আজঃ শনিবার ১৫ মার্চ, ২০২৫

চট্টগ্রাম চন্দনাইশ উপজেলা নিবার্চন

রিটার্নিং কর্মকর্তার সামনেই ভোটে জিততে ‘লাশ ফেলার হুমকি

এম মনির চৌধুরী রানা চট্টগ্রাম 

চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের এক প্রার্থীর বিরুদ্ধে রিটার্নিং কর্মকর্তার সামনেই ভোট জিততে প্রয়োজনে ‘এক শ লাশ ফেলার’ হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় আবু আহমেদ চৌধুরী নামের ওই প্রার্থীকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। আবু আহমেদ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। আবু আহমেদ ছাড়া ও এই উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আরিফুল ইসলাম চৌধুরী, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আহম্মদ হোসেন এবং জসীম উদ্দিন আহমেদ নামে এক প্রবাসী। চন্দনাইশ উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে ভোট গ্রহণ আগামী ২৯ মে। গত ১৩ মে সোমবার দুপুরে চট্টগ্রাম আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ের সম্মেলনকক্ষে প্রার্থীদের উপস্থিতিতে প্রতীক বরাদ্দ দেন রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. শহিদুল ইসলাম প্রামানিক। ৪ প্রার্থীই আনারস প্রতীক চাইলে রিটার্নিং কর্মকর্তা লটারির মাধ্যমে প্রতীক বরাদ্দ দেন। সেখানেই আবু আহমেদ চৌধুরী জুনু প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী জসিম উদ্দীন আহমেদের প্রতিনিধিকে এই হুমকি দেন বলে অভিযোগ।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জসীম উদ্দিন আহমেদ বলেন, তিনি (আবু আহমেদ চৌধুরী জুনু) রিটার্নিং কর্মকর্তার সামনে আমার প্রতিনিধিকে লক্ষ করে বলেন, প্রয়োজনে ১০০ লাশ ফেলব। তার পরও আমি চেয়ারম্যান হব। এ ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনে লিখিত অভিযোগ দেন প্রবাসী জসীম উদ্দিন আহমেদ । এরপর আবু আহমেদ চৌধুরীকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়। রিটার্নিং কর্মকর্তা স্বাক্ষরিত কারণ দর্শানো নোটিশে বলা হয়, ‘চেয়ারম্যান পদে ৪ জন প্রার্থীই একই প্রতীক চাওয়াতে সবার সম্মতিতে লটারির মাধ্যমে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়। প্রতীক বরাদ্দের পর বেলা ১টা ৪০ মিনিটের সময় আপনি আবু আহমেদ চৌধুরী অপর প্রার্থী জসীম উদ্দিন আহমেদের প্রতিনিধিকে ১০০ লাশ ফেলে দেব এবং নির্বাচনের সময় দেখে নেওয়া হবে মর্মে হুমকি প্রদর্শন করেন। আপনার এমন বক্তব্য উপজেলা পরিষদ নির্বাচন আচরণ বিধিমালা ২০১৬–এর ১৮ বিধির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে আবু আহমেদ চৌধুরী জুনু বলেন, ‘এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট অভিযোগ। আমি বলেছি, আমি নিজের জীবন দিয়ে ভোটের পরিবেশ রক্ষা করব। আমি নোটিশের জবাব দিয়েছি। নোটিশের বিষয়ে জানতে চাইলে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. রাকিবুজ্জামান জানান , ‘প্রতীক বরাদ্দের পর আমাদের সামনে জসীম উদ্দিন আহমেদ এর প্রতিনিধিকে হুমকি দেন আবু আহমেদ চৌধুরী । এ ঘটনায় তাঁর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা কেন নেওয়া হবে না, তা উল্লেখ করে নোটিশ দেওয়া হয়। এখনো জবাব হাতে পাইনি।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

রূপগঞ্জে সাত বছরের শিশু ধর্ষণের চেষ্টা ৫ হাজার টাকায় ধামাচাপার রফাদফা

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার তারাবো পৌরসভার রূপসী এলাকায় চকলেট কিনে দেওয়ার প্রলোভনে ইব্রাহিম মিয়া (৫৫) নামের এক কাঁচামাল ব্যবসায়ী সাত
বছরের শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টা করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত ১৩ মার্চ বৃহস্পতিবার এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয় প্রভাবশালীরা রাতে শিশুটির বাবা-মাকে
প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে পাঁচ হাজার টাকায বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার জন্য নির্দেশ দেয় ।

বিষয়টি জানাজানি হলে রাত ১১টার দিকে এলাকাবাসী ইব্রাহিম মিয়ার বাসার সামনে বিক্ষোভ করে। অভিযুক্ত ইব্রাহিম সুনামগঞ্জ জেলার বিঞ্চামপুর এলাকার আব্দুল মিয়ার ছেলে। বর্তমানে তারাবো পৌরস্বেচ্ছাসেবক
লীগের সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান বাবেলের বড় ভাই রুবেলের বাড়িতে ভাড়ায় থাকে। স্থানীয় সূত্র ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, শিশুটির পরিবার রূপসী এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকে। অভিযুক্ত ইব্রাহিম মিয়া রূপসী
বাগবাড়ি সেতু এলাকায় কাঁচামালের ব্যবসা করে। দুপুরে শিশুটিকে চকলেট কিনে দেওয়ার কথা বলে তার

দোকানে নিয়ে ধর্ষণের চেষ্টা করে। এ সময় প্রতিবেশী এক ব্যক্তির স্ত্রী ইব্রাহিম মিয়ার দোকানে শুঁটকি কিনতে গিয়ে দস্তাদস্তির বিষয়টি সরাসরি দেখে স্থানীয়দের খবর দেন। এলাকাবাসী শিশুর বাবা-মাকে বিষয়টি জানায়। একপর্যায়ে ঘটনা জানাজানি হলে স্থানীয় প্রভাবশালীরা মিলে ধর্ষণের ক্ষতিপূরণ বাবদ পাঁচ হাজার টাকা শিশুর পরিবারকে দেওয়ার জন্য ইব্রাহিম মিয়াকে নির্দেশ দেন। বৃহস্পতিবার রাত ৯ টার দিকে এলাকাবাসী বিষয়টি জানতে পেরে ইব্রাহিমের বাসার সামনে বিক্ষোভ করে ঘিরে রাখেন।উত্তেজনা বাড়তে দেখে সুযোগমত ইব্রাহিম মিয়া পালিয়ে যায়। এরপর উত্তেজিতএলাকাবাসী ইব্রাহিম মিয়ার বাসা ঘিরে বিক্ষোভ শুরু হয়। রাত ১১টার দিকে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (গ সার্কেল) মেহেদী

ইসলাম,রূপগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লিয়াকত আলী, উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাইফুল ইসলাম, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি পূর্বাচল
রাজস্ব সার্কেল ) ওবায়দুর রহমান সাহেলসহ পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থলে আসেন এ সময় শিশুটির বাবা বলেন, ‘আমার মেয়ের বয়স সাত বছর। আমি
দিন মজুরের কাজ করি। বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টার দিকে আমি কাজ থেকে এসে শুনতে পারি আমার মেয়েকে ইব্রাহিম ধর্ষণ করেছে। আমি এখানে ভাড়া থাকি। বাড়িওয়ালা তানসেন ও রুবেলসহ কয়েকজন মিলে আমাকে চাপ দিয়ে ৫ হাজার টাকা দিবে বলে

বিষয়টি ধামাচাপা দিতে বলেন। আমি মেয়ের সাথে ঘটে যাওয়া ঘটনার বিচার চাই।তারা বলেছে যদি কাউকে এ কথা মেয়ে বলে তাহলে তাকে হত্যা করবে বলে হুমকি
দিয়েছে। আমি এর সুষ্ঠু বিচার চাই ।এ ব্যাপারে শিশুর পিতা বাদী হয়ে দর্শনের চেষ্টার অভিযোগ এনে লম্পট ইব্রাহিম মিয়াকে আাসামী করে রূপগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করেছেন।অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (গ সার্কেল) মেহেদী ইসলাম বলেন,আমিসহ পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। ভিকটিমের পরিবারের সাথে কথা হয়েছে। আমরা ঘটনাটা তদন্ত করছি, ফৌজদারি অপরাধের কিছু বিষয় আছে যা কখনোই মীমাংসার যোগ্য নয়, তার মধ্যে ধর্ষণ বা ধর্ষণের চেষ্টার ঘটনা অন্যতম।যারা মীমাংসার চেষ্টা করেছে তারাও এই অপরাধের সাথে সমানভাবে অপরাধী।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ সাইফুল ইসলাম বলেন,
মেয়েটিকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। মেযিেট এখনো সুস্থ্য রয়েছে। ডাক্তারী পরীক্ষার পরে বলা যাবে শিশুটির কি পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে। ঘটনাটি শোনা মাত্রই উপজেলার পুলিশ ম্যাজিস্ট্রেটসহ আমরা অভিযান পরিচালনা করেছি । কিন্তু এখনো পর্যন্ত আমরা কাউকে ধরতে পারিনি।
আমরা আশা করছি আগামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে অপরাধীদেরকে ধরতে পারবো।

রূপগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি লিয়াকত আলী
বলেন, এ ব্যাপরে শিশুটির পিতা বাদী হয়ে ধর্ষনের চেষ্টার অভিযোগ এনে রূপগঞ্জ থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। অভিযোগটি মামলা হিসাবে রুজু করা
হয়েছে। তবে চিকিৎকদের প্রতিবিদনের পর শিশুটি ধর্ষনের শিকার নাকি ধর্ষনের চেষ্টার শিকার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যাবে। ধর্ষনের শিকার হয়ে থাকলে
মামলাটি সে অনুযায়ী রূপান্তরিত হবে।

এনআইডি পরিষেবা নতুন কমিশনে স্থানান্তরের পরিকল্পনায় চট্টগ্রামে মানববন্ধন।

জাতীয় পরিচয় পত্র (এনআইডি) পরিষেবা স্বাধীন নির্বাচন কমিশন হতে সংবিধিবদ্ধ নতুন কমিশনে স্থানান্তরের কূট পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চট্টগ্রাম অঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ের উদ্যোগে বৃহস্পতিবার সকাল ১১টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত লাভ লেইন মোড়ে মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচী পালন করা হয়। চট্টগ্রাম আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেন চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ বশির আহমেদের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত কর্মসূচীতে

আঞ্চলিক ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ের সর্বস্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী অংশ নেন। মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচী পালনকালে নির্বাচন কর্মকর্তারা বলেন, জাতীয় পরিচয় পত্রকে (এনআইডি) বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন থেকে নতুন একটি কমিশনে নিয়ে যাওয়ার অপচেষ্টা রাতের ভোটের আয়োজক ও কুশীলবদেও সাজানো একটি ষড়যন্ত্র ছিল। একই অবস্থা সামনের দিনগুলোকে আরও বেশি অস্থির করে তুলবে বলে আমরা আশঙ্কা করছি। নির্বাচন কমিশনে ৩৫টি বা তার বেশি তথ্য উপাত্ত বোনাস হিসেবে আসেনি। এটি বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদেও দিনরাত

পরিশ্রমের ফল। ভোটার তালিকা প্রণয়ন বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের সাংবিধানিক দায়িত্ব। যদি সকল তথ্য ভান্ডারকে একসাথে করতে হয় এবং স্বাধীন কর্তৃপক্ষের অধীনে নিতে হয় তাহলে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন একটি সর্বোত্তম সাংবিধানিক ও শক্তিশালী জাতীয় প্লাটফর্ম হিসেবে বিবেচিত হওয়া অতি স্বাভাবিক।

কর্মসূচীতে বক্তারা আরও বলেন, এক বা একাধিক
নির্বাচন কমিশনার নিয়োগদান করে এনআইডিসহ অন্যান্য তথ্য ভান্ডারকে আরও সুসংগত করা যায়। নির্বাচন
কমিশনকে একই সময়ে বিদায় না দিয়ে প্রতি দুই বছর অন্তর অন্তর নিয়মতান্ত্রিকভাবে দুই জন করে নিয়োগ ও বিদায় নিলে তথ্য ভান্ডারসহ নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে আরও
সুশৃঙ্খলতায় আনা যায় এবং মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদে সিনেটের মত জাতীয় অভিজ্ঞতা ও ধারাবাহিকতাও রক্ষা করা সম্ভব। এতে করে আমাদের ঘুণেধরা ও ক্ষয়িষ্ণু সহমর্মিতা রক্ষা করাসহ জাতীয় স্বার্থ ও সংহতি আরো উত্তরোত্তর বৃদ্ধি করা সম্ভব হবে।

বক্তারা বলেন, বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনকে সাংবিধানিক অতি মর্যাদা বিবেচনা করে তাকে কর্মহীন করা ও তার অর্জিত কর্মক্ষমতাকে কেড়ে নেয়ার অর্থ হলো ধর্মীয় গ্রন্থকে না পড়ে গিলাব বেঁধে উপরের থাকে তুলে রাখা একই অন্ধত্ব ও জাতীয় বিভ্রান্তি। অন্যথায় ডাল হৌসির নীতির মত এক ডিপার্টমেন্টের অর্জনকে অন্য ডিপার্টমেন্টে/কমিশনে নিয়ে গেলে বিভিন্ন বিভাগের

ইনোভেশনসহ জাতীয় উন্নয়নের মনোবল ধ্বংস হতে পারে। তাই জাতীয় পরিচয় পত্র (এনআইডি) পরিষেবা বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের অধীনে রাখার জোর দাবী জানান নির্বাচন কর্মকর্তারা।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ