আজঃ শুক্রবার ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

আ.লীগের কেন্দ্রীয় তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক উপকমিটির সদস্য হলেন বিধান রক্ষিত

নিজস্ব প্রতিবেদক:

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক উপকমিটির সদস্য হিসেবে মনোনীত হয়েছেন বীরমুক্তিযোদ্ধার সন্তান বিধান রক্ষিত। গত ৮ জুন শনিবার বিকেলে বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এবং তথ্য ও গবেষণা বিষয় সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ এমপি স্বাক্ষরিত আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা উপ-কমিটির সদস্যদের নাম ঘোষণা করেন।
সাংগঠনিক সূত্রে জানা গেছে, এই উপকমিটি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে যাবতীয় তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও বিশ্লেষণ পূর্বক সেগুলো দলের নীতি নির্ধারণী পর্যায়ে উপস্থাপন এবং দলের প্রয়োজনে সব প্রাসঙ্গিক বিষয়ে গবেষণা কর্ম পরিচালনা ও তার ফলাফল সময়ে সময়ে সর্বোচ্চ নেতৃত্বকে অবহিত করে থাকে।
এদিকে বিধান রক্ষিতকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক উপ কমিটির সদস্য মনোনীত করায় তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা, সাধারণ সম্পাদক, সড়ক ও সেতু মন্ত্রী জননেতা ওবায়দুল কাদের, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা বিষয় সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ এমপি,বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া ,চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ্ব মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী এবং সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমানসহ সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন।
সদস্য পদ প্রাপ্তির বিষয়ে ছাত্রলীগ, যুবলীগ, আওয়ামী লীগ একাধারে তৃণমূল পর্যায় থেকে উঠে আসা বিধান রক্ষিত বলেন, আমার বাবা দেশমাতৃকার জন্য জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর আদর্শে আমৃত্যু কাজ করে গেছেন। কোন লোভ লালসা তাঁকে স্পর্শ করতে পারেনি। চেষ্ঠা করব বাবার আদর্শিক সম্মান-মর্যাদা চির অটুট রাখতে এবং বঙ্গবন্ধুর আদর্শে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী বঙ্গকন্যা শেখ হাসিনার একজন বিশ্বস্ত কর্মী হয়ে জনমানুষের সেবক হতে। বিধান রক্ষিত বলেন, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক উপকমিটির সদস্য পদপ্রাপ্তি আমার জন্য আনন্দের।
জানা গেছে, বীর মুক্তিযোদ্ধা স্বর্গীয় পীযুষ কুমার রক্ষিত ও সন্ধ্যা রানী রক্ষিত সন্তান বিধান রক্ষিত ব্রিটিশ ও পাক ঔপনিবেশিক শাসন বিরোধী আন্দোলনে জড়িত ও চট্টগ্রামের বোয়ালখালী থানার কানুনগোপাড়া গ্রামের এক সমৃদ্ধ রাজনৈতিক ঐতিহ্য সম্পন্ন পরিবারের সন্তান বিধিান রক্ষিত। বিভিন্ন সামাজিক, সেবামুলক সংগঠনের সাথেও জড়িত বিধান রক্ষিত ছাত্রলীগ, যুবলীগ, আওয়ামী লীগ একাধারে তৃণমূল পর্যায় থেকে উঠে আসা রাজনৈতিক। কানুনগোপাড়া ডা. বিভূতি ভূষণ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এস.এস.সি (বিজ্ঞান), কানুনগোপাড়া স্যার আশুতোষ সরকারী কলেজ থেকে এইচ.এস.সি (বাণিজ্য) ও বি.কম. পাশ (বানিজ্য) এবং চট্টগ্রাম কমার্স কলেজ থেকে মাস্টার্স (ব্যবস্থাপনা) প্রিলি সম্পন্ন করেন।
বিধান রক্ষিতের পিতা বীর মুক্তিযোদ্ধা স্বর্গীয় পীযুষ কুমার রক্ষিত (মুক্তিযোদ্ধা গেজেট নং-৩৮৬৪) ছিলেন তিনি চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন। বীর মুক্তিযোদ্ধ স্বর্গীয় পীযূষ রক্ষিত স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি জাতীর জনক “বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের” পৈশাচিক হত্যাকান্ড এবং পরবর্তীতে কারান্তরালে ঘাতকদের হাতে নিহত জাতীয় চার নেতা হত্যাকান্ডের প্রতিবাদ করতে গিয়ে “৭৫” উত্তর সামরিক শাসকদের রোষানলে পড়েন। ১৯৭৫ এর ৪ জুন তৎকালীন রাষ্ট্রীয় বাহিনী তাঁকে চট্টগ্রামের ষড়যন্ত্র মামলায় গ্রেফতার করে। মিথ্যা সাজানো সেই মামলায় ১নং অভিযুক্ত হিসেবে দেখিয়ে একতরফা প্রহসনের বিচারের মাধ্যমে তৎকালীন সাময়িক শাসক ৪নং বিশেষ সাময়িক আদালতে ১৭ এম.এল.আর ধারায় একতরফা বিচার করে তাকে ফাঁসিতে ঝুলানোর নির্দেশ দেন। বিভিন্ন পেশার জনগণের তীব্র গণআন্দোলনের কারণে সাময়িক আদালত ফাঁসির রায় পরিবর্তন করে তার বিরুদ্ধে ১৯৭৭ সালের ২০ জানুয়ারী ৭ বৎসর সশ্রম কারাদন্ডের রায় ঘোষণা করে। সেই মিথ্যা মামলায় বীর মুক্তিযোদ্ধা স্বর্গীয় পীযুষ কুমার রক্ষিতকে কোনরূপ আত্মরক্ষার সুযোগ এমনকি রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চতর আদালতে আপিলেরও সুযোগ দেয়া হয়নি। দীর্ঘ প্রহসনের সেই মামলায় ৫ বছর কারাগারে থাকার পর ১৯৮০ সালের ৭ নভেম্বর তাঁকে মুক্তি দেয়া হয়। উল্লেখ্য সেই মামলার ২নং আসামী ছিলেন চট্টগ্রামের সাবেক জনপ্রিয় মেয়র, চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি, চট্টলবীর জননেতা মরহুম আলহাজ্ব এ.বি.এম মহিউদ্দিন চৌধুরী। তাঁর অনুপস্থিতিতে উক্ত মামলায় ১৯৭৭ সালের ২০ জানুয়ারী তাঁকেও ৫ বছরের সশ্রম কারাদন্ড দেয়া হয়েছিল। এছাড়া বিধান রক্ষিতে ঠাকুর দাদা ছিলেন ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনের মাস্টার দা সূর্য সেনের সহযোদ্ধা কবিরাজ হরেন্দ্র লাল রক্ষিত ও যতীন্দ্র মোহন রক্ষিত। বিধান রক্ষিতের কাকা প্রয়াত আবৃত্তিশিল্পী রণজিৎ কুমার রক্ষিত বোধন আবৃত্তি স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ ছিলেন। চট্টগ্রাম জেলা শিল্পকলাএকাডেমির পরিচালনা কমিটির সহ-সভাপতি এবং বাংলাদেশ আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য ছিলেন।
অন্যদিকে বিধান রক্ষিত বাংলদেশ আওয়ামী লীগের জাতীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটি-২০১৮ সালের প্রচার উপ-কমিটি সদস্য, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ ৬ষ্ঠ জাতীয় কংগ্রেস ২০১২ শৃঙ্খলা উপ-কমিটির দাযিত্বে, ২০১৬ সালের বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলনে প্রচার উপ-কমিটির সদস্য, বোয়াখালী থানা আওয়ামী লীগের সাবেক এডহক কমিটির সদস্য, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার আহ্বায়ক কমিটির সদস্য, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ বোয়াখালী থানা শাখার সাবেক দপ্তর সম্পাাদক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ স্যার আশুতোষ সরকারী কলেজ শাখার সাবেক যুগ্ম-সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, ৯ নং আমূচিয়া ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি, কানুনগোপাড় দিপায়ন খেলার আসরের সাবেক সহ-সভাপতি, বোধন আবৃত্তি পরিষদের সবেক সদস্য, শিশুদের পাঠশালার সাবেক যগ্ম-মহাসচিব, স্পপ্নযাত্রী (তারুণ্যে স্বপ্নে সুন্দর বুনন)সাবেক সহ-সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ চট্টগ্রাম কেন্দ্রিয় কমিটির সমাজ কল্যাণ সম্পাদক, চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় পূজার উদযাপন পরিষদের সহ অর্থ সম্পাদক, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা হিন্দু,বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের গণসংযোগ সম্পাদক, চট্টগ্রাম মহানগর লোকনাথ বাবা সেবক সংঘের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক, বাংলাদেশ ভোক্তা অধিকার বাস্তবায়ন পরিষদ, চট্টগ্রামের উপদেষ্টা, পটিয়া প্রীতিলতা ট্রাষ্টের আজীবন সদস্য, চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স এর অর্ডিনারী মেম্বার হিসেবে দায়িত্বে রয়েছে। এছাড়া ২০০৮ সালে ২৯ শে ডিসেম্বর অনুষ্টিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সাবেক চট্টগ্রাম-৮ আসনে মহাজোট প্রার্থী জাসদের কার্যকরী সভাপতি মরহুম মঈনউদ্দিন খান বাদল (এমপি) এর নির্বাচনী প্রচারণা সেলের দায়িত্বে ছিলেন।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

ঠাকুরগাঁওয়ে পিঠা উৎসব ও পুরস্কার বিতরণ

ঠাকুরগাঁওয়ে অভিভাবক সমাবেশ, পিঠা উৎসব, প্রতিভা অন্বেষণ ও পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১৩ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার দুপুরে পৌর শহরের হাজীপাড়া এলাকায় ওয়ার্ল্ডপ্লাস রেজিডেনশল স্কুল এন্ড কলেজের আয়োজনে প্রতিষ্ঠান প্রাঙ্গনে এই অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

ওয়ার্ল্ডগ্লাস রেজিডেনশল স্কুল এন্ড কলেজের সভাপতি সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে এ সময় বক্তব্য রাখেন ঠাকুরগাঁও জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পয়গাম আলী, সদর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার এরশাদুল হক, সাবেক পৌর কাউন্সিলর ও প্যানেল চেয়ারম্যান আতাউর রহমান, অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন রেডিডেনশন স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ জাকির হোসেন মিলন।

আলোচনা সভা শেষে পিঠা উৎসবের দুইজন সেরা নারী উদ্যোক্তাকে পুরস্কৃত করা হয়। সেই সাথে স্কুলের যেমন খুশি তেমন সাজো প্রতিযোগিতায় ছয় জন প্রতিযোগিকে পরিষ্কার তুলে দেওয়া আমন্ত্রিত অতিথিরা। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন উদ্যোগ সংগঠনের নারী উদ্যোক্তারা।

রাজশাহীতে এ, এস, আইয়ের আত্মহত্যা

রাজশাহীতে এক পুলিশের একজন সহকারী উপপরিদর্শকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নগরের হেলেনাবাদ বসরকারি কোয়ার্টারের বাসার একটি কক্ষ থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয় বলে আরএমপির অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) সাবিনা ইয়াসমিন জানিয়েছেন।

মৃত এএসআইয়ের নাম আমিনুল ইসলাম (৩৫)। তিনি রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) গোয়েন্দা শাখায় (ডিবি) কর্মরত ছিলেন।

আমিনুলের গ্রামের বাড়ি নওগাঁর মান্দা উপজেলার শিবনগর। বাবার নাম মৃত আজিম উদ্দিন প্রামানিক। হেলেনাবাদ সরকারি কোয়ার্টারে তিনি স্ত্রী এবং ষষ্ঠ শ্রেণী ‍পড়ুয়া মেয়েকে নিয়ে থাকতেন।

আরএমপির অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) সাবিনা ইয়াসমিন বলেন, সোমবার রাত ৩টার দিকে আমিনুল ইসলামের ঝুলন্ত লাশ দেখে তার স্ত্রী থানায় ফোন করেন। পরে পুলিশ গিয়ে একটি ঘরে ফ্যানের সঙ্গে গলায় শাড়ি প্যাঁচানো অবস্থায় তার লাশ
দেখতে পায়।

তিনি বলেন, “পারিবারিক বিষয়ে স্ত্রীর সঙ্গে আমিনুলের মনোমানিল্য ছিল। এর জের ধরে তিনি আত্মহত্যা করতে পারেন।”

নগরের রাজপাড়া থানার ওসি আশরাফুল ইসলাম বলেন, “রাত ১১টার দিকে বাইরে থেকে বাসায় যান আমিনুল। তারপর তিনি আলাদা ঘরে শুয়েছিলেন।

“রাতেই তার লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়। ময়নাতদন্ত শেষে লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে।”

তিনি বলেন, “প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এএসআই আমিনুল ইসলাম আত্মহত্যা করেছেন। তবে আমরা কারণ নিশ্চিত হতে পারিনি। তদন্ত শেষে এবং ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন হাতে পাওয়ার পর মৃত্যুর কারণ নিশ্চিতভাবে বলা যাবে।”

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ