আজঃ শুক্রবার ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

বহিবিশ্ব:

ভারতের সঙ্গে সম্পর্ককে বিশেষ গুরুত্ব দেয় বাংলাদেশ: শেখ হাসিনা

ঢাকা অফিস:

জাতীয়:

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক ক্রমাগত আরও শক্তিশালী হচ্ছে জানিয়ে সফররত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশ সব সময়ই ভারতের সঙ্গে সম্পর্ককে বিশেষ গুরুত্ব দেয়।

শনিবার (জুন ২২) দুপুরে হায়দ্রাবাদ হাউজে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে একান্ত ও দ্বিপক্ষীয় বৈঠক শেষে যৌথ বিবৃতিতে শেখ হাসিনা এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ভারত বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় প্রতিবেশী, বিশ্বস্ত বন্ধু এবং আঞ্চলিক অংশীদার। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে শুরু হওয়া ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ককে বাংলাদেশ সব সময়ই বিশেষ গুরুত্ব দেয়।

নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় ও একান্ত বৈঠক প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, আজ আমাদের দুই পক্ষের মধ্যে অত্যন্ত ফলপ্রসূ বৈঠক হয়েছে। বৈঠকে আমরা অন্যান্য পারস্পরিক স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট বিষয়ের মধ্যে রাজনীতি ও নিরাপত্তা, বাণিজ্য ও সংযোগ, অভিন্ন নদীর পানি বণ্টন, জ্বালানি ও শক্তি এবং আঞ্চলিক ও বহুপাক্ষিক সহযোগিতার বিষয়ে আলোচনা করেছি।

তিনি বলেন, আমরা আমাদের দুই দেশের এবং জনগণের কল্যাণের জন্য আন্তরিকভাবে সহযোগিতা করার বিষয়ে সম্মত হয়েছি।

শেখ হাসিনা বলেন, যেহেতু নতুন সরকার গঠনের মাধ্যমে ঢাকা ও দিল্লি নতুনভাবে পথ চলা শুরু করেছে, সে ধারাবাহিকতায় আমরা ‘রূপকল্প ২০৪১’ এর ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রতিষ্ঠা এবং ‘বিকশিত ভারত ২০৪৭’ অনুসরণ নিশ্চিত করার জন্য ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা নির্ধারণ করেছি।

বাংলাদেশের টানা চার বারের প্রধানমন্ত্রী বলেন, উভয় দেশ শান্তিপূর্ণ ও সমৃদ্ধ ভবিষ্যত নিশ্চিতকরণে একটি ‘রূপকল্প ঘোষণা’ গ্রহণ করেছে। পাশাপাশি ‘ডিজিটাল অংশীদারিত্ব’ এবং ‘টেকসই ভবিষ্যতের জন্য সবুজ অংশীদারত্ব’ বিষয়ক দুটি সমন্বিত রূপকল্পকে সামনে রেখে কাজ করতে আমরা দু’পক্ষই সম্মত হয়েছি।

দুই দেশের মধ্যকার সুসম্পর্কের কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক ক্রমাগত বিকশিত এবং দ্রুত অগ্রসর হচ্ছে। আজ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে বৈঠকে আমরা দু’দেশের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা ও সম্পৃক্ততার পথ এবং কার্যপন্থা নিয়ে আলোচনা করেছি।

উন্নয়ন ও বন্ধুত্বের ক্ষেত্রে দুই দেশের মধ্যে নবযাত্রা শুরু হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে তাঁর সুবিধাজনক সময়ে যত দ্রত সম্ভব দ্বিপক্ষীয় সফরে বাংলাদেশ সফর করার আমন্ত্রণ জানান শেখ হাসিনা।

মুক্তিযুদ্ধে ভারতের সহযোগিতার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে শেখ হাসিনা বলেন, ভারতের সেইসব বীরদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাচ্ছি, যাঁরা ১৯৭১ সালের আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে তাঁদের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন।

ভারতের রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রী ২০২১ সালে বাংলাদেশের জাতির পিতা, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী অনুষ্ঠান, আমাদের স্বাধীনতার এবং দু’দেশের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের ৫০ বছর পূর্তি উদযাপন অনুষ্ঠানে যোগদানের কথা উল্লেখ করেন শেখ হাসিনা।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০২২ সালের সেপ্টেম্বর মাসে দ্বিপক্ষীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ভারতে এসেছিলাম। পরবর্তীকালে আমি ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে দক্ষিণ এশিয়ার একমাত্র আমন্ত্রিত ‘অতিথি দেশ’-এর নেতা হিসেবে নয়াদিল্লিতে ভারতের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেই। এখন আমি এই একই জুন মাসে অভূতপূর্ব দ্বিতীয়বারের মতো নয়াদিল্লি সফর করছি।

শেখ হাসিনা আরও বলেন, ৯ জুন অনুষ্ঠিত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং তাঁর নবগঠিত মন্ত্রিসভার শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে আরও কয়েকজন বিশ্বনেতার সঙ্গে নয়াদিল্লি সফর করি। এসবই আমাদের এই দু’দেশের মধ্যে ঘনিষ্ঠভাবে একে অপরের সঙ্গে কাজ করার প্রমাণ বহন করে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আগে যৌথ বিবৃতিতে কথা বলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।

যৌথ বিবৃতির আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ১০টি সমঝোতা স্মারক ও নথি সই করেছে বাংলাদেশ ও ভারত।

এর মধ্যে রয়েছে ৫টি নতুন সমঝোতা স্মারক সই, ৩টি সমঝোতা স্মারক নবায়ন। ‘ডিজিটাল অংশীদারত্ব’ এবং ‘টেকসই ভবিষ্যতের জন্য সবুজ অংশীদারত্ব’ বিষয়ক দুটি সমন্বিত রূপকল্পকে সামনে রেখে কাজ করবে ভারত এবং বাংলাদেশ। এ লক্ষ্যে যৌথ কার্যক্রমের নথি সই করে দুই দেশ।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

চট্টগ্রাম কাস্টমসে ৪৪টি গাড়ির নিলাম ১৬ ফেব্রুয়ারি

চট্টগাম কাস্টমসে গাড়ির নিলাম আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। সাবেক সংসদ সদস্যদের জন্য আনা বিলাসবহুল কোটি টাকা মূল্যের ২৪টিসহ মোট ৪৪টি গাড়ির নিলাম অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি।
তার চারদিন আগে ১২ ফেব্রুয়ারি আরো ৮৩ লট বিভিন্ন পণ্যের অনলাইন নিলাম অনুষ্ঠিত হবে চট্টগ্রাম কাস্টমসে।নিলামের দর জমা শুরু হয়েছে গত ২৭ জানুয়ারি থেকে, যা চলবে নিলামের দিন ১২ ফেব্রুয়ারি দুপুর ২টা পর্যন্ত। এর আগে অবশ্য ২৮ থেকে ৩০ জানুয়ারি নিলামে অন্তর্ভুক্ত ৮৩ লট পণ্য দেখার সুযোগ রেখেছিল কাস্টমসের নিলাম শাখা।

জানা গেছে, নিলামের লজিস্টিক সাপোর্ট দিবে চট্টগ্রাম কাস্টমের নিবন্ধিত সরকারি নিলাম পরিচালনাকারী বেসরকারি প্রতিষ্ঠান কে এম কর্পোরেশন। প্রসঙ্গত, আমদানিকৃত পণ্য জাহাজ থেকে বন্দর ইয়ার্ডে নামার ৩০ দিনের মধ্যে খালাস না নিলে আমদানিকারককে নোটিশ দেয় কাস্টম কর্তৃপক্ষ। এর ১৫ দিনের মধ্যে পণ্য খালাস না নিলে তা নিলামে তুলতে পারে কাস্টম। এছাড়া মিথ্যা ঘোষণা এবং ঘোষণার বেশি আনা জব্দ পণ্যও নিলামে তোলা যায়। আবার মামলাসহ নানা জটিলতায় বন্দর ইয়ার্ডে বাড়ে কনটেইনারের সারি। তৈরি হয় কনটেইনার জট। দিনের পর দিন কনটেইনার পড়ে থাকলেও বন্দর কর্তৃপক্ষ চার্জ পায় না।

নিলামের ক্যাটালগ সূত্রে জানা যায়, নিলামে ৮৩ লটের পণ্যের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের কাপড়, ছবির এলবাম, ব্যবহৃত হ্যান্ড লুম, ব্যবহৃত স্কেভেটর, ফোম শিট, পেপার, সিমেন্ট, কয়লা, পদ্মা ব্রিজ প্রকল্পের জিও ব্যাগ, হ্যান্ড ব্যাগ, টাইলস, সিরামিক ফুলদানি, মোবাইল ফোনের কাভার ইত্যাদি।

কাস্টমস হাউসের সহকারী কমিশনার মো. সাকিব হোসেন জানান, আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি একটি গাড়ির নিলাম রয়েছে চট্টগ্রাম কাস্টমসে। এর আগে ৮৩ লট বিভিন্ন ধরনের পণ্যে আরেকটি নিলাম রয়েছে। যার মধ্যে নতুন পণ্য রয়েছে আবার আগে নিলামে তোলা হয়েছিল এমন পণ্যও রয়েছে।

ব্রাজিলের সাও পাওলোতে বাংলাদেশি পণ্যের মেলা

ল্যাটিন আমেরিকার দেশ ব্রাজিলের আয়াতন ৮৫ লাখ বর্গমাইল আর বাংলাদেশের ১ লাখ বর্গমাইল। ব্রাজিল আয়তনের দিক দিয়ে ৮৪ লাখ বর্গমাইল বড় হলেও জনসংখ্যার দিকে দিয়ে বাংলাদেশের সমান। ব্রাজিল থেকে দেশে আমদানি হয় চিনি, সয়াবিন তেল। দেশ থেকে রপ্তানি হয় পোশাক। ব্রাজিলের বাজারে বাংলাদেশি পণ্যের বিপুল চাহিদা রয়েছে। এটিকে কাজে লাগাতে আগামী ১৫ থেকে ১৮ জুন ব্রাজিলের সাও পাওলোতে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশি পণ্য নিয়ে মেলা বসবে।

‘মেড ইন বাংলাদেশ প্রদর্শনী-২০২৫’ নামের মেলায় রপ্তানিযোগ্য পণ্যের প্রচার, বাজার বৈচিত্র্যকরণ, দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য জোরদার এবং ল্যাটিন আমেরিকায় বিশেষ করে ব্রাজিলে নেটওয়ার্কিং সহজতর করার লক্ষ্যে এ প্রদর্শনীর আয়োজন করছে ব্রাজিল-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (বিবিসিসিআই)।
১ ফেব্রুয়ারি শনিবার বিকালে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে ব্রাজিল-বাংলাদেশ চেম্বারের পরিচালক ইমরান চৌধুরী এ তথ্য জানান। সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ব্রাজিল অ্যাম্বেসী ঢাকার ডেপুটি হেড অব মিশন

লিওনার্দো ডি অলিভিরা জানুঝি, ব্রাজিল বাংলাদেশ চেম্বারের পরিচালক ইমরান চৌধুরী, চেম্বারের সেক্রেটারি জেনারেল মো. জয়নাল আবেদীন, চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব অন্তর্বর্তী কমিটির সদস্যসচিব জাহিদুল করিচ কচি, সদস্য মুস্তফা নঈম, মো. শহীদুল ইসলাম, মিয়া মোহাম্মদ আরিফ, রফিকুল ইসলাম সেলিম, মজুমদার নাজিম উদ্দিন প্রমূখ ।
চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সদস্য সচিব জাহিদুল করিম কচি বলেছেন, ব্রাজিল বাংলাদেশ চেম্বার ব্রাজিলসহ দক্ষিণ আমেরিকায় বাংলাদেশী পণ্যের প্রচার ও প্রসারে যে উদ্যোগ নিয়েছে তা সত্যিই প্রশংসনীয়। বাংলাদেশী অপ্রচলিত পণ্য বিশ্ববাজারে তুলে ধরার জন্য ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদের আহ্বান জানান।

ব্রাজিল-বাংলাদেশ চেম্বারের পরিচালক ইমরান চৌধুরী বলেন, ব্রাজিল এবং ল্যাটিন আমেরিকার বাজারে বাংলাদেশী পণ্য বাজারজাতকরণ, ব্রাজিলের ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে ব্যবসার জন্য আমন্ত্রণসহ দুই দেশের সংস্কৃতি ও নানা বিষয়ে পারস্পরিক সম্পর্ক সৃষ্টির লক্ষ্যে আগামী ১৫ থেকে ১৮ জুন পর্যন্ত ৩ দিনব্যাপী ব্রাজিল-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির উদ্যোগে ব্রাজিলের সাও পাউলোতে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ এক্সপো ২০২৫।

‘মেড ইন বাংলাদেশ প্রদর্শনী-২০২৫’ ব্রাজিল এবং বাংলাদেশের মধ্যে সম্পর্ক জোরদার করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। এ উদ্যোগ ব্যবসাকে তাদের উৎকর্ষ প্রদর্শন এবং অর্থপূর্ণ অংশীদারিত্ব গড়ে তোলার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম । আমি নিশ্চিত, এ অনুষ্ঠান পারস্পরিক বোঝাপড়া আরও বৃদ্ধি করবে এবং ভবিষ্যতে বৃহত্তর অর্থনৈতিক সহযোগিতার পথ প্রশস্ত করবে।
এ এক্সপো বিবিসিসিআইয়ের অর্থনৈতিক সহযোগিতা বৃদ্ধি এবং বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের জন্য নতুন পথ খোলার দৃষ্টি ভঙ্গির সঙ্গে পুরোপুরি সামঞ্জস্যপূর্ণ। আমাদের

রপ্তানিকারকদের জন্য নতুন বাজারে প্রবেশ এবং তাদের ব্যবসাকে বিশ্বব্যাপী উন্নীত করার জন্য এটি একটি সুবর্ণ সুযোগ। আপনি যদি পোশাক শিল্পের একজন নেতা, পাটজাত পণ্যের অথবা ওষুধ শিল্পের একজন অগদূত হন এই ইভেন্টটি আন্তর্জাতিক প্রবৃদ্ধির জন্য আপনার প্রবেশদ্বার। বাংলাদেশি রপ্তানিকারকদের কাছে, এ এক্সপো নতুন বাজারে প্রবেশ এবং ব্যবসাকে বিশ্বমঞ্চে উন্নীত করার একটি সুবর্ণ সুযোগ।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ