আজঃ বুধবার ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

নওগাঁ:

স্ত্রীর মানসিক নির্যাতনের শিকার স্বামী

ফিরোজ আহমেদ প্রতিনিধি আত্রাই নওগাঁ।

আত্রাই:

নওগাঁর আত্রাইয়ে স্ত্রী কতৃক স্বামী মানসিক নির্যাতনের শিকার হয়েছে বলে জানাযায়। নওগাঁ জেলার আত্রাই উপজেলা ৮ নং হাটকালুপাড়া ইউনিয়ন বড়শিমলা গ্রামের মোঃ কামরুজ্জামান প্রাং পিতা আলহাজ্ব মোঃ আব্দুর রাজ্জাক প্রাং ২০১২ সালে জেলার রাণীনগর উপজেলার কিসমত হরপুড়ের মোঃ তুজাম্মেল হক এর একমাত্র কন্যা মোছাঃ ফারজানা আক্তারের সঙ্গে বিবাহ সাদি হয়।
এর মাঝে দুইটি সন্তান হয় তাহাদের মাঝে। বিবাহের পর থেকে বাড়ির সবাই তাহার ব্যাবহারে অতিষ্ট হয়ে পরেছে। শুধু বাচ্চাটির মুখের দিকে তাকিয়ে থেকে নির্যাতন সহ্য করিয়ে চলিতেছে।
এলাকার জণগণ ও অতিথিরা ফারজানা আক্তার এর ব্যাবহারে অতিষ্ঠ হয়ে পরেছে। প্রতিবেশী মোঃ
রেজাউল ইসলাম,সাহাদৎ মন্তল, আব্দুর রাজ্জাক বলেন কামরুজ্জামান এর স্ত্রী ব্যাবহারে আমরা এলাকার জণগণ আতংক বিরাজ করছে কামরুজ্জামান প্রাং আত্যোহত্যার পথ যে কোন সময়ে বেছেনিতে পারে। সে বলে আমার বিবাহের পরথেকে নির্যাতনের শিকার দুইটি বাচ্চার মুখের দিকে তাকিয়ে সব সজ্যোকরে আসিতেছি এখন আর পারছিনা কামরুজ্জামানের পিতা আলহাজ্ব মোঃ আব্দুর রাজ্জাক বলেন আমার একমাত্র ছেলেকে বিবাহ দিবার পর থেকে আমরা আমার বৌমার হাতে নির্যাতনের শিকার বৌমার মুখের ভাষা এতোটাই খারাপ শেষ পর্যন্ত আমার বাড়ির ভিতোর দিয়ে ওয়াল দিতে বাদ্যোহয়েছি বৌমা শশুর শাশুড়ির সঙ্গে থাকবনা ছেলে বাবার সঙ্গে কথা বলতে পারবেনা, এমন কি তাহার দইটি বাচ্চার সঙ্গে কথা বলতে পারবেনা দাদা দাদি।
আব্দুর রাজ্জাক বলেন আমি প্রায় দুই / তিন বছর যাবৎ ছেলের সুখের আসায় সব মাথা পেতে মেনে নিয়েছি।
এর পরেও আমার ছেলের সংগে সব সময়ে খারাপ আচরণ করে বৌমা।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

সাদা রং দিয়ে ঢেকে দেয়া হলো শেখ মজিবরের ম্যুরাল

সারা দিন রং করে ঢেকে দেওয়া হয় শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল। রোববার সন্ধ্যায় রাজশাহী নগরের সিঅ্যান্ডবি মোড় এলাকায় সারা দিন রং করে ঢেকে দেওয়া হয় শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল।

রাজশাহী নগরের সিঅ্যান্ডবি মোড়ে নির্মিত শেখ মুজিবুর রহমানের দীর্ঘ ম্যুরালটি সাদা রং করে ঢেকে দেওয়া হয়েছে। রোববার সকাল থেকে কয়েকজন রংমিস্ত্রি এই কাজ শুরু করেন। সন্ধ্যার আগেই পুরো ম্যুরালটি ঢেকে দেওয়া হয়। তবে এই কাজের জন্য কারা ভাড়া করেছিলেন, তা ওই রংমিস্ত্রিরা বলতে পারেননি।

রাজশাহী জেলা পরিষদের জায়গায় ম্যুরালটি নির্মাণ করে রাজশাহী সিটি করপোরেশন। এই ম্যুরালের উচ্চতা ৫৮ ফুট। তবে মূল অংশের উচ্চতা ৫০ ফুট। আর চওড়া ৪০ ফুট। নির্মাণের পর রাজশাহী সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, এটিই দেশে শেখ মুজিবুর রহমানের সবচেয়ে বড় ম্যুরাল।

ম্যুরালটির সীমানাপ্রাচীরের দুই পাশে ৭০০ বর্গফুট টেরাকাটার কাজ করা হয়। এক পাশে গ্রামবাংলার ঐতিহ্যের লোকজ সংস্কৃতির নানা চিত্র ফুটিয়ে তোলা হয়েছিল। ভাষা আন্দোলন থেকে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও ঐতিহ্যও তুলে ধরা হয়েছিল। ল্যান্ডস্কেপিংয়ে গ্রানাইট দিয়ে সজ্জিত করা হয়। গত ৫ আগস্ট আওয়ামী সরকারের পতনের পর এই ম্যুরাল ও টেরাকাটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তবে ম্যুরালটি ভেঙে ফেলা যায়নি।

রোববার সকাল থেকে সাদা রঙের প্রলেপে ম্যুরাল থেকে বঙ্গবন্ধুর ছবি মুছে দেওয়ার কাজ শুরু হয়। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সেখানে দেখা যায়, নগরের সিঅ্যান্ডবি মোড়ে একজন অনেক বড় মই দিয়ে ওপরে উঠে ব্রাশ দিয়ে রং করছেন। নিচ থেকে তাঁর দিকে তাকালে বোঝা যাচ্ছিল, একজন মানুষের তুলনায় ম্যুরালটি কত বড়। এ সময় নিচে আরও কয়েকজন সহযোগী তাঁকে সহযোগিতা করছেন। এ সময় রাস্তা দিয়ে যাঁরা যাচ্ছিলেন, তাঁরাই তাকিয়ে দেখছেন।

সন্ধ্যায় সেখানে আবার গিয়ে দেখা যায়, মিস্ত্রিরা চলে গেছেন। সেখানে একদল নারী শাক কাটছিলেন। তাঁরা বিকেলে চারটার দিকে সেখানে এসে বসেন। তাঁরা বলেন, তাঁরা এসে কোনো রংমিস্ত্রি দেখতে পাননি। বোঝা গেল, এর আগেই মিস্ত্রিরা চলে গেছেন। চত্বরে তরুণ-তরুণীরা আগের মতোই আড্ডায় মেতেছেন। সবাই তাকিয়ে দেখছেন। কিন্তু কেউ কোনো মন্তব্য করছেন না।

এর আগে গত ৫ আগস্টই রাজশাহীতে থাকা শেখ মুজিবুর রহমানের বেশির ভাগ ম্যুরাল গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। সর্বশেষ গত ৬ ফেব্রুয়ারি ‘জিতবে আবার নৌকা’ গানের তালে তালে বুলডোজার দিয়ে রাজশাহী কলেজে থাকা ম্যুরালটি গুঁড়িয়ে দেন বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা।

জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস উপলক্ষে আলোচনাসভা

জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস ২০২৫ উপলক্ষে এবং শিশুর মনের বিকাশের জন্য বই পড়ার কোন বিকল্প নেই !!
“আলোচনা সভা”শীর্ষ এই আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন পাঠাগারের প্রতিষ্ঠাতা মোঃ শাহাদাত হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ সানাউল্লাহ খান, কার্যকারী কমিটির সদস্য দুই মোঃ সাজু খান, লাইবেরিয়ান মো:-সাজ্জাদ খান সহ পাঠাগারটির পাঠক মাসুম পারভেজ

সবার জন্য পড়া উন্মুক্ত পাঠাগার প্রতিষ্ঠাতা:-শাহাদাত হোসেন বলেনআমার আজও মনে পড়ে.. ছোটবেলা থেকে নতুন বইয়ের গন্ধ প্রচন্ড ভালোবাসতাম, যা আজও বিন্দুমাত্র কমলো না ! গাছ ও পানির অপর নাম যদি হয়ে থাকে জীবন ! তাহলে চোখের আপর নাম দৃষ্টি..আমার কাছে বইয়ের আপর নাম আলো !! জীবনের পদে পদে ঘন কুয়াশা ভেদ করে আলোর ছটা ছড়ায় যে সূর্য তার নাম বই !! বইয়ের জগর্তে যে এক’বার প্রবেশ করছে একনিষ্ঠাভাবে সেই কুড়িয়েছে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতব মণিমুক্তা !

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ