
চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ ইউনুছ বলেছেন, মতামত, পরামর্শ ভিন্ন হতে পারে কিন্তু কর্মপরিকল্পনা হতে হবে দেশের জন্য, চট্টগ্রামের জন্য।’ গতকাল মঙ্গলবার সকালে সিডিএর সভা কক্ষে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন। এ সময় তিনি নিজের একক সিদ্ধান্তে কিছু করবেন না বলে মন্তব্য করে বলেন, আমি একক সিদ্ধান্তে কিছু করবো না। আমরা আগামী প্রজন্মের জন্য সবাই এক হয়ে কাজ করবো। চট্টগ্রাম সিটি আউটার রিং রোড় প্রকল্পের আওতায় ‘বঙ্গবন্ধু টানেল জংশন’ উন্নয়ন শীর্ষক কাজের প্রস্তাবিত খসড়া নকশা সংক্রান্তে এ মতবিনিময় সভায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় চট্টগ্রাম সিটি আউটার রিং রোডে অবস্থিত বঙ্গবন্ধু টানেল জংশনে যানজট নিরসনে পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা হয়।
দীর্ঘস্থায়ী পরিকল্পনা গ্রহণের দিকে লক্ষ্য রাখার আহ্বান জানিয়ে সিডিএ চেয়ারম্যান আরো বলেন, আমরা কেউ কারো প্রতিপক্ষ নই। এজন্য আমার যেখানে যেতে হবে আমি সেখানে যাবো। তাই আপনারা সবাই একটা বিষয় লক্ষ্য রাখবেন, এ পরিকল্পনাগুলো দীর্ঘস্থায়ী হতে হবে। যাতে আগামী পঞ্চাশ বছর পরেও কাজে আসে।
সভায় উপস্থিত ছিলেন সিডিএর প্রধান প্রকৌশলী কাজী হাসান বিন শামস্, নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মাহফুজুর রহমান, নির্বাহী প্রকৌশলী রাজীব দাশ, সহকারী প্রকৌশলী নিয়াজ মোহাম্মদ মামুন, সহকারী অফিসার মো. আলমগীর খান, সিএমপির ডিসি (ইএন্ডডি) এস. এম. মোস্তাইন হোসেন, ডিসি ট্রাফিক (বন্দর) মো. মোস্তাফিজুর রহমান, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের প্রধান প্রকৌশলী মাহমুদুল হোসেন খান, সিভিল এভিয়েশন অথরিটি বাংলাদেশের (বিমানবন্দর) সহকারী প্রকৌশলী মো. আব্দুল আলীম, বাংলাদেশ নৌবাহিনীর সিকিউরিটি অফিসার (বিএনএসএসইউ) লে. কর্নেল দীপঙ্কর রায়, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ শাহীন-উল ইসলাম চৌধুরী, বঙ্গবন্ধু টানেল কর্তৃপক্ষের উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো. জামাল উদ্দীন, সড়ক ও জনপদ চট্টগ্রাম উপ-বিভাগের এসডিই মো. নিজাম উদ্দিন, পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের মো. শাহাজান আলম, মো. মেহেদী হাসান, মো. মোস্তাফা, বিধুভূষণ পাল, মো. মেরাজুল ইসলাম ও আশরাফুল ইসলাম।