আজঃ সোমবার ১৭ মার্চ, ২০২৫

বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্টজন মিয়া ফারুকীর ৮ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

নিজস্ব প্রতিবেদক

মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, লেখক, কলামিষ্ট, প্রধানমন্ত্রীর বিয়ের স্বাক্ষী ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘনিষ্টজন মিয়া ফারুকীর ৮ম মৃত্যু বার্ষিকী আজ ১ জুলাই সোমবার অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে চট্টগ্রামের পটিয়ায় উপজেলার কচুয়াই ইউনিয়নের ফারুকী পাড়ায় কবরে পুস্পস্তবক অর্পক, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে।
প্রসঙ্গত, মিয়া ফারুকী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘনিষ্টজন ছিলেন বলেই ৭৪ সালে আওয়ামী লীগের কাউন্সিলরর নিযুক্ত হন মিয়া ফারুকী। শুধু তাই নয় আজকের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বিয়ের অনুষ্ঠানে মিয়া ফারুকী নিজেই স্বাক্ষী দেন। ৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর বীরমুক্তিযোদ্ধা মিয়া ফারুকী সক্রিয় রাজনীতি থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়ে লেখা লেখালেখিতে মনোনিবেশ করেন। বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ লেখক মিয়া ফারুকীকে ব্যক্তি হিসেবে নয়, সহজে মানুষ চিনতো তাঁর লেখা পত্রিকার অগনিত কালো অক্ষরের মাধ্যমে। যে সব অক্ষরে ওঠে আসতো সমাজের নানা প্রকারের অসঙ্গতির বার্তা। ওই সব বার্তাতে প্রতিবাদের ভাষা খুঁজতে কোন অসুবিধা হতো না। আদর্শ ব্যক্তিত্ব ফারুকীর কলম সব সময় সোচ্চার থেকেছে যে কোনো অন্যায়-অসঙ্গতির বিরুদ্ধে। মিয়া ফারুকী সাড়ে চার হাজারের উপরে লেখা (সংরক্ষণ রয়েছে-পারিবারিক সূত্র) স্থানীয় ও জাতীয় দৈনিকগুলোতে প্রকাশিত হয়েছিল।
দীর্ঘদিন জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে থেকে প্রবল এক অভিমান নিয়ে অবশেষে ২০১৬ সালের ১ জুলাই শুক্রবার সকাল ৯ টা ২০ মিনিটে চট্টগ্রাম মহানগরীর জি ই সি মোড়স্থ মেট্টোপলিটন হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে চলে গেলেন না ফেরার দেশে।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

জুলাই অভ্যুত্থান কারো একক নেতৃত্বে হয়নি, বৈষম্য বিরোধী প্লাটফর্ম গুটিয়ে নেয়া অবান্তর।

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সম্মেলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের নেতারা বলেছেন, ইদানীং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন প্ল্যাটফর্মটা নিয়ে শিক্ষার্থীদের মাঝে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে। অনেকে মনে করছে এই প্ল্যাটফর্ম বিলুপ্ত। আমরা সবাইকে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, জুলাই গণ-অভ্যুত্থান কারো একক নেতৃত্বে হয়নি। যখন কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারীরা অনেকটা আপোষের দিকে যাচ্ছিল, তখন আমরা চট্টগ্রাম থেকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছিলাম। আমরা

লাশের উপর দিয়ে আপোষ করতে পারব না, প্রয়োজনে ঢাকাকে বাদ দিয়ে আমরা আন্দোলন চালাব। তাছাড়াও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থাকবে কি থাকবে না, সে সিদ্ধান্ত নেওয়ার মতো আমরা অনেকেই আছি, যারা নতুন রাজনৈতিক দলে যাইনি।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, সম্মিলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম জোনের নবগঠিত কমিটির পরিচিতি ও কর্মপরিকল্পনা তুলে ধরতে আয়োজিত  সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন চট্টগ্রামের সমন্বয়করা।

সংবাদ সম্মেলনে কমিটির আহ্বায়ক আব্দুর রহমান, সদস্যসচিব হোসাইন মাসুম, মুখ্য সংগঠক রুবায়েত সম্রাট ও মুখপাত্র তানিয়া আক্তারসহ অন্যান্য সদস্যদের পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, জুলাই মাসের চেতনাকে ধারণ করে এই কমিটি ন্যায়বিচার ও সংস্কারের লক্ষ্যে কাজ করবে। শিক্ষার্থীরা যাতে বৈষম্যের শিকার না হয় এবং তাদের ন্যায্য অধিকার পায়, সে লক্ষ্যে এই কমিটি সর্বদা সচেষ্ট থাকবে।

সংবাদ সম্মেলনে কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক আবু নাঈম, চৌধুরী সিয়াম এলাহী এবং রিদুয়ান সিদ্দিকী উপস্থিত ছিলেন। তাঁরা কমিটির সদস্যদের সাথে নিয়ে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন এবং কমিটির ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা তুলে ধরেন। তাঁরা আশা প্রকাশ করেন, এই কমিটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সম্মিলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের আরেক কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক রিদুয়ান সিদ্দিকী বলেন, “আন্দোলনের মাঝামাঝি সময়ে যখন সব স্থানে পুলিশ র‍্যাব যৌথভাবে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে হামলা করছিল, তখন ঢাকায় রামপুরা, বাড্ডা, উত্তরা এবং সিলেট ও চট্টগ্রামে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আন্দোলনের হাল ধরেছিল। মধ্যবিত্ত শ্রেণি এবং উচ্চ মধ্যবিত্ত শ্রেণি, যাদের শেখ হাসিনা রাজনীতি থেকে দূরে সরিয়ে রেখেছিলেন, এখন তারা কথা বলতে শিখেছে। সারাদেশে ছড়িয়ে থাকা বেসরকারি
বিশ্ববিদ্যালয়ের জুলাই বিপ্লবের শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ করা, মুজিববাদী আওয়ামী ফ্যাসিবাদকে স্থায়ীভাবে নির্মূল করা এবং গণ-অভ্যুত্থানের স্পিরিটকে সমুন্নত রাখতে একটি সার্বজনীন ব্যানার হিসেবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সম্মিলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাহাত্ম্য বজায় রাখা হবে আমাদের প্রধান দায়িত্ব।”

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, সম্মিলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক চৌধুরী সিয়াম ইলাহী বলেন, ‘  বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থাকবে কি থাকবে না, সে সিদ্ধান্ত নেওয়ার মতো আমরা অনেকেই আছি, যারা নতুন রাজনৈতিক দলে যাইনি। আমরা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে খুব শীঘ্রই নতুন করে ঢেলে সাজাব এবং জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের অসম্পূর্ণ কাজগুলো, যেমন আন্দোলনকারীদের মামলা নিষ্পত্তি, আহত-নিহত পরিবারের পুনর্বাসন, গণহত্যা কারীদের বিচারের জন্য কাজ করব। অরাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম
হিসেবে আমরা গণ-অভ্যুত্থানের পর যেভাবে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সরকারের আলোচনা সমালোচনা করেছি, তেমনি গণ-অভ্যুত্থানের উপর দাঁড়ানো দলের আলোচনা এবং সমালোচনাও করব। তরুণদের রাজনীতিতে আসার যে নতুন সুগম পথ তৈরি করে দিয়েছে নতুন রাজনৈতিক দল, তার জন্য বাংলাদেশের রাজনীতিতে তাদের স্বাগত জানাই, আমাদের প্রত্যাশা তাদের হাত ধরে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত তৈরি হবে।’

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সম্মিলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের আরেক কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক আবু নাঈম বলেন, “সম্মিলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন নতুন কোনো প্ল্যাটফর্ম নয়, এটি জুলাইয়ের ২০ তারিখেই আমাদের আহ্বায়ক মঞ্জু ভাইয়ের নেতৃত্বে গঠিত হয় এবং এতে ৩৫ জন সদস্য ছিল। সুতরাং, জুলাইয়ের প্ল্যাটফর্ম নিয়ে একক সিদ্ধান্ত কেউ নিতে পারবে না। আজ আনুষ্ঠানিকভাবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সম্মিলিত বেসরকারি
বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম এর নবগঠিত কমিটির সবাই আপনাদের সামনে হাজির হয়েছে এবং তাদের কর্মপরিকল্পনা আপনাদের জানিয়েছেন। আশা রাখছি তাদের হাত ধরে জুলাইয়ের অসম্পূর্ণ কাজগুলো সম্পন্ন হবে।”

এতে আরও বক্তব্য রাখেন নবগঠিত কমিটির আহ্বায়ক আব্দুর রহমান। তিনি বলেন, “জুলাই কারো একার না, জুলাই কারো বাবারও না। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আওয়ামী সন্ত্রাসী ছাড়া কারো অবদানকে ছোট করে দেখার কোনোভাবেই সুযোগ নেই। কিন্তু অভ্যুত্থান পরবর্তী দেখা গেছে আন্দোলনের অন্যতম স্টেকহোল্ডার প্রাইভেটিয়ান, মাদ্রাসা শিক্ষার্থী, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের অনেক দিক থেকে মাইনাস করার পাঁয়তারা করছে। অথচ আমরা আমাদের ভাইদের রক্ত দেখে বসে না থেকে প্রাইভেট পাবলিক সবাই একত্রে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে আন্দোলন সফল করি। এখন কেন বেসরকারি, মাদ্রাসা, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, পলিটেকনিক বলে আড়চোখে দেখবে? আমাদের কথা হবে চোখে চোখ রেখে, কাজ হবে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে। কেউ দাদাগিরি করতে আসলে তা কোনোভাবেই বরদাস্ত করা হবেনা।

আমাদের এই বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কমিটি কাজ করবে জুলাই স্পিরিট ধারণ করে। কাজ করবে জুলাই আকাঙ্ক্ষা পূরণে। হাসিনার ফ্যাসিবাদী সময় থেকে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান পর্যন্ত যত গুম, খুন, ধর্ষণ, হত্যা হয়েছে, সব কিছুর বিচার না হওয়া পর্যন্ত আমরা লড়াই করব। আমরা কাজ করব আমাদের নিহত ও আহত সহযোদ্ধাদের পুনর্বাসনে। এবং আমাদের আরও কাজ হবে সাধারণ শিক্ষার্থীদের অধিকার নিয়ে।”

নবনিযুক্ত সদস্য সচিব হোসাইন মাসুম বলেন, “জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশাপাশি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অবদান অনস্বীকার্য। তবে ৫ আগস্টের পর থেকে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়কে সবখানে অবমূল্যায়ন করা হয়েছে। আমরা নতুন কমিটির পক্ষ থেকে এই বৈষম্যের অবসান চাই।”

মুখপাত্র তানিয়া আক্তার বলেন, “জুলাই অভ্যুত্থানে যেসব বিপ্লবীদের মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছিল, তাদের অচিরেই মামলা থেকে খালাস দিতে হবে। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যারা আহত হয়েছিল, তাদের চিকিৎসার বিষয়টি দেখার ব্যবস্থা করতে হবে।”

এখানে আরও উপস্থিত ছিলেন, নতুন কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক নজরুল ইসলাম, আতিকুল ইসলাম সোহাগ, সহ-মুখপাত্র হুরাইন হুরে, আন্তর্জাতিক ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয় এর আহবায়ক মুহাম্মদ রাফিউ প্রমুখ।

নেত্রকোনা জেলা প্রেসক্লাব এর দ্বিবার্ষিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত।

উৎসবমুখর পরিবেশে নেত্রকোণা জেলা প্রেস ক্লাবের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার দিনভর ভোট শেষে সন্ধ্যায় প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে ফলাফল ঘোষণা করেন নির্বাচন কমিশনার আমিনুল ইসলাম খান। কমিশনের ফলাফল অনুযায়ী, সহসভাপতি পদে জাহিদ হাসান এবং সাধারণ সম্পাদক পদে ম. কিবরিয়া চৌধুরী হেলিম

নির্বাচিত হয়েছেন। এ ছাড়া যুগ্ম সম্পাদক পদে নাজমুশ শাহাদাৎ নাজু, তথ্য প্রযুক্তি সম্পাদক পদে মো. আনিসুর রহমান নির্বিাচিত হয়েছেন। সদস্য পদে নির্বাচিত হয়েছেন- খলিলুর রহমান শেখ ইকবাল, ভজন দাস, আবুল হোসেন তালুকদার ও শ্যামলেন্দু পাল। প্রেস ক্লাবের সংবিধান অনুযায়ী, মোট ১৯ সদস্যের কার্যকরী কমিটিতে জেলা প্রশাসক পদাধিকার বলে সভাপতি হন। সেখানে

সাংবাদিক ও সাংবাদিকতা পেশায় নেই এমন দুই ধরনের ভোটার তাদের প্রতিনিধি নির্বাচন করেন। সাংবাদিকদের মধ্যে কোষাধ্যক্ষ সুজাদুল ইসলাম ফারাস, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন চৌধুরী, দপ্তর সম্পাদক জহিরুল ইসলাম খান কবীর, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে হাফিজ উল্লাহ চৌধুরী বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছিলেন। এ ছাড়া সাংবাদিকতা পেশায় নেই এমন ব্যক্তিদের জন্য কমিটিতে ছয়টি পদ নির্ধারিত রয়েছে। তারা সবাই বিনা

প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। তারা হলেন- সহসভাপতি নূরুজ্জামান নূরু, যুগ্ম সম্পাদক আ ফ ম রফিকুল ইসলাম খান আপেল, ক্রীড়া সম্পাদক খন্দকার আনিছুর রহমান, সমাজকল্যাণ সম্পাদক ওসমান গণি তালুকাদার এবং সদস্য পদে আব্দুর মান্নান তালুকদার ও আব্দুল ওয়াহেদ। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা নাগাদ টানা ভোটগ্রহণ হয়েছে। ৬৫ জন ভোটারের মধ্যে ৬২ জন তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ