আজঃ রবিবার ১৩ জুলাই, ২০২৫

আল-বাখেরা জাহাজে ৮ নাবিক হত্যাকান্ডে জড়িতদের ২৬ ডিসেম্বরের মধ্যে গ্রেফতার করুন, অন্যথায় নৌ পথে লাগাতার কর্মবিরতি

স ম জিয়াউর রহমান

বাংলাদেশ জাহাজী শ্রমিক ফেডারেশন চট্টগ্রাম বিভাগের বিক্ষোভ মিছিলে এম. নুরুল হুদা চৌধুরী

আল-বাখেরা জাহাজে ৮ নাবিক হত্যাকান্ডে জড়িত সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার, দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ, ডাকাত- জলদস্যুমুক্ত নৌ-পথ নিশ্চিত করতে ২৬ ডিসেম্বরের মধ্যে ব্যর্থ হলে নৌ পথে লাগাতার কর্মবিরতি পালন করার আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ জাহাজী শ্রমিক ফেডারেশন চট্টগ্রাম বিভাগের সভাপতি এম. নুরুল হুদা চৌধুরী।

গত ২৩ ডিসেম্বর মেঘনা নদীর চাঁদপুরের হরিনা ফেরিঘাট সংলগ্ন এলাকায় এম ভি আল বাখেরা জাহাজের শ্রমিকদের গলা কেটে নির্মমভাবে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ বাংলাদেশ জাহাজী শ্রমিক ফেডারেশন চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিটি, বাংলাদেশ নৌ-যান শ্রমিক ও কর্মচারী ইউনিয়ন চট্টগ্রাম জেলা শাখা, চট্টগ্রাম লাইটারেজ শ্রমিক ইউনিয়ন রেজি. নং-চট্ট ২০৯০ বাল্কহেড কার্গো শ্রমিক ইউনিয়নের উদ্যোগে আজ ২৫ ডিসেম্বর সকাল ১১টায় কর্ণফুলী নতুন ব্রিজ মোড় চত্বরে বাংলাদেশ নৌ-যান শ্রমিক ও কর্মচারী ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মো আলাউদ্দিন মাঝির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ জাহাজী শ্রমিক ফেডারেশন চট্টগ্রাম বিভাগের কার্যকরি সভাপতি মো. আবু তাহের মাস্টার, সহ সভাপতি মো. আজগর হোসেন তালুকদার, বাংলাদেশ নৌ যান শ্রমিক ও কর্মচারী ইউনিয়ন চট্টগ্রাম জেলা শাখার কার্যকরি সভাপতি মো. নুরুল আলম, সহ সভাপতি মো. ইদ্রিস, যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক মো নুরুল হোসেন, মো. জাবের সুখানী, সাংগঠনিক সম্পাদক জাফর সুখানী সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য রাসিবুল ইসলাম রাসেল, নুর আলম, মো. মুসা, নাজিম উদ্দিন, আমির হোসেন, মোশাররফ হোসেন, বাংলাদেশ কার্গো টলার ভাল্কহেড শ্রমিক ইউনিয়ন চট্টগ্রাম শাখার সভাপতি মো: ফেরদৌস আলম, সাধারণ সম্পাদক জামাল সুকানি, মো. পারভেজ সুকানি প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তার জন্য নৌ-শ্রমিকরা দীর্ঘদিন ধরে দাবি দাওয়া উত্থাপন করে আন্দোলন করছে। এই আন্দোলনের বাধ্য হয়ে এদেশের প্রতিটি সরকার বার বার আশ্বাস দিলেও শ্রমিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়নি। দেশের পণ্য আমাদানী রপ্তানি সরবরাহ নিশ্চিত করে নৌ শ্রমিকরা। অথচ এসব শ্রমিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত না করা রাষ্ট্রের চরম ব্যর্থতার বহি:প্রকাশ। প্রচলিত রাষ্ট্রীয় বাহিনী নৌ পথের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চরমভাবে ব্যর্থ হচ্ছে।
বক্তারা দাবি করেন, নিহত নাবিকদের প্রত্যেকটি পরিবারের জন্য সরকারিভাবে ২৫ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়া হোক, অসুস্থ নাবিকদের রাষ্ট্রীয়ভাবে বিনা খরচে সু-চিকিৎসা নিশ্চিত করে ক্ষতিপূরন প্রদান করা হোক এবং হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার করা হোক।
অন্যথায় আগামী ২৬ ডিসেম্বর মধ্য রাত থেকে নৌ পথে লাগাতার কর্মবিরতির কর্মসূচি বাস্তবায়নে সর্বাত্মক প্রস্তুতি গ্রহণ করার জন্য শ্রমিকদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানান।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

কবি আল মাহমুদের সাহিত্য সকল বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠ্য করার দাবি জানিয়েছে বরিশালের লেখক সমাজ ।

সোনালী কাবিনের কবি, সমকালীন বাংলা ভাষার অন্যতম প্রধান কবি আল মাহমুদের ৮৯ তম জন্মবার্ষিকী পালিত হয়েছে জীবনানন্দের জনপদ বরিশালে। শেকড় সাহিত্য সংসদ আয়োজিত আল মাহমুদ জন্মবার্ষিকীর আলোচনা সভায় বক্তারা বলেছেন, বাংলা সাহিত্যে সমকালীন কবিদের প্রধান কবি হচ্ছেন আল মাহমুদ। তিনি এদেশের মানুষের বিশ্বাস ও সংস্কৃতিকে ধারণ করে সাহিত্য রচনা করেছেন, তাঁর সাহিত্যকে দেশের প্রত্যন্ত এলাকার পাশাপাশি সমগ্র বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে হবে।

একই সাথে কবি আল মাহমুদের সাহিত্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর বাংলা বিভাগে পাঠ্যভুক্ত করে পড়াতে হবে। কবি আল মাহমুদ এর জীবন ও কর্মের বিভিন্ন দিক তুলে ধরে বক্তারা বলেন- “গাঙের ঢেউয়ের মতো বলো কন্যা কবুল কবুল” ; “আমার মায়ের সোনার নোলক হারিয়ে গেল শেষে / হেথায় খুঁজি হোথায় খুঁজি সারা বাংলাদেশে।

-এমন অসংখ্য হৃদয়পঙক্তির উদগাতা সমসাময়িক বাংলা কবিতার রাজপুত্র কবি আল মাহমুদ।
মীর আবদুস শুকুর আল মাহমুদ যিনি ‘আল মাহমুদ’ নামে অধিক পরিচিত, ছিলেন আধুনিক বাংলা সাহিত্যের অন্যতম প্রধান কবি। তিনি একাধারে কবি, ঔপন্যাসিক, প্রাবন্ধিক, ছোটগল্প লেখক, শিশুসাহিত্যিক এবং সাংবাদিক ছিলেন। বিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয়াংশে সক্রিয় থেকে তিনি আধুনিক বাংলা কবিতাকে নতুন আঙ্গিকে, চেতনায় ও বাক্‌ভঙ্গীতে বিশেষভাবে সমৃদ্ধ করেছেন।

১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশ নিয়েছেন প্রবাসী সরকারের দায়িত্ব পালনের মধ্য দিয়ে। তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা-পরবর্তী প্রতিষ্ঠিত সরকার বিরোধী সংবাদপত্র দৈনিক গণকণ্ঠ (১৯৭২-১৯৭৪) পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন। বাংলা কবিতার অনন্য কণ্ঠস্বর কবি আল মাহমুদের জন্ম ১৯৩৬ সালের ১১ জুলাই, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়। বাবা মীর আবদুর রব। মা রওশন আরা মীর।

স্ত্রী সৈয়দা নাদিরা বেগম। পাঁচ ছেলে ও তিন মেয়ের জনক তিনি। কবিতা লিখে পেয়েছেন মানুষের ভালোবাসা, প্রভূত খ্যাতি ও সম্মাননা।

আধুনিক কবিতায় লোকজ উপাদান ছড়িয়ে দেওয়া কবি আল মাহমুদ পঞ্চাশের দশকের কবিতার অন্যতম প্রধান পুরুষ। তিরিশের আধুনিক কবিরা যখন পাশ্চাত্যের প্রভাবে নাগরিক, নৈর্ব্যক্তিক ও খানিক নিরাশাবাদিতার দ্বারা প্রভাবিত আল মাহমুদ তখন দেশজাত, মানবিকতা, সাম্যবাদ ও এতে লগ্ন থাকার আকুতি জানিয়েছিলেন কবিতায়। বাংলার পাঠক সাদরে গ্রহণ করেছিলেন। আজ সেই কবির ৮৯ তম জন্মদিন । সংবাদপত্রে লেখালেখির সূত্র ধরে ১৯৫৪ সালে মাহমুদ ঢাকা আগমন করেন।

 

সমকালীন বাংলা সাপ্তাহিক পত্র/পত্রিকার মধ্যে কবি আব্দুর রশীদ ওয়াসেকপুরী সম্পাদিত ও নাজমুল হক প্রকাশিত সাপ্তাহিক কাফেলা পত্রিকায় লেখালেখি শুরু করেন। পাশাপাশি তিনি দৈনিক মিল্লাত পত্রিকায় প্রুফ রিডার হিসেবে সাংবাদিকতা জগতে পদচারণা শুরু করেন। ১৯৫৫ সাল কবি আব্দুর রশীদ ওয়াসেকপুরী কাফেলা পত্রিকার চাকরি ছেড়ে দিলে তিনি সেখানে সম্পাদক হিসেবে যোগ দেন। ১৯৭১ সালে তিনি ভারত গমন করেন এবং মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয়ভাবে অংশ নেন। যুদ্ধের পরে দৈনিক গণকণ্ঠ নামক পত্রিকায় প্রতিষ্ঠা-সম্পাদক হিসেবে যোগ দেন। সম্পাদক থাকাকালীন সরকারের বিরুদ্ধে লেখার কারণে এক বছরের জন্য কারাদণ্ড ভোগ করতে হয়।
১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের পর তিনি গল্প লেখার দিকে মনোযোগী হন। ১৯৭৫ সালে তার প্রথম ছোটগল্প গ্রন্থ পানকৌড়ির রক্ত প্রকাশিত হয়। পরে ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাকে শিল্পকলা একাডেমির গবেষণা ও প্রকাশনা বিভাগের সহপরিচালক পদে নিয়োগ দেন। দীর্ঘদিন দায়িত্ব পালনের পর তিনি পরিচালক হন। পরিচালক পদ থেকে ১৯৯৩ সালে অবসর গ্রহণ করেন। ২০১৯ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি তিনি আমাদের ছেড়ে চলে যান না ফেরার দেশে। শারীরিকভাবে তিনি নেই কিন্তু বাংলা সাহিত্যে কবি আল মাহমুদের অবস্থান চিরস্থায়ী। কবিতায় আল মাহমুদ এমন এক স্বতন্ত্র অবস্থান তৈরি করেন- যা কালের সাক্ষী । শুধু কবিতা নয়, সমকালীন গল্প-গদ্যের অসাধারণ রূপকার আল মাহমুদ।
বরিশালের ঐতিহ্যবাহী সাংস্কৃতিক সংগঠন শেকড় সাহিত্য সংসদ আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তারা আরো বলেন, বিগত সরকারের আমলে কবি আল মাহমুদ ও তার সাহিত্যকে চরম অবহেলা করা হয়েছে। কবির মৃত্যুর পর বাংলা একাডেমিতে তাঁর জানাজা পর্যন্ত পড়তে দেয়া হয়নি। যারা এ কাজ করেছে তাদেরকে শাস্তির আওতায় আনতে হবে।

সম্প্রতি বরিশাল সদর রোডে দৈনিক বাংলাদেশ বাণী কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এই আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন শেকড় সাহিত্য সংসদের সহসভাপতি কবি আল হাফিজ। প্রধান অতিথি ছিলেন নব্বই দশকের খ্যাতিমান কবি নয়ন আহমেদ। মূখ্য আলোচক ছিলেন অমৃত লাল দে মহাবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ কবি মাহবুবুল হক।

কবি আল মাহমুদের বর্ণাঢ্য কর্মময় ও সাহিত্য জীবন নিয়ে আলোচনা করেন শেকড় সাহিত্য সংসদের সাধারণ সম্পাদক কবি ও গবেষক পথিক মোস্তফা, বরিশাল সংস্কৃতি কেন্দ্রের পরিচালক ও দৈনিক বাংলাদেশ বাণী সম্পাদক আযাদ আলাউদ্দীন, কবি খৈয়াম আজাদ, গবেষক ও কলামিস্ট মাহমুদ ইউসুফ, কবি সজীব তাওহীদ, কবি আহমেদ বেলাল, কবি সাইফুল্লাহ সাঈফ প্রমুখ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন কবি মৃম্ময় হাসান।

 

চট্টগ্রামে কুপিয়ে মাথা বিচ্ছিন্ন করে স্ত্রীকে খুন, পালালো স্বামী

চট্টগ্রাম মহানগরীতে স্ত্রীকে নৃশংসভাবে শরীর থেকে মাথা কেটে বিচ্ছিন্ন করে খুনের পর জানালার গ্রিল কেটে পালিয়ে গেছে স্বামী। নিহত ফাতেমা বেগম (৩২) পাহাড়িকা হাউজিং সোসাইটিতে আর কে টাওয়ার নামে একটি ভবনের দশম তলার এক বাসায় স্বামীসহ থাকতেন। তার স্বামী মো. সুমন পেশায় গাড়িচালক। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে নগরীর বায়েজিদ বোস্তামি থানার পাহাড়িকা হাউজিং সোসাইটিতে এ ঘটনা ঘটেছে।

বায়েজিদ বোস্তামি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামরুজ্জামান বলেন, রাত আনুমানিক ১২টার পরের ঘটনা। খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে যাই। ধারালো অস্ত্র দিয়ে এমনভাবে কুপিয়েছে শরীর থেকে মাথা বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। হত্যাকাণ্ডের পর পালানোর সময় ভবনের অন্যান্য ফ্ল্যাটের বাসিন্দারা সুমনকে ধরে ফেলে। তাকে নিচতলায় একটা কক্ষে আটকে রাখা হয়। পুলিশ পৌঁছানোর আগেই সেখানে জানালার গ্রিল কেটে তিনি পালিয়ে যান।
কী কারণে হত্যাকাণ্ড জানতে চাইলে ওসি বলেন, ভবনের বাসিন্দারা বলছেন, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে প্রায়ই ঝগড়া হতো। গত (বুধবার) রাতেও ঝগড়ার মধ্যে এ খুনের ঘটনা ঘটে।নিহতের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। এ ঘটনায় এখনো মামলা হয়নি বলে ওসি জানান।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ