আজঃ বৃহস্পতিবার ১৩ মার্চ, ২০২৫

কক্সবাজার:

অপহৃত সন্তানকে উদ্ধার করতে গিয়ে নির্যাতনের শিকার হলো হতভাগা মা

আবু বক্কর সিদ্দিক বিশেষ প্রতিনিধি উখিয়া:

উখিয়া:

কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার জালিয়া পালং ইউনিয়ন এর ৭নং ওয়ার্ডের রুপপতি এলাকার আজগর আলী মার্কেটের পূর্ব পাশে নির্জন পাহাড়ে বসবাস করে এক রোহিঙ্গা নারী।জানা যায় গত ১৬ই জুন ২০২৪ ইংরেজি রোজ রবিবার প্রবাসী মোঃ ছিদ্দিকের পুত্র ইমামের ডইল আল করিম ইসলামিয়া মাদ্রাসার ছাত্র নেজাম উদ্দিন(১২) কে অপহরণ করে। অপহৃত নেজাম উদ্দিন এর মাতা সাবিনা ইয়াসমিন(৩৮) বিভিন্ন জায়গায় খুঁজাখুঁজির পর সে জানতে পারে যে, তার ছেলেকে তার প্রতিবেশি রোহিঙ্গা নারী ফাতেমা(৪০) অপহরণ করছে।জানার পর গত ২০ই জুন ২০২৪ ইং রোজ রবিবার সকাল আনুমানিক ১১.০০টার সময় নেজাম উদ্দিন(১২) এর মা সাবিনা ইয়াসমিন ঘটনাস্থলে গেলে ফাতেমা(৪০) এবং তার বাবা রোহিঙ্গা নুরুল হক(৬০), রোহিঙ্গা সাদেকা(১৯) ও তার সহযোগী আরও ৪/৫ জন নারী পুরুষ মিলে অপহৃত নেজাম উদ্দিন এর মা সাবিনা ইয়াসমিনকে হাত-পা বেঁধে মধ্যযুগীয় কায়দায় শারীরিক নির্যাতন করেন।এক পর্যায়ে সাবিনা ইয়াসমিন চিৎকার করলে তার চিৎকার শুনে ফাতেমার প্রতিবেশী আতিকুল্লাহ সহ স্থানীয় লোকজন এগিয়ে এসে উদ্ধারের চেষ্টা করে ব্যর্থ হন।পরে ৯৯৯ এ কল করেন তারা। পরবর্তীতে পুলিশি সহায়তায় সাবিনা ইয়াসমিনকে উদ্ধার করে উখিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। কিন্তু তার ছেলে নেজাম উদ্দিন(১২) এখনো নিখোঁজ রয়েছে।

নিখোঁজ নেজাম উদ্দিন এর মা সাবিনা ইয়াসমিন বাদী হয়ে উখিয়া থানায় রোহিঙ্গা নুরুল হক(৬০) ও রোহিঙ্গা ফাতেমা(৪০)রোহিঙ্গা সাদেকা(১৯)সহ অজ্ঞাত ৪/৫ জনের বিরুদ্ধে উখিয়া থানায় এক অভিযোগ দায়ের করেন।

প্রত্যক্ষদর্শী আতিক উল্লাহ বলেন রোহিঙ্গা ফাতেমার বাড়িতে মহিলার চিৎকার শুনে এগিয়ে এসে দেখি যে, একটা মহিলাকে হাত পা-বেঁধে মাঠিতে ফেলে তার বাবা, বোন ও ৪/৫ জন মিলে কিল, ঘুষি ও লাঠি দিয়ে আঘাত করতেছে।এ-সময় আমি তাঁকে উদ্ধার করতে চাইলে তখন তারা আমার উপর হামলার চেষ্টা করে। তখন আমি নিজেই আমার অন্য প্রতিবেশীদের ডাকি ও ৯৯৯ এ কল করি পুলিশের সহায়তায় ভিকটিম সাবিনাকে উদ্ধার করে উখিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রেরণ করি।

জালিয়া পালং ইউনিয়ন এর স্থানীয় রুপপতি এলাকার বাসিন্দা কমিউনিটি পুলিশের সদস্য আব্দুল হকের পুত্র লুৎফর রহমান জানান এই রোহিঙ্গা নারী ফাতেমা(৪০) ও তার বাবা এবং আরও অন্যান্য রোহিঙ্গাদের সহযোগিতায় এই অঞ্চলে দীর্ঘ দিন ধরে একের পর এক অপরাধ কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছে।শোনা যায় সে ও তার বাবা রোহিঙ্গা ক্যাম্পের নিষিদ্ধ সংঘটন আল ইয়াকিনের সাথে যোগ স্বাজসে বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছে। যা স্থানীয়দের দৃষ্টিগোছর হলে সাধারণ মানুষদের অপহরণ ও হত্যার হুমকি দেয়।তার বাড়ি গহীন পাহাড়ের মধ্যে হওয়ায় আইন শৃঙ্খলা বাহিনী ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের দৃষ্টি পড়েনি তার এসব কর্মকাণ্ডে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায় যে এই রোহিঙ্গা নারী ফাতেমা (৪০) তার স্বামীঃ মাহমুদুল হক মালয়েশিয়া প্রবাসী সে স্থানীয় ছেলে তাই সে এই এলাকায় সহজে চলাচল করে এবং তার কর্মকাণ্ডের প্রতি তেমন কেউ নজর দেয় না এই ঘটনার পর থেকে এক এক করে তার সব কর্মকাণ্ড বেরিয়ে আসছে, সে মানব পাচার,মাদক পাচার, রোহিঙ্গা ক্যাম্পের নিষিদ্ধ সংঘঠন আল ইয়াকিন এর ইন্টারনাল সহযোগী হিসেবে কাজ করে।

স্থানীয় জনসাধারণের দাবী আমরা এই ঘটনা তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি সাথে অপহৃত শিশু নেজাম উদ্দিনকে উদ্ধারের জন্য প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করছি।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

সাড়ে ৫ লাখ শিশুকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়াবে চসিক

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন জাতীয় ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইনে ৫ লক্ষ ৬০ হাজার শিশুকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। এর মধ্যে ৬-১১ মাসের ৯০ হাজার এবং ১২-৫৯ মাসের ৪ লাখ ৭০ হাজার শিশুকে ক্যাপসুল খাওয়াবে চসিক। বৃহস্পতিবার টাইগারপাসস্থ চসিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনের পর চিকিৎসক ও গণমাধ্যমকর্মীদের সাথে মতবিনিময়কালে এ তথ্য জানান চট্টগ্রাম সিটি মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন। এসময় তিনি ক্যাম্পেইন সফল করার বিষয়ে চসিকের স্বাস্থ্য বিভাগের প্রস্তুতি সম্পর্কে অবগত হয়ে দিক-নির্দেশনা দেন।

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন এলাকায় উক্ত ক্যাম্পেইন সফল ও সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার করার লক্ষ্যে ব্যপক প্রস্তুতি গ্রহন করা হয়েছে। যথাক্রমে কেন্দ্রীয় এ্যাডভোকেসী ও পরিকল্পনা সভা আয়োজন, জোন ও ওয়ার্ড পর্যায়ে এ্যাডভোকেসী ও পরিকল্পনা সভা আয়োজন, ওয়ার্ড পর্যায়ে স্বেচ্ছাসেবকদের প্রশিক্ষন, প্রতিটি ওয়ার্ডে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল বিতরণ, ব্যপকভাবে মাইকিং ও লিফলেট বিতরণ, সকল আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা, মসজিদের খতিব ও ইমাম সাহেবদের দিয়ে প্রচারণার উদ্যোগ নিয়েছে চসিক ।

শনিবার (১৫ মার্চ) চসিকের সাতটি ইপিআই জোনের আওতায় ৪১ ওয়ার্ডে ১ হাজার ৩২১টি কেন্দ্রে সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত এ ক্যাম্পেইন চলবে। ৬-১১ মাসের শিশুকে ১ লাখ ইউনিটের নীল রঙের ও ১২-৫৯ মাসের শিশুকে ২ লাখ ইউনিটের লাল রঙের ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।
চসিক মেয়র জানান, জাতীয় ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইন সফল করার লক্ষ্যে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে চসিক। ক্যাম্পেইনে বাদ পড়া শিশুদের চসিকের ব্যবস্থাপনায় চসিক পরিচালিত দাতব্য চিকিৎসালয়, নগর স্বাস্থ্য কেন্দ্র, ইপিআই কেন্দ্রে ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। শিশুদের রাতকানা রোগ প্রতিরোধ এবং অপুষ্টি ও মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষার জন্য মা, বাবা, অভিভাবকদের প্রতি আহ্বান জানান মেয়র।

মেয়র জানান, ক্যাম্পেইন চলাকালে মা ও শিশুর পুষ্টি নিশ্চিতকরণে গর্ভবতী ও প্রসূতি মা’দের স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি পরিমাণে ভিটামিন এ সমৃদ্ধ প্রাণিজ খাবার (মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, কলিজা) এবং উদ্ভিজ্জ খাবার (হলুদ ফল, রঙিন শাক-সবজি) খাওয়াতে পরামর্শ দেওয়া হবে। জন্মের পর এক ঘণ্টার মধ্যে শিশুকে শাল দুধ খাওয়ানোসহ প্রথম ছয় মাস শিশুকে শুধু মায়ের দুধ খাওয়ানোর বিষয়ে পুষ্টিবার্তা প্রচার করা হবে। ছয় মাস পূর্ণ হলে মায়ের দুধের পাশাপাশি ঘরে তৈরি সুষম খাবার পরিমাণ মতো খাওয়াতে হবে।
এর আগে ২০২৪ সালের ১ জুন অনুষ্ঠিত জাতীয় ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইনে চসিকের অর্জনের হার ৯৯ শতাংশ।

৬-১১ মাসের ৮৮ হাজার ৫৯০ শিশুর লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে ৮৭ হাজার ৯৫৭ শিশুকে ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়েছিল। অন্যদিকে ১২-৫৯ মাসের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪ লাখ ৭১ হাজার ৯৫০ শিশু। এর বিপরীতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার ৯৫৯ শিশুকে ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়েছিল। অর্জনের হার ৯৯ দশমিক ৭৮ শতাংশ।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহম্মদ তৌহিদুল ইসলাম, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ মোহাম্মদ ইমাম হোসেন রানা, স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ হোসনে আরা, সহকারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ রফিকুল ইসলাম, ডাঃ তপন কুমার চক্রবর্তী, জোনাল মেডিকেল অফিসার ডাঃ সুমন তালুকদার, ডাঃ আকিল মাহমুদ নাফে, ডাঃ আবদুল মজিদ সিকদার, ডাঃ শর্মীলা রায়, ডাঃ মামুন রশিদ।

চৌদ্দগ্রামে দুই প্রবাসীর গাড়িতে ডাকাতি পুলিশের অভিযানে আন্তঃজেলা ডাকাতদলের ৪ সদস্য গ্রেফতার

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে দুই প্রবাসীর গাড়িতে ডাকাতির ঘটনায় ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত গাড়ি ও দেশীয় অস্ত্রসহ আন্তঃজেলা ডাকাতদলের ৪ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গ্রেফতারকৃত ডাকাতরা হলো; চাঁদপুরের কচুয়ার মনপুরা এলাকার আবদুল মান্নানের ছেলে আবদুল হান্নান(৩৫), লক্ষীপুরের রায়পুরের চরমোহনার মৃত সিরাজ মোল্লার ছেলে শরীফ হোসেন(৪৫), কুমিল্লার চান্দিনার নুরপুরের তাজুল ইসলামের ছেলে মোঃ আলা উদ্দিন(৩৫) ও

জোরপুকুরিয়ার মৃত হাজী রমিজ উদ্দিনের ছেলে নজরুল ইসলাম(৬০)। এ সময় তাদের হেফাজত থেকে ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত গাড়ি ও লুণ্ঠিত মালামাল উদ্ধার করা হয়। বুধবার দুপুরে তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ হিলাল উদ্দিন আহমেদ।

জানা গেছে, গত ২৭ ফেব্রুয়ারি ও ১ মার্চ ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ফালগুনকরা এলাকায় একই কায়দায় কুয়েত প্রবাসী নাইমুল ইসলাম ও মালয়েশিয়া প্রবাসী বেলাল হোসেনের ভাড়া গাড়িতে ডাকাতি করে সর্বস্ব লুটে নেয় সংঘবদ্ধ ডাকাতদল। এরপর নড়েচড়ে বসে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী পুলিশসহ কয়েকটি গোয়েন্দা সংস্থা। মহাসড়কের সিসিটিভি ফুটেজ ও তথ্য-প্রযুক্তির সহায়তায় গত দুইদিন চাঁদপুর ও কুমিল্লা বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে আন্তঃজেলা ডাকাতদলের ৪ সদস্যকে গ্রেফতার, ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত সরঞ্জাম ও ডাকাতির মালামাল
উদ্ধার করা করে পুলিশ। আটককৃত ডাকাতদলের সদস্য আবদুল হান্নান, শরীফ হোসেন, আলা উদ্দিন ও নজরুল ইসলামকে গ্রেফতারের পর গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া যায়। এ সময় ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত একটি পিকআপ, দুইটি স্টিলের কিরিচ, দুইটি রামদা, একটি চাইনিজ কুড়াল, একটি দেশীয় কুড়াল, একটি লোহার শাবল, একটি লোহার রড, একটি মোটা রশি জব্দ করা হয়। এছাড়া ডাকাতদল থেকে ১৬ কুয়েতি দিনার, ৮০ মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত, বাংলাদেশী ৩৫০০ টাকা ও একটি বিদেশী কম্বল উদ্ধার করা হয়েছে।

চৌদ্দগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ হিলাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, মহাসড়কে প্রবাসীর গাড়িতে ডাকাতির ঘটনায় বিভিন্নস্থানে অভিযান চালিয়ে ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত গাড়ি ও দেশীয় অস্ত্রসহ ৪ ডাকাতকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এ সময় প্রবাসীদের থেকে লুণ্ঠিত কুয়েতি দিনার ও মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত উদ্ধার করা হয়েছে।

ছবির ক্যাপশান: কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে মহাসড়কে দুই প্রবাসীর গাড়িতে ডাকাতির ঘটনায অস্ত্র ও লুণ্ঠিত মালামালসহ আন্তঃজেলা ৪ ডাকাত গ্রেফতার

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ