ সালের মধ্যেই শেষ করা সম্ভব। এজন্য প্রধান উপদেষ্টার সরাসরি তদারকি কামনা করে নাগরিক ফোরাম।

সংগঠনটি হুঁশিয়ার করে দিয়ে জানায়—কোনো ধরনের কালক্ষেপণ বা অবহেলা হলে চট্টগ্রাম নাগরিক ফোরাম আবারো জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আন্দোলনে নামবে।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন গবেষক সোহেল মোহাম্মদ ফখরুদ দ্বীন, মিডিয়া ব্যক্তিত্ব কামরুল ইসলাম, লায়ন আসিফ আহমেদ মিদা, একে এম ওসমান গনি, মাষ্টার আবুল হোসেন, সেলিম উল্লাহ চৌধুরী, মোহাম্মদ আকতার হোসেন নিজামী, লায়ন দুলাল কান্তি বড়ুয়া, লায়ন সমীরণ বড়ুয়া ও মোহাম্মদ নুর প্রমুখ।

সমাপ্তিতে সংবাদ সম্মেলন থেকে চট্টগ্রামের সকল গণমাধ্যম, রাজনৈতিক দল, পেশাজীবী সংগঠন ও সাধারণ জনগণের প্রতি আহ্বান জানানো হয় এই জাতীয় স্বপ্ন বাস্তবায়নে সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে অংশ নিক এবং ২০২৮ সালের মধ্যে নতুন সেতুর উদ্বোধনের আনন্দে অংশগ্রহণ করুক।

বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও বীরমুক্তিযোদ্ধা সালাউদ্দিন আহমাদ’র ৪০তম মৃত্যুবার্ষিকী ।

ভোলার লালমোহনের কিংবদন্তি শিক্ষাবিদ বীরমুক্তিযোদ্ধা মানবসেবক নামজাদা ফুটবলার সালাউদ্দিন মিয়ার ৪০ তম মৃত্যুবার্ষিকী আগামী ২১ মে ২০২৪ ।

উপমহাদেশের প্রখ্যাত আলেম মুন্সি আব্দুর রহমানের বংশধর সালাউদ্দিন আহমাদ, ভোলা কলেজের সাবেক অধ্যাপক মৌলানা মনসুর আহমাদ গোল্ডমেডেলিস্ট এবং বেগম বদরুন্নেসা আহমাদের জ্যেষ্ঠ পুত্র । লালমোহন উপজেলার ঐতিহ্যবাহী ধলীগৌরনগর ইউনিয়নের চতলা গ্রামের বনেদি পরিবারের সন্তান সালাউদ্দিন আহমাদ ১৯৭১ এর মহান মুক্তিযুদ্ধে চট্টগ্রাম সেক্টরের দুর্গম পাহাড়ি অঞ্চলে বিপুল বীরত্বের সাথে যুদ্ধ করেন । একি সময়ে তিনি চট্টগ্রাম জোনের মুক্তিযুদ্ধের মহান সংগঠক এম এ আজিজের একান্ত উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন । এম এ আজিজের পিতার নামে প্রতিষ্ঠিত হাজি মোহাব্বত আলী একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ ছিলেন সালাউদ্দিন আহমাদ । ১৯৭১ এর রণাঙ্গনে বিপুল বিক্রমে যুদ্ধ করতে গিয়ে মুক্তিযুদ্ধের মহান সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক শহীদ রাষ্ট্রপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা জেনারেল জিয়াউর রহমান বীর উত্তমের সাথে ব্যক্তিগত ঘণিষ্ঠ সম্পর্ক তৈরি হয় ভোলার বীরযোদ্ধা সালাউদ্দিন আহমাদের।

লালমোহন শাহবাজপুর কলেজের একসময়ের খ্যাতিমান ইংরেজি শিক্ষক সালাউদ্দিন আহমাদ বিচিত্র কর্মজীবনে বিভিন্ন সময়ে ভোলা মাসুমা খানম গার্লস হাইস্কুলের প্রতিষ্ঠাকালীন প্রধান শিক্ষক, ডাওরীরহাট হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক, লালমোহন হাইস্কুলের উপপ্রধানশিক্ষক, সীতাকুণ্ড লতিফা সিদ্দিকা মেমোরিয়াল হাইস্কুলের উপপ্রধানশিক্ষক ছিলেন । তিনি ধলীগৌরনগর হাইস্কুলের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা । দুই মেয়াদে সভাপতি ছিলেন ঐতিহ্যবাহী করিমগঞ্জ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ।

মুক্তিযুদ্ধে শহীদ সহোদর ভাইয়ের নামে লালমোহন উপজেলায় প্রথম বেসরকারি গণগ্রন্হাগার ” শহীদ জামাল স্মৃতিপাঠাগার” প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তিনি সত্তুর এবং আশির দশকে পাঠক সৃষ্টিতে রেখে গেছেন কালজয়ী অবদান ।
ভোলা জেলা মুক্তিযোদ্ধা সন্তান সংসদ ও ভোলা দক্ষিণ প্রেসক্লাবের সভাপতি প্রভাষক কবি শাহাবুদ্দিন রিপন শান , তজুমদ্দিন প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি আজিমউদ্দিন লিটন , চতলা সাতবাড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি শরিফউদ্দিন টিপু এবং চতলা করিমুন্নেছা মহিলা দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষক মেজবাহউদ্দিন রুবেল শান বীরমুক্তিযোদ্ধা সালাউদ্দিন আহমাদের সন্তান।

মরহুম সালাউদ্দিন আহমাদের ৪০ তম মৃত্যুবার্ষিকীর অবিস্মরণীয় দিনটি (২১ মে ২০২৫) মরহুমের কবর জিয়ারত, স্মরণ ও দোয়া মাহফিলের মধ্য দিয়ে উদযাপন করবে- লালমোহন মিডিয়া ক্লাব এবং শান ফাউন্ডেশন।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ