আজঃ মঙ্গলবার ২০ মে, ২০২৫

সিভাসুতে কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষায় উপস্থিতির হার ৬৯.০৬ শতাংশ

চট্টগ্রাম ব্যুরো:

কৃষিবিজ্ঞান বিষয়ে ডিগ্রি প্রদানকারী ৯টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষে ১ম বর্ষ স্নাতক শ্রেণির ভর্তি পরীক্ষা আজ শুক্রবার সারাদেশে একযোগে অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার সকাল ১১টায় শুরু হওয়া পরীক্ষা চলে দুপুর ১২টা পর্যন্ত। এবার সর্বমোট ৭৫,০১৭ জন আবেদনকারীর মধ্যে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ৫১,৮১১ জন ভর্তিচ্ছু। উপস্থিতির হার ছিল ৬৯.০৬ শতাংশ। চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিভাসু) তত্ত্বাবধানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ ১১টি কেন্দ্রে একযোগে এই ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এবার কৃষি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে সর্বমোট আসন রয়েছে ৩,৭১৮ টি। ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হবে আগামী ৩০ অক্টোবর ২০২৪ খ্রি. এবং সশরীরে ভর্তি প্রক্রিয়া চলবে ০৯-১২ ডিসেম্বর ২০২৪ খ্রি.পর্যন্ত।
সিভাসু’র উপাচার্য ও কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটির সভাপতি প্রফেসর ড. মোহাম্মদ লুৎফুর রহমান সিভাসু ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত ভর্তি পরীক্ষার বিভিন্ন কক্ষ পরিদর্শন করেন। সুন্দর ও সুষ্ঠুভাবে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ায় তিনি সন্তোষ প্রকাশ করেন এবং পরীক্ষা সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। পরীক্ষা কার্যক্রম স্ষ্ঠুুভাবে সম্পাদনে সহযোগিতার জন্য উপাচার্য পুলিশ প্রশাসনকেও ধন্যবাদ জানান
পরিদর্শনকালে উপাচার্যের সাথে ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ফুড সায়েন্স ও টেকনোলজি অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. ফেরদৌসী আকতার, ফিশারিজ অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. শেখ আহমাদ-আল-নাহিদ, রেজিস্ট্রার মীর্জা ফারুক ইমাম এবং প্রক্টর প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান।
কৃষিগুচ্ছে থাকা ০৯টি বিশ্ববিদ্যালয় হলো-বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (আসন সংখ্যা-১১১৬), বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (আসন সংখ্যা-৪৩৫), শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (আসন সংখ্যা-৬৯৮), পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (আসন সংখ্যা-৪৪৮), চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় (আসন সংখ্যা-২৭০), সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (আসন সংখ্যা-৪৩১), খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (আসন সংখ্যা-১৫০), হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (আসন সংখ্যা-৯০) ও কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (আসন সংখ্যা-৮০)।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

রাজশাহী অঞ্চলের অত্যন্ত জনপ্রিয় খাবার কালাই রুটি।

রাজশাহী অঞ্চলের অত্যন্ত জনপ্রিয় খাবার এ কালের রুটি । কালায়ের আটা এবং গমের আটা মিশ্রণে এ রুটি তৈরি করা হয় ।রাস্তার পাশে মাঝে মাঝেই দেখা যায় এই কালা রুটির দোকান । সকাল থেকে রাত অবধি চলে এই কালায়ের রুটির দোকান ।

মুরগির মাংস, হাঁসের মাংস, গরুর মাংস, বেগুনের ভর্তা, পেঁয়াজ এগুলো দেয়া হয়, এই কালায়ের রুটির সাথে । অত্যন্ত সুস্বাদু আর আর মজাদার এই কালায়ের রুটি । দূর দুরান্ত থেকে লোক আসে এই কালায়ের রুটি খাবার জন্য ।কেউ আবার বাড়ির জন্য নিয়ে যান । কালায়ের রুটি অত্যন্ত পুষ্টিকর একটি খাবার । রাজশাহী ,নাটোর, চাপাই গোদাগাড়ী , তানোর, কেশরহাট,

মোটকথা উত্তরাঞ্চলে ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে এই কালায়ের রুটির ব্যবসা ।কালায়ের রুটি দোকান করে অনেকেই হয়েছেন স্বাবলম্বী । সন্তানের লেখাপড়া থেকে শুরু করে পুরো পরিবার পরিচালনা করছেন এই কালায়ের রুটির দোকানের করে । অনেক মহিলাদের ও এই পেশায় আসছেন। কালাময়ের রুটির দোকান করে হয়েছেন স্বাবলম্বী ।

মনের আনন্দে ধান কাটছে কৃযক।

রাজশাহী শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে কেশরহাট থেকে, পাশে বিশাল মাঠ। মাঠে রয়েছে সারি সারি জিরা ধান। ধান পেকে গেছে। তাই পাকা ধান কাটতে ব্যস্ত কৃষক। মনের আনন্দে ধান কেটে কেটে নিয়ে বাড়ি যাচ্ছে কৃষক।

সবুজে শ্যামল আমাদের এই সুন্দর দেশ। অপরূপ সৌন্দর্য সেই ধান কাটার দৃশ্য। জমি থেকে ধান কেটে জমিতেই রাখা হয়। তারপর ছোট ছোট আটি করে সেগুলো বাড়িতে নিয়ে আসা হয়। বাড়িতে নিয়ে এসে তারপর শুরু হয় ধান শুকানো। তারপর শুরু হয় ধান মাড়াই। ধান মাড়াই করলে ধান থেকে ধান গাছ আলাদা হয়। আবার শুকানো হয় সেই ধান। তারপর ধান গাছ গুলো গরুর খাবার হিসেবে কেউ জমা করে রাখে। আবার কেউ এই ধান গাছ বিক্রি করে দোয়। এই ধান গাছকে গ্রামের ভাষায় পোয়াল বা খ্যার বলে। এ কাজগুলি সাধারণত বাড়ির গৃহিণীরা করে। কৃষক মাঠে কাজ করে আর গৃহিণী সারাদিন বাড়িতে ধান শুকানো থেকে শুরু করে গরু ছাগল সবকিছুই দেখাশোনা করে। এক অপরূপ দৃশ্য না দেখলে উপলব্ধি করা সভ্বব না।

গ্রাম ছাড়া এই রাঙা মাটির পথ আমার মন ভোলায় রে ।আমি অল্প সময়ের জন্য হলেও হারিয়ে গিয়েছিলাম সেই মাটির মাঝে । সেকি কৃশকের মাঝে ।আমার মন বারবার টানে সেই গ্রামের উদ্দেশ্য ।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ