আজঃ শুক্রবার ৭ নভেম্বর, ২০২৫

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় অসামাজিক কার্যকলাপের দায়ে এনজিও কর্মীসহ আটক -২

পাবনা প্রতিনিধি :

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় অসামাজিক কার্যকলাপের অভিযোগে সৌখিন নামের এক আরবান এনজিও কর্মচারী ও তার কথিত প্রেমিকাকে আটক করা হয়েছে।গত শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) দুপুরের দিকে উপজেলার পৌর সদরের কালিবাড়ি এলাকার একটি ভাড়া বাসা থেকে ভাঙ্গুড়া থানা পুলিশ তাদেরকে আটক করে। এর আগে ওই এনজিও কর্মীর ভাড়া বাসায় অসামাজিক কার্যকলাপের অভিযোগে স্থানীয় বিক্ষুদ্ধ জনতা আপত্তিকর অবস্থায় তাদের দুজনকে আটক করে আগে গণধোলাই দেয় পরে থানা পুলিশকে খবর দেয়। তবে পুলিশ বলছেন তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

জানা গেছে, সৌখিন নামের আরবান এনজিও এক কর্মী নিজ বাড়ি কুষ্টিয়া জেলাতে হলেও প্রায় বছরখানেক ধরে ভাঙ্গুড়া শাখায় চাকরি করেন। তার ব্যক্তিগত জীবনে স্ত্রী ও একটি সন্তান রয়েছে। চাকুরীর সুবাদে ভাঙ্গুড়া পৌর সদরের কালিবাড়ি এলাকায় ভাড়া বাসায় বসবাস করেছেন। বেশ কিছুদিন হলো তার স্ত্রীর সাথে পারিবারিকভাবে বলিবনা হচ্ছিল না। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে তাদের প্রায়ই কলহ বিবাদ লেগে থাকতো। এমন অবস্থায় ভাঙ্গুড়া বাজারের বকুলতলা রেল চত্ব্বর এলাকায় ফুচকা খেতে গিয়ে শাম্মি (ছদ্মনাম) নামের এক বিবাহিত নারীর সঙ্গে তার পরিচয় ঘটে। ওই নারীর স্বামী বিদেশ থাকায় মোবাইল ফোনের মাধ্যমে এনজিও কর্মী সৌখিনীর সঙ্গে তাদের পরকীয়ার সম্পর্ক গড়ে ওঠে। ওই এনজিও কর্মীর বাসায় কেউ না থাকার সুবাদে একাধিকবার শাম্মি নামের ওই নারী এনজিও কর্মীর বাসায় এসে মধুর সময় কাটিয়েছেন। এভাবে প্রায় পাঁচ মাস কেটে গেছে। বিষয়টি জানাজানি হলে স্থানীয় জনতা তাদের দুজনকে অনৈতিক ও অসামাজিক অবস্থায় আটকের চেষ্টা করতে থাকে। ঘটনার দিন দুপুর সাড়ে ১২ টার দিকে বাসায় কেউ না থাকায় সুযোগে পূর্বের ন্যায় সৌখিন নামের এনজিও কর্মী ওই মহিলাকে তার বাসায় নিয়ে আসেন। এরপর স্থানীয় জনতা সঙ্ঘবদ্ধ হয়ে ওই বাড়িতে প্রবেশ করে তাদের দুজনকে অসামাজিক অবস্থায় দুজনকে আটক করে প্রথমে গণধোলাই দেন এরপর থানা পুলিশে খবর দেন। খবর পেয়ে ভাঙ্গুড়া থানার ওসি তদন্ত মোঃ আব্দুল করিম ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে তাদের দুজনকে আটক করে ভাঙ্গুড়া থানায় নিয়ে আসেন।

ঘটনার বিষয় আরবান এনজিওর ভাঙ্গুড়া শাখার ব্যবস্থাপক আসমা খাতুন জানান, বিষয়টি অত্যন্ত লজ্জাজনক, তিনি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। তার অপকর্মের দায় আরবান এনজিও নিবে না।

এ ঘটনার বিষয় আরবান এনজিওর এরিয়া ম্যানেজার আনোয়ার হোসেন জানান, স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে, শাখা ব্যবস্থাপক ও অন্যান্য কর্মীদের নিয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। এ ধরনের নেককারজনক ঘটনায় প্রতিষ্ঠানের সুনাম ক্ষুন্ন হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করা হবে।

ঘটনার বিষয়ে ওসি (তদন্ত)আব্দুল করিম জানান, অসামাজিক কার্যকলাপের অভিযোগে স্থানীয় জনতার হাতে আটক আরবান এনজিও কর্মী ও এক মহিলাকে আটক করে ভাঙ্গুড়া থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

জামালপুরে অপহরণ মামলায় চারজনকে যাবাজ্জীবন

জামালপুরে অপহরণ মামলায় চারজনকে যাবাজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর ) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে জেলা ও দায়রা জজ এর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল -১ এর বিচারক মুহাম্মদ আবদুর রহিম এ রায় প্রদান করেন। তারা হলেন, জামালপুর জেলার মেলান্দহ উপজেলার ভাংগুনী ডাংঙ্গা গ্রামের মুন্না@মোনাফ এর মজনু মিয়া(২৫), রান্ধনীগাছা গ্রামের মরহুম হাতেম আলী খন্দকারের ছেলে হানিফ খন্দকার (৫৯), মো: আবুল কাশেম এর ছেলে মো: মমিন মিয়া(৪০), ভাংগুনী ডাংঙ্গা গ্রামের মো: ইমান আলীর ছেলে জহুরুল ইসলাম (৩৭)।

রায়ে সন্তুষ্ট হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল -১ এর পাবলিক প্রসিকিউটর(পিপি)মো: ফজলুল হক সাংবাদিকদের জানান, ২০২২ সালের ০৯ ফেব্রুয়ারী বিকাল সাড়ে পাচ টায় ভিকটিম স্বামীর বাড়ী থেকে বাবার বাড়ীতে আসার সময় জামালপুর সদর উপজেলার রশিদপুর বাজারের পশ্চিম পার্শে থেকে মামলার এজাহারভুক্ত আসামীরা ভিকটিম মোছা: হাবিবা আক্তার চৈতিকে জোর পুর্বক অপহরণ করে নিয়ে গেলে ১১ ফেব্রুয়ারী ভিকটিমের বাবা হাবিবুর রহমান বাদী হয়ে জামালপুর সদর থানায় মামলা দায়ের করেন। পরে ২৭ এপ্রিল মজনু মিয়ার বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ২০০০ এর ৭ ধারায় মমিন মিয়া এবং একই আইনের ৭/৩০ ধারায় হানিফ খন্দকার,মমিন মিয়া, জহুরুল ইসলামের বিরুদ্ধে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান আদালতে অভিযোগ পত্র দাখিল করেন। তিনি আরো জানান, আমরা রাষ্ট্র পক্ষ ৪ জন স্বাক্ষী উপস্থাপন করেছি । প্রায় ৪ বছর আইনী লড়াই শেষে মামলায় আসামীরা দোষী প্রমানিত হওয়ায় আদালত ৪জনকেই যাবজ্জীবন এবং ৫০ হাজার করে টাকা জরিমানা করেছে। জরিমানার টাকা ভিকটিম পাবে।

চট্টগ্রামে এরশাদ উল্লাহর জনসংযোগে গুলি : সন্ত্রাসী বাবলা নিহত

: চট্টগ্রাম মহানগরীর পাঁচলাইশে এরশাদ উল্লাহর জনসংযোগে গুলির ঘটনায় সারোয়ার হোসেন বাবলা নামে একজন নিহত হয়েছেন। বুধবার পাঁচলাইশ চালিতাতলী বাজার এলাকায় গণসংযোগের সময় এরশাদ উল্লাহর ওপর দুর্বৃত্তরা গুলিবর্ষণ করে। এতে এরশাদ উল্লাহর পায়ে ও সরোয়ার হোসেন বাবলা গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আহতদের নগরীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসক সরোয়ার হোসেন বাবলাকে মৃত ঘোষণা করেন।

মিডিয়া সেলের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে বিএনপি জানায়, চট্টগ্রাম-৮ আসনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-এর মনোনীত প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। বুধবার চট্টগ্রামের হামজারবাগ এলাকায় গণসংযোগ চলাকালে দুর্বৃত্তরা তার ওপর হামলা চালায় এবং পায়ে গুলি করে। গুলিবিদ্ধ অবস্থায় তাকে দ্রুত উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।

বায়েজিদ বোস্তামী থানার ওসি মো. জসিম উদ্দিন বলেন, এরশাদ উল্লাহ বায়েজিদ এলাকায় নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিয়েছিলেন। এই সময় দুর্বৃত্তরা এসে গুলি করেছেন। এতে এরশাদ উল্লাহসহ তিনজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। তবে কেন এই ঘটনা ঘটছে তা জানি না। এরশাদ উল্লাহকে একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তিনি পায়ে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন বলে জানতে পেরেছি।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, এরশাদ উল্লাহ নির্বাচনী প্রচারণা করছিলেন বাযেজিদ বোস্তামী এলাকায়। এই সময় সরওয়ার বাবলা নামের একজনকে লক্ষ্য করে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। এতে এরশাদ উল্লাহ, সরওয়ার বাবলাসহ তিনজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন।
এর আগে গত ৩০ মার্চ ভোর রাতে বাকলিয়া এক্সেস রোড চকবাজার থানার চন্দনপুরার মুখে প্রাইভেট কারে সারোয়ার বাবলাকে মর্ডারের উদ্দেশ্যে গুলি করা হলে এতে বখতেয়ার হোসেন মানিক ও মো. আব্দুল্লাহ নামে দুইজন নিহত হন। সেসময় ঘটনাস্থল থেকে কৌশলে পালিয়ে প্রাণে রক্ষা পান সরোয়ার হোসেন বাবলা।
জানা গেছে, ২০২৪ সালের ২৭ জুলাই রাতে নগরের অনন্যা আবাসিক এলাকা থেকে সহযোগী বাবুলসহ সারোয়ারকে গ্রেপ্তার করে চান্দগাঁও থানা পুলিশ। ২৮ জুলাই পুলিশ তার সাত দিনের রিমান্ড চাইলে পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। তার বিরুদ্ধে নগরের বিভিন্ন থানায় হত্যা, চাঁদা ও অস্ত্রবাজিসহ বিভিন্ন অভিযোগে প্রায় ১৯টি মামলা রয়েছে।

কে এই সরোয়ার : সরোয়ার ছিলেন চট্টগ্রামে আট ছাত্রলীগ নেতা খুনের অন্যতম আসামি সাজ্জাদ হোসেনের অন্যতম সহযোগী। পরে বিভিন্ন সময়ে তাদের মধ্যে বিরোধ দেখা দিলে আলাদা দল গড়েন সরোয়ার। তখন সাজ্জাদের ডান হাত হয়ে ওঠেন ছোট সাজ্জাদ ওরফে বুড়ির নাতি সাজ্জাদ। চট্টগ্রামে বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে প্রায় দেড় দশক আগে আলোচনায় আসে সরোয়ার হোসন বাবলা ও তার বন্ধু নুরুন্নবী ম্যাক্সনের নাম। সে সময় তারা পরিচিত ছিলেন সাজ্জাদ হোসেন খানের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে। সাজ্জাদ চট্টগ্রামের আট খুনের মামলায় মৃত্যুদণ্ড মাথায় নিয়ে বিদেশে পালিয়ে আছেন।২০১১ সালের জুলাইয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিঙ্গারবিল এলাকা থেকে গ্রেপ্তার হন ম্যাক্সন। তার দেওয়া তথ্যে চট্টগ্রামের বায়েজিদ এলাকা থেকে সরোয়ারকে গ্রেপ্তার করেছিল পুলিশ। তখন সরোয়ার-ম্যাক্সনের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় একটি একে-৪৭ রাইফেল, দুটি পিস্তল, একটি এলজি, একে-৪৭ রাইফেলের দুটি ম্যাগাজিন ও গুলি।২০১৭ সালে কারাগার থেকে জামিনে ছাড়া পেয়ে কাতারে চলে গিয়েছিলেন সরোয়ার ও ম্যাক্সন। সেখানে বসেই তারা দেশে চাঁদাবাজি চালাচ্ছিলেন বলে অভিযোগ ছিল।

প্রায় তিন বছর কাতারে ছিলেন সরোয়ার। সেখানে মারামারির এক ঘটনায় পুলিশ তাকে আটক করে এক মাসের সাজা দেয়। সাজা শেষে সরোয়ারকে তারা দেশে পাঠিয়ে দিলে ২০২০ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিমানবন্দরে পুলিশ তাকে আটক করে।

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ