আজঃ শুক্রবার ৫ ডিসেম্বর, ২০২৫

নাগরিক অধিকার সুরক্ষা পরিষদ ওসমানীনগর’র মতবিনিময়

আতাউর রহমান কাওছার, ওসমানীনগর (সিলেট)প্রতিনিধি

সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ’র ভূমি অধিগ্রহণ

সিলেটের ওসমানীনগর সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ এর ভূমি অধিগ্রহণ বিলম্ব হওয়ায় নাগরিক অধিকার সুরক্ষা পরিষদ ওসমানীনগর এর উদ্যোগে উপজেলার বিভিন্ন শ্রেনি পেশার মানুষের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ৪জুন মঙ্গলবার সকালে স্থানীয় তাজপুর কদমতলায় সংগঠনের অস্থায়ী অফিসে মতবিনিময় সভার আয়োজন করে সংগঠনটি।
নাগরিক অধিকার সুরক্ষা পরিষদ ওসমানীনগর এর ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক বিশিষ্ট সালিশ ব্যক্তিত্ব আওয়ামীলীগ নেতা জহুর আহমদ এর সভাপতিত্বে ও সদস্য প্রকৌশলী নজরুল ইসলামের সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন, সাবেক ইউপি সদস্য আওয়ামীলীগ নেতা ইকবাল হোসেন মোস্তান, উপজেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও তাজপুর বাজার পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক সোহেল আহমদ। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, সংগঠনের সদস্য সমাজসেবক ফারুক জাহাঙ্গীর, শাহ আব্দুল করিম, লাকী আহমদ, টেকনিক্যাল স্কুল এ্যান্ড কলেজের জন্য প্রস্থাবিত ভূমির মালিক সাবেক ইউপি সদস্য আব্দুল জব্বার, আবুল কালাম, হেলাল আহমদ, তাজ উল্লাহ, ব্যবসায়ী নুরুল হক, আব্দুর রশিদ, মানিক মিয়া, ইকবাল হোসেন,পারভেজ আহমদ, সুমন আহমদ, রাজু মিয়া, মিজান আহমদ, মাওলানা আজমল আলী, শিক্ষক সোহেল আহমদ, আব্দুল আলীম, আব্দুল মুমিন প্রমূখ।
সভাপতির বক্তব্যে ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতা জহুর আহমদ বলেন, চলতি বছরের ৩১ডিসেম্বর উপজেলা টেকনিক্যাল স্কুল এ্যান্ড কলেজ এর দ্বিতীয় পর্যায়ের প্রজেক্ট শেষ হবে। উপজেলা পর্যায়ে ৩২৯টি টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ” স্থাপন (২য় পর্যায়) প্রকল্পের অধীনে উপযুক্ত জমির তথ্য প্রেরণ করতে ২০২৩ সালের ১১নভেম্বর সিলেট-২ আসনের তৎক্ষালিন সংসদ সদস্য মোকাব্বির খাঁন উপজেলার তাজপুর ইউনিয়নের পূর্ব মোল্লাপাড়া মৌজার ১১০নং জেএল এর বিভিন্ন খতিয়ানের ৯১০,৯১৮,৯১৫,৯১৬,৯১৯,৯২০,৯২১,৯০০,৯৩৭,৯০২,৯০৩,৯১৪,৯০৪,৯১৭ নং দাগের ৩একরের অধিক ভূমি অধিগ্রহণের জন্য ডিও লেটার প্রদান করেন। গেল বছরের ৪ডিসেম্বর ওসমানীনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, ৬ডিসেম্বর সিলেট জেলা প্রশাসক ও ৭ডিসেম্বর কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের প্রজেক্ট ডাইরেক্টর বরাবরে জমির মালিকগণ ভূমি অধিগ্রহণ করার জন্য আবেদন করেন। কিন্তু সাবেক এম.পি মোকাব্বির খাঁনের ডিও লেটারকৃত ভূমি বাদ দিয়ে চলতি বছরের ৬ফেব্রুয়ারী সিলেট জেলা প্রশাসক সংশ্লিষ্ট প্রকল্প কর্মকর্তা বরাবরে উপজেলার বেগমপুর ও গ্রামতলা মৌজার দু’টি ভূমির প্রস্থাবনা পাঠান। ৭মার্চ এ দু’টি প্রস্থাবনা বাতিল হয় এবং একই দিনে বিকল্প ভূমি নির্বাচন করে প্রস্থাবনা পাঠানোর জন্য জেলা প্রশাসক সিলেট ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ওসমানীনগর বরাবরে নির্দেশ প্রদান করেন প্রকল্প পরিচালক ড. মো. মশিউর রহমান। উক্ত নির্দেশনার প্রেক্ষিতে ২০ মার্চ জেলা প্রশাসক সিলেট অগ্রাধিকার গণ্যে জরুরী ভিত্তিতে বিকল্প প্রস্থাব পাঠানোর জন্য ওসমানীনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে নির্দেশ প্রদান করেন। কিন্তু উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, অদৃশ্য কারণে এখনো কোন প্রস্থাবনা প্রেরণ করেননি। এতে এলাকার ছেলে মেয়েরা কারিগরি শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হওয়ার আশংকা দেখা দিয়েছে। অনাকাংখিত বিলম্বের বিষয়টি খতিয়ে দেখার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছি।
এ ব্যাপারে ওসমানীনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অনুপমা দাস বলেন, বিষয়টি আমাদের নজরে আছে। আমরা এ নিয়ে কাজ করছি। ইদানীং বন্যার কাজ নিয়ে ব্যস্থ থাকায় কাজটি পেছনে পড়েছে।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

মশা নিধনে আমেরিকান প্রযুক্তির লার্ভিসাইড বিটিআই ব্যবহার শুরু চসিকের।

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন প্রথমবারের মতো মশা নিয়ন্ত্রণে আমেরিকান প্রযুক্তির লার্ভিসাইড বিটিআই ব্যবহারের কার্যক্রম শুরু করেছে। সিটি মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেনের নির্দেশক্রমে সোমবার সকাল সাড়ে ৯টায় ৩৯ নং দক্ষিণ হালিশহর ওয়ার্ড কার্যালয়ের সামনে এ কর্মসূচি শুরু হয়। কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন চসিকের ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও সচিব মো. আশরাফুল আমিন। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন ইখতিয়ার উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী, ম্যালেরিয়া ও মশক নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা মোঃ শরফুল ইসলাম মাহি, কীটতত্ত্ববিদ রাশেদ চৌধুরী এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন (চসিক) মশা নিয়ন্ত্রণে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি অবলম্বন করে নতুন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এর আগে গত ২৬ মার্চ নগরীর ১৭ নম্বর বাকলিয়া ওয়ার্ডের সৈয়দ শাহ রোডের সামনের খালে পরীক্ষামূলকভাবে বিটিআই লার্ভিসাইড প্রয়োগ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন চসিক মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন। অর্জিত অভিজ্ঞতার আলোকে আজ থেকে ওয়ার্ড পর্যায়ে বিটিআই প্রয়োগ শুরু করল চসিক।

চসিকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত ফগিং, লার্ভিসাইড ছিটানো, নালা–নর্দমা পরিষ্কার, আবর্জনা অপসারণ এবং জনসচেতনতা কার্যক্রম আরও জোরদার করা হয়েছে। নতুন প্রজন্মের আমেরিকান প্রযুক্তির বিটিআই ব্যবহারে মশার লার্ভা ধ্বংসে আরও কার্যকর ফল পাওয়া যাবে বলে তারা আশা প্রকাশ করেন।

বিটিআই হলো একটি প্রাকৃতিকভাবে উৎপন্ন ব্যাকটেরিয়াভিত্তিক লার্ভিসাইড, যা বিশেষভাবে মশা, ব্ল্যাক ফ্লাই ও ফাঙ্গাস গ্ন্যাটের লার্ভা দমনে ব্যবহৃত হয়। এটি পানিতে প্রয়োগ করার পর লার্ভা খাদ্যের সঙ্গে বিটিআই গ্রহণ করে এবং ব্যাকটেরিয়ার উৎপাদিত ক্রিস্টাল প্রোটিন টক্সিন লার্ভার পরিপাকতন্ত্রে কার্যকর হয়ে তাদের দ্রুত নিধন ঘটায়। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, বিটিআই মানুষের শরীর, গৃহপালিত প্রাণী, মাছসহ অন্যান্য পরিবেশবান্ধব প্রাণীর জন্য ক্ষতিকর নয়; এমনকি উদ্ভিদ ও জলজ বাস্তুতন্ত্রেও কোনো বিষাক্ত প্রভাব ফেলে না। বিশ্বজুড়ে ডেঙ্গু, জিকা ও চিকুনগুনিয়ার মতো বাহক–বাহিত রোগ নিয়ন্ত্রণে এটি একটি নিরাপদ ও বৈজ্ঞানিকভাবে স্বীকৃত সমাধান হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।

অধস্তন আদালতও ট্রাইব্যুনালের সহায়ক কর্মকর্তা-কর্মচারীগণকে বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনের অধীনে অন্তর্ভুক্ত করনের দাবি জানিয়েছেন বাংলাদেশ বিচার বিভাগীয় কর্মচারী এসোসিয়েশন।

অধস্তন আদালত ও ট্রাইব্যুনালের সহায়ক কর্মকর্তা-কর্মচারীগণকে বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনের অধীনে অন্তর্ভুক্ত করণের দাবি জানিয়েছেন বাংলাদেশ বিচার বিভাগীয় কর্মচারী অ্যাসোসিয়েশন চট্টগ্রাম বিভাগ। ৩০ নভেম্বর চট্টগ্রাম ই ফ্যামিলি কোর্ট উদ্বোধন করতে এলে আইন সচিব লিয়াকত আলী মোল্লাএর সাথে বিচার বিভাগীয় কর্মচারী এসোসিয়েশন,

চট্টগ্রাম বিভাগ ও চট্টগ্রাম জজশীপ কর্মচারী কল্যাণ পরিষদ এর নেতৃবৃন্দ সাক্ষাৎকালে তাদের দীর্ঘদিনের ন্যায্য দাবি বাস্তবায়নের দাবি জানান।তারা বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট ও আইন মন্ত্রণালয় এর ন্যায় পদ -পদবী পরিবর্তন ও বেতন স্কেল নির্ধারণের ও দাবি জানান।নেতৃবৃন্দ বলেন, বাংলাদেশ বিচার বিভাগ আইনের ধারক ও বাহক।
Pp

কিন্তু অধস্তন আদালতের কর্মকর্তাও কর্মচারীগন বিভিন্ন সুবিধা থেকে বঞ্চিত। তাই বৈষম্য দূরীকরণের জোর দাবি জানান।আইন সচিব অবিলম্বে দাবি বাস্তবায়নের আশ্বাস প্রদান করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রামের সিনিয়র জেলা জজ মোহাম্মদ হেমায়েত উদ্দিন, মহানগর দায়রা জজমোঃ হাসানুুল ইসলামও চট্টগ্রামের সকল স্তরের বিচারক মন্ডলী।উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম জেলা জজ আদালতের প্রশাসনিক কর্মকর্তা এনামুল হক আকন্দ ।বিচার বিভাগীয় কর্মচারী অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম বিভাগীয় সভাপতি মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন পারভেজ, কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি মোহাং শামসুল হক, , চট্টগ্রাম জজশীপ কর্মচারী কল্যাণ পরিষদ এর সভাপতি বিপ্লব কান্তি দাশ ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ