আজঃ শনিবার ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫

আ.লীগের কেন্দ্রীয় তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক উপকমিটির সদস্য হলেন বিধান রক্ষিত

নিজস্ব প্রতিবেদক:

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক উপকমিটির সদস্য হিসেবে মনোনীত হয়েছেন বীরমুক্তিযোদ্ধার সন্তান বিধান রক্ষিত। গত ৮ জুন শনিবার বিকেলে বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এবং তথ্য ও গবেষণা বিষয় সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ এমপি স্বাক্ষরিত আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা উপ-কমিটির সদস্যদের নাম ঘোষণা করেন।
সাংগঠনিক সূত্রে জানা গেছে, এই উপকমিটি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে যাবতীয় তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও বিশ্লেষণ পূর্বক সেগুলো দলের নীতি নির্ধারণী পর্যায়ে উপস্থাপন এবং দলের প্রয়োজনে সব প্রাসঙ্গিক বিষয়ে গবেষণা কর্ম পরিচালনা ও তার ফলাফল সময়ে সময়ে সর্বোচ্চ নেতৃত্বকে অবহিত করে থাকে।
এদিকে বিধান রক্ষিতকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক উপ কমিটির সদস্য মনোনীত করায় তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা, সাধারণ সম্পাদক, সড়ক ও সেতু মন্ত্রী জননেতা ওবায়দুল কাদের, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা বিষয় সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ এমপি,বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া ,চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ্ব মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী এবং সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমানসহ সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন।
সদস্য পদ প্রাপ্তির বিষয়ে ছাত্রলীগ, যুবলীগ, আওয়ামী লীগ একাধারে তৃণমূল পর্যায় থেকে উঠে আসা বিধান রক্ষিত বলেন, আমার বাবা দেশমাতৃকার জন্য জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর আদর্শে আমৃত্যু কাজ করে গেছেন। কোন লোভ লালসা তাঁকে স্পর্শ করতে পারেনি। চেষ্ঠা করব বাবার আদর্শিক সম্মান-মর্যাদা চির অটুট রাখতে এবং বঙ্গবন্ধুর আদর্শে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী বঙ্গকন্যা শেখ হাসিনার একজন বিশ্বস্ত কর্মী হয়ে জনমানুষের সেবক হতে। বিধান রক্ষিত বলেন, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক উপকমিটির সদস্য পদপ্রাপ্তি আমার জন্য আনন্দের।
জানা গেছে, বীর মুক্তিযোদ্ধা স্বর্গীয় পীযুষ কুমার রক্ষিত ও সন্ধ্যা রানী রক্ষিত সন্তান বিধান রক্ষিত ব্রিটিশ ও পাক ঔপনিবেশিক শাসন বিরোধী আন্দোলনে জড়িত ও চট্টগ্রামের বোয়ালখালী থানার কানুনগোপাড়া গ্রামের এক সমৃদ্ধ রাজনৈতিক ঐতিহ্য সম্পন্ন পরিবারের সন্তান বিধিান রক্ষিত। বিভিন্ন সামাজিক, সেবামুলক সংগঠনের সাথেও জড়িত বিধান রক্ষিত ছাত্রলীগ, যুবলীগ, আওয়ামী লীগ একাধারে তৃণমূল পর্যায় থেকে উঠে আসা রাজনৈতিক। কানুনগোপাড়া ডা. বিভূতি ভূষণ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এস.এস.সি (বিজ্ঞান), কানুনগোপাড়া স্যার আশুতোষ সরকারী কলেজ থেকে এইচ.এস.সি (বাণিজ্য) ও বি.কম. পাশ (বানিজ্য) এবং চট্টগ্রাম কমার্স কলেজ থেকে মাস্টার্স (ব্যবস্থাপনা) প্রিলি সম্পন্ন করেন।
বিধান রক্ষিতের পিতা বীর মুক্তিযোদ্ধা স্বর্গীয় পীযুষ কুমার রক্ষিত (মুক্তিযোদ্ধা গেজেট নং-৩৮৬৪) ছিলেন তিনি চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন। বীর মুক্তিযোদ্ধ স্বর্গীয় পীযূষ রক্ষিত স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি জাতীর জনক “বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের” পৈশাচিক হত্যাকান্ড এবং পরবর্তীতে কারান্তরালে ঘাতকদের হাতে নিহত জাতীয় চার নেতা হত্যাকান্ডের প্রতিবাদ করতে গিয়ে “৭৫” উত্তর সামরিক শাসকদের রোষানলে পড়েন। ১৯৭৫ এর ৪ জুন তৎকালীন রাষ্ট্রীয় বাহিনী তাঁকে চট্টগ্রামের ষড়যন্ত্র মামলায় গ্রেফতার করে। মিথ্যা সাজানো সেই মামলায় ১নং অভিযুক্ত হিসেবে দেখিয়ে একতরফা প্রহসনের বিচারের মাধ্যমে তৎকালীন সাময়িক শাসক ৪নং বিশেষ সাময়িক আদালতে ১৭ এম.এল.আর ধারায় একতরফা বিচার করে তাকে ফাঁসিতে ঝুলানোর নির্দেশ দেন। বিভিন্ন পেশার জনগণের তীব্র গণআন্দোলনের কারণে সাময়িক আদালত ফাঁসির রায় পরিবর্তন করে তার বিরুদ্ধে ১৯৭৭ সালের ২০ জানুয়ারী ৭ বৎসর সশ্রম কারাদন্ডের রায় ঘোষণা করে। সেই মিথ্যা মামলায় বীর মুক্তিযোদ্ধা স্বর্গীয় পীযুষ কুমার রক্ষিতকে কোনরূপ আত্মরক্ষার সুযোগ এমনকি রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চতর আদালতে আপিলেরও সুযোগ দেয়া হয়নি। দীর্ঘ প্রহসনের সেই মামলায় ৫ বছর কারাগারে থাকার পর ১৯৮০ সালের ৭ নভেম্বর তাঁকে মুক্তি দেয়া হয়। উল্লেখ্য সেই মামলার ২নং আসামী ছিলেন চট্টগ্রামের সাবেক জনপ্রিয় মেয়র, চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি, চট্টলবীর জননেতা মরহুম আলহাজ্ব এ.বি.এম মহিউদ্দিন চৌধুরী। তাঁর অনুপস্থিতিতে উক্ত মামলায় ১৯৭৭ সালের ২০ জানুয়ারী তাঁকেও ৫ বছরের সশ্রম কারাদন্ড দেয়া হয়েছিল। এছাড়া বিধান রক্ষিতে ঠাকুর দাদা ছিলেন ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনের মাস্টার দা সূর্য সেনের সহযোদ্ধা কবিরাজ হরেন্দ্র লাল রক্ষিত ও যতীন্দ্র মোহন রক্ষিত। বিধান রক্ষিতের কাকা প্রয়াত আবৃত্তিশিল্পী রণজিৎ কুমার রক্ষিত বোধন আবৃত্তি স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ ছিলেন। চট্টগ্রাম জেলা শিল্পকলাএকাডেমির পরিচালনা কমিটির সহ-সভাপতি এবং বাংলাদেশ আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য ছিলেন।
অন্যদিকে বিধান রক্ষিত বাংলদেশ আওয়ামী লীগের জাতীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটি-২০১৮ সালের প্রচার উপ-কমিটি সদস্য, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ ৬ষ্ঠ জাতীয় কংগ্রেস ২০১২ শৃঙ্খলা উপ-কমিটির দাযিত্বে, ২০১৬ সালের বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলনে প্রচার উপ-কমিটির সদস্য, বোয়াখালী থানা আওয়ামী লীগের সাবেক এডহক কমিটির সদস্য, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার আহ্বায়ক কমিটির সদস্য, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ বোয়াখালী থানা শাখার সাবেক দপ্তর সম্পাাদক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ স্যার আশুতোষ সরকারী কলেজ শাখার সাবেক যুগ্ম-সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, ৯ নং আমূচিয়া ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি, কানুনগোপাড় দিপায়ন খেলার আসরের সাবেক সহ-সভাপতি, বোধন আবৃত্তি পরিষদের সবেক সদস্য, শিশুদের পাঠশালার সাবেক যগ্ম-মহাসচিব, স্পপ্নযাত্রী (তারুণ্যে স্বপ্নে সুন্দর বুনন)সাবেক সহ-সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ চট্টগ্রাম কেন্দ্রিয় কমিটির সমাজ কল্যাণ সম্পাদক, চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় পূজার উদযাপন পরিষদের সহ অর্থ সম্পাদক, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা হিন্দু,বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের গণসংযোগ সম্পাদক, চট্টগ্রাম মহানগর লোকনাথ বাবা সেবক সংঘের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক, বাংলাদেশ ভোক্তা অধিকার বাস্তবায়ন পরিষদ, চট্টগ্রামের উপদেষ্টা, পটিয়া প্রীতিলতা ট্রাষ্টের আজীবন সদস্য, চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স এর অর্ডিনারী মেম্বার হিসেবে দায়িত্বে রয়েছে। এছাড়া ২০০৮ সালে ২৯ শে ডিসেম্বর অনুষ্টিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সাবেক চট্টগ্রাম-৮ আসনে মহাজোট প্রার্থী জাসদের কার্যকরী সভাপতি মরহুম মঈনউদ্দিন খান বাদল (এমপি) এর নির্বাচনী প্রচারণা সেলের দায়িত্বে ছিলেন।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

ইরান ওমান উপসাগরে একটি তেলবাহী জাহাজ জব্দ করেছে।

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

ইরান ওমান উপসাগরে একটি তেলবাহী জাহাজ জব্দ করেছে । তেলবাহী জাহাজটিতে বাংলাদেশ, ভারত ও শ্রীলঙ্কার ১৮ নাবিক রয়েছে। ইরানি গণমাধ্যম এ তথ্য জানিয়েছে। ইরানের আধা-সরকারি বার্তা সংস্থা ফার্স জানায়- ছয় মিলিয়ন লিটার চোরাচালানকৃত ডিজেল বহনকারী একটি তেলবাহী জাহাজ ওমান উপকূলে আটক করা হয়েছে।

চন্দ্রগঞ্জ থানা পরিদর্শন করেন নবাগত পুলিশ সুপার মো:আবু তারেক

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

লক্ষ্মীপুর জেলার সদ্য যোগদান করা পুলিশ সুপার জেলার বিভিন্ন থানা পরিদর্শন ও থানায় কর্মরত অফিসারদের সাথে সৌজন্যে সাক্ষাৎ করেন।
তারই ধারাবাহিকতায় মঙ্গলবার সন্ধ্যায় লক্ষ্মীপুর জেলার চন্দ্রগঞ্জ থানা আকস্মিক পরিদর্শন করেন লক্ষ্মীপুর জেলার নবাগত পুলিশ সুপার মোঃ আবু তারেক। এসময় চন্দ্রগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ ও কর্মরত সবাই ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান।

থানা পরিদর্শনকালে পুলিশ সুপার ফোর্সদের থাকার ব্যারাক ও বিভিন্ন স্থাপনা পরিদর্শন করেন এবং সকল পুলিশ সদস্যদের সাথে কুশল বিনিময় করেন। এছাড়াও সকল পুলিশ সদস্যদের আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত বিভিন্ন দিক-নির্দেশনা প্রদান করেন।

উল্লেখ্য চন্দ্রগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ মোরশেদ আলম চলতি মাসের ৬ তারিখে এ থানায় যোগদান করেন।

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ