আজঃ শুক্রবার ১৬ মে, ২০২৫

পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে উত্তাল রাবি

মো: গোলাম কিবরিয়া রাজশাহী জেলা প্রতিনিধি

পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে উত্তাল রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) ক্যাম্পাস। শনিবার (৭ ডিসেম্বর) রাতেই বিশ্ববিদ্যালয়ের জোহা চত্বরে বিক্ষোভ মিছিল শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। পরে মিছিলটি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়কসহ হলে হলে প্রদক্ষিণ করছে।

বিক্ষোভে অংশ নিয়ে ‘তুমি কে আমি কে, মেধাবী মেধাবী; পোষ্য কোটা নিপাত যাক, মেধাবীরা মুক্তি পাক; জনে জনে খবর দে, কোটা প্রথার কবর দে; দিয়েছি তো রক্ত, আরো দেব রক্ত’ রক্তের বন্যায়, ভেসে যাবে অন্যায় বিভিন্ন কোটাবিরোধী স্লোগান দিতে থাকেন শিক্ষার্থীরা।

আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা জানান, আমরা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আন্দোলনে নেমেছি বলে এটা শুধু রাবির জন্য নয়, এই আন্দোলন সারাদেশের পোষ্য কোটার বিরুদ্ধে।

এর আগে রাবিতে পোষ্য কোটা বাতিলের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে আজকে (শনিবার) পর্যন্ত আল্টিমেটাম দেয় শিক্ষার্থীরা। এরপরেও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কোন পদক্ষেপ গ্রহণ না করায় আন্দোলনে নামেন তারা।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

রাজশাহীর বাজারে এসেছে লিচু

রাজশাহীর বাজারে উঠেছে লিচু ।রাস্তার পাশে ফুট পাতে বিক্রি করছে এই লিচু ।এই লিচু অত্যন্ত সুস্বাদু ফল । বছরে একবার হয় এই লিচু ফল। জেনে নেওয়া যাক উপকারিতা কি কি?লিচু শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়।

লিচুতে ভিটামিন সি আছে, যা ত্বক, দাঁত ও হাড়ের জন্য উপকারী।ফ্ল্যাভানয়েডস নামের একটি উপাদান থাকে লিচুতে, যা স্তন ক্যানসার প্রতিরোধ করে। পাকা লিচু ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়, বলিরেখা কমাতে সাহায্য করে। কারণ, এতে আছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট।

লিচুতে থাকা পটাসিয়াম আমাদের রক্ত ও নালির চাপ কমিয়ে রক্তের স্বাভাবিক গতি বাড়ায়। ফলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে।পাশাপাশি বাজারে আনারস, ডাব ও বিক্রি হচ্ছে। প্রচন্ড গরমে মানুষ ডাবের পানি খাচ্ছে। আনারস খাচ্ছেন। অল্প কিছু আম ও বাজারে আসছে। আসলে বৈশাখ মানেই তো নানান রকমের ফলের সমারহ।

প্রচন্ড গরমে লিচু, আম, ডাবের পানি যেটাই খাবেন, এ যেন এক অমৃত স্বাদ। সৃষ্টিকর্তার এক অসীম নিয়ামত , এই স্বাদু ফল ।

বাঁশের নানান ধরনের ব্যবহার হচ্ছে যুগ যুগ ধরে।

রাস্তার পাশে বাঁশের আড়ত দেখে দাঁড়ালাম ।কথা হলো বাঁশের আরতের মালিকের সাথে।আমাদের দেশে প্রাচীনতম একটি উদ্ভিদ বাঁশ। বাঁশ আমাদের বিভিন্ন কাজে আসে। আমাদের দেশের বিভিন্ন গ্রাম অঞ্চলগুলোতে বাঁশ দেখা যায়। বাঁশ পাওয়া যায় না এমন কোন এলাকা নেই। গ্রামের দিকে গেলে অনেক বাঁশের ঝাড় রয়েছে ।তবে এগুলো সংখ্যা কম ।

বাঁশ দিয়ে নানান রকম কাজ করা হয়। বাঁশ দিয়ে বাড়ি তৈরি করা যায়। বাড়ির খুটি তৈরিতে বাঁশ ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও বেড়া ,টং এবং ডেকোরেশন এর কাজ করতে গেলে প্রচুর পরিমাণে বাঁশের দরকার হয়। এছাড়াও এখন অনেক পরিমাণে বাড়ির কাজ হচ্ছে এজন্য বাড়িতে কাজ করতে বাঁশের প্রচুর দরকার হয়

এজন্য রাজমিস্ত্রিরা বাঁশ প্রচুর পরিমাণে কিনে নিয়ে গিয়ে বাড়ির কাজে ব্যবহার করে। এছাড়াও বাঁশ এখন ঢাকা সহ বড় বড় শহরে ট্র্যাকে করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এজন্য বাঁশের দাম অনেক বেশি। একটি বাঁশ কিনতে গেলে ৪০০ টাকা লাগে।রাজশাহীর, মৌগাছিতে প্রচুর পানের চাষ হয় । পানের বরজ বানাতে এই বাশের ব্যপক ব্যবহার হয় ।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ