আজঃ শুক্রবার ১৩ জুন, ২০২৫

ব্রিটেন ও আমেরিকা অস্বীকার করেছে ভিসা অনুমতি দিবেন না শেখ হাসিনাকে- বক্তব্যে বললেন- ঠাকুরগাঁওয়ে মির্জা ফখরুল

রেজাউল ইসলাম মাসুদ, ঠাকুরগাঁও জেলা প্রতিনিধিঃ

হাসিনা

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘শেখ হাসিনাকে দেশ ছেড়ে পালাতে হয়েছে, এখন গিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন কোথায়? ঐ ভারতের দিল্লিতে। ব্রিটেন অস্বীকার করেছে, ভিসা অনুমতি দেবে না , ঠিক তেমনি আমেরিকা বলেছে ভিসা দেব না। কোনো দেশ রাজি হয়নি। ভারত যদিও এখন পর্যন্ত অফিসিয়ালি রাজি হয়নি, কিন্তু এখন পর্যন্ত শেখ হাসিনা সেখানেই (ভারতেই) আছেন। এখন ভারত থেকে নতুন এক চক্রান্ত শুরু করেছেন।’
১৩ আগষ্ট মঙ্গলবার বিকেলে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা বিএনপির আয়োজনে গড়েয়া ডিগ্রি কলেজ মাঠে আয়োজিত ঐক্য ও সম্প্রীতি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘যখন মানুষের সামনে দাঁড়াতে পারে না, এখন আমাদের হিন্দু ভাইদেরকে ঢাল হিসেবে আগে বাড়ায় দিতে চায়। এটাই তাদের একটা কৌশল-খেলা, অপচেষ্টা। যখনই তারা হারতে থাকবে, যখন জনগণ তাদের কাছ থেকে মুখ ফিরায় নিবে, নির্বাচনে হেরে যাবে, আন্দোলনে হেরে যাবে তখন তারা হিন্দু ভাইদের ওপর অত্যাচার, নির্যাতন চালাচ্ছে।
তিনি বলেন, ‘আমাদের এখানে হিন্দু মা-বোনেরা, ভাইয়েরা আছেন। তারা ভালো করে জানেন এই বাংলাদেশে কখনই হিন্দু-মুসলমানে যুদ্ধ হয় না। দিনের পর দিন হাজার বছর ধরে এই বাংলাদেশে হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান একসঙ্গে থাকছে। এক গাছে অনেক ফুলের মতো ফুটে আছে । এই সম্পর্কে তারা ফাটল ধরাতে চায়, তারা প্রমাণ করতে চায় এই বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর অত্যাচার করছে,।নির্যাতন করছে; তারা এমনভাবে এটাকে ছড়াতে চায় যে, ছড়িয়ে তারা আন্তর্জাতিকভাবে বাংলাদেশে হেয় প্রতিপন্ন করতে চায়। বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমাদের কথা খুব পরিষ্কার, রাজনৈতিক যখন পটপরিবর্তন হয়, তখন একটা গোলযোগ হয়, সেই গন্ডগোলটা কোনো দিনই ধর্মীয় নয়, সেটা রাজনৈতিক। হিন্দু-মুসলমান আলাদা নয়, রাজনীতি আলাদা হতে পারে, কিন্তু ধর্মীয় কোনো বিভেদ এখানে নাই।
‘আমরা খুব পরিষ্কার করে বলতে চাই- এই ধরনের অপচেষ্টা আপনারা করছেন, আপনাদের উদ্দেশ্য ভাল না। আপনারা বাংলাদেশে আবার অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করতে চান, আপনারা ভুলে যাবেন না- আপনাদের নেত্রী শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছেন। কখন দেশ ছেড়ে পালায় মানুষ? যখন সে এত অপকর্ম করে তার আর দাঁড়াবার জায়গা থাকে না, এই দেশে যখন তাকে কেউ আর জায়গা দিতে চায় না, কখন পালায়? যখন পিঠ দেয়ালে ঠেকে যায়, মানুষ তাকে আর চায় না। শেখ হাসিনাকে কি এখন কোন মানুষ চায়? কেন চায় না জানেন? কারণ সে এত অত্যাচার করছে, এত বেশি নির্যাতন করছে, এত চুরি করছে; আজকে খবরের কাগজে দেখলাম ৯২ হাজার কোটি টাকা পাচার করে দিছে। ব্যাংকগুলোকে খায়া ফেলছে, গিলে ফেলছে, একটা ব্যাংকও ঠিক নাই, সব ভেঙে পরে যাচ্ছে,’ যোগ করেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, ‘আমার দেশপ্রেমিক ছাত্র ভাইদেরকে যারা তাদের ঐতিহ্য রক্ষা করে এই দেশকে রক্ষা করেছে। বারবার ছাত্ররা এই দেশে ৫২ এর ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে ৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান, ৭০ এর স্বাধীনতা আন্দোলন, ৯০ এর গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে তারা বাংলাদেশকে রক্ষা করেছে। আর আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীকে তারা ঠিক প্রয়োজনের মুহুর্তে জনগণের পাশে এসে দাঁড়ায়।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘পালিয়েও লাভ হবে না, আমরা বলেছিলাম- কোন দিকে পালাবে তুমি? কোনদিকে পথ নাই। উত্তরে পর্বতমালা, দক্ষিণে বঙ্গপসাগর, কোন পালাবার পথ নাই। আজকে আওয়ামী লীগের ঐ অবস্থা হয়েছে। এটাই হয়- যারা আল্লাহকে অস্বীকার করে, জনগণের উপর অন্যায়-অত্যাচার করতে থাকে, করেছে- আমাদের আলেম-ওলামাকে ফাঁসি পর্যন্ত দিয়েছে। তাদের কারাগারে নির্যাতিত করে রেখেছে, আমাদের বিএনপি সহ বিরোধীদলীয় নেতাকর্মীদেরকে দিনের পর দিন কারাগারে রেখেছে; আমিও কারাগারে ছিলাম অনেকদিন আপনারা জানেন সেটা। তারপরও শেষ রক্ষা হয় নাই, পালিয়ে যেতে হয়েছে শেখ হাসিনাকে।’তিনি বলেন, ‘আমার খুব খারাপ লেগেছে যখন আমি দেখেছি, বিজয় স্বরণীর সামনে শেখ মুজিবুর রহমানের মূর্তিটা ছিল, দেখি অসংখ্য মানুষ সেই মূর্তিকে দঁড়ি বেঁধে টেনে হিঁচড়ে ফেলে দিচ্ছে। খারাপ লেগেছ কেন তিনি তো আমাদের নেতা ছিলেন তাইনা? স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় শেখ মুজিবের বিরাট ভূমিকা ছিল তাই না? এই লোকটাকে এই শেখ হাসিনা কত ছোট করে ফেলল, আজ তার মূর্তি নামিয়ে ফেলছে। তার জন্য সম্পূর্ণভাবে শেখ হাসিনা দায়ি। মোড়ে মোড়ে, কথায় কথায় একটা করে ম্যুরাল লাগায় বসে আছে, এটা এদেশের মানুষ মানে নারে ভাই। এই দেশের মানুষের হৃদয় থেকে, ভাব থেকে বুঝতে হবে অহংকার সহ্য করে না মানুষ, আল্লাহ সহ্য করে না।’
জনগণের পাশে বিএনপি উল্লেখ করে ফখরুল বলেন, ‘আমরা সবসময় আপনাদের পাশে আছি, আপনারা আমাকে কথা দেন, আপনারা আমাদের হিন্দু ভাইদের পাশে থাকবেন, কথা দেন। যেকোন হামলা আসুক আপনারা মোকাবেলা করবেন এবং আজকে যদি অন্য কেউ ষড়যন্ত্র করে সেই ষড়যন্ত্রকে আপনারা রুখে দিবেন।’এ সময় ঠাকুরগাঁও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মিজা ফয়সল আমীন, সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল হামিদ, সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব হোসেন তুহিন সহ জেলা, উপজেলা বিএনপি ও সহযোগি সংগঠনের নেতাকর্মীরা বক্তব্য দেন।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

রাজশাহীতে আজীবন বহিষ্কার ২ বি, এন, পি নেতা।

রাজশাহীতে দলীয় শৃংখলা ভংগের কারণে, ২ বি,এন পি, নেতাকে আজীবন বহিষ্কার করা হয়েছে ।
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের সুনির্দিষ্ট অভিযোগে রাজশাহীতে বিএনপির দুই নেতাকে দলের প্রাথমিক সদস্য পদসহ সব পর্যায়ের পদ থেকে আজীবন বহিষ্কার করা হয়েছে।বুধবার (১১ জুন) জেলা বিএনপির এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়।

এতে বলা হয়, দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের সুনির্দিষ্ট অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে পুঠিয়া উপজেলা বিএনপির সদস্য আনোয়ারুল ইসলাম এবং উপজেলার বানেশ্বর ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক ও স্থানীয় ইউপি সদস্য রফিকুল ইসলামকে দলের প্রাথমিক সদস্য পদসহ সব পর্যায়ের পদ থেকে আজীবন বহিষ্কার করা হয়েছে। 

রাজশাহী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মো. আবু সাইদ (চাঁদ), সদস্যসচিব বিশ্বনাথ সরকার ও জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম (মার্শাল) সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে স্বাক্ষর করেন। 

জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সাঈদ চাঁদ বলেন, আনোয়ারুল ইসলাম একজন প্রধান শিক্ষককে স্কুলে যেতে দিচ্ছেন না। এ জন্য শোকজ করেছিলাম। তিনি জবাব দিলেও সেটি গ্রহণযোগ্য না। তাই তাকে বহিষ্কার করা হলো। এছাড়া রফিকুল ইসলাম দুই সেনাসদস্যের বাড়িতে হামলা করেছেন বলে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ আছে। তাই তাকেও বহিষ্কার করা হলো।

দেশবিরোধী যে কোনো ধরনের ষড়যন্ত্র রুখে দিতে প্রস্তুত বিএনপি।

চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহবায়ক এরশাদ উল্লাহ বলেছেন, অতীতে যেভাবে বিএনপি রাজপথে থেকে আন্দোলন ও সংগ্রাম করেছে। গত জুলাই-আগস্টে সরকার পতনের আন্দোলনের পরও সেভাবেই রাজপথ কাঁপিয়েছে বিএনপি। আগামীতে দেশবিরোধী যে কোনো ধরনের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে প্রস্তুত রয়েছে বিএনপি। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে পরাজিত অপশক্তির ষড়যন্ত্র রুখে দিতে অন্তর্বর্তী সরকারের পাশাপাশি দেশের পক্ষের সকল শক্তিকে সজাগ এবং সতর্ক থাকতে হবে।

জনগণের বিশ্বাস ও ভালোবাসা অর্জন করুন, জনগণের সঙ্গে থাকুন, জনগণকে সঙ্গে রাখুন। একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনে জনগণ ভোট দেয়ার সুযোগ পেলে বিএনপি অবশ্যই বিজয়ী হবে। দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ব্যর্থ করে দিতে পলাতক স্বৈরাচারের দোসরদের ষড়যন্ত্র কিন্তু থেমে নেই। মাফিয়া সরকার বিনা ভোটে ক্ষমতা আঁকড়ে থাকার সময় বিশ্বে বাংলাদেশকে জঙ্গি রাষ্ট্রে পরিচিত করবার অপকৌশলে লিপ্ত ছিলো। ক্ষমতা হারিয়ে ৫ আগস্টের অপশক্তি এখন কিন্তু আবার বিশ্বে বাংলাদেশকে সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র পরিচিত করানোর অপচেষ্টার লিপ্ত হয়েছে। দেশকে আমদানি নির্ভর, পর নির্ভর এবং ঋণ নির্ভর একটি ভঙ্গুর রাষ্ট্রে পরিণত করে মাফিয়া সরকারের প্রধান দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন।

তিনি আজ ১০ জুন (মঙ্গলবার) জুলাই-বিপ্লব স্মৃতি হলে (৮ম তলা) বেলা সাড়ে ১১ টায় চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবে চট্টগ্রাম মহাগর বিএনপির সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সদস্য সচিব জাহিদুল করিম কচির সভাপতিত্বে তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের একাংশ ক্ষমতায় থাকতে নানা অজুহাতে জাতীয় নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে। এই চেষ্টা সফল হলে দীর্ঘমেয়াদে দেশের গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা হুমকির মুখে পড়বে। পতিত আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের সুযোগ করে দেবে।

চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক সালেহ নোমান ও বৈশাখী টেলিভিশনের ব্যুরোচীফ গোলাম মওলা মুরাদের যৌথ সঞ্চালয়নায় নিউজগার্ডেন সম্পাদক কামরুল হুদার কোরআন তেলোয়াতের মাধ্যমে সূচিত অনুষ্ঠানে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব নাজিমুর রহমান বলেন, পলাতক স্বৈরাচারের ১৫ বছরের দুঃশাসনের কুফল এখনো জনগণকে বয়ে বেড়াতে হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে ছাত্র-জনতার রক্তক্ষয়ী গণঅভ্যুত্থানে ৫ আগস্ট পলাতক স্বৈরাচারের পরাজয়েরর মধ্যে দিয়ে আরও একবার প্রমাণিত হয়েছে, দেশ এবং জনগণের স্বাধীনতা রক্ষা করতে হলে বাংলাদেশের আবহমান কালের ধর্মীয়, সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক মূল্যবোধে বিশ্বাসী

জাতীয়তাবাদী শক্তির বৃহত্তর ঐক্যের কোনো বিকল্প নেই।
বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহবায়কবৃন্দ এম এ আজিজ, এডভোকেট আবদুস সাত্তার, সৈয়দ আজম উদ্দিন, এস এম সাইফুল আলম, সফিকুর রহমান স্বপন, হারুন জামান, নিয়াজ মোহাম্মদ খান, শাহ আলম, আর ইউ চৌধুরী শাহীন, ইয়াসিন চৌধুরী লিটন, মঞ্জুরুল আলম মঞ্জু। সাংবাদিকদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ওসমান গণি মনসুর, মুস্তফা নাঈম, রফিকুল ইসলাম সেলিম, সাইফুল ইসলাম শিল্পী, এনাম হায়দার, এমরান এমি, ইভান মির। আরো উপস্থিত ছিলেন সাবেক কাউন্সিলর ইসমাইল বালি, মোহাম্মদ জাফর, নূর উদ্দিন নুরু, এম এ সবুর, আবু মুসা প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ