আজঃ শুক্রবার ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

নোয়াখালী:

ঈদে আইডি কার্ড যার রিলিফের চাউল”তার ঘোষণায় প্রসংশায় ভাসছেন ইউপি চেয়ারম্যান

এমএম রফিক মাহমুদ নোয়াখালী দক্ষিণ প্রতিনিধি:

নোয়াখালী সুবর্ণচর উপজেলার চরক্লার্ক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এডভোকেট আবুল বাসার পবিত্র ঈদুল আজহায় প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া গরীবদের জন্য বিশেষ বিজিএফ চাউল বিতরনে আইডি কার্ড যার চাউল তার ঘোষণায় এলাকায় প্রশংসায় ভাসছেন চেয়ারম্যান এডভোকেট হাজী মোহাম্মদ আবুল বাসার,

১৩ জুন বৃহস্পতিবার ২৪,
চরক্লার্ক ইউনিয়ন পরিষদ ভবনের নিচতলায় পরিষদের নিজস্ব গুদামঘর থেকে বিশেষ বিজিএফ এর চাউল বিতরন কার্যক্রম উদ্ভোদন করেন তিনি,

জানা যায় ইউনিয়নের জন্য বরাদ্দকৃত ৬৫ টন ৮০ কেজি চাউল প্রায় ৬৫৮০জন গরীব অসহায় মানুষের মধ্যে বিতরন কার্যক্রম শুরু হয়,
সকাল ০৯ ঘটিকায় শুরু হয়ে প্রতিদিন বিকেল ৪টা পর্যন্ত চলমান,

এ প্রতিবেদককে জানতে চাইলে চরক্লার্ক ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি চেয়ারম্যান এডভোকেট আবুল বাসার বলেন প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা সরকারের প্রতি বছররে ন্যায় কোরবানির ঈদে গরীব মানুষদের জন্য আমার ইউনিয়নের জন্য বরাদ্দ কৃত ৬৫ টন ৮০ কেজি চাউল বিতরন কার্যক্রম শুরু করছি এতে প্রায় ৬৫৮০ জন কে দশ (১০) কেজি করে চাউল দেওয়া যাবে তবে যদি বিতরন করে শেষে কোন আইডি কার্ড ধারি গরীব অসহায় মানুষ বাদ পড়ে তাহলে আমি আমার নিজের ফান্ড থেকে তাদের জন্য বরাদ্দের ব্যবস্থা করবো।

একজন ভুক্তভোগী বলেন আমরা গর্বিত এমন চেয়ারম্যান পেয়ে,
কারন এমন উদ্দ্যোগ আর কোন চেয়ারম্যান নেইনি আমাদের চরক্লার্ক ইউনিয়ন এর চেয়ারম্যান নিয়েছেন, আমরা এমন উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই, এবং আমরা খুব খুশি,

সৌদি আরব প্রবাসী আবদুল কাদের বলেন জনবান্ধন রিলিফ বন্টন সিদ্ধান্তে চেয়ারম্যান এডভোকেট আবুল বাসার প্রশংসার দাবিদার,
এবং তিনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ফেইসবুক এ পোষ্ট করে প্রশংসা করেন এবং আগামীতে এমন উদ্যোগ চলমান রাখতে অনুরোধ জানান, সৌদি আরব প্রবাসী আবদুল কাদের আরো বলেন রিলিফের চাউল বিতরন কার্যক্রমের মত এলাকায় প্রতিটি ওয়ার্ডের নতুন এবং পুরাতন রাস্তা মেরামত প্রকল্পের জনবান্ধন সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিৎ বলে তিনি বলেন।

পরিশেষে চরক্লার্ক ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি চেয়ারম্যান এডভোকেট হাজী মোহাম্মদ আবুল বাসার বলেন আমার চরক্লার্ক ইউনিয়ন এর মানুষ যেন নির্বিঘ্নে ঈদ উদযাপন করতে পারে সেদিকে খেয়াল রাখতে সকলেকে নির্দেশ প্রদান করেন।
এবং চরক্লার্ক ইউনিয়ন বাসীকে আসন্ন ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানান।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

চট্টগ্রামে পাউবোর প্রকল্পে নিম্নমানের সরজ্ঞাম ব্যবহারের অভিযোগ

চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলায় পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) এর মেগা প্রকল্পে বেড়িবাঁধের ব্লক তৈরিতে ঠিকাদারের বিরুদ্ধে নিম্নমানের বালি ও পাথর ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। তবে সেরকম হওয়ার কথা নয় বলে জানিয়েছেন প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা। যদি অনিয়ম দেখা যায়, তবে দায়িত্বপ্রাপ্ত ওই ঠিকাদারের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানান তারা। জানা যায়, ২০২১ সালের মে মাসে একনেক সভায় অনুমোদিত পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে পটিয়ায় বন্যা নিয়ন্ত্রণ, নিষ্কাশন ও সেচ প্রকল্পের আওতায় ১১৫৮ কোটি টাকা ও শ্রীমাই

খালে মাল্টিপারপাস হাইড্রোলিক ইলেভেটর ড্র্যাম নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় ১৩৩ কোটি টাকাসহ মোট প্রায় ১৩শ কোটি টাকার কাজ চলমান রয়েছে। এতে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় বারবার কাজের গুণগত মান বজায় রাখার জন্য তাগিদ দিলেও ঠিকাদার ও পাউবো কর্তৃপক্ষের যোগসাজশে লবণাক্ত বালি ও পাথর ব্যবহার করে ব্লক তৈরি করা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এছাড়াও ব্লক তৈরির সময় পাউবোর কর্মকর্তাদের উপস্থিত থাকার নিয়ম থাকলেও সেখানে কাউকে দেখা যায়নি। গত ২৪ জানুয়ারি উপজেলার ভাটিখাইন ইউনিয়নের বাইপাস

পয়েন্টে সরেজমিন পরিদর্শনকালে এমন চিত্রের দেখা মেলে । উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ব্লক তৈরির পয়েন্টে গিয়ে দেখা যায়, ১:২.৫:৫ মাত্রার ঢালাই টেন্ডারে থাকলেও বালি ও পাথরের পরিমাণ বেশি এবং সিমেন্টের পরিমাণ কম দেওয়া হচ্ছে। এছাড়া ঢালাইয়ের পর কমপক্ষে ২১ দিন ব্লক ভিজিয়ে রাখার নিয়ম থাকলেও তা মানা হচ্ছে না। রোদ বেশি হলে এই সময়কাল আরও বৃদ্ধি পায়, কিন্তু তা অনুসরণ করা হচ্ছে না। সিডিউল অনুযায়ী, বালির এফএম কমপক্ষে ১.৫ হওয়া উচিত, কিন্তু তাতে ব্যবহার করা হচ্ছে এফএম ১ থেকে .৮ সাইজের কাঁদাযুক্ত লবণাক্ত বালি।

ওই এলাকার বাসিন্দা মফিজুর রহমান বলেন,স্থানীয় প্রভাবশালী মহলকে দিয়ে বালি ও পাথর সরবরাহ করানোর কারণে ঠিকাদাররা ইচ্ছেমত লুটপাট করছে। কাজের গুণগত মান একেবারেই নিশ্চিত করা হচ্ছে না। অপর এক বাসিন্দা নাজমুল হোসেন বলেন, ‘বিগত ১৫ বছর ধরে সিন্ডিকেটের সঙ্গে পানি উন্নয়ন বোর্ডের সংশ্লিষ্ট কয়েকজন প্রকৌশলী পরস্পর যোগসাজশে উন্নয়নের নামে লুটপাট করেছে। পটিয়ায় পাউবোর প্রকল্পগুলোতে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির ঘটনা ঘটেছে। তিনি আরও বলেন,পাউবোর প্রকল্প মানেই যেন দুর্নীতির মহোৎসব।

বিগত বছরগুলোতে যারা লুটপাট করেছে, তাদের সহযোগীরাই এখনও একই কাজ করছে। তবে পাউবো চট্টগ্রাম পওর বিভাগ-১ এর নির্বাহী প্রকৌশলী শওকত ইবনে সাহীদ জানান, তারা পাথর,বালি, সিমেন্ট ইত্যাদি নির্মাণসামগ্রী পরীক্ষা করেছেন এবং প্রকল্প সাইট ও তৈরিকৃত ব্লক সরেজমিন পরিদর্শন করেছেন।

তিনি জানান, নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে ব্লক তৈরি করা হলে সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
প্রকল্প পরিচালক খ.ম জুলফিকার তারেক বলেন, ‘আমার জানা মতে, এরকম হওয়ার কথা না। যদি অনিয়ম দেখা যায়,তবে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

শ্রীশ্রী চণ্ডীতীর্থ মেধস আশ্রম পরিচালনা সভাপতি অধ্যাপক স্বদেশ চক্রবর্তী সংবর্ধিত

সূর্যগিরি আশ্রম ও পণ্ডিত নিরোদ লীলা গীতা বিদ্যাপীঠ পরিচালনা পর্ষদের উদ্যোগ গত ৩ ফেব্রুয়ারি নগরীর এক রেস্তোরাঁয় বোয়ালখালী সারোয়াতলী করলডেঙ্গা শ্রী শ্রী চণ্ডীতীর্থ মেধস আশ্রম পরিচালনা পর্ষদের নবনির্বাচত কমিটিকে ফুল দিয়ে সংবর্ধনা জানানো হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সভাপতি অধ্যাপক স্বদেশ চক্রবর্তী, সাধারণ সম্পাদক অমিত মজুমদার শংকর, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক লায়ন ডা. বরুণ কুমার আচার্য বলাই,

সহসাংগঠনিক সম্পাদক সবুজ চক্রবর্তী, সহদপ্তর সম্পাদক লিটন দে, সাংবাদিক সমীর কান্তি দাস, সহপ্রচার সম্পাদক অসীম শীল, সাংগঠনিক সম্পাদক ডা. তপন দাশ, সহসম্পাদক পুলক দাশ, সঞ্জয় দাশ, সহসভাপতি দেবাশীষ দাশ, যুগ্ম সম্পাদক প্রকৌশলী সঞ্জয় চক্রবর্তী, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক সাংবাদিক নিপুণ দে, সহসভাপতি লায়ন ডা. নারায়ণ চন্দ্র নাথ। এ সময় মেধস আশ্রমকে জাতীয় তীর্থ করার বিষয়ে আলোচনা করা হয়। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন

সূর্যগিরি আশ্রম পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি বিপ্লব চৌধুরী কাঞ্চন, নির্বাহী সভাপতি তরুণ কুমার আচার্য কৃষ্ণ, সহসভাপতি টিটু চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক ধীমান দাশ, সহসাধারণ সম্পাদক রুবেল শীল, অর্থ সম্পাদক সমীর কান্তি দাশ, সাংগঠনিক সম্পাদক প্রিন্স দাশ, মহিলা সম্পাদিকা সুমি চৌধুরী, সহসাংগঠনিক সম্পাদক ঝুমুর সর্দার, অভিবসু মল্লিক, মিটু দাশগুপ্ত।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ