আজঃ শুক্রবার ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

বহিবিশ্ব:

ভারতে ধর্মীয় অনুষ্ঠানে পদপিষ্ট হয়ে মৃত্যু বেড়ে ১১৬

বহিবিশ্ব নিউজ ডেস্ক:

ভারত:

ভারতের উত্তরপ্রদেশের হাথরস শহরে এক ধর্মীয় অনুষ্ঠানে পদপিষ্ট হয়ে মৃত্যু হল শতাধিক মানুষের। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ১১৬ জনের মৃত্যুর খবর জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস।

পশ্চিমবঙ্গের আনন্দবাজার পত্রিকা শতাধিক মৃত্যুর খবর দিয়েছে। নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে জানানো হয়েছে। প্রাথমিক অবস্থায় ২৭ জনের মৃত্যুর খবর জানানো হয়েছিলো।

জানা গেছে, রতিভানপুরে একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান চলছিল মঙ্গলবার (২ জুলাই)। অনুষ্ঠান শেষ হতেই বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয় এবং পদপিষ্ট হয়ে শতাধিক জনের মৃত্যু হয়।আনন্দবাজার জানিয়েছে, নারায়ণ সাকার ওরফে ‘ভোলে বাবা’ নামে স্বঘোষিত এক ধর্মীয় গুরুর জন্য ‘মানব মঙ্গল মিলন সদ্ভাবনা অনুষ্ঠান কমিটি’র তরফে সকাল ১১টা থেকে দুপুর ৩টা পর্যন্ত ওই সৎসঙ্গের আয়োজন করা হয়েছিল মঙ্গলবার। অংশগ্রহণ করেছিলেন হাজার হাজার ভক্ত। ভক্তদের মধ্যে অধিকাংশই ছিলেন মহিলা। উত্তরপ্রদেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে ওই সৎসঙ্গে যোগ দিতে এসেছিলেন তারা। সেখানেই ঘটে যায় বিপর্যয়। হুড়মুড়িয়ে বেরোনোর সময় পদপিষ্ট হয়ে মারা গিয়েছেন অনেকে। বেশির ভাগই মহিলা। কয়েক জন শিশুও মারা গিয়েছেন। আহত হয়েছেন অনেকে। আহতদের ইটাওয়া হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে।

দুর্ঘটনার পরপর রাজ্যের পুলিশ সুপার রাজেশ কুমার সিংহ বলেছেন, ‘হাথরসের মুঘলাগড়ি গ্রামে একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান চলছিল। সেই সময় এই দুর্ঘটনা ঘটে। কেন এবং কী ভাবে এই ঘটনা ঘটল, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’

প্রত্যক্ষদর্শীদের একাংশের দাবি, সৎসঙ্গের জন্য যে প্যান্ডেল বাঁধা হয়েছিল, তা ঘেরা ছিল। পাখার ব্যবস্থা করা হয়নি। প্যান্ডেল খোলামেলা থাকলেও আর্দ্রতা এবং গরমের কারণে সকলেই হাঁসফাঁস করছিলেন। ফলে সৎসঙ্গ শেষ হওয়ার পরেই মানুষ হুড়মুড়িয়ে মাঠের বাইরে বেরোনোর চেষ্টা করেন। কিন্তু আসা-যাওয়ার জন্য যে গেট তৈরি হয়েছিল, সেটিও অত্যন্ত সঙ্কীর্ণ হওয়ার কারণে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়। অনেকে মাটিতে পড়ে যান। বাকিরা তাঁদের উপর দিয়েই বাইরে বেরোনোর চেষ্টা করেন।

মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ ঘটনাটির খোঁজখবর নিয়েছেন। তিনি ইতিধ্যেই একটি তদন্ত কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন। সেই তদন্ত কমিটির নেতৃত্বে থাকবেন আগরার অতিরিক্ত ডিজি। ঘটনার খবর পেয়ে মুঘলাগড়ি গ্রামের উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন রাজ্যের দুই মন্ত্রী লক্ষ্মীনারায়ণ চৌধরী এবং সন্দীপ সিংহ।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

চৌদ্দগ্রামে বাসে পেট্রোল বোমা মেরে ৮ যাত্রীকে পুড়িয়ে হত্যা মামলার আসামী সাবেক কাউন্সিলর হালিম আটক।

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে বাসে পেট্রোল বোমা মেরে ৮ যাত্রীকে পুড়িয়ে হত্যার ঘটনায় চৌদ্দগ্রাম পৌরসভার ৪নং ওয়ার্ডের
সাবেক কাউন্সিলর ও পৌর আাওয়ামীলীগের সহ সভাপতি আবদুল হালিমকে (৪৮) গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারী) রাতে উপজেলার মিয়াবাজার এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
আজ(শুক্রবার) সকালে  চৌদ্দগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ হিলাল উদ্দিন আহমেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

গ্রেফতার আবদুল হালিম চৌদ্দগ্রাম পৌর এলকার পূর্ব চাঁন্দিশকরা মুন্সি বাড়ির মৃত আবুল কাশেমের ছেলে। 
পুলিশ সূত্র জানায়, ২০১৫ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি ভোরে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের চৌদ্দগ্রামের জগমোহনপুর এলাকায় যাত্রীবাহি একটি নৈশ কোচে পেট্রোল বোমা মেরে ৮ জনকে পুড়িয়ে হত্যার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার পর দিন পুলিশ বাদী হয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া, জামায়াতের বর্তমান নায়েবে আমির ও সাবেক এমপি ডাঃ সৈয়দ আবদুল্লাহ মোঃ তাহের সহ বিরোধীদলীয় ৮৬ জন নেতা কর্মীকে

আসামী করে চৌদ্দগ্রাম থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়। ওই মামলায় অধিকাংশ আসামী দীর্ঘ দিন জেলও খাটে। গত বছরের ৫ আগস্ট আাওয়ামীলীগ সরকারের পতনের পর ১১ সেপ্টেম্বর বাসের মালিক আবুল খায়ের বাদী হয়ে কুমিল্লার আদালতে প্রকৃত ঘটনায় দায়ী হিসেবে সাবেক ফ্যাসিস্ট রেলমন্ত্রী মুজিবুল হক, সাবেক আইজিপি এ কে এম শহীদুল হক, র‍্যাবের সাবেক ডিজি বেনজীর আহমেদ, কুমিল্লার সাবেক পুলিশ সুপার টুটুল চক্রবর্তীসহ ১৩০ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আরো ৬০ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করে। এ মামলায় ১১৬ নম্বর আসামি করা হয় আবদুল হালিমকে। মামলাটি দায়েরের পর গত ৪ অক্টোবর উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক ফরাস উদ্দিন রিপন নামে এজাহারভুক্ত আরেক আসামীকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

চৌদ্দগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ হিলাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, মামলার পর থেকে আবদুল হালিম আত্মগোপনে ছিলো। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রাতে উপজেলার মিয়াবাজার এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়।  আদালতের মাধ্যমে তাকে কুমিল্লা কারাগারে পাঠানো হবে।

চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির কমিটিতে পদ বঞ্চিত এনামুল হকে অনুসারীরা প্রেসক্লাবের সামনে নতুন বিএনপির আহবায়ক কমিটির বিরুদ্ধে মানববন্ধন

এস আলম গ্রুপের ‘গাড়িাকান্ড’র কারণে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির কমিটিতে পদ বঞ্চিত এনামুল হকে অনুসারীরা প্রেসক্লাবের সামনে নতুন বিএনপির আহবায়ক কমিটির বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেছে। মানববন্ধনে যোগ দিতে আসা অধিকাংশই এস আলম গ্রুপের কারখানায় কর্মরত শ্রমিক।
বৃহস্পতিবার (৬ ই ফেব্রুয়ারি) বিকেল তিনটায় মিছিল সহকারে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সামনে জড়ো হতে থাকে তারা। এসময় চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির নতুন আহবায়ক ইদ্রিস মিয়া ছবি সম্বেলিত প্ল্যাকার্ড বহন করতে দেখা যায় এনামের অনুসারীদের।
এরআগে দুপুর একটায় প্রেসক্লাবের সামনে একদফা জড়ো হবার চেস্টা করে তারা। তবে স্থানীয় বিএনপির পূর্বঘোষিত ফ্যাসিবাদ বিরোধী মিছিলের কারণে তারা বেশি সময় অবস্থান করতে ব্যর্থ হয়। পটিয়া ও কর্ণফুলী উপজেলা থেকে বাসযোগে এনামের অনুসারীরা জামালখান এলাকায় এসে স্থানীয় ছাত্রদল-যুবদল কর্মীদের বাঁধার মুখে পড়ে। প্রেসক্লাবের সামনে ছাত্রলীগ – আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীদের গ্রেফতারের দাবিতে চলা মিছিলের মুখোমুখি হয় এনামের অনুসারীরা। পরে তারা এলাকা ত্যাগ করে। পুনরায় বেলা তিনটার দিকে প্রেসক্লাবের সামনে এসে জড়ো হয় তারা। তবে পুলিশের বাধার মুখে পনের মিনিটেই এলাকা ছাড়তে বাধ্য হয় দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহবায়ক এনামুল হকের অনুসারীরা।
দক্ষিণ জেলা বিএনপির নতুন আহবায়ক কমিটির বিরুদ্ধে করা মানববন্ধনে অংশ নিতে আসা কয়েকজন জানান ‘ইলিয়াস কন্ট্রাক্টর’ ও ‘ মাহবু ‘ নামের দুই ব্যক্তি তাদেরকে পাঠিয়েছেন। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, দুইজনই এস আলম গ্রুপের ঠিকাদার। তারা এস আলম গ্রুপের বিভিন্ন কারখানায় শ্রমিক সরবরাহ করে থাকেন।
আবু আহমেদ ও বশির উদ্দিন নামের দুই বিক্ষোভকারী জানান, বিএনপি কি নিয়ে মানববন্ধন করেছে তাদের জানা নেই। তবে ইলিয়াস বাসযোগে তাদের শহরে পাঠিয়েছেন। তাদের সাথে কথা বলার সময় পাশ থেকে কয়েকজন লোক এসে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলতে নিষেধ করেন।
চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির নতুন ঘোষিত আহবায়ক কমিটির আহবায়ক সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ইদ্রিস মিয়ার বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ সম্বলিত প্লেকার্ড বহন করে তারা। সাবেক সিটি মেয়র প্রয়াত আওয়ামী লীগ নেতা ‘ এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী ‘ সাথে ইদ্রিস মিয়ার সখ্যতার অভিযোগ তোলে বক্তব্য রাখেন বিএনপি নেতারা। তারা অভিযোগ করেন, আওয়ামী লীগ নেতাদের সাথে নতুন আহবায়ক ইদ্রিস মিয়ার সখ্যতা ছিলো। তিনি মাঠের রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন না।
পুলিশের অনুরোধে তারা সাড়ে তিনটার দিকে প্রেসক্লাব এলাকা ত্যাগ করে চেরাগি পাহাড়ের দিকে মিছিল নিয়ে সরে যান।
৫ই আগস্ট সরকার পতনের পর ‘এস আলম’ গ্রুপের লক্ষাধিক কোটি টাকা পাচারের বিষয়টি নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়। দক্ষিণ জেলা বিএনপির নেতা এনামুল হক, আবু সুফিয়ান,মামুন মিয়াসহ দলটির নেতাদের সাথে দেশের অর্থ লুটপাটকারী এস আলম গ্রুপের সখ্যতার বিষয়টি দেশজুড়ে আলোচনা সমালোচনার জন্ম দেয়। নতুন কমিটি ঘোষণার পর মানববন্ধনে এস আলম গ্রুপের শ্রমিকদের অংশগ্রহণ করা নিয়ে দক্ষিণ জেলা বিএনপির কোন নেতা কথা বলতে রাজি হন নি। মুঠোফোনে এনামুল হকের সাথে যোগাযোগ করা করা হলে তিনিও সাড়া দেন নি।
গত বছরের ১ সেপ্টেম্বর দেশের আলোচিত শিল্পগোষ্ঠী এস আলমের বিলাসবহুল গাড়িকাণ্ডে বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয় চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি। গত বছরের ২ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম নগরের কালুরঘাট এলাকার একটি ওয়্যারহাউস থেকে একে একে ১৪টি বিলাসবহুল গাড়ি বের হওয়ার ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে। আলোচিত-সমালোচিত শিল্প গ্রুপ এস আলমের গাড়িগুলো পার করে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে দক্ষিণ জেলা বিএনপির তখনকার তিন নেতার বিরুদ্ধে। তাঁরা হলেন আগের কমিটির আহ্বায়ক আবু সুফিয়ান, যুগ্ম আহ্বায়ক এনামুল হক ও সদস্য মামুন মিয়া। ভিডিও ছড়িয়ে পড়ার পর ওই তিন নেতাকে দল থেকে শোকজ করা হয়। পরে তাঁদের তিনজনের প্রাথমিক সদস্যপদ স্থগিত করা হয়। অভিযুক্ত এনামুল হকসহ ওই নেতাদের নতুন আহবায়ক কমিটিতে পদে রাখা হয়নি। পদবঞ্চিত এনামুল হকের অনুসারীরা নতুন আহবায়ক কমিটির বিরুদ্ধে মানববন্ধন করতে জড়ো হয় চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সামনে।
প্রসঙ্গত, গত রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবীর রিজভীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে পাঁচ সদস্যের আহবায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়। কমিটিতে সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক করা হয় আলী আব্বাসকে। আংশিক এই কমিটিতে আরও আছেন লিয়াকত হোসেন ও মিশকাতুল ইসলাম চৌধুরী পাপ্পা। তাদের দুজনকে যুগ্ম আহ্বায়ক করা হয়েছে।এর মধ্যে আহবায়ক ইদ্রিস মিয়া দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি এবং সদস্য সচিব লায়ন হেলাল উদ্দিন আনোয়ারা উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব ছিলেন।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ