
ফরিদপুর আদালতে করা শিক্ষকের করা প্রতারণার মামলায় জড়িত ওয়ারেনভুক্ত দুই সদস্যকে আটক করেছে নগরকান্দা থানা পুলিশ।
২০ জানুয়ারী সোমবার রাতে অভিযান চালিয়ে উপজেলার চরযশোরদী ইউনিয়নের গজারিয়া গ্রাম আসামীদের বাড়ি থেকে পুলিশ আটক করেন।আটককৃতরা হলেন আনোয়ার মুন্সী (৬০) ও তার স্ত্রী খাদিজা বেগম (৪৫)। আদালতে

শিক্ষককের করা মামলা বিবরণে জানা যায় শিক্ষক মোঃ আবুল হাসান (৪৮)পিতা- মৃত- শামছুল হক গ্রাম- জুঙ্গুরদী থানা নগরকান্দা, জেলা : – ফরিদপুর। আসামীদ্বয় কর্তৃক প্রতারণা মূলক একাধিক মিথ্যা মামলার শিকার হন। মিথ্যা মামলা থেকে মুক্তি পেতে ফরিদপুর বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ৭ নং আমলী আদালতে গত- ১৭/০১/২০২৪ ইং তারিখে ৮ জন কে আসামী করে মামলা করেন। নগরকান্দা থানা সিআর মামলা নম্বর- ১২/২০২৪। ধারা- ৩৪/৪৬৭/৪৬৮/৪৬৯/৪৭০/৪৭১ পেনাল কোর্ড।
আসামীরা হলেন ১।শাহারা আক্তার (৩৫) পিতা- আনোয়ার মুন্সী, গ্রাম – গজাইরা ২।মোঃ মনিরুল ইসলাম (৪৩) পিতা- মৃত – খলিলুর রহমান মোল্লা, গ্রাম: জুঙ্গুরদী ৩।আনোয়ার মুন্সি(৬০) পিতাঃ মৃত- ইরফান মুন্সী ৪।খাদিজা বেগম(৪৫) স্বামী আনোয়ার মুন্সী ৫।রুপালী (৩০) পিতাঃ আনোয়ার মুন্সী উভয় সাং গজাইরা ৬।বুরহান(৩০) পিতাঃ বাকা মেম্বার। অন্য আসামীদের পরিচয় না পাওয়ায় পুলিশ মামলার তদন্ত শেষে ৬ আসামীর নামে আদালতে সার্চ সিট দাখিল করেন।

মামলার বাদী ভুক্তভোগী শিক্ষক মোঃ আবুল হাসান বলেন, আমার প্রতিবেশী কাজী মৌলভী মনিরুল ইসলাম হেমায়েত টাকা হাওলাত নিয়ে সময় মতো টাকা ফেরত না দেওয়ায় আদালতে তার বিরুদ্ধে মামলা করি।আদালতের রায় প্রাপ্ত হওয়ার পর আমার টাকা না দিয়ে কাজী মৌলভী ভুয়া কাবিননামা বানিয়ে তার মামাতো বোন ১ নং আসামী শাহারা আক্তার কে দিয়ে নারী নির্যাতন,৭ দ্বারা মামলা সহ খোরপোষের দাবীতে আদালতে একাধিক মিথ্যা মামলা করে। যেকারণে মিথ্যা মামলা করায় প্রতারক চক্রের বিরুদ্ধে মামলা করি এবং সিআইডি তদন্ত প্রতিবেদন আমার পক্ষে প্রতিবেদন দেয়।আসামীরা আদালতে হাজিরা না দেওয়ায় আদালত আসামিদের নামে ওয়ারেন্ট জারি করে।
নগরকান্দা থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ সফর আলী বলেন, আসামীদের নামে ওয়ারেন্ট থাকায় এই মামলার সাথে জড়িত দুইজনকে আটক করা হয়েছে অন্য আসামীদের আটকের