আজঃ সোমবার ২৩ জুন, ২০২৫

কক্সবাজার স্পেশাল ট্রেন বন্ধের সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবি—- যাত্রী কল্যান সমিতি

এম মনির চৌধুরী রানা

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটে চলাচল করা কক্সবাজার স্পেশাল ট্রেন বন্ধের সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি।আজ বৃহস্পতিবার (৩০ মে) বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির এক বিবৃতিতে এ কথা বলা হয়। বিবৃতিতে বলা হয়, বর্তমান ক্ষমতাসীন সরকার রেলসেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রেলপথ তৈরি করেছে। ১০ থেকে ১২ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে রেলপথ নির্মাণের পরে শুধু রাজধানীবাসীকে সুবিধা দেয়ার জন্য ঢাকা থেকে কক্সবাজার দুটি ট্রেন সার্ভিস চালু করা হয়েছে। ফলে চট্টগ্রাম, দক্ষিণ চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের জনগণ জমিজমা, ঘরবাড়ি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, নদী-নালা, খাল-বিল বিলীন করে রেলপথের জায়গার জন্য ছেড়ে দিলেও এই ট্রেন সার্ভিস চালুর পর থেকে তারা চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রেলপথে যাতায়াতের সুবিধা থেকে বঞ্চিত। এতে স্থানীয় এলাকাবাসীর মধ্যে ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে স্থানীয় এলাকাবাসীর দাবির মুখে গত ঈদুল ফিতরের সময় চট্টগ্রাম-কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রেলপথে কক্সবাজার স্পেশাল নামে একটি ট্রেন সার্ভিস চালু করা হয়। সড়ক পথে নৈরাজ্য, সড়ক দুর্ঘটনার ঝুঁকি, অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের হাত থেকে মুক্তি পেতে যাত্রী সাধারণ সীমিত সুবিধায় এই ট্রেনটির প্রতি ঝুঁকছিলেন। ট্রেন সার্ভিসটি ঈদের পর নির্ধারিত সময়ে বন্ধ হয়ে যাওয়ার কথা থাকলেও স্থানীয় রেল প্রশাসনের মাঠ জরিপ প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ট্রেনটি চলাচলের সময়সীমা দুই দফা বাড়ানো হয়েছে। এহেন পরিস্থিতিতে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটে যাত্রীরা যখন এই ট্রেনে নিয়মিত যাতায়াত করছিলেন, তখন বাস মালিকেরা একে একে সব পরিবহনে যাত্রী সংকট দেখা দিলে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে যাত্রীপ্রতি বাস ভাড়া ১০০ টাকা পর্যন্ত কমিয়ে আনতে বাধ্য হয়। তারপরেও বাসে যাত্রী না পাওয়ায় বাস মালিকেরা রেল প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে ম্যানেজ করে ফেলেছে বলে এই রুটে যাত্রীদের অনেকেই মনে করেন। তাই বাস মালিকদের প্রেসক্রিপশনে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটের জনপ্রিয় ট্রেন সার্ভিস কক্সবাজার স্পেশাল ট্রেন বন্ধ করা হচ্ছে। দেশের ট্রেন সার্ভিসগুলোর মধ্য অন্যান্য আন্তঃনগর ট্রেনের তুলনায় ঢাকা-কক্সবাজার এবং চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে যাত্রীর চাহিদা বেশি এবং আয়ও বেশি। এছাড়া ১২ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই রেলপথে কয়েক জোড়া রেল চালানো না গেলে বিনিয়োগের কিস্তি ওঠানো সক্ষম হবে না। এতে রেল কর্তৃপক্ষের লোকসানের বোঝা দিনদিন ভারী হয়ে উঠবে। কক্সবাজার রেলপথ উদ্বোধনের সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চট্টগ্রাম ও ঢাকা থেকে দুটি করে ট্রেন সার্ভিস চালুর ঘোষণা দিয়েছিলেন। এই সার্ভিস বন্ধ করা প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, রেলওয়ে একশ্রেণির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সরকারের আকাঙ্ক্ষার বাইরে গিয়ে কেবল বাস মালিকদের লাভবান করার মানুষ এহেন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তাই অনতিবিলম্বে কক্সবাজার স্পেশাল ট্রেন সার্ভিস বন্ধের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার এলাকার যাত্রী সাধারণকে সরকারের অনন্য অবদান চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রেল পরিষেবা গ্রহণের সুযোগ দেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

শিক্ষাবোর্ডের সামনে বিক্ষোভ, এইচএসসি পরীক্ষা পেছানোর দাবি।

এইচএসসি পরীক্ষা দুই মাস পেছানোর দাবিতে চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের সামনে বিক্ষোভ করেছেন ২৫ থেকে ৩০ জনের একদল পরীক্ষার্থী। দেশে হঠাৎ করে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় রোববার দুপুরে
বোর্ডের প্রধান ফটকে অবস্থান করে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন শিক্ষার্থীরা। এ সময় তারা ‘সুরক্ষা না পরীক্ষা, পরীক্ষা পরীক্ষা’ এমন স্লোগান দিতে থাকেন। প্রায় তিন ঘণ্টা শিক্ষার্থীরা বোর্ডের প্রধান ফটক আটকে রাখায় সেবা নিতে আসা সাধারণ মানুষ ভোগান্তিতে পড়েন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক ড. পারভেজ সাজ্জাদ চৌধুরী বলেন, কিছু শিক্ষার্থী পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে অবস্থান নিয়েছে বোর্ডের সামনে। বিভিন্ন বোর্ডেই শিক্ষার্থীরা এ দাবি নিয়ে যাচ্ছেন। তাদের যে দাবিগুলো ছিল সেসব আমরা আন্তঃবোর্ডে জানিয়েছি এবং তারা বিষয়টি গুরুত্বসহকারে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে জানাবেন। এছাড়া এককভাবে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার এখতিয়ার বোর্ডের নেই। পরিস্থিতি যদি সে রকম হয়, সরকার নিশ্চয় সেটা বিবেচনা করবে।

আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা বলেন, করোনার সংক্রমণ ফের বাড়ছে। অনেক শিক্ষার্থী ও তাদের পরিবারের সদস্য ইতোমধ্যে আক্রান্ত হয়েছেন। এমন পরিস্থিতিতে আমরা মানসিক ও শারীরিকভাবে প্রস্তুত নই। এখন পরীক্ষা নেওয়া হলে আমাদের স্বাস্থ্য হুমকির মুখে পড়বে।
তারা জানান, পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত অন্তত দুই মাস পরীক্ষা স্থগিত রেখে একটি যৌক্তিক সময়সূচি নির্ধারণ করা হোক। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত এ আন্দোলন অব্যাহত রাখবে তারা। তবে সেবা নিতে আসা অনেকেই শিক্ষার্থীদের এই অবস্থান কর্মসূচি নিয়ে বিরূপ প্রতিক্রিয়া জানান।

একজন অভিভাবক ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, তোমরা বলছো, তিন লাখ শিক্ষার্থী পরীক্ষা দেবে। সেখানে আন্দোলনে এসেছে মাত্র ৩০ জন! আন্দোলন করো কিন্তু আমাদের হয়রানি আর ভোগান্তিতে ফেলছো কেন?

চট্টগ্রামে গ্যাস সরবরাহে সংকট, পূর্বনির্দেশনা ছাড়াই সরবরাহ বন্ধ থাকায় মানুষ ক্ষুব্ধ।

বন্দর নগরী চট্টগ্রাম জুড়ে গ্যাস সরবরাহে মারাত্মক সংকট সৃষ্টি হয়েছে। অধিকাংশ আবাসিক এলাকায় গত দুই দিন ধরে গ্যাস সরবরাহ প্রায় বন্ধ আছে। শিল্প-কারখানাগুলোও গ্যাস পাচ্ছে না।বৈরী আবহাওয়ার কারণে জাতীয় গ্রিড থেকে গ্যাস সরবরাহ হ্রাস পাওয়ায় চট্টগ্রামের নগরবাসী চরম দুর্ভোগে পড়েছেন। পূর্বনির্দেশনা ছাড়াই হঠাৎ গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকায় সাধারণ মানুষ ক্ষুব্ধ। বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই গ্যাস না থাকায় রান্নাবান্না বন্ধ রয়েছে। এতে অনেকেই সকালের নাস্তা ও দুপুরের খাবারের জন্য বাধ্য হয়ে চায়ের দোকান ও হোটেলে ভিড় করছেন।

কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের (কেজিডিসিএল) কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মৌসুমী বায়ুর সক্রিয় থাকায় এখন বঙ্গোপসাগর উত্তাল অবস্থায় আছে। সাগরের ঢেউয়ের কারণে কক্সবাজারের মহেশখালীতে ভাসমান এলএনজি (তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস) টার্মিনাল থেকে সরবরাহ প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে। এতে চট্টগ্রামে গ্যাস সংকট দেখা দিয়েছে। গৃহস্থালির পাশাপাশি বিদ্যুৎকেন্দ্র, সার কারখানা, শিল্প কারখানা, সিএনজি স্টেশন, হোটেল-রেস্টুরেন্টেও গ্যাস সরবরাহে বিঘ্ন ঘটছে।
জানা গেছে, গত বুধবার সকাল থেকে চট্টগ্রাম নগরীর বিভিন্ন এলাকায় বাসাবাড়িতে গ্যাসের চাপ কমতে শুরু করে। দুপুর থেকে নগরীর শিল্পকারখানাগুলোতে গ্যাস সরবরাহ প্রায় বন্ধ হয়ে যায়।

তখন আবাসিক এলাকায় গ্যাসের চাপ কিছুটা বাড়ে। কিন্তু সন্ধ্যার পর থেকে নগরীর কিছু এলাকায় বাসাবাড়িতে গ্যাস সরবরাহ পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায় আর কিছু এলাকায় চাপ কমে যায়। রাত ১২টার পর সীমিত আকারে সরবরাহ শুরু হলেও ভোর হওয়ার আগেই আবার বন্ধ হয়ে গেছে।আকস্মিক গ্যাস সংকটের কারণে গৃহস্থালি ও বাণিজ্যিক- উভয় খাতের গ্রাহকেরা ব্যাপক ভোগান্তিতে পড়েছেন।

নগরীর আসকার দিঘীর পাড়ের বাসিন্দা সিতারা আহমেদ বলেন, গতকাল (বুধবার) সকাল থেকে গ্যাসের সমস্যা হচ্ছে। প্রেসার একেবারে কম। সন্ধ্যা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত ছিল না। সকালেও দেখি গ্যাস নেই।
তৈরি পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ’র পরিচালক রাকিবুল আলম চৌধুরী বলেন, গতকাল দুপুর থেকে গ্যাসের চাপ নেই। আজকেও (বৃহস্পতিবার) একই অবস্থা। প্রোডাকশনে খুব প্রভাব পড়ছে।

কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের (কেজিডিসিএল) ইঞ্জিনিয়ারিং সার্ভিসেস ডিভিশনের মহাব্যবস্থাপক প্রকৌশলী মোহাম্মদ শফিউল আজম খান বলেন, সাগর উত্তাল থাকায় মহেশখালীতে এলএনজিবাহী জাহাজ থেকে গ্যাস সরবরাহ প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে। যেখানে আমরা প্রতিদিন ২৮০ মিলিয়ন ঘনফুট পেতাম, সেটা এখন ১৬০-১৭০ এ নেমে এসেছে। এজন্য সমস্যা হচ্ছে। আমরা চেষ্টা করছি।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, নগরের কাট্টলী, খুলশী, আগ্রাবাদ, হালিশহর, বহদ্দারহাট, চান্দগাঁও, মোহরা, বাকলিয়া, চকবাজার, মুরাদপুরসহ নগরের বিভিন্ন এলাকায় গ্যাস সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। এতে ওই এলাকার বাসিন্দাদের দৈনন্দিন জীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে।

বাসিন্দারা জানান, সকাল ৭টার পর থেকে গ্যাসের চাপ এতটাই কমে যায় যে চুলা জ্বালানো প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ে। সকাল সাড়ে ৮টা থেকে ৯টার দিকে প্রায় সম্পূর্ণ গ্যাস বন্ধ হয়ে যায়। ফলে নিম্ন ও মধ্যবিত্ত পরিবারগুলো হোটেল থেকে খাবার কিনতে বাধ্য হচ্ছেন, যা তাদের জন্য অতিরিক্ত আর্থিক বোঝা।

চান্দগাঁও আবাসিক এলাকার গৃহিণী ফাতেমা বেগম ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, সকালে ঘুম থেকে উঠেই দেখি গ্যাস নেই। বাচ্চাদের স্কুলে টিফিন দিতে পারছি না, দুপুরেও রান্না করা সম্ভব হচ্ছে না। বাধ্য হয়ে হোটেল থেকে খাবার কিনে খাচ্ছি। কোনো কথাবার্তা ছাড়া মনমর্জিতে গ্যাস বন্ধ করাতো কোনো দেশের নিয়ম না।

উত্তর কাট্টলী এলাকার বাসিন্দা মো. রহমান বলেন, গ্যাসের না থাকায় সকালে নাস্তা বানাতে পারেনি। নিরুপায় হয়ে বাইরে থেকে রুটি-ভাজি কিনতে হয়েছে। কেন বন্ধ, কখন আসবে কিছুই জানি না। দুপুরে যদি ভাত কিনতে হয়, বাড়তি ৭শ’ থেকে এক হাজার টাকার ধাক্কা।

কেজিডিসিএল’র মহাব্যবস্থাপক (অপারেশন) প্রকৌশলী মাকসুদুর রহমান জানান, জাতীয় গ্রিড থেকে প্রতিদিন চট্টগ্রামে প্রায় ৩০০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাসের চাহিদা থাকলেও বর্তমানে ১৯০-২০০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়া যাচ্ছে। ফলে প্রায় একশ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাসের ঘাটতি দেখা দিয়েছে।

তিনি আরও বলেন, ‘আমরা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি এবং সরবরাহ স্বাভাবিক করতে সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আবহাওয়ার উন্নতি স্বাপেক্ষে দুপুর ১টার মধ্যে সরবরাহ স্বাভাবিক হবে বলে আশা করছি। তিনি বলেন, চট্টগ্রামে মহেশখালীর এলএনজি টার্মিনাল ছাড়া বিকল্প কোনো উৎস থেকে গ্যাস সরবরাহের সুযোগ নেই।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ