আজঃ রবিবার ১৩ জুলাই, ২০২৫

নাগরিক অধিকার সুরক্ষা পরিষদ ওসমানীনগর’র মতবিনিময়

আতাউর রহমান কাওছার, ওসমানীনগর (সিলেট)প্রতিনিধি

সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ’র ভূমি অধিগ্রহণ

সিলেটের ওসমানীনগর সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ এর ভূমি অধিগ্রহণ বিলম্ব হওয়ায় নাগরিক অধিকার সুরক্ষা পরিষদ ওসমানীনগর এর উদ্যোগে উপজেলার বিভিন্ন শ্রেনি পেশার মানুষের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ৪জুন মঙ্গলবার সকালে স্থানীয় তাজপুর কদমতলায় সংগঠনের অস্থায়ী অফিসে মতবিনিময় সভার আয়োজন করে সংগঠনটি।
নাগরিক অধিকার সুরক্ষা পরিষদ ওসমানীনগর এর ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক বিশিষ্ট সালিশ ব্যক্তিত্ব আওয়ামীলীগ নেতা জহুর আহমদ এর সভাপতিত্বে ও সদস্য প্রকৌশলী নজরুল ইসলামের সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন, সাবেক ইউপি সদস্য আওয়ামীলীগ নেতা ইকবাল হোসেন মোস্তান, উপজেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও তাজপুর বাজার পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক সোহেল আহমদ। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, সংগঠনের সদস্য সমাজসেবক ফারুক জাহাঙ্গীর, শাহ আব্দুল করিম, লাকী আহমদ, টেকনিক্যাল স্কুল এ্যান্ড কলেজের জন্য প্রস্থাবিত ভূমির মালিক সাবেক ইউপি সদস্য আব্দুল জব্বার, আবুল কালাম, হেলাল আহমদ, তাজ উল্লাহ, ব্যবসায়ী নুরুল হক, আব্দুর রশিদ, মানিক মিয়া, ইকবাল হোসেন,পারভেজ আহমদ, সুমন আহমদ, রাজু মিয়া, মিজান আহমদ, মাওলানা আজমল আলী, শিক্ষক সোহেল আহমদ, আব্দুল আলীম, আব্দুল মুমিন প্রমূখ।
সভাপতির বক্তব্যে ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতা জহুর আহমদ বলেন, চলতি বছরের ৩১ডিসেম্বর উপজেলা টেকনিক্যাল স্কুল এ্যান্ড কলেজ এর দ্বিতীয় পর্যায়ের প্রজেক্ট শেষ হবে। উপজেলা পর্যায়ে ৩২৯টি টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ” স্থাপন (২য় পর্যায়) প্রকল্পের অধীনে উপযুক্ত জমির তথ্য প্রেরণ করতে ২০২৩ সালের ১১নভেম্বর সিলেট-২ আসনের তৎক্ষালিন সংসদ সদস্য মোকাব্বির খাঁন উপজেলার তাজপুর ইউনিয়নের পূর্ব মোল্লাপাড়া মৌজার ১১০নং জেএল এর বিভিন্ন খতিয়ানের ৯১০,৯১৮,৯১৫,৯১৬,৯১৯,৯২০,৯২১,৯০০,৯৩৭,৯০২,৯০৩,৯১৪,৯০৪,৯১৭ নং দাগের ৩একরের অধিক ভূমি অধিগ্রহণের জন্য ডিও লেটার প্রদান করেন। গেল বছরের ৪ডিসেম্বর ওসমানীনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, ৬ডিসেম্বর সিলেট জেলা প্রশাসক ও ৭ডিসেম্বর কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের প্রজেক্ট ডাইরেক্টর বরাবরে জমির মালিকগণ ভূমি অধিগ্রহণ করার জন্য আবেদন করেন। কিন্তু সাবেক এম.পি মোকাব্বির খাঁনের ডিও লেটারকৃত ভূমি বাদ দিয়ে চলতি বছরের ৬ফেব্রুয়ারী সিলেট জেলা প্রশাসক সংশ্লিষ্ট প্রকল্প কর্মকর্তা বরাবরে উপজেলার বেগমপুর ও গ্রামতলা মৌজার দু’টি ভূমির প্রস্থাবনা পাঠান। ৭মার্চ এ দু’টি প্রস্থাবনা বাতিল হয় এবং একই দিনে বিকল্প ভূমি নির্বাচন করে প্রস্থাবনা পাঠানোর জন্য জেলা প্রশাসক সিলেট ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ওসমানীনগর বরাবরে নির্দেশ প্রদান করেন প্রকল্প পরিচালক ড. মো. মশিউর রহমান। উক্ত নির্দেশনার প্রেক্ষিতে ২০ মার্চ জেলা প্রশাসক সিলেট অগ্রাধিকার গণ্যে জরুরী ভিত্তিতে বিকল্প প্রস্থাব পাঠানোর জন্য ওসমানীনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে নির্দেশ প্রদান করেন। কিন্তু উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, অদৃশ্য কারণে এখনো কোন প্রস্থাবনা প্রেরণ করেননি। এতে এলাকার ছেলে মেয়েরা কারিগরি শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হওয়ার আশংকা দেখা দিয়েছে। অনাকাংখিত বিলম্বের বিষয়টি খতিয়ে দেখার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছি।
এ ব্যাপারে ওসমানীনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অনুপমা দাস বলেন, বিষয়টি আমাদের নজরে আছে। আমরা এ নিয়ে কাজ করছি। ইদানীং বন্যার কাজ নিয়ে ব্যস্থ থাকায় কাজটি পেছনে পড়েছে।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

কবি আল মাহমুদের সাহিত্য সকল বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠ্য করার দাবি জানিয়েছে বরিশালের লেখক সমাজ ।

সোনালী কাবিনের কবি, সমকালীন বাংলা ভাষার অন্যতম প্রধান কবি আল মাহমুদের ৮৯ তম জন্মবার্ষিকী পালিত হয়েছে জীবনানন্দের জনপদ বরিশালে। শেকড় সাহিত্য সংসদ আয়োজিত আল মাহমুদ জন্মবার্ষিকীর আলোচনা সভায় বক্তারা বলেছেন, বাংলা সাহিত্যে সমকালীন কবিদের প্রধান কবি হচ্ছেন আল মাহমুদ। তিনি এদেশের মানুষের বিশ্বাস ও সংস্কৃতিকে ধারণ করে সাহিত্য রচনা করেছেন, তাঁর সাহিত্যকে দেশের প্রত্যন্ত এলাকার পাশাপাশি সমগ্র বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে হবে।

একই সাথে কবি আল মাহমুদের সাহিত্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর বাংলা বিভাগে পাঠ্যভুক্ত করে পড়াতে হবে। কবি আল মাহমুদ এর জীবন ও কর্মের বিভিন্ন দিক তুলে ধরে বক্তারা বলেন- “গাঙের ঢেউয়ের মতো বলো কন্যা কবুল কবুল” ; “আমার মায়ের সোনার নোলক হারিয়ে গেল শেষে / হেথায় খুঁজি হোথায় খুঁজি সারা বাংলাদেশে।

-এমন অসংখ্য হৃদয়পঙক্তির উদগাতা সমসাময়িক বাংলা কবিতার রাজপুত্র কবি আল মাহমুদ।
মীর আবদুস শুকুর আল মাহমুদ যিনি ‘আল মাহমুদ’ নামে অধিক পরিচিত, ছিলেন আধুনিক বাংলা সাহিত্যের অন্যতম প্রধান কবি। তিনি একাধারে কবি, ঔপন্যাসিক, প্রাবন্ধিক, ছোটগল্প লেখক, শিশুসাহিত্যিক এবং সাংবাদিক ছিলেন। বিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয়াংশে সক্রিয় থেকে তিনি আধুনিক বাংলা কবিতাকে নতুন আঙ্গিকে, চেতনায় ও বাক্‌ভঙ্গীতে বিশেষভাবে সমৃদ্ধ করেছেন।

১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশ নিয়েছেন প্রবাসী সরকারের দায়িত্ব পালনের মধ্য দিয়ে। তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা-পরবর্তী প্রতিষ্ঠিত সরকার বিরোধী সংবাদপত্র দৈনিক গণকণ্ঠ (১৯৭২-১৯৭৪) পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন। বাংলা কবিতার অনন্য কণ্ঠস্বর কবি আল মাহমুদের জন্ম ১৯৩৬ সালের ১১ জুলাই, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়। বাবা মীর আবদুর রব। মা রওশন আরা মীর।

স্ত্রী সৈয়দা নাদিরা বেগম। পাঁচ ছেলে ও তিন মেয়ের জনক তিনি। কবিতা লিখে পেয়েছেন মানুষের ভালোবাসা, প্রভূত খ্যাতি ও সম্মাননা।

আধুনিক কবিতায় লোকজ উপাদান ছড়িয়ে দেওয়া কবি আল মাহমুদ পঞ্চাশের দশকের কবিতার অন্যতম প্রধান পুরুষ। তিরিশের আধুনিক কবিরা যখন পাশ্চাত্যের প্রভাবে নাগরিক, নৈর্ব্যক্তিক ও খানিক নিরাশাবাদিতার দ্বারা প্রভাবিত আল মাহমুদ তখন দেশজাত, মানবিকতা, সাম্যবাদ ও এতে লগ্ন থাকার আকুতি জানিয়েছিলেন কবিতায়। বাংলার পাঠক সাদরে গ্রহণ করেছিলেন। আজ সেই কবির ৮৯ তম জন্মদিন । সংবাদপত্রে লেখালেখির সূত্র ধরে ১৯৫৪ সালে মাহমুদ ঢাকা আগমন করেন।

 

সমকালীন বাংলা সাপ্তাহিক পত্র/পত্রিকার মধ্যে কবি আব্দুর রশীদ ওয়াসেকপুরী সম্পাদিত ও নাজমুল হক প্রকাশিত সাপ্তাহিক কাফেলা পত্রিকায় লেখালেখি শুরু করেন। পাশাপাশি তিনি দৈনিক মিল্লাত পত্রিকায় প্রুফ রিডার হিসেবে সাংবাদিকতা জগতে পদচারণা শুরু করেন। ১৯৫৫ সাল কবি আব্দুর রশীদ ওয়াসেকপুরী কাফেলা পত্রিকার চাকরি ছেড়ে দিলে তিনি সেখানে সম্পাদক হিসেবে যোগ দেন। ১৯৭১ সালে তিনি ভারত গমন করেন এবং মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয়ভাবে অংশ নেন। যুদ্ধের পরে দৈনিক গণকণ্ঠ নামক পত্রিকায় প্রতিষ্ঠা-সম্পাদক হিসেবে যোগ দেন। সম্পাদক থাকাকালীন সরকারের বিরুদ্ধে লেখার কারণে এক বছরের জন্য কারাদণ্ড ভোগ করতে হয়।
১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের পর তিনি গল্প লেখার দিকে মনোযোগী হন। ১৯৭৫ সালে তার প্রথম ছোটগল্প গ্রন্থ পানকৌড়ির রক্ত প্রকাশিত হয়। পরে ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাকে শিল্পকলা একাডেমির গবেষণা ও প্রকাশনা বিভাগের সহপরিচালক পদে নিয়োগ দেন। দীর্ঘদিন দায়িত্ব পালনের পর তিনি পরিচালক হন। পরিচালক পদ থেকে ১৯৯৩ সালে অবসর গ্রহণ করেন। ২০১৯ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি তিনি আমাদের ছেড়ে চলে যান না ফেরার দেশে। শারীরিকভাবে তিনি নেই কিন্তু বাংলা সাহিত্যে কবি আল মাহমুদের অবস্থান চিরস্থায়ী। কবিতায় আল মাহমুদ এমন এক স্বতন্ত্র অবস্থান তৈরি করেন- যা কালের সাক্ষী । শুধু কবিতা নয়, সমকালীন গল্প-গদ্যের অসাধারণ রূপকার আল মাহমুদ।
বরিশালের ঐতিহ্যবাহী সাংস্কৃতিক সংগঠন শেকড় সাহিত্য সংসদ আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তারা আরো বলেন, বিগত সরকারের আমলে কবি আল মাহমুদ ও তার সাহিত্যকে চরম অবহেলা করা হয়েছে। কবির মৃত্যুর পর বাংলা একাডেমিতে তাঁর জানাজা পর্যন্ত পড়তে দেয়া হয়নি। যারা এ কাজ করেছে তাদেরকে শাস্তির আওতায় আনতে হবে।

সম্প্রতি বরিশাল সদর রোডে দৈনিক বাংলাদেশ বাণী কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এই আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন শেকড় সাহিত্য সংসদের সহসভাপতি কবি আল হাফিজ। প্রধান অতিথি ছিলেন নব্বই দশকের খ্যাতিমান কবি নয়ন আহমেদ। মূখ্য আলোচক ছিলেন অমৃত লাল দে মহাবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ কবি মাহবুবুল হক।

কবি আল মাহমুদের বর্ণাঢ্য কর্মময় ও সাহিত্য জীবন নিয়ে আলোচনা করেন শেকড় সাহিত্য সংসদের সাধারণ সম্পাদক কবি ও গবেষক পথিক মোস্তফা, বরিশাল সংস্কৃতি কেন্দ্রের পরিচালক ও দৈনিক বাংলাদেশ বাণী সম্পাদক আযাদ আলাউদ্দীন, কবি খৈয়াম আজাদ, গবেষক ও কলামিস্ট মাহমুদ ইউসুফ, কবি সজীব তাওহীদ, কবি আহমেদ বেলাল, কবি সাইফুল্লাহ সাঈফ প্রমুখ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন কবি মৃম্ময় হাসান।

 

চাঁপাইনবাবগঞ্জে প্রাণনাশের হুমকি এবং নতুন প্রাচীর ভাঙ্গার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন।

চাঁপাইনবাবগঞ্জের পৌর এলাকার রেহাইচরে পূর্ব শত্রুতার জেরে প্রাণনাশের হুমকি এবং নতুন প্রাচীর ভেঙ্গে ফেলার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

শনিবার (২৮ জুন) দুপুরে চাঁপাইনবাবগঞ্জের জেলা শহরের রেহাইচর টোল ঘর এলাকায় একটি অফিসে সংবাদ সম্মেলনে এমন অভিযোগ করেন ভুক্তভোগী পরিবারের লোকজন।

সংবাদ সম্মেলনে, সিরাজুল ইসলাম তার স্ত্রীর পক্ষে লিখিত বক্তব্যে অভিযোগ করে বলেন, আমার স্ত্রী মোসাঃ সেফালি বেগম (৫৪) এর জমি ২০১৮ সালে রেহাইচর মৌজার জমি নিয়ে বিবাদীর সহিত সমস্যার সৃষ্টি হয়। তাই সুষ্ঠ বিচারের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভার সার্ভেয়ার, পৌরসভার কর্মকর্তা, রেহাইচর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় এর সভাপতি ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ নিয়ে নিম্ন তফসিল বর্ণিত রেহাইচর মৌজায় জমি নিয়ে বিবাদীর সহিত মিমাংসা হয়, মিমাংসায় আমার স্ত্রী জমি বুঝিয়া পাই এবং আমার স্ত্রী এ যাবৎ পর্যন্ত ভোগদখল করিয়া আসিতেছি। তাই জমির চারিদিকে লম্বায় ৮০ ফিট চওড়া ৩৬ ফিট বাউন্ডারি ওয়াল নির্মান করি।

বিবাদী জমিজমা সংক্রান্ত পূর্ব শত্রুতার জের ধরিয়া  ২৪ জুন ২০২৫ তারিখ রাত্রী অনুমান ১২.০০ সময় হইতে ২৫ জুন ২০২৫ ইং তারিখ রাত্রী অনুমান ৩:০০ ঘটিকার মধ্যে আমাদের তৈরীকৃত নতুন বাউন্ডারী ওয়াল সম্পূর্ন ভাঙ্গিয়া ফেলে আমাদের প্রায় ৫ লক্ষ্য টাকার ক্ষতি সাধন করে। বিষয়টি নিয়ে গত ২৫ জুন ২০২৫ ইং তারিখ সকাল অনুমান ৯:০০ ঘটিকায় বিবাদী ১। মোঃ ফয়সাল আলী (২৭), পিতা-মৃত জাকারিয়া, ২। মোসাঃ তোশিকা খাতুন (২৩), স্বামী-মোঃ ফয়সাল আলী, উভয় সাং-চাঁদলাই (নামোপাড়া), ওয়ার্ড নং- ১৪,

থানা-চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর, জেলা- চাঁপাইনবাবগঞ্জ। এর সহিত দেখা করিয়া আমাদের বাউন্ডারী ওয়াল ভাঙ্গিয়া ক্ষতি সাধনের কারন জানতে চাইলে বিবাদীদ্বয় আমাকে অশ্লিল ভাষায় গালিগালাজ করিয়া বলে যে আমাদের কোন ভাবেই বাউন্ডারী ওয়াল আর তৈরী করতে দিবে না বলিয়া বিভিন্ন ধরনের ভয়ভীতি সহ প্রাণনাশের হুমকি প্রদান করে। 

এ বিষয়ে অভিযুক্ত ফয়সাল আলী মুঠোফোনে বলেন আমার বিরুদ্ধে অনিত সকল অভিযোগ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ