আজঃ শনিবার ১৪ জুন, ২০২৫

রূপগঞ্জে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ, নিহত-১, আহত-১৪

মাহাবুবুর রহমান রনি, রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে দ্বীন ইসলাম (২০) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। এঘটনায় গুলিবিদ্ধসহ উভয় পক্ষের অন্তত ১৫ আহত হয়। নিহত দ্বীন ইসলাম নাওড়া গ্রামের বেলায়েত হোসেনের ছেলে। গত ৬ জুন বৃহস্পতিবার উপজেলার কায়েতপাড়া ইউনিয়নে নাওড়া এলাকায় এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকার সাধারণ মানুষের মাঝে চরম আতঙ্ক বিরাজ করছে। উপয়পক্ষের বাড়ি ঘরে হামলা ভাঙচুর ও লুটপাট করেছে বলেও অভিযোগ উঠেছে।

প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় সূত্রে জানাযায়, নাওড়া এলাকায় জমি দখল, বালু ভরাট ও আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে কায়েতপাড়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম রফিক ও সাবেক ইউপি সদস্য মোশারফ মেম্বারের দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছে। কিছুদিন পর-পর এ দুই গ্রুপ ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া, সংঘর্ষ, গোলাগুলি, হামলা, ভাঙচুর, লুটপাটের ঘটনা ঘটিয়ে আসছে। উভয় পক্ষের লোকজন পিস্তল, সর্টগান, টেঁটা, বল্লম, জুঁইতা, রামদা, চাপাতি, চাইনিজ কুঁড়ালসহ অস্ত্রে-শস্ত্রে সজ্জিত হয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। সংঘর্ষে উভয় পক্ষ একে অপরকে লক্ষ্য করে এলোপাথারিভাবে গুলি ছোঁড়ে এবং এক পক্ষ আরেক পক্ষের বাড়ি ঘরে হামলা ভাংচুর, ইট পাটকেল নিক্ষেপ ও লুটপাট চালায়। এ সময় নাওড়া গ্রামের সাধারণ মানুষ আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধসহ উভয় পক্ষের আরিফ হোসেন, রুবেল, আব্দুল্লাহ, আল-মামুন, সোহেল মিয়া, কামাল হোসেন, লিখন আহমেদ, জেসমিন, ওয়াসিম, সাখায়েতউল্লা, আনু, নুরআলমসহ অন্তত ১৮ জন আহত হয়েছে।

এ বিষয়ে রূপগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দীপক চন্দ্র সাহা বলেন, সংঘর্ষের ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি। এলাকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে। যে কোন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়াতে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

চট্টগ্রাম বন্দরে টানা ছুটিতে কনটেইনার খালাস নেমে এসেছে অর্ধেকে।

চট্টগ্রাম বন্দরে গড়ে দৈনিক প্রায় পাঁচ হাজার কনটেইনার জাহাজ থেকে খালাস হয়। কিন্তুঈদুল আজহার টানা সরকারি ছুটির প্রভাবে সেটা অর্ধেকেরও কমে নেমে এসেছে। এতে বন্দরের বর্হিনোঙ্গরে ও জেটিতে জাহাজের গড় অবস্থানকাল বেড়েছে। তবে বন্দর কর্তৃপক্ষ বলছে, বৃহস্পতিবার (১২ জুন) থেকে জাহাজ ও কনটেইনার হ্যান্ডলিং প্রায় স্বাভাবিক হয়ে এসেছে। বন্ধের মধ্যে যেভাবে জাহাজ ও কনটেইনার জটের আশঙ্কা করা হয়েছিল, সেভাবে হয়নি।

এদিকে ছুটির প্রভাবে বন্দর থেকে কনটেইনার ডেলিভারি ও রফতানি কনটেইনার প্রবেশও কমে গেছে। বর্হিনোঙ্গরে পণ্য খালাসের জন্য অপেক্ষমাণ জাহাজের জট তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি বন্দরের অভ্যন্তরেও কনটেইনার জট পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।

বন্দর সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রাম বন্দরের অভ্যন্তরে ৫৩ হাজার টিইইউস (প্রতিটি ২০ ফুট দৈর্ঘ্যের একক হিসেবে) কনটেইনার রাখার জায়গা আছে। তবে ৪০ হাজার টিইইউসের বেশি কনটেইনার ডেলিভারির জন্য বন্দরের ভেতরে অপেক্ষমাণ থাকলে স্বাভাবিক কার্যক্রমে প্রভাব পড়ে এবং দ্রুত জট পরিস্থিতির আশঙ্কা তৈরি হয়।

ঈদের ছুটি শুরুর সপ্তাহখানেক আগে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কর্মকর্তাদের কর্মবিরতির প্রভাব পড়েছিল চট্টগ্রাম বন্দরে। ২৭ মে পর্যন্ত প্রায় ৪৩ হাজার কনটেইনার বন্দরে ডেলিভারির জন্য অপেক্ষমাণ ছিল। এ ছাড়া জেটিতে ভেড়ার জন্য জাহাজের অবস্থানকাল পাঁচ থেকে সাতদিনে গিয়ে ঠেকেছিল। তবে এনবিআরে কর্মবিরতি প্রত্যাহারের পর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে শুরু করে। চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ বিশেষ উদ্যোগ নিয়ে জাহাজ থেকে কনটেইনার খালাস ও ডেলিভারি ত্বরান্বিত করে। এতে ঈদুল আজহার আগে বন্দরের ভেতরে কনটেইনারের পরিমাণ ৩৬ হাজার টিইইউসে নেমে আসে। টানা বন্ধের কারণে গত এক সপ্তাহের মধ্যে চট্টগ্রাম বন্দরের অভ্যন্তরে কনটেইনারের পরিমাণ আবারও ৪০ হাজার পেরিয়ে গেছে।

চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সদস্য (হারবার ও মেরিন) ক্যাপ্টেন আহমেদ আমিন আবদুল্লাহ বলেন, গত বুধবার পর্যন্ত কনটেইনার ডেলিভারিতে একটু সমস্যা ছিল। তবে আমরা স্মুথলি জাহাজ থেকে খালাস করে গেছি। বৃহস্পতিবার পরিস্থিতি অনেকটাই ডেভেলপ করেছে। বন্দরের অভ্যন্তরে ৪১ হাজার বা তার কিছু বেশি কনটেইনার আছে। আমাদের স্পেস এখনও পর্যাপ্ত আছে। এটা নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই। বর্হিনোঙ্গরে মাত্র ১১টি জাহাজ ওয়েটিংয়ে আছে। ছুটি শেষ হওয়ার পরিস্থিতি পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়ে যাবে।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, ছুটিতে শ্রমিক সংকটে বন্দর কর্তৃপক্ষের নেওয়া সিদ্ধান্তের সুফল আসেনি। কনটেইনার ডেলিভারি কমে যাওয়ায় জাহাজকে জেটিতে অতিরিক্ত একদিন অপেক্ষা করতে হচ্ছে।

সূত্রমতে, ছুটি শুরুর দিন গত ৫ জুন বন্দরে কনটেইনার ডেলিভারি হয়েছিল ৪ হাজার ১২২ টিইইউস। এদিন জাহাজে রফতানি কনটেইনার তোলা হয়েছিল ৯ হাজার ৭২০ টিইইউস আর আমদানি কনটেইনার জাহাজ থেকে নামানো হয়েছিল ৫ হাজার ৪১১ টিইইউস। কিন্তু ঈদুল আজহার আগের দিন ৬ জুন থেকে পরিস্থিতি পালটাতে থাকে। এদিন মাত্র ৫২১ টিইইউস কনটেইনার ডেলিভারি হয়। ঈদের দিন ৭ জুন বিকেল ৪টা থেকে অপারেশনাল কার্যক্রম শুরু হলেও বন্দর থেকে কোনো কনটেইনার ডেলিভারি হয়নি। তবে কনটেইনার জাহাজ থেকে ডেলিভারি হয় ৩০৮ টিইইউস।ঈদের পরদিন ৮ জুনও কোনো কনটেইনার ডেলিভারি হয়নি। ৯ জুন ৪৩১ টিইইউস ডেলিভারি হয়েছে। এরপর গত মঙ্গলবার (১০ জুন) চলতি মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ ৫ হাজার ৫৭৫ টিইইউস কনটেইনার জাহাজ থেকে খালাস হয়, এর বিপরীতে ডেলিভারি হয় ১ হাজার ৩৮১ টিইইউস। Behind (১১ জুন) ডেলিভারি হয়েছে ১ হাজার ৭৮১ টিইইউস।

ঈদের ছুটিতে জাহাজ থেকে কনটেইনার খালাসের পরিমাণও কমেছে। স্বাভাবিক সময়ে প্রতিদিন আমদানি কনটেইনার নামানো হয় ৫ হাজারের মতো। কিন্তু ৫ জুন থেকে ১০ জুন পর্যন্ত সর্বোচ্চ ৫ হাজার ৫৪৪ টিইইউস এবং সর্বনিম্ন ২ হাজার ৩১১ টিইইউস আমদানি কনটেইনার জাহাজ থেকে খালাস হয়েছে।মঙ্গলবার (১০ জুন) পর্যন্ত বন্দর ইয়ার্ডে কনটেইনার ছিল ৩৮ হাজার ৫২ টিইইউস। বুধবার কনটেইনার ছিল ৪০ হাজার ৬৬১ টিইইউস।

চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল ও চিটাগং কনটেইনার টার্মিনাল পরিচালনা করে বেসরকারি প্রতিষ্ঠান সাইফ পাওয়ার টেক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির নির্বাহী পরিচালক নাজমুল হক বলেন, কনটেইনার ডেলিভারি কম হচ্ছে। এতে অবশ্য আমরা খালাসে বেশি মনযোগ দিতে পারছি। এটা একটা পজেটিভ ইমপ্যাক্ট। ডেলিভারিও যে একেবারে সর্বনিম্নে নেমেছে এমন নয়। আমরা প্রথম দুই-তিনদিন বাদ দিলে গড়ে ১৩০০ করে কনটেইনার ডেলিভারি করছি। আমাদের ধারণক্ষমতা এখনও ভালো আছে।

তবে বেসরকারি কনটেইনার ডিপো মালিকদের সংগঠন বিকডা’র তথ্য অনুযায়ী, ঈদের টানা ছুটিতে শ্রমিক সংকটের কারণে ৩০ শতাংশ রফতানি কনটেইনার ডিপো থেকে বন্দরে পৌঁছানো যায়নি। ঈদের দিন এবং পরদিন ডিপো থেকে কোনো কনটেইনার ডেলিভারি হয়নি। এরপর গত চারদিনে সর্বোচ্চ ১৪৭টি ও সর্বনিম্ন ২০টি কনটেইনার ডেলিভারি হয়েছে। অথচ স্বাভাবিক সময়ে ডিপো থেকে দুই হাজারের ওপর রফতানি কনটেইনার বন্দরে নিয়ে জাহাজে তোলা হয়।

এ অবস্থায় জাহাজে পণ্য বোঝাই ও খালাসের সময় অতিরিক্ত লাগছে। ৪৮ থেকে ৭২ ঘণ্টার বদলে জেটিতে জাহাজের গড় অবস্থানকাল অতিরিক্ত আরও ২৪ ঘণ্টায় গিয়ে ঠেকেছে। স্বাভাবিক সময়ে বর্হিনোঙ্গরে ২৫-২৬টি জাহাজ জেটিতে ভেড়ার জন্য অপেক্ষমাণ থাকে। গত মঙ্গলবার পর্যন্ত সেটা ৫৩টি-তে পৌঁছে।

বাংলাদেশ ইনল্যান্ড কনটেইনার ডিপো অ্যাসোসিয়েশনের (বিকডা) মহাসচিব রুহুল আমিন সিকদার বলেন, ঈদের ছুটি শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বন্দর ও ডিপো থেকে কনটেইনার ডেলিভারি অসম্ভব বেড়ে যাবে। যে চাপ তৈরি হবে, সেই পরিস্থিতি সামাল দেওয়ায় হবে বন্দরের জন্য আসল চ্যালেঞ্জ। তখন ডিপো থেকে বন্দরে কনটেইনার পৌঁছানো নিয়ে আমরা বিভিন্ন বাধার সম্মুখীন হবো বলে আশঙ্কা করছি।

চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সদস্য (হারবার ও মেরিন) ক্যাপ্টেন আহমেদ আমিন আবদুল্লাহ আরো বলেন, বেসরকারি ডিপো থেকে আমরা ভালো রেসপন্স পেতে শুরু করেছি।

চট্টগ্রামে নতুন করে আরও ২ জনের করোনা শনাক্ত

চট্টগ্রামে নতুন করে দুইজনের শরীরে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে। শুক্রবার চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয় থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।

সিভিল সার্জন ডা. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, নগরীর একটি বেসরকারি রোগ নিরুপণ কেন্দ্রে করা পরীক্ষায় দুইজনের করোনাভাইরাস পজিটিভ হযেছে।
নতুন করে সংক্রমিত দুইজনই চট্টগ্রাম মহানগর এলাকার বাসিন্দা। গত ২৪ ঘন্টায় নতুন দুইজনসহ চলতি বছরে চট্টগ্রামে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়া রোগীর সংখ্যা দাঁড়ালো ৮ জনে।এর মধ্যে মহানগর এলাকায় ৭ জন এবং শহরের বাইরের একজন আছেন।
এদিকে, দেশে করোনভাইরাসের সংক্রমণ যখন নতুন করে বাড়তে শুরু করেছে, চট্টগ্রামের আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসার জন্য নির্ধারিত চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের আইসিইউ সেবা তখন বন্ধ।

স্বাস্থ্য বিভাগের দায়িত্বশীলরা বলছেন, ১৮টি আইসিইউ বেড থাকলেও এ হাসপাতালের সবগুলো ভেন্টিলেটর নষ্ট। সে কারণে গত এপ্রিল মাসের শুরু থেকে হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রটি কার্যত বন্ধ রয়েছে।অথচ কোভিড আক্রান্তদের চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রামে এ হাসপাতালকেই ‘ডেডিকেটেড’ করা হয়েছে।অন্যদিকে, ফৌজদারহাটে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ট্রপিক্যাল অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিজেসে (বিআইটিআইডি) পাঁচটি আইসিইউ শয্যা থাকলেও নেই ভেন্টিলেটর সুবিধা।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ