আজঃ শুক্রবার ১৩ জুন, ২০২৫

ইন্টারনেটের ধীরগতি বাড়ান, জীবন যাত্রা সচল করুন-ক্যাব চট্টগ্রাম

প্রেস রিলিজ

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন এর পরবর্তী সংঘর্ষ-সহিংস অস্থিরতায় টানা ১০ দিন ইন্টারনেট সংযোগ পুরোপুরি বন্ধ থাকার পর ধীরগতির ইন্টারনেট চালু হলেও অনলাইনকেন্দ্রিক সব ধরনের কার্যক্রমই বাধাগ্রস্থ হচ্ছে। যার কারণে বিদ্যুত, গ্যাস ও ওয়াসার মতো জরুরি পরিসেবার বিল পরিশোধে গ্রাহকদেরকে চরম ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে। ডিজিটাল বাংলাদেশে যেখানে মানুষের সব ধরনের কার্যক্রমই যেখানে ইন্টারনেটনির্ভর, সেখানে এভাবে ইন্টারনেট সংযোগকে ধীরগতির করে রাখার অর্থ দেশের সাধারণ মানুষের মৌলিক অধিকারকে খর্ব করার সামিল। এই দৃষ্টান্ত সাধারন ছাত্র ও তরুনদের প্রতি আইন শৃংখলা রক্ষা বাহিনীর মতো অমানবিক ও অগণতান্ত্রিক আচরণের সামিল। তাই দীর্ঘ সময়ে ধরে ইন্টারনেট বন্ধ ও ধীরগতির করে রেখে মানুষের মৌলিক অধিকার গুরুতর লঙ্গনের ঘটনা বন্ধসহ অনতিবিলম্বে আর কোনো অজুহাত ও সময়ক্ষেপণ না করে দ্রæত স্বাভাবিক গতির নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেট চালু করে দেশের সাধারন মানুষের স্বাভাবিক যোগাযোগ, ব্যবসা বানিজ্য, দৈনন্দিন কার্যক্রমসহ অর্থনৈতিক কর্মকান্ড সচল করার দাবি জানিয়েছেন দেশের ক্রেতা-ভোক্তাদের জাতীয় প্রতিনিধিত্বকারী প্রতিষ্ঠান কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) চট্টগ্রাম বিভাগ ও নগর কমিটির। দীর্ঘ সময় ইন্টারনেট বন্ধ ও ধীরগতির ইন্টারনেট থাকায় জনভোগান্তি বন্ধের দাবিতে এক বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ উপরোক্ত দাবি জানান।
গতকাল বুধবার গণমাধ্যমে প্রেরিত এক বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেন ক্যাব কেন্দ্রিয় কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট এস এম নাজের হোসাইন, ক্যাব চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাধারন সম্পাদক কাজী ইকবাল বাহার ছাবেরী, ক্যাব মহানগরের প্রেসিডেন্ট জেসমিন সুলতানা পারু, সাধারণ সম্পাদক অজয় মিত্র শংকু, ক্যাব চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা প্রেসিডিন্ট আলহাজ্ব আবদুল মান্নান, ক্যাব যুব গ্রæপ চট্টগ্রাম বিভাগীয় সভাপতি চৌধুরী কেএনএম রিয়াদ, ক্যাব যুব গ্রæপ চট্টগ্রাম মহানগর সভাপতি আবু হানিফ নোমান প্রমুখ।
বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন, পুরো বিশ্বব্যাপী ডিজিটাল প্রযুক্তির উদ্ভাবন ও উন্নয়নের কারনে বর্তমানে তথ্যপ্রযুক্তি এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যাপক বিকাশ ঘটায় নিরবচ্ছিন্ন ও গতি সম্পন্ন ইন্টারনেট সংযোগ এখন মানুষের অন্যতম মৌলিক অধিকারে পরিণত হয়েছে। ইন্টারনেট সেবা বন্ধ ও ধীরগতির করে রেখে যে কোন সরকার সেই অধিকার খর্ব করতে পারে না। সরকারের এই আচরণ পুরোপুরি অগ্রহনযোগ্য ও অগণতান্ত্রিক।
বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন, ১০ দিন পর সরকার চাপের মুখে ইন্টারনেট চালু করলেও তা এখনো কোন কাজেই আসছে না। অন্যদিকে সরকার ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বন্ধ করার পর ইন্টারনেট-সেবাদাতাদের বিভিন্ন সরঞ্জাম স্থাপন করা ডেটা সেন্টারে আগুন দেওয়ার বিষয়টি সামনে আনলেও পরে দেখা গেল, সেই ভবনে কোনো আগুনই লাগেনি। আর সেই দোহাই দিয়ে টানা ১০ দিন ইন্টারনেট বন্ধ ছিলো। তা ছাড়া ওই ডেটা সেন্টার থেকে দেশজুড়ে মোট ব্যান্ডউইডথ চাহিদার ২০ শতাংশের মতো সরবরাহ করা হয়।
বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ ক্ষোভপ্রকাশ করে বলেন, দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দরাও মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর সাথে মতবিনিময়ের সময় ইন্টারনেট সেবা বন্ধ থাকার কারনে ব্যবসা বানিজ্য বিশেষ করে আমদানি রূপ্তানী বানিজ্যের ব্যাপক ক্ষতি বিষয়টি সামনে আনলেও পরিস্থিতির সে উন্নতি হয়নি। তারই ধারাবাহিতায় প্রযুক্তি খাতে অনলাইন ব্যবসা ও ফ্রিল্যান্সিং কার্যক্রমে বড় ধরনের ধস নেমেছে। যদিও পোশাক খাত ও রেমিট্যান্সের পাশাপাশি এক দশকে বাংলাদেশের তরুণেরা ফ্রিল্যান্সিং করে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা আয় করেছেন। ইন্টারনেট সেবার বেহাল দশা সেই খাতকে হাতে ধরে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যাচ্ছে। ডেটা সেন্টার পুড়ে গিয়ে ইন্টারনেট-সেবা বন্ধ হয়েছে, এ কথা বিদেশি ক্রেতারা বিশ্বাস ও আস্থা রাখতে পারছে না।
নেতৃবৃন্দ বলেন, এখন ব্রডব্যান্ড ও মোবাইল ইন্টারনেট চালু করা হলেও তা এতটাই ধীরগতির তা দিয়ে সেই অর্থে কোনো কাজেই আসছে না। কভিড পরিস্থিতিতে অনলাইন ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমকে কেন্দ্র করে ঘরে ঘরে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা তৈরি হয়, সেই অনলাইন ভিত্তিক উদ্যাক্তা ও ভোক্তাশ্রেণি পুরোটাই বিচ্ছিন্ন। একই সাথে মোবাইল অপারেরটরা ৫জিবি ডাটা বোনাস দেবার নাম করে গ্রাহকদের সাথে উপহাস করছেন। যেখানে মোবাইল ডাটার গতি নাই, নেটওর্য়াক কাজ করছে না, সেখানে ৫জিবি বোনাস না দিয়ে গতি ও মানসম্পন্ন মোবাইল নেটওয়ার্ক নিশ্চিত করাই জরুরি। আর বেসরকারী অপারেটরদের কাছে অভিযোগ জানানোর বিষয়টি একেবারেই অবান্তর বলে মন্তব্য করেন।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

যানজটমুক্ত হচ্ছে কর্ণফুলী শাহ আমানত সেতু এলাকা, ঈদযাত্রায় হতে পারে স্বস্তি

চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর ওপর নির্মিত শাহ আমানত সেতুর টোল প্লাজায় আরও দুটি নতুন বুথ স্থাপন করা হয়েছে, ফলে মোট বুথ সংখ্যা এখন দাঁড়িয়েছে ১০টিতে। বাংলাদেশ সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের (সওজ) তত্ত্বাবধানে থাকা এই টোল প্লাজায় যানজট নিরসনের লক্ষ্যে নতুন এই দুটি বুথ স্থাপন করা হয়েছে। মূলত ঈদুল আজহার পূর্বে ঘরমুখো মানুষের চাপ সামাল দিতে এবং দক্ষিণ চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারগামী যাত্রীদের সুবিধার্থে নতুন এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। শাহ আমানত সেতুর দক্ষিণ পাড়ে অবস্থিত টোল প্লাজায় এসব বুথ স্থাপন করা হয়।

সওজ-এর নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ মোসলেহ চৌধুরী জানিয়েছেন, নতুন বুথগুলো চালু হওয়ায় এখন আর আগের মতো যানজট হবে না বলেই আশা করা হচ্ছে।
জানা গেছে, শাহ আমানত সেতু, যা তৃতীয় কর্ণফুলী সেতু নামেও পরিচিত, কর্ণফুলী নদীর ওপর নির্মিত বাংলাদেশের প্রথম এক্সট্রাডোজড টাইপ সেতু। সেতুর নির্মাণকাজ শুরু হয় ২০০৬ সালের আগস্ট মাসে এবং শেষ হয় ২০১০ সালের জুলাই মাসে। এটি
আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয় ২০১০ সালের ৮ সেপ্টেম্বর। সেতুটির দৈর্ঘ্য ৯৫০ মিটার এবং প্রস্থ ২৪.৪৭ মিটার। এটি চার লেনবিশিষ্ট এবং দুই পাশে রয়েছে ১.৫ মিটার প্রশস্ত ফুটপাত। সেতুর নকশা করে যুক্তরাজ্যের রেনডেল পামার অ্যান্ড ট্রিটন (জবহফবষ চধষসবৎ ্ ঞৎরঃঃড়হ) এবং নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করে চীনের চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করে বাংলাদেশ সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর এবং এতে কুয়েত ফান্ড ফর আরব ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট (কঋঅঊউ) অর্থায়ন করে।

সেতুর নির্মাণে মোট ব্যয় হয় প্রায় ৫৯০ কোটি টাকা, যার মধ্যে ৩৭২ কোটি টাকা ছিল কুয়েত ফান্ডের ঋণ সহায়তা। মূল সেতুর নির্মাণ ব্যয় ছিল ৩৩৬ কোটি টাকা, এবং বাকি ব্যয় সংযোগ সড়ক, ভূমি অধিগ্রহণ ও অন্যান্য সহায়ক অবকাঠামোর পেছনে ব্যয় হয়। সেতুটি নির্মাণের পর থেকেই এটি চট্টগ্রাম মহানগরী ও দক্ষিণ চট্টগ্রাম, বিশেষ করে আনোয়ারা, বাঁশখালী, পটিয়া,

চন্দনাইশ ও কক্সবাজারসহ দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের সঙ্গে সরাসরি সড়ক সংযোগ নিশ্চিত করে চলেছে। এটি চট্টগ্রাম নগরীর উপর থেকে ভারী যানবাহনের চাপ কমিয়ে দিয়েছে এবং অর্থনৈতিকভাবে দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রাখছে।
টোল আদায়ের দিক দিয়ে সেতুটি একটি গুরুত্বপূর্ণ
আয়ের উৎস। ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে সেতু দিয়ে চলাচল করেছে ৭ লাখ ২৩ হাজার ৭৮৬টি যানবাহন এবং ওই মাসে টোল আদায় হয়েছে ৬ কোটি ৭১ লাখ ৮৩ হাজার ৩৭৬ টাকা। ২০২৩ সালে বার্ষিক টোল আদায় হয়েছে ৭৯ কোটি ১৯ লাখ ৮ হাজার ৩৮৭ টাকা এবং যানবাহনের সংখ্যা ছিল ৯১ লাখ ২ হাজার ৪২৫টি। বর্তমানে টোল আদায়ের পুরো প্রক্রিয়াটি কম্পিউটারাইজড পদ্ধতিতে পরিচালিত হয়, যা স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহিতা নিশ্চিত করে।

নতুন দুটি বুথ চালু হওয়ায় সেতুর টোল প্লাজায় যান চলাচল আরও দ্রুত ও সহজ হবে এমনটি বলেছেন সংশ্লিষ্টরা। অতীতে যেসব সময় দীর্ঘ যানজটে মানুষকে দুর্ভোগ পোহাতে হতো, এখন তা অনেকটাই কমে আসবে বলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ আশা করছে। ঈদসহ যেকোনো জাতীয় ছুটি বা উৎসবের সময়ে এই অতিরিক্ত বুথগুলোর কার্যকারিতা আরও বেশি দৃশ্যমান হবে। সেতুটি কেবল যোগাযোগের মাধ্যম নয়, এটি চট্টগ্রামের অর্থনৈতিক প্রবাহকে আরও গতিশীল করে তুলছে।

চট্টগ্রামে অধিক ভাড়া আদায় : বাস কাউন্টারকে জরিমানা ।

পবিত্র ঈদ-উল আযহাকে সামনে রেখে দুরপাল্লার বাস কাউন্টারগুলোতে ভাড়ার তালিকা দৃশ্যমান না রেখে যাত্রীদের কাছ থেকে বিআরটিএ নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে অধিক ভাড়া আদায় করছে। এমন অভিযোগের ভিত্তিতে সোমবার বিআরটিএ’র সহযোগিতায় নগরীর বহদ্দারহাট ও চান্দগাঁও বাস টার্মিনালে এস.আলম, সাঙ্গু, সৌদিয়া ও হানিফসহ বিভিন্ন দুরপাল্লার বাস কাউন্টারে তদারকির পাশাপাশি ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করেন চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন। অভিযান চলাকালীন সড়ক পরিবহন

আইন, ২০১৮ এবং ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯-এর আওতায় নির্ধারিত ভাড়ার তালিকা প্রদর্শন না করা, অতিরিক্ত ভাড়া আদায় ও লাইসেন্স সংক্রান্ত অনিয়মের কারণে দুই বাস কাউন্টারকে পৃথক ২ মামলায় মোট ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। একই সাথে কাউন্টারগুলোর প্রতি নির্ধারিত ভাড়ার তালিকা স্পষ্টভাবে প্রদর্শনের নির্দেশনা প্রদানসহ সতর্ক করা হয়। অভিযানে নেতৃত্ব দেন চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট জাকিয়া মুমতাহিনা ও মোঃ ইসরাফিল জাহান। বিআরটিএ’র কর্মকর্তাবৃন্দ ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যগণ অভিযানে সহযোগিতা করেন। চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়,

নগরবাসীর নিরাপত্তা, যাত্রীসাধারণের ন্যায্য ভাড়া নিশ্চিতকরণ ও সড়কে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে এ ধরনের অভিযান নিয়মিতভাবে পরিচালিত হবে। ঈদসহ বিভিন্ন সময়ে সড়কে শৃঙ্খলা রক্ষা ও যাত্রীসেবার মানোন্নয়নে জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ