আজঃ রবিবার ৯ নভেম্বর, ২০২৫

চট্টগ্রামে ঝড়ে উপড়ে পড়ল গাছ ট্রান্সফরমারসহ বৈদ্যুতিক

নিজস্ব প্রতিবেদক

চট্টগ্রাম মহানগরীর খুলশীর জাকির হোসেন রোডে এমইএস কলেজের সামনে ট্রান্সফরমারসহ বৈদ্যুতিক খুঁটি ও গাছ উপড়ে পড়ে বন্ধ ছিল বিদ্যুৎ সরবরাহ ও যানচলাচল। গতকাল সোমবার বিকাল সাড়ে ৩টায় শুরু হওয়া বৃষ্টি ও কালবৈশাখী বাতাসে এই ঘটনা ঘটে। এই ঘটনায় সন্ধ্যা ৬টার সময়ও উপড়ে পড়া গাছ কেটে রাস্তা পরিষ্কার করছে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা।পরে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়। এদিকে নগরীর কাজীর দেউড়ি, সিআরবিসহ বিভিন্ন স্থানে রাস্তায় গাছ উপড়ে পড়ে ভোগান্তিতে পড়েছে পথচারীরা। এসব জায়গায়ও কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের লোকজন।
দুপুর তিনটা থেকে সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত তিন ঘণ্টাব্যাপী ৯৭ দশমিক ৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাতে জলজটের সৃষ্টি হয়েছে নগরীর ইপিজেড, সল্টগোলা, বন্দর, নিমতলা, বারিক বিল্ডিং আগ্রাবাদ, চৌমুহনী, দেওয়ানহাট, আগ্রাবাদ, জিইসি, ২ নম্বর গেট, মুরাদপুর, বহদ্দারহাট, নতুন ব্রিজ, চকবাজার, পাঁচলাইশ এলাকায়।
এর আগে বেলা আড়াইটা থেকে নগরের আকাশ কালো মেঘে ঢেকে যায়। বিকেল তিনটাতেই যেন নেমে আসে সন্ধ্যা। হেডলাইট জ্বালিয়ে চলতে থাকে গাড়ি। পথচারী ও স্কুলফেরত শিক্ষার্থীরা আশ্রয় নেন সড়কের পাশের বাসাবাড়ি ও দোকানে। তারপর বজ্রসহ ভারী বৃষ্টি শুরু হয়। সঙ্গে ছিল কালবৈশাখী ঝড়। এ সময় বৃষ্টির পানি দ্রুত নালায় নামতে না পেরে বেশ কিছু সড়কে হাঁটুপানি জমে যায়। সৃষ্টি হয় জলাবদ্ধতার। ঝড়ে জাকির হোসেন সড়কের ওমর গণি এমইএস কলেজ এলাকায় একটি বড় গাছ, বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার পড়ে যায়। এছাড়া কাজীর দেউড়ি সহ বিভিন্ন এলাকায় ঝড়ো বাতাসে গাছ উপড়ে যাওয়ার খবর পাওয়ার গেছে।
সন্ধ্যা পৌনে সাতটায় যুবলীগ নেতা হাবিবুর রহমান তারেক ঘটনাস্থল থেকে জানান, ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশ গাছ ও ট্রান্সফরমার সরিয়ে যান চলাচল স্বাভাবিক করার চেষ্টা করছে। অনেক পুরোনো এবং বড় গাছ হওয়ায় সড়ক থেকে গাছ সরাতে কিছুটা সময় লাগছে।
শুধু যে বড় গাছ পড়েছে তা নয়, কালবৈশাখী ঝড়ে অনেকের ছাদবাগান তছনছ করে দিয়েছে। গাছে থাকা আম, জামরুল সব নষ্ট করে দিয়েছে বলে তিনি জানান।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

ভোলায় জলসিঁড়ির জমজমাট ষষ্ঠ আসর অনুষ্ঠিত ।। 💚❤️💚❤️💚❤️💚❤️💚❤️💚❤️💚❤️💚

দ্বীপজেলা ভোলার সর্বস্তরের লেখকদের প্রাণের সংগঠন জলসিঁড়ি সাহিত্য আসরের জমজমাট ষঠ পর্ব অনুষ্ঠিত হয়েছে । ভোলা প্রেসক্লাবে, ৮ নভেম্বর ২০২৫ শনিবার সন্ধ্যায় আয়োজিত সাহিত্য আড্ডায় জলসিঁড়ির আহবায়ক বিশিষ্ট শিশুসাহিত্যিক শাহাবুদ্দিন শামীম এর সভাপতিত্বে, আবৃত্তিশিল্পী এস এম বাহাউদ্দিন বাহারের প্রাণবন্ত সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত আসরে মূল্যবান বক্তব্য রাখেন- বিশিষ্ট গবেষক ও ভান্ডারিয়া সরকারি কলেজের সহকারী অধ্যাপক (বাংলা) মোঃ ফিরোজ মাহমুদ, জাতীয় কবিতা পরিষদ ভোলার সাধারণ সম্পাদক ও বাংলাদেশ রোদসী কৃষ্টিসংসারের চেয়ারম্যান কবি রিপন শান, জাতীয় কবিতা পরিষদ ভোলার সহ-সভাপতি ও নাজিউর রহমান কলেজের সহকারী অধ্যাপক (ইংরেজি) কবি কামাল হোসেন শাহীন, সহকারী অধ্যাপক (বাংলা) ও দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন এর ভোলা জেলা প্রতিনিধি জুন্নু রায়হান , ব-দ্বীপ ফোরাম এর সভাপতি আবৃত্তিশিল্পী মীর মোশাররফ অমি প্রমুখ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন- জলসিঁড়ি সাহিত্য আসরের সদস্য সচিব ও ভোলা ইউনানী মেডিক্যাল কলেজের প্রভাষক ডা. মহিউদ্দিন মহিন ।

আসরে চমৎকার ছোটগল্প পাঠ করেন- দৈনিক প্রথম আলোর ভোলা জেলা প্রতিনিধি ও ভোলা আবৃত্তি সংসদের সাধারণ সম্পাদক মোঃ নেয়ামত উল্যাহ । কবিতা পাঠ করেন – জলসিঁড়ির নির্বাহী সদস্য ও ভোলা গভর্নমেন্ট হাইস্কুলের শিক্ষক কবি আল মনির, জাতীয় কবিতা পরিষদের সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক কবি জুলফিকার আলী, জলসিঁড়ির সদস্য কবি বিলকিস জাহান মুনমুন, কবি কামরুন্নাহার, কবি শাহনাজ পারুল, কবি চৌধুরী সাব্বির আলম, কবি জিএম ফিরোজ প্রমুখ। আসরে একগুচ্ছ কবিতা নিবেদনের পাশাপাশি কবিতার গান পরিবেশন করেন কবি রিপন শান । মূল্যবান প্রবন্ধ পাঠ করেন- শিশুসাহিত্যিক শাহাবুদ্দিন শামীম । অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- সিনিয়র সাংবাদিক এম এ বারিক ও আল-আমিন শাহরিয়ার ।

নিয়মিত ধারাবাহিক আসরের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে জলসিঁড়ি সাহিত্য আসরের বক্তারা বলেন- জাতীয় মঙ্গলের কবি মোজাম্মেল হক, দ্বীপান্তরের বন্দী নলিনী দাস এবং বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামালের জীবনস্মৃতি ধন্য ভোলা জেলার আর্থ-সাংস্কৃতিক গৌরবকে যুগের ধারায় প্রবাহিত করার জন্য হলেও ভোলার লেখকদের দলমত নির্বিশেষে এক প্লাটফর্মে মিলিত হতে হবে । জল-জলাঙ্গীর জনপদ নদীবিধৌত ভোলার চিরসংগ্রামী মানুষের জরুরি সকল দাবি বাস্তবায়নে সাহিত্যের নিয়মিত অনুশীলন ব্যাপক ভূমিকা রাখবে । সময়ের চাহিদাকে সামনে রেখে জলসিঁড়ি সাহিত্য আসর ভবিষ্যতে নিত্যনতুন সৃজনশীল কর্মসূচি গ্রহন করবে ।

ঐক্যমতের বাইরে কথা বললে বিভেদ বাড়বে: আমীর খসরু


বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন- দীর্ঘ আলোচনার পর যে ঐক্যমতে পৌঁছানো হয়েছে, সেটি আমাদের মেনে নিতে হবে। ঐক্যমতের বাইরে গিয়ে কথা বললে রাজনীতি ও সমাজে বিভেদ বাড়বে, যা গণতন্ত্রের জন্য ভালো নয়।


শুক্রবার সকালে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের নবনির্মিত ইঞ্জিনিয়ার আবদুল খালেক মিলনায়তন উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।


আমীর খসরু বলেন, আজ একটি ঐক্যমতের ভিত্তিতে রাজনৈতিক সংলাপ হয়েছে। এটি গণতন্ত্রকে যেমন এগিয়ে নেয়, তেমনি সমাজকেও সামনে নিয়ে যায়। আমরা একে অপরের সঙ্গে কথা বলা থেকে অনেক দূরে সরে গেছি, বিশেষ করে গত ১৫ বছরে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া থেকে সবাই বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছি। সংলাপের মাধ্যমে সেই ভাঙন কাটিয়ে উঠতে হবে।

তিনি আরও বলেন, সংলাপ করবো, ঐক্যমতে পৌঁছব, যতটুকু সম্ভব। যেটুকু ঐক্যমতে পৌঁছানো যাবে না, সেটি সহনশীলতার সঙ্গে মেনে নিতে হবে। নতুন বাংলাদেশ প্রসঙ্গে বিএনপির এই নেতা বলেন, কোনো সরকার একা নতুন বাংলাদেশ গড়তে পারে না। এজন্য সবার অংশগ্রহণ ও দায়বদ্ধতা জরুরি। প্রত্যেকে নিজের অবস্থান থেকে ইতিবাচক ভূমিকা রাখলেই দেশ এগিয়ে যাবে।


বিশেষ অতিথির বক্তব্যে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ও বিএনপি নেতা ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, ইঞ্জিনিয়ার আবদুল খালেক ছিলেন এমন একজন দূরদর্শী মানুষ, যিনি দৈনিক আজাদীর মাধ্যমে বিশ্বাস করতেন, একদিন এই দেশ স্বাধীন হবে। আজ আমরা সেই স্বাধীন দেশের নাগরিক হতে পেরে গর্বিত।


তিনি আরও বলেন, মানবিক মর্যাদা, আইনের শাসন ও সামাজিক ন্যায়বিচার ফিরিয়ে আনা এই আদর্শের ভিত্তিতেই স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছিল। এখন গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করে সেই আদর্শ বাস্তবায়ন করতে হবে।

অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথির বক্তব্যে দৈনিক আজাদী পত্রিকার সম্পাদক এম এ মালেক বলেন, আমাদের দেশে একটি অদ্ভুত বিভাজন আছে, ঢাকা থেকে পত্রিকা বের হলে সেটি ‘জাতীয় পত্রিকা’, আর ঢাকার বাইরে থেকে প্রকাশিত হলে ‘মফস্বল পত্রিকা’। আমার কাছে এটি একটি বৈষম্যমূলক ধারণা।

তিনি আরও বলেন, অনেকে বলেন, আজাদী যদি ঢাকায় গিয়ে প্রকাশ হয়, তাহলে জাতীয় পত্রিকা হিসেবে স্বীকৃতি পাবে। কিন্তু আমার বাবা দৈনিক আজাদী বের করেছিলেন চট্টগ্রামের মানুষের সুখ-দুঃখ, আশা-আকাঙ্ক্ষা এবং সমস্যার কথা সরকারের সামনে তুলে ধরার জন্য, ঢাকায় বসে জাতীয় স্বীকৃতি পাওয়ার জন্য নয়। কারণ আমরা চট্টগ্রামের মানুষকে ভালোবাসি। এই
ভালোবাসার বন্ধন থেকেই আমরা চট্টগ্রামবাসীর পাশে থাকতে চাই।


দৈনিক আজাদীর অর্থায়নে ও পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা মরহুম ইঞ্জিনিয়ার আবদুল খালেকের স্মৃতিকে সম্মান জানিয়ে মিলনায়তনটি সংস্কার ও ডিজাইন করা হয়। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সদস্য সচিব জাহিদুল করিম কচি। সঞ্চালনা করেন অন্তর্র্বতী কমিটির সদস্য গোলাম মওলা মুরাদ। অনুষ্ঠানে আরও বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন দৈনিক আজাদী পত্রিকার পরিচালনা সম্পাদক ওয়াহিদ মালেক, কমনওয়েলথ জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন (সিজেএ) বাংলাদেশ চাপ্টারের চেয়ারম্যান ওসমান গণি মনসুর।

অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন প্রেস ক্লাবের সিনিয়র সদস্য মইনুদ্দীন কাদেরী শওকত, দৈনিক আজাদীর নির্বাহী সম্পাদক শিহাব মালেক, প্রেসক্লাব অন্তর্র্বতী কমিটির সদস্য মুস্তফা নঈম, বিএনপি নেতা আবু সুফিয়ান, সিএমইউজের সাধারণ সম্পাদক সালেহ নোমান, চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি আব্দুস সাত্তার, এ্যাবের সভাপতি জানে আলম সেলিম, বাসসের বিশেষ প্রতিনিধি মিয়া মোহাম্মদ আরিফ।


অনুষ্ঠানের শুরুতে পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত করেন মোহাম্মদ হোসাইন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সাংবাদিক, রাজনীতিক, পেশাজীবীসহ বিভিন্ন স্তরের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ