আজঃ শনিবার ৬ ডিসেম্বর, ২০২৫

পরিবেশগত এবং সামাজিক সুরক্ষা, শ্রমের মান এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার মাধ্যমে একটি ন্যায্য এবং ন্যায়সঙ্গত জ্বালানি রূপান্তর নিশ্চিত করুন

এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের সেফগার্ড পলিসি সংশোধনের মাধ্যমে মুনাফার বদলে মানুষ এবং পৃথিবীকে সুরক্ষিত করার দাবী

প্রেস রিলিজ

এডিবির লাভজনক কার্যক্রমকে সুরক্ষিত করা বন্ধ করুন।

পরিবেশবাদী ও সামাজিক সংগঠন আইএসডিই বাংলাদেশ, উপকূলীয় জীবনযাত্রা এবং পরিবেশ কর্মজোট (ক্লিন) এবং বাংলাদেশ ওয়ার্কিং গ্রুপ অন ইকোলজি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (বিডব্লিউজিইডি) এর একটি ভিন্নধর্মী জোট, নাগরিক সমাজের সদস্যবৃন্দ এবং ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার সংশ্লিষ্ট নাগরিকদের নিয়ে একটি প্রতিবাদী প্রতিকী প্রচারাভিযান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) সুরক্ষা নীতিকে চ্যালেঞ্জ করে ২৫ এপ্রিল ২০২৪ইং চট্টগ্রামের সিআরবি চত্ত্বরে এই প্রচারাভিযান আয়োজন করা হয়।প্রোটেক্ট পিপল অ্যান্ড প্ল্যানেট ওভার প্রফিট” শিরোনামের এই ক্যাম্পেইনটির লক্ষ্য এডিবি’র সুরক্ষা কাঠামোর ঘাটতি এবং ত্রুটিগুলির উপর যুক্তিযুক্ত সমালোচনায় আলোকপাত করা এবং বৃহৎ আকারের উন্নয়ন প্রকল্পের কারণে যে আক্রান্ত জনগোষ্ঠির অধিকার এবং পরিবেশকে রক্ষা করতে ব্যর্থ হয়েছে তা সকলের সামনে তুলে ধরা।এই অভিনব প্রতিকী প্রচারাভিযানের মাধ্যমে, জলবায়ু কর্মীরা দাবি করেন যে, “এডিবি-এর সুরক্ষা নীতি ‘জেন্ডার, পরিবেশ এবং জীবনজীবিকা’ এর জন্য হুমকিস্বরূপ। এডিবি জীবাশ্ম গ্যাস এবং অন্যান্য ভুয়া প্রযুক্তির সমাধানে বিনিয়োগ অব্যাহত রাখছে। তাই পরিবেশগত ও সামাজিক সুরক্ষা, শ্রমের মান এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার মাধ্যমে একটি ন্যায্য ও ন্যায়সঙ্গত জ্বালানি রূপান্তর নিশ্চিত করতে হবে।”আলোচকরা দাবী করেন যে, “এডিবি-এর সুরক্ষা নীতি আন্তর্জাতিক পরিবেশ রক্ষার জন্য যে নিয়ম বা পদ্ধতি মানা হয় তেমন মান সম্পন্ন নয় কারণ এটি জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহারে সম্মতি দেয়।” তারা আরো বলেন, “এই প্রতিবাদী কর্মসূচীটি মূলত আয়োজন করা হয়েছে এডিবি ও এর প্রকল্প অংশীদারদের অর্থায়নের ফলে সৃষ্ট যেকোনো প্রতিকূল পরিবেশগত বা সামাজিক প্রভাবে তাদের দায়বদ্ধতাকে তুলে ধরা এবং শক্তিশালী জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার জন্য।”২০০৮ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে, এডিবি জ্বালানিতে প্রায় ১২ বিলিয়ন ইউএস ডলার বিনিয়োগের জন্য নির্দেশ দিয়েছে, যা আপাত দৃষ্টিতে এই অঞ্চল জুড়ে ৪৫ মিলিয়নেরও বেশি পরিবারকে উপকৃত করেছে। এডিবি বাংলাদেশের জন্য বৈদেশিক সহায়তার একটি মূল উৎস, যা ২০১৬ সাল থেকে প্রতি বছর গড়ে ২ বিলিয়ন ইউএস ডলার প্রদান করে। এই প্রচারাভিযানের লক্ষ্য হল এডিবিকে তার সুরক্ষা নীতির সংস্কার এবং সাধারণ জনগোষ্ঠী ও পরিবেশের অধিকার ও কল্যাণকে অগ্রাধিকার দেওয়ার জন্য এর নীতিনির্ধারকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করা।প্রচারাভিযান অনুষ্ঠানে মন্তব্য করতে গিয়ে আইএসডেই বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক ও ক্যাব কেন্দ্রিয় কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট এস এম নাজের হোসেন দাবি করেন, “এডিবি কর্তৃক গৃহীত সুরক্ষা নীতির ফলে সারা বিশ্বের জেন্ডার, পরিবেশ, জীবন জীবিকা, মানবাধিকার আজ হুমকির মুখে। সুরক্ষা নীতি দ্বারা মানবতাকেই সমাহিত করা হয়েছে।”। নাগরিক সমাজের প্রতিনিধি ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সাবেক কাউন্সিলর অ্যাডভোকেট রেহেনা হবগম রানু বলেন, “এডিবি’র বিদ্যমান সুরক্ষা নীতির লক্ষ্য হওয়া উচিত ক্ষতি থেকে মানুষকে রক্ষা করা।”। তিনি অবিলম্বে শক্তিশালী সুরক্ষা নীতি গ্রহণের জন্য এডিবিকে আহ্বান জানিয়েছেন। প্রচারাভিযানে অংশগ্রহণকারীরা যুক্তি দেখান যে মানবাধিকার, শ্রম অধিকার ও পরিবেশ রক্ষায় যে প্রতিকূলতাগুলোর মুখোমুখী হতে হয় সেগুলোকে উপেক্ষা করে একটি সত্যিকারের প্রগতিশীল স্বচ্ছ সুরক্ষা নীতি হতে পারে না।সাধারণ জনগোষ্ঠীর সুরক্ষা এবং মুনাফা নয়, পৃথিবী এবং মানুষকে রক্ষা করো” শীর্ষক প্রচারাভিযানটি এডিবির সুরক্ষা নীতিকে চ্যালেঞ্জ করার জন্য এবং এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে উন্নয়নের জন্য আরও ন্যায়সঙ্গত এবং টেকসই জ্বালানি রূপান্তরের পক্ষে একটি ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টার প্রতিনিধিত্ব করে৷ বাংলাদেশের চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত এই প্রতিবাদ প্রচারাভিযানটি বিশ্বব্যাপী বিস্তৃত আন্দোলনের একটি অংশ যা এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের সুরক্ষা নীতিকে চ্যালেঞ্জ করছে এবং উন্নয়ন প্রকল্পগুলিতে শক্তিশালী পরিবেশগত এবং সামাজিক সুরক্ষার জন্য দাবী জানিয়ে যাচ্ছে। অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন পরিবেশবিদ, বীরমুক্তিযোদ্ধা ডঃ অধ্যাপক ইদ্রিস আলী, হারুন গফুর ভুইয়া, সালাহউদ্দীন আহমদ, শাহীন চৌধুরী, রাজনীতিবিদ মিথুল দাস গুপ্ত, সেলিম জাহাঙ্গীর, জানো আলম, সাংবাদিক এম এ হোসেন, যুব সংগঠক আবু হানিফ নোমান, নারী অধিকার কর্মী ফেরদৌসী বেগম মৌসুমী, সুমাইয়া আফরোজ, এডাব চট্টগ্রাম বিভাগীয় সমন্বয়কারী ফোরকান মাহমুদ, তরুন সমাজের প্রতিনিধি রাইসুল ইসলাম, মোহাম্মদ রায়হান, শুভ আহমেদ সাকিব, নাজমুস সাকিব হৃদয়, ইমদাদুল ইসলাম প্রমুখ।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

‎শাহজাদপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বদলি জনিত বিদায় সংবর্ধনা

‎সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে মানবিক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলা হল রুমে এ সময়ে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ কামরুজ্জামান, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ মুশফিকুর রহমান,উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ মাসুদ রানা,থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আসলাম আলী,উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ – আল মামুন, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ এস এম শাহাদাত হোসেন, উপজেলা প্রার্থমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ মুরাদ হোসেন সহ উপজেলার সকল কর্মকর্তা কর্মচারীগণ। অন্যান্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানগণ,

উপজেলার বিভিন্ন সাংস্কৃতি সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব ও এলাকার সূধী মহল। প্রায় দুই বছর যাবৎ ধরে মোঃ কামরুজ্জামান এই উপজেলায় কর্মরত ছিলেন। এই দুই বছরে তিনি উপজেলায় প্রায় সকল মানুষের মন জয় করেছিলেন। বিশেষ করে দুস্থ অসহায় মানুষের পাশে থেকে বিভিন্ন সাহায্য সহযোগিতা করেছেন তিনি। উপজেলার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাজও করেছেন তিনি। উপজেলার ঐতিহ্যবাহী হযরত মখদুম শাহদৌলা শহীদ ইয়েমেনী (রহ.) এর মাজারের কাজ দীর্ঘদিন যাবৎ বন্ধ ছিলো সে কাজ এখন সম্পন্ন হওয়ার পথে এই কাজটা নির্বাহী মোঃ কামরুজ্জামানের অবদান, উপজেলার পৌর শহরটাকে সিসি ক্যামেরার আওতায় আনতে উপজেলার প্রধান প্রধান পয়েন্ট তিনি সিসি ক্যামেরা স্থাপনের কাজ শুরু করেছিলেন। উপজেলা পরিষদের পুকুরটি দীর্ঘ দিন যাবৎ অবহেলিত হয়ে পরেছিলো তিনি পুকুর সংস্কারের কাজ করে সেখানে মানুষের বিশ্রামের উপযোগী করে তুলেছেন। উপজেলার পৌর পার্কের উদ্ধোধন ও করেছেন তিনি। শুধু তাই নয় তিনি অসহায় দুস্থ গরীবের সন্তানদের লেখা পড়ার সুযোগসহ তাদের পাশে দ্বাড়িয়েছিলেন কন কনে শীতের মধ্যে রাতে পৌর শহরে নিজে ঘুরে ঘুরে শীতার্ত মানুষকে খুজে বের করে সরকারি অনুদানের কম্বল বিতরণ করেছিলেন। এক কথায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ কামরুজ্জামান ছিলেন একজন মানবিক নির্বাহী কর্মকর্তা। তার আচারনে শাহজাদপুরবাসী মুগ্ধ। তার বিদায় বেলায় শাহজাদপুরের বেশির ভাগ সাধারন মানুষ অশ্রু সিক্ত।

‎শাহজাদপুর সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে আনুষ্ঠানিকভাবে দলিল পুড়িয়ে ধ্বংস।


‎সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে মালিক শনাক্ত না হওয়া বিপুল সংখ্যক নিবন্ধিত দলিল আনুষ্ঠানিকভাবে আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়েছে।
জানা যায় ২০১৭ ও ২০১৮ সালে নিবন্ধিত এসব দলিল ডেলিভারি না নেওয়ায় দীর্ঘদিন ধরে অফিসে জমিয়ে রাখা ছিলো। মালিকানা যাচাইয়ের জন্য একাধিকবার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হলেও নির্ধারিত সময়ে কেউ উপস্থিত না হওয়ায় কর্তৃপক্ষ দলিলগুলো ধ্বংসের সিদ্ধান্ত নেয়।

উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রার মোঃ রবিউল ইসলাম বলেছেন, মালিকবিহীন দলিল সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তা নেই এবং নিরাপত্তাজনিত ঝুঁকি এড়াতেই এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। নিয়ম অনুযায়ী নোটিশ প্রকাশ, সময়সীমা প্রদান ও যাচাই-বাছাই সম্পন্ন করার পর দলিলগুলো ধ্বংস করা হয়েছে।স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারা বলেছেন, মালিকহীন দলিল অনেক সময় দালালচক্রের অপব্যবহারের সুযোগ সৃষ্টি করে।

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ